মো. সাহাবুদ্দিন
রাষ্ট্রপতির কাছে আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে পরিচয়পত্র পেশ করেছেন আর্জেন্টিনার নতুন আবাসিক রাষ্ট্রদূত মার্সেলো কার্লোস সিসা।
বুধবার (৬ ডিসেম্বর) বঙ্গভবনে আর্জেন্টাইন রাষ্ট্রদূত তার পরিচয়পত্র পেশ করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন।
রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানিয়ে বাংলাদেশে আর্জেন্টাইন আবাসিক মিশন চালু করায় দেশটির সরকার ও জনগণকে ধন্যবাদ জানান রাষ্ট্রপতি।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের ফুটবল প্রেমীদের কাছে আর্জেন্টিনা অতি পরিচিত একটি নাম। তরুণ প্রজন্মসহ সব স্তরের জনগণের কাছে দিয়াগো ম্যারাডোনা ও লিওনেল মেসি অত্যন্ত জনপ্রিয়।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির কাছে নবনিযুক্ত সুইস রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
রাষ্ট্রপতি বলেন, বাংলাদেশ ও আর্জেন্টিনার মাঝে যথেষ্ট বিনিয়োগ সম্ভাবনাও রয়েছে।
বাংলাদেশ পোশাক, সিরামিক, ওষুধসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানের পণ্য উৎপাদন করে উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশ থেকে এসব পণ্যের আমদানি বাড়াতে উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান মো. সাহাবুদ্দিন।
এছাড়া, দু'দেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্ভাবনা কাজে লাগাতে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে সফর বিনিময়ের ওপরও জোর দেন তিনি।
আরও পড়ুন: কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের কাছে রাষ্ট্রদূত ইমরানের পরিচয়পত্র পেশ, পোশাক ও ওষুধ শিল্পে সহযোগিতায় দেশটির আগ্রহ প্রকাশ
রাষ্ট্রদূত মার্সেলো কার্লোস বলেন, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি বিনিময়ের মাধ্যমেও দু’দেশের জনগণের সম্পর্ক জোরদার হতে পারে।
আর্জেন্টিনার ফুটবলের প্রতি বাংলাদেশের সমর্থন তাদের খুব উৎসাহিত করে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ক্রীড়া ও সংস্কৃতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে তার দেশ বিনিয়োগ বাড়াতে আগ্রহী।
দায়িত্ব পালনে সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করেন রাষ্ট্রদূত কার্লোস।
পরিচয়পত্র পেশের সময় বঙ্গভবনের সচিব, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ দূতাবাসের কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়ার রাজার কাছে বাংলাদেশ হাই কমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ
১১ মাস আগে
গণতন্ত্র ও উন্নয়ন একসঙ্গে চলে: রাষ্ট্রপতি
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন জনগণের কল্যাণে সরকারের গ্রহণ করা কর্মসূচি বাস্তবায়নে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালানোর জন্য সরকারি কর্মচারীদের প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘আপনারা সবাই সরকারি কর্মকর্তা হওয়ায় দেশের নিয়মকানুন, প্রবিধান ও সংবিধান মেনে দায়িত্ব পালন করবেন।’
বুধবার (২৯ নভেম্বর) ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কোর্সের (ডিএসসিএসসি) গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
এই অনুষ্ঠানে ২৪টি দেশের ৪৯ জনসহ মোট ২৫৭ জন কর্মকর্তা গ্র্যাজুয়েট হন।
রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘সবসময় মনে রাখবেন, গণতন্ত্র ও উন্নয়ন একসঙ্গে চলে।’
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ন্যাশনাল ডিফেন্স ও আর্মড ফোর্সেস ওয়ার কোর্সের প্রশিক্ষণার্থীদের সাক্ষাৎ
তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকার তাদের সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। স্বাধীনতার পর জাতির পিতা শক্তিশালী সামরিক বাহিনী গঠনকে অগ্রাধিকার দেন এবং ১৯৭৪ সালে প্রতিরক্ষা নীতি প্রণয়ন করেন। এর সঙ্গে সঙ্গতি রেখে সরকার সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়ন, সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়নের লক্ষ্যে 'ফোর্সেস গোল-২০৩০' প্রণয়ন করে।
মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, সরকারের যথাযথ কাজ হলো জনগণের পক্ষে ভালো কাজকে সহজ করা এবং মন্দ কাজকে কঠিন করা।
জনগণের জীবনমান উন্নয়নে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের কথা উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে বঙ্গবন্ধু সর্বাত্মক ব্যবস্থা নিয়েছিলেন।
তিনি আরও বলেন, ‘স্বাধীনতার সাড়ে ৩ বছরের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর গতিশীল নেতৃত্বে অর্থনীতি ও উন্নয়ন প্রক্রিয়ার সব সূচক ইতিবাচকভাবে এগিয়ে যাচ্ছিল।’
আইনের শাসন, ব্যক্তিগত স্বাধীনতার নিশ্চয়তা এবং গণতান্ত্রিক অধিকার, মূল্যবোধ ও প্রতিষ্ঠানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল স্থিতিশীলতার ভিত্তি উল্লেখ করে তিনি বলেন, স্বাধীনতা ছাড়া অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ছাড়া স্বাধীনতা জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে পারে না।
আরও পড়ুন: সশস্ত্র বাহিনী দিবস: রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ৩ বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ
তিনি আরও বলেন, ‘আইনের শাসনের অনুপস্থিতিতে সমাজ সঞ্চয়, অধ্যবসায়, সৃজনশীলতা ও উদ্যোক্তার ক্ষেত্রে ব্যক্তির ত্যাগের প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে পারে না।’
রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জগুলো গতিশীল ও বহুমুখী এবং প্রচলিত হুমকি থেকে শুরু করে অপ্রচলিত হুমকি পর্যন্ত। কঠোর প্রশিক্ষণ আপনাদের নানা জটিল চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা ও জ্ঞানার্জনের সুযোগ করে দিয়েছে।’
ডিএসসিএসসিকে বৈশ্বিক সম্প্রদায়ের ক্ষুদ্ররূপ; বিভিন্ন পটভূমি, সংস্কৃতি ও দৃষ্টিকোণ থেকে সামরিক নেতাদের একত্রিত করার প্ল্যাটফর্ম হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এখানে গড়ে ওঠা বন্ধন সদিচ্ছা বাড়িয়ে তুলবে।।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজের কমান্ড্যান্ট মেজর জেনারেল মো. ফয়জুর রহমান।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সিএজির মহাপরিচালকের সাক্ষাৎ
১১ মাস আগে
জাতীয় নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত জাতীয় পার্টি: রওশন
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণভাবে করতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে পূর্ণ সহযোগিতা চেয়েছেন সংসদে বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ।
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি তার সহযোগিতা কামনা করেন।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন বলেন, রওশন এরশাদ বলেছেন, তাদের দল জাতীয় নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত।
রওশন বলেন, ‘জাতীয় পার্টি একটি নির্বাচনমুখী দল... আমরা নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য ইতোমধ্যে প্রস্তুতি নিয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সংবিধানকে সম্মান করি। তাই নির্বাচন কমিশন (ইসি) ঘোষিত তফসিলকে আমরা স্বাগত জানাই।’
আরও পড়ুন: জাতীয় পার্টি নির্বাচনে অংশ নেবে কি না কয়েকদিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত জানাবে: চুন্নু
তিনি আরও বলেন, তবে নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর আরও সময় প্রয়োজন হওয়ায় কাগজ জমা দেওয়ার শেষ তারিখ বাড়ানো হতে পারে।
মনোনয়নপত্র ও আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ দিন ৩০ নভেম্বর।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, দেশে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে নির্বাচনের বিকল্প নেই।
তিনি আরও বলেন, ‘সংবিধান অক্ষুণ্ণ রাখতে হলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। আসন্ন জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করতে সরকার নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) সব ধরনের সহযোগিতা নিশ্চিত করবে।’
আরও পড়ুন: ইসির তফসিলকে স্বাগত জানিয়েছেন রওশন এরশাদ
আগামী নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে বলে আশা প্রকাশ করেন রওশন এরশাদ
১ বছর আগে
দেশে ফিরলেন রাষ্ট্রপতি
সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
বুধবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে তাকে বহনকারী বিমানটি ফ্লাইট বিজি-৫৮৫ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, কূটনৈতিক কোরের ডিন, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, তিন বাহিনী প্রধান, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, পররাষ্ট্র সচিব, জননিরাপত্তা সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি), রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব, বাংলাদেশে সিঙ্গাপুরের কনসাল শিলা পিল্লাইসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: চিকিৎসা শেষে ১ নভেম্বর দেশে ফিরবেন রাষ্ট্রপতি
গত ১৬ অক্টোবর চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর যান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। পরে ১৮ অক্টোবর সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে তার বাইপাস সার্জারি সফলভাবে সম্পন্ন হয়।
সার্জারি পরবর্তী ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে ডাক্তারের নিবিড় পরিচর্যায় থাকার পর রাষ্ট্রপতিকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়। শারীরিক অবস্থার উন্নতি হওয়ায় গত ২৫ অক্টোবর হাসপাতাল থেকে হোটেলে ফেরেন রাষ্ট্রপতি। হোটেলে থেকে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী হাঁটাচলা ও স্বাভাবিক কাজকর্মের পাশাপাশি দাপ্তরিক কার্যক্রমও সম্পন্ন করেন।
সার্জারি পরবর্তী রাষ্ট্রপতির চিকিৎসা ও শারীরিক অবস্থা পর্যালোচনার লক্ষ্যে গঠিত চিকিৎসকদের বোর্ড সভায় বিভিন্ন রিপোর্ট ও শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে রাষ্ট্রপতি পহেলা নভেম্বরের মধ্যেই বিমানে ভ্রমণ করতে পারবেন বলে মত প্রকাশের পরিপ্রেক্ষিতে বুধবার দেশে ফিরলেন তিনি।
আরও পড়ুন: সিঙ্গাপুর থেকে বুধবার দেশে ফিরছেন রাষ্ট্রপতি
তফসিল ঘোষণার বিষয়ে আলোচনা করতে ৫ নভেম্বর রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে সিইসি’র নেতৃত্বাধীন কমিশন
১ বছর আগে
ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত
ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (ইইউবি) প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) রাজধানীর ইন্টারন্যাশানাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) সমাবর্তন অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়েছিল।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আচার্য মো. সাহাবুদ্দিনের পক্ষে তার প্রতিনিধি হিসেবে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
সভাপতির বক্তৃতায় মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের প্রথম সমাবর্তনে উপস্থিত হতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত।
গ্রাজুয়েটদের উদ্দেশে শিক্ষা উপমন্ত্রী বলেন, সমাবর্তন শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও শিক্ষকদের জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ সমাবর্তনের মাধ্যমে একদিকে শিক্ষার্থীদের অর্জনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়; অন্যদিকে বিশ্ববিদ্যালয় তার নিজস্ব কার্যক্রমের সামগ্রিক মূল্যায়নের সুযোগ পায়। তাই প্রতিটি সমাবর্তন বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য এক একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হয়।
তিনি বলেন, আনন্দঘন এ অনুষ্ঠানে আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন গ্র্যাজুয়েটদের প্রাণঢালা অভিনন্দন জানাচ্ছি। আমি ধন্যবাদ জানাই অভিভাবক, শ্রদ্ধেয় শিক্ষকমণ্ডলী ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুকে সম্মানসূচক ‘ডক্টর অব লজ’ ডিগ্রি দিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
উপমন্ত্রী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে আরও বলেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ভাষা শিক্ষায় আমরা একটু পিছিয়ে আছি। বাংলা ভাষার পাশাপাশি বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ভাষার দিকে জোর দিতে হবে। এছাড়া, দক্ষতা ও মূল্যবোধের দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। তাহলেই আপনারা সফলতা অর্জন করতে পারবেন।
তিনি বলেন, শিক্ষায় ডিজিটাল পদ্ধতির প্রবর্তন, নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা, অধিকতর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিও অন্তর্ভুক্তিকরণ এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নের মাধ্যমে সরকার উচ্চশিক্ষার পরিধিকে সম্প্রসারণ করে যাচ্ছে। আমি বিশ্বাস করি, ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা তাদের অর্জিত জ্ঞান, মেধা ও সৃজনশীলতাকে দেশপ্রেম, সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে কাজে লাগিয়ে সোনার বাংলাদেশ গড়তে নিজ নিজ অবস্থান থেকে কাজ করে যাবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইইউবি ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহিউদ্দিন খান আলমগীর, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন, ইইউবি ট্রাস্টি বোর্ডের ভাইস-চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মকবুল আহমেদ খান, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ইঞ্জিনিয়ার মো. আলিম দাদ। সমাবর্তন বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. কাজী খলিকুজ্জামান।
ইইউবি ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ও সাবেক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী ড. মহিউদ্দিন খান আলমগির বলেন, ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠানটি ২০১২ সালে ‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন ১৯৯২’ অনুযায়ী প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে গাবতলীতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদিত নিজস্ব স্থায়ী ক্যাম্পাসে বিশ্ববিদ্যালয়টি তাদের শিক্ষা কার্যক্রম চালাচ্ছে। শিক্ষার মান এই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রথম কাতারের। বেতন ফি অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় অনেক কম।
ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ উপাচার্য ইঞ্জিনিয়ার মো. আলিম দাদ বলেন, ইইউবি নতুন বিশ্ববিদ্যালয় হলেও মানসম্মত উচ্চশিক্ষা প্রদানে নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। যার ফলে শুরু থেকে ফল সেমিস্টার ২০২০ এর মধ্যে ৭৫৫৯ শিক্ষার্থী গ্র্যাজুয়েশন ও পোস্টগ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রিলাভ করেছে। তারমধ্যে ৬৯৪৮ জন স্নাতক ও ৬১১ জন স্নাতকোত্তর।
আরও পড়ুন: ঢাকায় টেক্সাইল ট্যালেন্ট হান্ট ৮.০ জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ইইউবি ট্রাস্টি বোর্ডের ভাইস-চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মকবুল আহমেদ খান বলেন, ইইউবি গরীব ছাত্রদের বিশ্ববিদ্যালয়। কারণ কম খরচে এখানে মানসম্মত শিক্ষা দেওয়া হয়।
তিনি বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু সাফল্য বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। প্রথমত, ২০১২ সালে শুরু করে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে দেশের শিক্ষার্থীদের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে তিনটি ফ্যাকাল্টি এবং ১২টি ডিপার্টমেন্টের কার্যজক্রম শুরু করতে সক্ষম হয়েছে। প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ ল্যাবরেটরি স্থাপন করে প্রকৌশল শিক্ষাকে গুরুত্ব দিয়েছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে তিন চতুর্থাংশ প্রকৌশল বিভাগ সমূহের অন্তর্ভুক্ত।
দ্বিতীয়ত, অনুমোদন প্রাপ্তির ৪ বছরের মধ্যে সাড়ে পাঁচ লক্ষ বর্গফুটের সুবিশাল ১২ তলা ভবন স্থাপন করেছে শহরের গুরুত্বপূর্ণ এলাকা মিরপুরের গাবতলীতে।
তৃতীয়ত, মানসম্পন্ন উচ্চশিক্ষা প্রদানের সুবিধার্থে বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ মেধা-সম্পন্ন ১৩০ জন শিক্ষক এবং শতাধিক কারিগরি কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। যুগের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে অনেকগুলো নতুন বিভাগ খোলা হয়েছে, বাড়ানো হয়েছে আসন সংখ্যা। আমি আশা করি সময়ের চাহিদা অনুযায়ী জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষা প্রদানে এ বিশ্ববিদ্যালয় অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।
সমাবর্তন বক্তা অধ্যাপক ড. কাজী খলিকুজ্জামান আহমেদ বলেন, ২০১২ সাল থেকে এই বিশ্ববিদ্যালয় শুরু করলেও ২০১৬ সালে স্হায়ী জায়গায় ভবন তৈরি করেছে। বর্তমানে প্রায় ১২ হাজার শিক্ষার্থী এখানে পড়াশুনা করছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাও যেমন মানসম্মত, তেমনি মানসম্মত শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে। দক্ষ ও মানসম্মত শিক্ষায় আমাদের আরও জোর দিতে হবে।
ইউজিসি’র সদস্য অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (ইইউবি) প্রথম সমাবর্তনে উপস্থিত হতে পেরে আমি ধন্যাবাদ জ্ঞাপন করছি। ইইউবি কম খরচে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা দিচ্ছে। কোভিড সময়েও তারা শিক্ষাব্যবস্থা চালিয়ে গেছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল উদ্দেশ্য মানসম্মত শিক্ষা দেওয়া। আশা করছি এই বিশ্ববিদ্যালয় অনেক দূর এগিয়ে যাবে।
ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (ইইউবি) প্রথম সমাবর্তনে ২০১২ থেকে ফল সেমিস্টার ২০২০ সময়কাল পর্যন্ত ৭৫৫৯ জন শিক্ষার্থীকে গ্র্যাজুয়েশন ও পোস্টগ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রি এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের জন্য একজন শিক্ষার্থীকে চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড এবং আটজন শিক্ষার্থীকে ভাইস-চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জাইকার সেমিনার অনুষ্ঠিত
১ বছর আগে
সিঙ্গাপুর থেকে বুধবার দেশে ফিরছেন রাষ্ট্রপতি
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বুধবার (১ নভেম্বর) দেশে ফিরবেন।
রাষ্ট্রপতিকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি নিয়মিত ফ্লাইট স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবে।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন ইউএনবিকে বলেন, রাষ্ট্রপতির শারীরিক অবস্থা ভ্রমণের জন্য যথেষ্ট ভালো।
সোমবার (৩০ অক্টোবর) সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে রাষ্ট্রপতির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়।
আরও পড়ুন: তফসিল ঘোষণার বিষয়ে আলোচনা করতে ৫ নভেম্বর রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে সিইসি’র নেতৃত্বাধীন কমিশন
প্রেস সচিব আরও জানান, রিপোর্ট পর্যালোচনা শেষে চিকিৎসকরা রাষ্ট্রপতির শারীরিক অবস্থার অগ্রগতিতে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
পরে অস্ত্রোপচারের পর রাষ্ট্রপতির শারীরিক অবস্থা পর্যালোচনার জন্য চিকিৎসকদের একটি বোর্ড সভা গঠন করা হয়। বিভিন্ন রিপোর্ট ও শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে ১ নভেম্বরের মধ্যে রাষ্ট্রপতি উড়োজাহাজে ভ্রমণ করতে পারবেন বলে অভিমত ব্যক্ত করা হয়।
উল্লেখ্য, ১৮ অক্টোবর সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে রাষ্ট্রপতির বাইপাস সার্জারি সফলভাবে সম্পন্ন হয়।
আরও পড়ুন: চিকিৎসা শেষে ১ নভেম্বর দেশে ফিরবেন রাষ্ট্রপতি
১ বছর আগে
রাষ্ট্রপতি বুধবার হাসপাতাল থেকে হোটেলে ফিরবেন
বাইপাস সার্জারির পর সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতাল থেকে বুধবার (১৫ অক্টোবর) হোটেলে ফিরবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদিন জানান, রাষ্ট্রপতির শারীরিক অবস্থার আরও উন্নতি হয়েছে। তিনি এখন কেবিনে সীমিত আকারে চলাফেরার পাশাপাশি চিকিৎসকের পরামর্শে হালকা শরীরচর্চা করছেন।
উল্লেখ্য, গত ১৮ অক্টোবর সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে রাষ্ট্রপতির বাইপাস সার্জারি সফলভাবে সম্পন্ন হয়।
এদিকে, সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন সৌদি সরকার ও জনগণ।
সৌদি সরকার ও জনগণের পক্ষে রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানো এক বার্তায় রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের দ্রুত সুস্থতা কামনা করা হয়।
আরও পড়ুন: সিঙ্গাপুরে রাষ্ট্রপতির শারীরিক অবস্থার উন্নতি
সিঙ্গাপুরে রাষ্ট্রপতির সফল অস্ত্রোপচার
সিঙ্গাপুরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অস্ত্রোপচার বুধবার, দেশবাসীর কাছে দোয়া কামনা
১ বছর আগে
সিঙ্গাপুরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অস্ত্রোপচার বুধবার, দেশবাসীর কাছে দোয়া কামনা
আগামীকাল সিঙ্গাপুরে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের ওপেন হার্ট সার্জারি করা হবে।
মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) রাষ্ট্রপতির কার্যালয় থেকে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
আজ সকালে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন রাষ্ট্রপতি।
আগামীকাল বুধবার সকালে কার্ডিয়াক সার্জন অধ্যাপক ডা. কফিদিস থিওডোরোস (Prof. Kofidis Theodoros) এর তত্ত্বাবধানে রাষ্ট্রপতির অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হবে।
আরও পড়ুন: বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তার আশু আরোগ্য কামনায় দেশবাসীসহ সকলের দোয়া চেয়েছেন।
উল্লেখ্য, চিকিৎসার গ্রহণের জন্য সোমবার সিঙ্গাপুর যান রাষ্ট্রপতি।
আরও পড়ুন: সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা হলেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন
১ বছর আগে
সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা হলেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন।
সোমাবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ৮টা ৫০মিনিটে রাষ্ট্রপতিকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ার লাইন্সের ফ্লাইট বিজি-৫৮৪ সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেছে।
আরও পড়ুন: বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বিমানবন্দরে রাষ্ট্রপতিকে বিদায় জানান মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, কূটনৈতিক কোরের ডিন, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, তিন বাহিনী প্রধান, পররাষ্ট্র সচিব, পুলিশের আইজিপি, বাংলাদেশে সিংঙ্গাপুরের কনসাল শিলা পিল্লাই -সহ ঊর্ধ্বতন সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধান বিচারপতির সাক্ষাৎ
১ বছর আগে
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধান বিচারপতির সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান।
রবিবার (১৫ অক্টোবর) বঙ্গভবনে গিয়ে সাক্ষাৎ করেন প্রধান বিচারপতি।
আরও পড়ুন: আগামীকাল প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি জেয়া
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন জানান, সাক্ষাৎকালে প্রধান বিচারপতি সুপ্রিম কোর্টের সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে জানান।
নতুন প্রধান বিচারপতিকে অভিনন্দন জানিয়ে রাষ্ট্রপ্রধান আশা প্রকাশ করেন যে, তার নেতৃত্বে বিচার বিভাগের উন্নয়ন কার্যক্রম ত্বরান্বিত হবে।
এ সময় প্রধান বিচারপতি বিচার বিভাগের উন্নয়নে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করে বলেন, বিচারকদের প্রশিক্ষণের সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। বিচার বিভাগের উন্নয়নে গৃহীত কার্যক্রম বাস্তবায়নে সরকার সার্বিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে।
এ ছাড়াও বৈঠককালে রাষ্ট্রপ্রধান সুপ্রিম কোর্টের সার্বিক কার্যক্রমে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
এ সময় রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন- সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহউদ্দিন ইসলাম ও সচিব (সংযুক্ত) মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন লেবাননে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত জাভেদ তানভীর
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন রওশন এরশাদ
১ বছর আগে