ঋণখেলাপি
ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের বিদেশ যাত্রা নিষিদ্ধ, রাষ্ট্রীয় সম্মাননার অযোগ্য: বাংলাদেশ ব্যাংক
ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের বিদেশ যাত্রা নিষিদ্ধ করা হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ‘তাদের নতুন কোনো ট্রেড লাইসেন্স দেওয়া যাবে না এবং তাদের সব ধরনের রাষ্ট্রীয় পুরস্কার বা সম্মাননার জন্য অযোগ্য বলে বিবেচনা করা হবে।’
মঙ্গলবার(১২ মার্চ) ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ (বিআরপিডি) এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করে ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের শনাক্ত ও চূড়ান্তকরণের জন্য সব ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীর কাছে পাঠানো হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে নেওয়া ঋণ, অগ্রিম, বিনিয়োগের সুদ বা মুনাফা নিজের অনুকূলে নিজের, পরিবারের সদস্য, আগ্রহী ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানির অনুকূলে পরিশোধ করবেন। অন্যথায় তিনি ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি হিসেবে বিবেচিত হবেন।
আরও পড়ুন: ৭ মাসে ২ লাখ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় এনবিআরের, প্রবৃদ্ধি ১৫ শতাংশের বেশি
এ ছাড়া জালিয়াতি, প্রতারণা বা মিথ্যা তথ্য প্রদান করে বা যে উদ্দেশ্যে নেওয়া হয়েছে সেই উদ্দেশ্য ব্যতীত অন্য কোনো খাতে ব্যবহার করা বা অন্য ব্যাংকের জামানত করা সম্পদ অনুমতি ছাড়া নতুন ঋণের ক্ষেত্রে জামানত হিসেবে দেখালে তিনি ইচ্ছাকৃত খেলাপি হিসেবে গণ্য হবেন।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ অ্যান্ড ফার্মসে (আরজেএসসি) ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা, ট্রেড লাইসেন্স ইস্যুতে নিষেধাজ্ঞার জন্য সংশ্লিষ্ট এজেন্সির কাছে তালিকাভুক্ত করবে বাংলাদেশ ব্যাংক।
একই সঙ্গে ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের যানবাহন, জমি, বাড়ি, ফ্ল্যাট ইত্যাদির তালিকাও নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হবে। যাতে সংশ্লিষ্ট সংস্থা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারে।
এছাড়াও, কোনও ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি রাষ্ট্রীয় পুরস্কার বা সম্মানের জন্যও যোগ্য হবেন না।
আরও পড়ুন: ১৮ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের আরএডিপি অনুমোদন দিল এনইসি
৯ মাস আগে
ঋণখেলাপিদের নাম প্রকাশ করুন: বাম গণতান্ত্রিক জোট
এক কোটি টাকার বেশি ঋণখেলাপিদের নাম প্রকাশ এবং এ ধরনের ঋণ পাওয়ার প্রক্রিয়া প্রকাশ করার দাবি জানিয়েছেন বাম গণতান্ত্রিক জোটের (এলডিএ) নেতারা।
সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে এক সমাবেশে তারা এ দাবি জানান।
অর্থপাচারের অভিযোগ খতিয়ে দেখে বিস্তারিত প্রকাশ করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে দাবি জানান তারা।
বাম জোট প্রথমে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ করে এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংক অভিমুখে পদযাত্রা করে। সেখানে থেমে মিছিল করেন তারা।
আরও পড়ুন: রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে হরতাল উপলক্ষে বিএনপি ও জোটের সমাবেশ
প্রেস ক্লাবের সামনে সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন এলডিএর সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে বক্তব্য রাখেন- বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগ নেতা আবদুস সাত্তার, বাসদ (মার্কসবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানা, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু, সমাজতান্ত্রিক পার্টির কার্যকরী সভাপতি আবদুল আলীন প্রমুখ।
সমাবেশ সঞ্চালনা করেন সিপিবি নেতা সাজেদুল হক রুবেল।
অর্থনীতিবিদ আকাশ বলেন, ‘লুটেরাদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে বেসরকারি খাতের উন্নয়ন সম্ভব নয়।’
তিনি বলেন, খেলাপি ঋণের পরিমাণ কমিয়ে আনতে সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে। কিন্তু তাতে পরিস্থিতির কোনো পরিবর্তন হবে না বলেও জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, ‘খেলাপি ঋণ বেড়েই চলেছে। সরকারের এ ধরনের প্রচেষ্টার মাধ্যমে প্রকৃত অপরাধীদের রক্ষা করা হচ্ছে।’
তিনি বলেন, খেলাপিদের ক্ষমতার উৎস ক্ষমতাসীন দলের সমর্থন। এখন তারা ক্ষমতাসীন দলের অব্যাহত সমর্থন পাচ্ছেন।
ঋণখেলাপিদের তালিকা প্রকাশ করে তাদের বিদ্যুৎ ও পানির লাইন বিচ্ছিন্ন করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তিনি।
রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, দেশের আর্থিক খাতের অব্যবস্থাপনার দায় বাংলাদেশ ব্যাংক এড়াতে পারে না।
প্রিন্স কেন্দ্রীয় ব্যাংককে স্বাধীন হওয়ার এবং দলীয় প্রভাবের বাইরে কাজ করার আহ্বান জানান।
তিনি কেন্দ্রীয় ব্যাংককে তথ্যটি উন্মুক্ত ও স্বচ্ছ করার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: মহাজোট প্রার্থীর পক্ষেই অবস্থান সাতক্ষীরা জেলা আ. লীগের
জিএম কাদেরের সঙ্গে নির্বাচনী জোট না করতে প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ রওশনের
১০ মাস আগে
মাহী বি চৌধুরীর মনোনয়ন বাতিল
ঋণখেলাপি হিসেবে মুন্সীগঞ্জ-১ আসনে বিকল্প ধারা বাংলাদেশের (বিডিবি) ভাইস চেয়ারম্যান মাহী বি চৌধুরীর মনোনয়ন বাতিল করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং অফিসার আবুজাফর রিপন জানান, তিনি এ আসনের বর্তমান এমপি এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি তালিকায় তার নাম ঋণ খেলাপি হিসেবে পাওয়া গেছে।
তবে মাহীর পক্ষে গাজী শহীদুল্লাহ ঝিলু বলেন, নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করবেন তারা।
এদিকে, এ আসন থেকে বিএনপির প্রার্থী মোহাম্মদ ফরিদ হোসেন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম সারোয়ার কবিরসহ আরও দুইজনের মনোনয়নপত্রও বিভিন্ন কারণে বাতিল করা হয়েছে।
এ আসন থেকে মোট ১১ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে এ আসন থেকে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মহিউদ্দিন আহমেদ ও তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী অন্তরা সেলিমা হুদাসহ ছয়জনকে বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহে ২৪ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল
দিনাজপুরের ৪ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল
খুলনায় তিনটি আসনে ১৮ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল
১ বছর আগে
ঋণখেলাপি রোধে মন্ত্রিসভায় আইনের খসড়া অনুমোদন
মন্ত্রিসভা ইচ্ছাকৃত ঋণ খেলাপিদের ঠেকাতে ব্যাংক-কোম্পানি (সংশোধন) আইন, ২০২৩-এর খসড়া অনুমোদন করেছে।
খসড়া আইনের অধীনে, একটি পরিবারের সর্বোচ্চ তিন সদস্য (বর্তমান চার সদস্যের পরিবর্তে) একটি ব্যাংকের পরিচালক হতে পারবেন।
মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তার কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়।
এখন ব্যাংকিং কার্যক্রম ব্যাংক-কোম্পানি আইন, ১৯৯১ এর অধীনে পরিচালিত হয়।
সভা শেষে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) মাহমুদুল হোসেন খান বলেন, আইনটিকে আধুনিক ও যুগোপযোগী করতে এর সংশোধনী প্রস্তাব আনা হয়েছে।
আরও পড়ুন: এলএনজি, সার ও মসুর ডাল আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন মন্ত্রিসভায়
তিনি বলেন, ‘যারা ইচ্ছাকৃত ঋণ খেলাপি তাদের সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে এবং তাদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে তা এখানে উল্লেখ করা হয়েছে।’
পদক্ষেপের বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে সচিব বলেন, ব্যাংকগুলোকে অবশ্যই ইচ্ছাকৃত ঋণ খেলাপিদের তালিকা বাংলাদেশ ব্যাংকে পাঠাতে হবে এবং এর দ্বারা বিদেশ যাওয়া, ট্রেড লাইসেন্স প্রদান (তাদের বিরুদ্ধে) এবং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন ও জয়েন্ট স্টক কোম্পানি ও ফার্মের নিবন্ধন নিষিদ্ধ করতে পারে।
এছাড়া, ইচ্ছাকৃত ঋণ খেলাপি ব্যক্তি ইচ্ছাকৃত ঋণ খেলাপিদের তালিকা থেকে বাদ পড়ার পর পাঁচ বছর অতিবাহিত না হওয়া পর্যন্ত ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পরিচালক হওয়ার যোগ্য হতে পারবেন না বলেও জানান তিনি।
কোনও ব্যাংকের কোনও পরিচালক ইচ্ছাকৃত ঋণ খেলাপি হলে বাংলাদেশ ব্যাংক তার পদ শূন্য ঘোষণা করতে পারে।
সচিব বলেন, কোনও ব্যাংক ঋণখেলাপিদের তালিকা যথাসময়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে পাঠাতে ব্যর্থ হলে ওই ব্যাংককে ৫০ লাখ টাকা থেকে এক কোটি টাকা জরিমানা করা হতে পারে।
তিনি আরও বলেন, প্রতিদিন বিলম্বের জন্য ব্যাংককে অতিরিক্ত এক লাখ টাকা জরিমানা গুনতে হবে।
তিনি বলেন, বিদ্যমান আইন অনুযায়ী একটি পরিবারের সর্বোচ্চ চার সদস্য যেকোনো ব্যাংকের পরিচালক হতে পারলেও, এখন তা তিনজনে নামিয়ে আনা হয়েছে।
খসড়া আইনে সংযোজিত একটি নতুন বিধান অনুযায়ী ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার জন্য ব্যাংক পরিচালক এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের অবশ্যই জামানত, বন্ড বা জামানত দিতে হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক যাতে আইনের অধীনে পরিচালিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ফাউন্ডেশন নিয়মিত পরিদর্শন করতে পারে সেজন্য এখানে একটি বিধানও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: প্রেসক্রিপশন ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক বিক্রি করা যাবে না: মন্ত্রিসভায় আইনের খসড়া অনুমোদন
আয়কর আইনের খসড়া মন্ত্রিসভায় অনুমোদন
১ বছর আগে
পি কে হালদারসহ ১২৯ ঋণখেলাপিকে হাইকোর্টে তলব
প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা নিয়ে পালিয়ে থাকা পি কে হালদারসহ ইন্টারন্যাশনাল লিজিং এন্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের (আইএলএফএসএল) ১২৯ ঋণখেলাপিকে তলব করেছেন হাইকোর্ট।
আগামী ২৪ ও ২৫ মে সকাল সাড়ে ১০টায় তাদেরকে আদালতে স্বশরীরে হাজির হয়ে কবে, কীভাবে টাকা পরিশোধ করবেন সে বিষয়ে জানাতে বলা হয়েছে।
আদালত তার আদেশে আরও বলেছেন, এসব ঋণখেলাপিকে কিস্তিতে টাকা পরিশোধের প্ল্যান (পে-প্ল্যান) নিয়ে আসতে হবে যাতে তারা ধীরে ধীরে যুক্তিসঙ্গত সময়ের মধ্যে কোম্পানিটির পাওনা পরিশোধ করতে পারে।
আইএলএফএসএল থেকে ঋণগ্রহণকারী ব্যক্তি ও সংস্থার তালিকা দাখিল করে প্রয়োজনীয় আদেশ চেয়ে আইএলএফএসএল’র দায়ের করা আবেদনের শুনানি শেষে হাইকোর্টের বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের একক কোম্পানি বেঞ্চ গত ১৬ মার্চ এই তলবের আদেশ দেন। ওই আদেশের কপি লেখার পর তাতে বিচারকের স্বাক্ষর শেষে বুধবার লিখিত আদেশ প্রকাশ করেন আদালত।
আরও পড়ুন: পাসপোর্ট জব্দ থাকার পরও পিকে হালদার কীভাবে বিদেশে, জানতে চায় হাইকোর্ট
আইএলএফএসএল’র আইনজীবী ব্যারিস্টার মাহফুজুর রহমান মিলন বলেন, পি কে হালদারসহ ১২৯ ঋণখেলাপির কাছে ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের পাওনা প্রায় ১৮০০ কোটি টাকা। গ্রাহকের এই টাকা কবে, কীভাবে তারা পরিশোধ করবেন তা জানতে আদালত তলব করেছেন। ১২৯ ঋণ খেলাপির মধ্যে ১০০ জনকে ২৪ মে ও ২৯ জনকে ২৫ মে হাজির হয়ে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।
গত ২১ জানুয়ারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড থেকে পাঁচ লাখ টাকা ও তার বেশি অর্থঋণ নিয়ে খেলাপি হওয়া এমন ২৮০ ব্যক্তিকে তলব করেছিলেন হাইকোর্ট।
আদালতের আদেশে গত ২৩ ও ২৫ ফেব্রুয়ারি ১৫৮ জন ঋণখেলাপি হাইকোর্টে হাজির হয়েছিলেন। হাইকোর্ট তাদের উদ্দেশে বলেছিলেন, আগে টাকা দিবেন তারপর আলোচনা, না দিলে কারাগারে যেতে হবে। আদালতের তলব আদেশের পরও হাজির না হওয়ায় পিপলস লিজিংয়ের ১২২ ঋণখেলাপির খেলাপির বিদেশ গমনে গত ৯ মার্চ নিষেধাজ্ঞা দেন হাইকোর্ট। ঋণখেলাপিদের থেকে টাকা আদায়ে হাইকোর্টের আদেশের ধারাবাহিকতায় এবার ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের ১২৯ ঋণখেলাপিকে তলব করলেন আদালত।
৩ বছর আগে
ঋণ শিথিলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পদক্ষেপের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে এফবিসিসিআইয়ের ধন্যবাদ
করোনাভাইরাসের প্রভাব মোকাবিলায় ব্যবসায়ীদের আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত ঋণখেলাপি ঘোষণা না করার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম।
৪ বছর আগে
ব্যাংক পরিচালকদের বকেয়া ঋণ ১৭১,৬১৬ কোটি টাকা: মন্ত্রী
দেশের ব্যাংক পরিচালকদের বকেয়া ঋণের পরিমাণ ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর শেষে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৭১ হাজার ৬১৬ কোটি টাকায়। যা সবগুলো ব্যাংকের বিতরণ করা মোট ঋণের ১১ দশমিক ২১ শতাংশ।
৪ বছর আগে