সালাহউদ্দিন
কক্সবাজারে ঋণ খেলাপির দায়ে নৌকার প্রার্থী সালাহউদ্দিনের মনোনয়ন বাতিল
ঋণ খেলাপির দায়ে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সালাহ উদ্দিন আহমদের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে।
রবিবার (৩ ডিসেম্বর) সকাল ১০টার দিকে যাচাই-বাছাইয়ের সময় জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মো. শাহীন ইমরান তার মনোনয়নপত্র বাতিল করেন।
জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্র জানায়, ৪৭ কোটি টাকার ঋণ খেলাপি হওয়ায় তার মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।
জানা যায়, কক্সবাজার জনতা ব্যাংক লালদীঘি শাখা থেকে 'ফিস প্রিজারভারস' নামক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের বিপরীতে সালাহ উদ্দিন আহমদ সহ অন্য পরিচালকরা প্রায় অর্ধ শত কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিলেন। যা পরবর্তীতে খেলাপি হয়। পরে প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদ পরিবর্তন হলেও ব্যাংকের শর্ত অনুযায়ী সালাহ উদ্দিন আহমদ এখনও সেই ঋণের একজন জামিনদার।
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহের ডিসিকে প্রত্যাহার, সুনামগঞ্জের ডিসিকে বদলির নির্দেশ ইসির
আরও জানা যায়, ৩০ নভেম্বর মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার দিনও বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরো(সিআইবি) রিপোর্ট অনুযায়ী সালাহ উদ্দিন আহমদ একজন ঋণখেলাপি ছিলেন। তাই তার মনোয়নপত্র আইন অনুযায়ী বৈধ বলার সুযোগ নেই।
এই বিষয়ে সালাহ উদ্দিন আহমদ বলেন, আমার যেসব ঋণ খেলাপি ছিল, সবকিছু আদালতের মাধ্যমে সমাধান করেছি। তারপরও কেন বাতিল করেছে বুঝতে পারছি না। আমি নির্বাচন কমিশন বরাবর আপিল করব।আশা করি ফিরে পাব।
এই বিষয়ে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মুহম্মদ. শাহীন ইমরান বলেন,ঋণ খেলাপির অভিযোগে মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: নির্বাচন বর্জন করেছে ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
১১ মাস আগে
‘ঘুড্ডি’ পরিচালক সৈয়দ সালাহউদ্দিন জাকি মারা গেছেন
প্রখ্যাত বাংলাদেশি চলচ্চিত্র নির্মাতা-চিত্রনাট্যকার-লেখক এবং দেশের চলচ্চিত্র শিল্পের পথিকৃৎ সৈয়দ সালাহউদ্দিন জাকি ইন্তেকাল করেছেন।
সোমবার রাতে ঢাকার ইউনাইডেট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭৭ বছর বয়সে মারা যান তিনি।
একুশে পদক এবং জাতীয় পুরস্কার বিজয়ী চলচ্চিত্র নির্মাতা ১৯৮০ সালের সমালোচকদের প্রশংসিত চলচ্চিত্র ‘ঘুড্ডি’-এর জন্য ব্যাপকভাবে সম্মানিত হন।
ঢাকা থিয়েটারের প্রতিষ্ঠাতা নাসির উদ্দিন ইউসুফ জানান, রাত ১১টা ৫৩ মিনিটে হাসপাতালের চিকিৎসকরা প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাত ও ঢাকা থিয়েটারের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য জাকিকে মৃত ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: মান্নার শেষ সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে ১৫ ডিসেম্বর
তার দাফনের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তার ছেলে ও মেয়ে কানাডা থেকে বাংলাদেশে ফেরার পর নেওয়া হবে বলে সূত্র জানায়।
জাকির ঘনিষ্ঠ পরিচিতদের সঙ্গে দেশের চলচ্চিত্র সম্প্রদায়ের সেলিব্রিটি এবং সদস্যরা, তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতার জন্য তাদের শোক এবং ভালবাসা প্রকাশ করছেন।
আরও পড়ুন: পরিচালক সোহানুর রহমান সোহান মারা গেছেন
১৯৪৬ সালের ২৬ আগস্ট টাঙ্গাইলে জন্মগ্রহণকারী সৈয়দ সালাহউদ্দিন জাকির প্রথম চলচ্চিত্র ‘ঘুড্ডি’ মুক্তি পায় ১৯৮০ সালে। এতে অভিনয় করেন অভিনেতা রাইসুল ইসলাম আসাদ ও সুবর্ণা মুস্তাফা।
সমালোচকদের কাছে প্রশংসিত ছবিটি এখনও প্রয়াত লাকি আখন্দের রচিত বেশ কয়েকটি গানের জন্য স্মরণীয় হয়ে আছে। এর মধ্যে রয়েছে ‘আবার এলো যে স্বপ্ন,’ ‘কে বাশি বাজায় রে,’ এবং ‘ঘুম ঘুম’।
জাকি ‘লাল বেনারসি’ এবং ‘আয়না বিবির পালা’ সহ বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্র পরিচালনা ও প্রযোজনা করেছেন।
তিনি বিএফডিসিতে অপারেটিভ ডিরেক্টর হিসেবে এবং বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক হিসেবে পাঁচ বছর দায়িত্ব পালন করেন।
জাকি ‘ঘুড্ডি’ -এর জন্য শ্রেষ্ঠ সংলাপের জন্য বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছিলেন। দেশের চলচ্চিত্র শিল্পে তার অবদানের জন্য ২০২১ সালে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার একুশে পদকে ভূষিত হন।
আরও পড়ুন: অনুমতি ছাড়াই মাইকেল হাত ধরে আমাকে সরাতে গেছেন: সায়ন্তিকা
১ বছর আগে
সালাহউদ্দিন আহমেদকে বিনা চিকিৎসায় কারাগারে বন্দি রেখেছে: রিজভী
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, বিএনপির বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক সালাহউদ্দিন আহমেদকে বিনা চিকিৎসায় কারাগারে বন্দি রেখেছে।
এ ছাড়া হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়া এই প্রবীণ নেতাকে হীন উদ্দেশ্যে এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে নেওয়া হয় বলে দাবি করেছেন তিনি।
শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় বিএনপির নয়াপল্টন কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভী
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) কারাগারে প্রচণ্ড বুকে ব্যথা হলে বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদকে প্রথমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) নেওয়া হয়, পরে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
রিজভী বলেন, ইতোমধ্যে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। চিকিৎসার বিষয়ে বার বার কারা কর্তৃপক্ষকে বলা সত্ত্বেও এই নেতাকে কোনো চিকিৎসা দেওয়া হয়নি। বিনা চিকিৎসায় কারাগারে বন্দি রেখে বিএনপি নেতা-কর্মীদের জীবন বিপন্ন করাটাই অবৈধ আওয়ামী সরকারের নীতি।
বিএনপির এই নেতা অভিযোগ করে বলেন, বৃহস্পতিবার বিএনপির বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক সালাহ উদ্দিন আহমেদের বুকে প্রচণ্ড ব্যথা উঠলে প্রথমে বিএসএমএমইউ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে গ্রহণ করেনি। অনেকক্ষণ অপেক্ষা করার পরে জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তার অবস্থা গুরুতর। ইতোমধ্যে তার পাঁচটি ব্লক ধরা পড়াতে পাঁচটি রিং পরানো আছে। খুব দ্রুতই তার বাইপাস সার্জারি হওয়ার কথা। তিনি একজন প্রবীণ রাজনীতিবিদ হলেও তার প্রতি সরকারের নির্দয় ব্যবহার এক ভয়ংকর হিংস্রতারই বহিঃপ্রকাশ।
রিজভী অবিলম্বে বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদের উন্নত চিকিৎসাসহ মুক্তির আহ্বান জানান।
সালাহউদ্দিনের বিনা চিকিৎসার অভিযোগ প্রসঙ্গে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারগারের জেল সুপার সুভাষ ঘোষ জানান, বৃহস্পতিবার বিকালে সালাউদ্দিন আহমেদ অসুস্থতা অনুভব করছেন বলে কারা কর্তৃপক্ষকে জানান।
কারা হাসপাতালের চিকিৎসকদের পরামর্শ মোতাবেক বিকালেই তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠানো হয়। সেখানে তার চিকিৎসা চলে। পরে চিকিৎসকরা তাকে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে ভর্তি করার পরামর্শ দেন। কারণ তার শরীরে আগ থেকেই ৫টি রিং পরানো আছে। সেই পরামর্শ মোতাবেক তাকে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার সার্বিক চিকিৎসার ব্যাপারে সর্বক্ষণিক খোঁজখবর রাখা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: করোনা আক্রান্ত রিজভী হাসপাতালে ভর্তি
নতুন সমাবেশস্থল নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি বিএনপি: রিজভী
১ বছর আগে
ভারত থেকে ফেরার জন্য বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিনের আবেদন মঞ্জুর করেছে সরকার
সরকার বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদের যে কোনো সময় বাংলাদেশে ফেরার অনুমতি দিয়েছে এবং সিদ্ধান্তটি ভারতে দেশের মিশনে পৌঁছে দিয়েছে।
বৃহস্পতিবার সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের পাবলিক কূটনীতি শাখার ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক মো. রফিকুল আলম বলেন, ‘আমাদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তার (বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদ) দেশে ফেরার আবেদন অনুমোদন করেছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গুয়াহাটিতে আমাদের মিশনে বিষয়টি জানিয়েছে।’
আরও পড়ুন: শিলংয়ের আদালতে খালাস পেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন
সালাহউদ্দিন কবে বাংলাদেশে ফিরবেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা তার ওপর নির্ভর করে এবং তিনি যে কোনো সময় আসতে পারেন, তবে কিছু প্রক্রিয়াগত সমস্যা রয়েছে।
ভারতে অনুপ্রবেশের অভিযোগে সালাহউদ্দিন আহমেদকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আরও পড়ুন: সালাহউদ্দিনকে ভারত থেকে ফিরিয়ে আনতে সরকারের উদ্যোগ চায় বিএনপি
১ বছর আগে
সালাহউদ্দিনকে ভারত থেকে ফিরিয়ে আনতে সরকারের উদ্যোগ চায় বিএনপি
প্রতিবেশী দেশে ২০১৫ সালে অনুপ্রবেশের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় সম্প্রতি ভারতের শিলংয়ের বিচারক আদালত খালাস পেয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। তাকে দেশে ফিরিয়ে আনার সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি।
দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘সালাউদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ। কোনো বৈধ কারণ ছাড়াই তাকে আট বছর কারাগারে এবং ভারতে গৃহবন্দী থাকতে বাধ্য করা হয়েছে।’
বৃহস্পতিবার বিএনপি চেয়ারপার্সনের গুলশান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ভারতীয় আদালতে খালাস পাওয়ায় তাকে ফিরিয়ে আনা সরকারের দায়িত্ব।
ফখরুল বলেন, 'সালাউদ্দিন আহমেদকে একজন মুক্ত মানুষ হিসেবে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য আমরা বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই।'
এ ব্যাপারে তিনি ভারত সরকারের সহযোগিতাও চেয়েছেন। ‘আমরা আমাদের প্রিয় নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদকে অবিলম্বে আমাদের কাছে ফিরে পেতে চাই।’
সালাহউদ্দিন আহমেদকে তার মানবাধিকার নিশ্চিত করে মর্যাদার সঙ্গে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর জন্য ভারত সরকারের প্রতি আহ্বান জানান ফখরুল।
তিনি আরও বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট’ আওয়ামী লীগ সরকারের দমন-পীড়নের শিকারদের মধ্যে সালাহউদ্দিন অন্যতম।
বিএনপি নেতা বলেন, সালাহউদ্দিনকে ‘মিথ্যা মামলা’ জড়িয়ে ৮ বছর ভারতে নির্বাসনে থাকতে বাধ্য করা হয়েছে। ‘অবৈধভাবে সে দেশে প্রবেশের জন্য তাকে ভারতের একটি আদালতে বিচারের মুখোমুখি করা হয়েছিল। বিচারিক আদালত ও আপিল আদালতের রায়ে সালাহউদ্দিন আহমেদ খালাস পান।
বেকসুর খালাসের মাধ্যমে ফখরুল বলেন, এটা প্রমাণিত হয়েছে যে সালাহউদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশের ‘অবৈধ’ সরকারের সীমাহীন নির্যাতন ও হয়রানির শিকার হয়েছেন। ‘আমরা তাকে এখন নিঃশর্তভাবে ফিরে পেতে চাই।’
আরও পড়ুন: আ.লীগ সরকারও শ্রীলঙ্কার মতো গণঅভ্যুত্থানের মুখোমুখি হবে: মোশাররফ
তিনি বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি নিশ্চিত করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান, যাতে তাকে চিকিৎসার জন্য বিদেশের যেকোনো উন্নত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া যায়।
গত ২৮ ফেব্রুয়ারি ভারতের শিলংয়ের বিচারিক আদালত একটি ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের রায়কে বহাল রাখেন। যা ভারতে অনুপ্রবেশের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদকে খালাস দেয়।
এর আগে ২০১৮ সালের ২৬ অক্টোবরে প্রথম শ্রেণির বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট, ডিজি খারশিং-এর আদালত সালাহউদ্দিন আহমেদকে মামলায় খালাস দিয়েছিলেন এবং রাজ্য সরকারকে তার অবিলম্বে প্রত্যাবাসনের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বলেছিলেন।
প্রায় দুই মাস নিখোঁজ থাকার পর, সাবেক প্রতিমন্ত্রী সালাহউদ্দিনকে ২০১৫ সালের ১১ মে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মেঘালয়ের রাজধানী শিলং-এ পাওয়া যায়।
কোনো বৈধ কাগজপত্র ছাড়া ভারতে প্রবেশের কারণে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বিরুদ্ধে বিদেশি আইইনে মামলা হয়েছে।
পরে শিলং পুলিশ মামলায় তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে।
তবে বিএনপি দাবি করেছে যে সালাহউদ্দিনকে ২০১৫ সালের ১০ মার্চ রাজধানীর উত্তরা এলাকার একটি বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায় অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিরা, যারা নিজেদের গোয়েন্দা পরিচয় দেয়।
আরও পড়ুন: আদানির সঙ্গে বিদ্যুতের চুক্তি বাতিলের দাবি বিএনপির
১ বছর আগে