রাষ্ট্রদূত ইয়াও
তিস্তা প্রকল্প নিয়ে বাংলাদেশের যেকোনো সিদ্ধান্ত মেনে নেবে চীন: রাষ্ট্রদূত ইয়াও
তিস্তা প্রকল্প নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সম্পূর্ণ অধিকার একমাত্র বাংলাদেশের উল্লেখ করে ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেছেন, তিস্তা প্রকল্প নিয়ে বাংলাদেশের সিদ্ধান্তকে অবশ্যই সম্মান জানাতে হবে।
তিনি বলেন, ‘তিস্তা নদী নিয়ে যে প্রকল্পই হোক না কেন, সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার সত্যিকার অর্থে বাংলাদেশের। এই সিদ্ধান্তকে সম্মান জানাতে হবে।’
বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের তিস্তা নদী নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ডিক্যাব টকে কূটনৈতিক সংবাদদাতাদের তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আসন্ন চীন সফর নিয়ে জাতীয় প্রেস ক্লাবে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ডিক্যাব) এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ডিক্যাব সভাপতি নুরুল ইসলাম হাসিব ও সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান অপু।
প্রধানমন্ত্রীর চীন সফর বিভিন্ন সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি নতুন রূপরেখা দেবে এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিষয়ে দুই দেশের অবস্থানের সমন্বয় করার সুযোগ দেবে বলে আশা ব্যক্ত করেন চীনা রাষ্ট্রদূত।
আরও পড়ুন: চীন-বাংলাদেশের আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারে শেখ হাসিনার আসন্ন সফর: রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশের অনুরোধে চীন তিস্তা নদী নিয়ে প্রস্তাব দিয়েছে এবং যেকোনো সিদ্ধান্ত মেনে নিতে প্রস্তুত উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত ইয়াও বলেন, ‘আমরা প্রস্তুত। পরবর্তী ধাপে কী করা যায়, তা সম্পূর্ণ বাংলাদেশেরই সিদ্ধান্ত।’
ভারতও তিস্তা প্রস্তাবে আগ্রহ প্রকাশ করেছে এবং তিস্তা নদী সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা বিষয়ে আলোচনার জন্য একটি কারিগরি দল শিগগিরই বাংলাদেশ সফর করবে বলে ঘোষণা দিয়েছে।
এর আগে গত ২৫ জুন সাম্প্রতিক ভারত সফর নিয়ে গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তিস্তা মহাপরিকল্পনা প্রকল্পে অর্থায়ন প্রস্তাব গ্রহণের ক্ষেত্রে দেশের জন্য সবচেয়ে লাভজনক কোনটি সেটি বিবেচনা করা হবে।
তিনি বলেন, ‘আমরা তিস্তা প্রকল্প হাতে নিয়েছি। এতে অর্থায়নের জন্য চীন ও ভারত পৃথক প্রস্তাব দিয়েছে। যে প্রস্তাব আমাদের দেশের জনগণের জন্য আরও লাভজনক হবে অবশ্যই সেটি গ্রহণ করতে হবে।’
রাষ্ট্রদূত ইয়াও পৃথক এক প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশ ও এর প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে সুসম্পর্কের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
তিনি বলেন, ‘এটা আপনাদের জাতীয় পররাষ্ট্রনীতির সফলতা। তাই আমরা সুসম্পর্ক দেখতে চাই। আমরা চাই আমাদের সম্পর্ক ইতিবাচক ভূমিকা পালন করুক এবং অন্যান্য দেশ এটিকে ইতিবাচকভাবে দেখুক। সুতরাং এটি একটি উভয় পক্ষের জয়সূচক সহযোগিতা এবং এটি সব পক্ষকে উপকৃত করবে।’
এই প্রকল্প নিয়ে ভারত ও চীনের মধ্যে উত্তেজনার সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়ে চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, 'আমি কোনো উত্তেজনা দেখছি না। আমরা চাই শিগগিরই প্রকল্পের কাজ শুরু হোক। প্রায় ৩০ মিলিয়ন মানুষের এই প্রকল্প প্রয়োজন, তাই এটি শিগগিরই শুরু ও সময়মতো শেষ করা যায় কি না সেটিই দেখছি আমরা।’
বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের উন্নয়নের বিষয়ে রাষ্ট্রদূত উল্লেখ করেন যে, এটি বাংলাদেশের পক্ষ থেকে একটি প্রস্তাব এবং এই উন্নয়নে সহায়তার মাধ্যমে চীন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
তিনি বলেন, 'বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ উন্নয়নে চীনের সম্পৃক্ত হওয়ার এটি একটি ভালো সুযোগ এবং এ প্রস্তাবে আমাদের খুব সক্রিয় ও ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি থাকবে।’
আরও পড়ুন: ইকোনোমিক জোনে ২১.৮৫ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগে চীনের কোম্পানির চুক্তি সই
রাষ্ট্রদূত বলেন, ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থীকে আশ্রয় দেওয়ায় বাংলাদেশের মানবিক চেতনার ভূয়সী প্রশংসা করে চীন।
চীন যুদ্ধবিরতি ও সংলাপের জন্য মিয়ানমার সংঘাতে জড়িত সব পক্ষকে সক্রিয়ভাবে চাপ দিচ্ছে। এভাবে দেশটি শরণার্থীদের দ্রুত প্রত্যাবাসনের পথ প্রশস্ত করছে বলে জানান রাষ্ট্রদূত।
ইয়াও বলেন, ‘বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত রয়েছে চীন। পাশাপাশি যৌথভাবে উন্নয়নশীল দেশগুলোর বৈধ অধিকার ও স্বার্থ রক্ষা এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক শান্তি ও স্থিতিশীলতার উন্নয়নে কাজ করতে আগ্রহী চীন।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আসন্ন সফরে শিক্ষা, গণমাধ্যম, অবকাঠামো, বাণিজ্য সম্প্রসারণ, বিনিয়োগ, বাংলাদেশ থেকে কৃষি আমদানি এবং ডিজিটাল ইকোনমির মতো খাতে সহযোগিতার সুযোগ রয়েছে বলে জানান রাষ্ট্রদূত।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক বর্তমানে সবচেয়ে ভালো অবস্থায় আছে এবং উন্নয়নেরও অনেক সুযোগ রয়েছে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আগামী বছর বাংলাদেশ ও চীন কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন করবে। কীভাবে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও বাড়ানো যায়, বিনিময়ের পরিধি বাড়ানো যায়, সহযোগিতার সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো যায় এবং দুই দেশ ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক আরও ভালো, গভীর ও ঘনিষ্ঠ করা যায় সে বিষয়ে উভয় পক্ষেরই চেষ্টার প্রয়োজন রয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চীন সফর দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে এবং অতীতের অর্জনগুলোর ওপর ভিত্তি করে সামনে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘এই সফর নিঃসন্দেহে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার ক্ষেত্রে সাহায্য করবে। পাশাপাশি চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে সহযোগিতার কৌশলগত অংশীদারিত্বে নতুন সাফল্য এনে দেবে এবং সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় উন্নীত করবে।’
রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চীন সফর সবার কাছে বহুল প্রত্যাশিত। ‘এই সফর আগামী পাঁচ বছর বা তারও বেশি সময় চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কের উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।’
সফরকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চীনা নেতাদের সঙ্গে বৈঠক, বেশ কয়েকটি সহযোগিতা দলিল সই এবং যৌথভাবে বড় ধরনের সহযোগিতার বিষয়ে ঘোষণা দেবেন।
এই সফরের মাধ্যমে উভয় পক্ষ দৃঢ়ভাবে একে-অপরকে সমর্থন করবে এবং সব ক্ষেত্রে যোগাযোগ আরও গভীর হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন রাষ্ট্রদূত।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের চতুর্থ বৈদেশিক ঋণদাতা চীন; ঋণ পরিশোধের সময়কাল নিয়ে উদ্বেগ বিশেষজ্ঞদের
৫ মাস আগে
চীনা ভাষা শিখে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বাড়াতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করলেন রাষ্ট্রদূত ইয়াও
চীনা ভাষা শিখে দু'দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময়ে নিজেদের নিয়োজিত করে বাংলাদেশ ও চীনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এগিয়ে নিতে শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন।
বাংলাদেশে কলেজ শিক্ষার্থীদের জন্য ২৩তম 'চাইনিজ ব্রিজ' ওয়ার্ল্ড চাইনিজ প্রফিসিয়েন্সি প্রতিযোগিতায় দেওয়া বক্তব্যে সাংস্কৃতিক বিনিময়ের প্ল্যাটফর্ম হিসেবে এই প্রতিযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন রাষ্ট্রদূত ইয়াও।
আরও পড়ুন: হুয়াওয়ে আইসিটি কম্পিটিশন: গ্লোবাল রাউন্ডে অংশ নিতে চীনে বাংলাদেশ দল
শুক্রবার (৩১ মে) বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রতিযোগীদের পুরস্কৃত করেন রাষ্ট্রদূত ইয়াও।
ঢাকার চীনা দূতাবাসের তথ্য অনুযায়ী, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি ও শিক্ষা পেশাজীবীসহ ২৪০ জনেরও বেশি মানুষ এই অনুষ্ঠান উপভোগ করেন।
প্রতিযোগিতায় কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউটের নির্বাচিত ৯ জন প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করে।
নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউটের বুশরা মুবাশ্বেরা মাহমুদ চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন এবং চীনে ফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পেয়েছেন।
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন একাডেমির রেক্টর ড. মো. ওমর ফারুক সাংস্কৃতিক উপলদ্ধি বৃদ্ধিতে এই আয়োজনের ভূমিকা তুলে ধরেন এবং চীনের সঙ্গে সহযোগিতা বাড়ানোর আগ্রহ প্রকাশ করেন।
প্রতিযোগিতার রানার-আপ চীনে ফাইনাল দেখবে। অন্যান্য প্রতিযোগীরা একটি চীনা গ্রীষ্ম/শরৎকালীন প্রতিযোগিতায় অংশ নেবেন।
আরও পড়ুন: চীনের চায়ের প্রতি গভীর আসক্তি বাংলাদেশিদের
৬ মাস আগে
পদ্মা সেতু রেল সংযোগ চীনের বিআরআই’র আওতায় একটি যুগান্তকারী প্রকল্প: রাষ্ট্রদূত ইয়াও
বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেছেন, পদ্মা সেতু রেল সংযোগ বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের আওতায় একটি যুগান্তকারী প্রকল্প এবং চীনের অগ্রাধিকারমূলক ঋণ ব্যবহার করে বাংলাদেশের বৃহত্তম অবকাঠামো প্রকল্প।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো প্রকল্প হিসেবে এটি ৮ কোটি মানুষকে সরাসরি উপকৃত করবে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ শতাংশ বৃদ্ধি করবে।
আরও পড়ুন: ওয়ার্ক ভিসার জন্য বায়োমেট্রিক্স বাধ্যতামূলক করল সৌদি দূতাবাস, বুধবার চট্টগ্রামে সেন্টার চালু
মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের ঢাকা-ভাঙ্গা অংশের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন রাষ্ট্রদূত।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, রেলমন্ত্রী মো. নুরুল ইসলাম সুজন এবং সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এসএম শফিউদ্দিন আহমেদ।
রাষ্ট্রদূত ইয়াও বলেন, গত ২৩ আগস্ট চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দক্ষিণ আফ্রিকায় বৈঠক করেন এবং চীন-বাংলাদেশ সম্পর্ককে শক্তিশালী করে তুলতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
আরও পড়ুন: ঢাকা আসছেন মার্কিন ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি আফরিন আখতার
তিনি বলেন, দুই নেতা পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা ও আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রতি সমর্থন এবং একে অপরের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার উপর ভিত্তি করে ঐতিহ্যবাহী বন্ধুত্ব এবং চমৎকার সম্পর্কের প্রশংসা করেন।
রাষ্ট্রদূত বলেন, 'চীন উভয় পক্ষের সম্মত মেগা প্রকল্পগুলোতে অর্থায়ন অব্যাহত রাখতে প্রস্তুত রয়েছে এবং বাংলাদেশকে তার 'ভিশন ২০৪১' কৌশল এবং 'সোনার বাংলা' স্বপ্ন বাস্তবায়নে সহায়তা করার জন্য আরও চীনা উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগ, আরও শিল্প অঞ্চল গড়ে তুলতে উৎসাহিত করছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন দেখতে চায় সুইডেন : সুইডিশ পররাষ্ট্র সচিব
১ বছর আগে
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক উন্নয়নে কৌশলগত সহযোগিতা বাড়াতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: রাষ্ট্রদূত ইয়াও
বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেছেন, চীন জাতীয় সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা ও আঞ্চলিক অখণ্ডতা রক্ষায় এবং বহিরাগত হস্তক্ষেপের বিরোধিতা করতে বাংলাদেশকে সমর্থন করে, যাতে দেশটি অভ্যন্তরীণ ঐক্য ও স্থিতিশীলতা বজায় রেখে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন করতে পারে।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ দৃঢ়ভাবে এক-চীন নীতি অনুসরণ করে এবং আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা বৃদ্ধিতে চীন যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে তার প্রশংসা করে। উভয় পক্ষ কৌশলগত সহযোগিতাকে আরও গভীর এবং এর ফলে নতুন যুগে চীন-বাংলাদেশ সম্পর্ককে উচ্চ স্তরে উন্নীত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশ ও চীন যৌথ উন্নয়নের ঘনিষ্ঠ অংশীদার।
আরও পড়ুন: কারো বিরুদ্ধে মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগের সম্ভাব্য কারণ কী হতে পারে?
সোমবার(২৫ সেপ্টেম্বর) রাতে গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের প্রতিষ্ঠার ৭৪তম বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
চলতি বছর চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের দশম বার্ষিকী পালন করেছে।
চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন,‘বিআরআই-এর অধীনে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে সহযোগিতাও সুফল পাওয়ার সময়ে প্রবেশ করেছে।’
বাংলাদেশই প্রথম দক্ষিণ এশিয়ার দেশ যারা বিআরআইতে যোগ দিয়েছে।
গত সাত বছরে, বিআরআই সোনালী বঙ্গোপসাগরে শিকড় গেড়েছে এবং প্রস্ফুটিত হয়েছে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, পদ্মা বহুমুখী সেতু ও এর রেল সংযোগ, দশেরকান্দি স্যুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট, কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল এবং আরও অনেক মেগা প্রকল্প একের পর এক সম্পন্ন হয়েছে,যা বাংলাদেশে অবকাঠামোগত অবস্থার উন্নয়ন এবং জনগণের জীবনযাত্রার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে।
আরও পড়ুন: ই-কোয়ালিটি সেন্টার ফর ইনক্লুসিভ ইনোভেশনের উদ্বোধন করলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিআরআই সম্পর্কে দৃঢ়ভাবে বলেছেন যে এটি বাংলাদেশের জন্য উন্নয়নের একটি নতুন দ্বার উন্মোচন করেছে।
রাষ্ট্রদূত ইয়াও বলেন, ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে দুই দেশের উচিত উন্নয়নের নতুন ঐতিহাসিক সুযোগগুলো কাজে লাগানো। উন্নয়ন কৌশলকে আরও সংহত করা, উচ্চমানের উন্নয়নের লক্ষ্যে বেল্ট অ্যান্ড রোড সহযোগিতা করা। এবং একে অপরের পূরক ও পরিপূরক হিসেবে আমাদের নিজ নিজ অর্থনৈতিক সুবিধাকাজে লাগানো।
তিনি বলেন, 'আমরা অবকাঠামো উন্নয়ন, তথ্য প্রযুক্তি, নতুন জ্বালানি, কৃষি ইত্যাদি ক্ষেত্রে সহযোগিতা আরও গভীর করতে পারি। যৌথ প্রচেষ্টায় আমরা অবশ্যই চীনা জাতির মহান পুনরুজ্জীবনের স্বপ্ন এবং বাংলাদেশের রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়ন করতে পারব।
আরও পড়ুন: মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞা: গণমাধ্যমের কথা উল্লেখ করেননি স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র
রাষ্ট্রদূত বলেন, দেশগুলোর মধ্যে সুসম্পর্ক ঘন ঘন যোগাযোগের মাধ্যমে জনগণের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থেকে উদ্ভূত হয়। জনগণের মধ্যে মিথস্ক্রিয়া এবং সাংস্কৃতিক আদান-প্রদানকে আরও জোরদার করার জন্য এটি চীন ও বাংলাদেশের নেতারা একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐকমত্যে পৌঁছেছে।
তিনি বলেন, ‘চীন আন্তর্জাতিক ভ্রমণ এবং কর্মী বিনিময়ের বিশাল চাহিদা মেটাতে একাধিক সুবিধামূলক ব্যবস্থা চালু করেছে।’
তিনি বলেন, আপাতত দুই দেশের মধ্যে প্রতি সপ্তাহে ৫০টি সরাসরি ফ্লাইট চলমান রয়েছে। এতে ১০ হাজার মানুষ যাতায়াত করছে।
আরও পড়ুন: জাতীয় সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বেইজিং ঢাকাকে সমর্থন করে: চীনা রাষ্ট্রদূত
১ বছর আগে
সামরিক ও নিরাপত্তা সহযোগিতাই ঢাকা-বেইজিং সম্পর্কের ভিত্তি: রাষ্ট্রদূত ইয়াও
বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেছেন, সামরিক ও নিরাপত্তা ক্ষেত্রে সহযোগিতাই বাংলাদেশ ও চীনের সম্পর্কের ভিত্তি। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এসব ক্ষেত্রে সহযোগিতা উল্লেখযোগ্যহারে অগ্রগতি অর্জন করেছে।
রাষ্ট্রদূত ইয়াও বলেন, আধিপত্য বিস্তার, সম্প্রসারণ বা প্রভাব বিস্তার করা চীনের নীতিতে নেই।
রাষ্ট্রদূত বক্তব্যে বলেন, ‘দুই দেশের নেতারা যে ঐকমত্যে পৌঁছেছে, তা সক্রিয়ভাবে বাস্তবায়ন করতে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছুক চীন।’
বুধবার বাংলাদেশের ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের আমন্ত্রণে বক্তব্য দেন রাষ্ট্রদূত।
আরও পড়ুন: নির্বাচন বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়: চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও
লেকচারে এনডিসির কমান্ড্যান্ট লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. আকবর হোসেনসহ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ৭০ জনেরও বেশি কর্মকর্তা এবং বিদেশি সেনাবাহিনীর প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রদূত ইয়াও বলেন, চীন গ্লোবাল সিকিউরিটি ইনিশিয়েটিভকে অগ্রাধিকার দেয় এবং একটি নিরাপত্তা ধারণা প্রতিষ্ঠার পক্ষে সমর্থন করে। যা একটি সাধারণ, ব্যাপক, সহযোগিতামূলক ও টেকসই পদ্ধতির উপর জোর দেয়।
আরও পড়ুন: ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে এজেন্ডাগুলোর অগ্রগতির আশা করছে রাশিয়া ও চীন
সামরিক পরিপ্রেক্ষিতে তিনি বলেন, চীন একটি জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতি অনুসরণ করে যা প্রকৃতিগতভাবে প্রতিরক্ষামূলক।
রাষ্ট্রদূত বলেন, চীন নিজের জাতীয় সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা এবং উন্নয়ন স্বার্থকে দৃঢ়ভাবে রক্ষা করার সময় পারস্পরিক ভবিষ্যতের আলোকে একটি বৈশ্বিক সম্প্রদায় গড়ে তোলার লক্ষ্য রাখে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, তার দেশ দুই সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে বিভিন্ন স্তরে বিনিময় আরও জোরদার করতে ইচ্ছুক। এ ছাড়া প্রতিরক্ষা শিল্প ও সহযোগিতা আরও গভীর করা, বাণিজ্য, প্রশিক্ষণ, সরঞ্জাম ও প্রযুক্তি, নৌবাহিনীর জাহাজের পারস্পরিক পরিদর্শন এবং জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে সহযোগিতা করতেও ইচ্ছুক চীন।
বক্তব্যের শেষে রাষ্ট্রদূত ইয়াও চীন-মার্কিন সম্পর্ক, চীন-ভারত সম্পর্ক, ‘ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশল’, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের পরিস্থিতি, বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ উদ্যোগের আওতায় চীন-বাংলাদেশ সহযোগিতার বিষয়ে খোলামেলা বন্ধুত্বপূর্ণ মতবিনিময় করেন। তাইওয়ান প্রশ্ন এবং দক্ষিণ চীন সাগর নিয়েও কথা বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: ঢাকা-বেইজিংয়ের উচিত নতুন প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্র অন্বেষণে কৌশলগত অংশীদারিত্ব আরও গভীর করা: রাষ্ট্রদূত ইয়াও
১ বছর আগে
নির্বাচন বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়: চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও
বাংলাদেশের নির্বাচনকে অভ্যন্তরীণ বিষয় উল্লেখ করে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন জানিয়েছেন, চীন কখনোই অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে না।
তিনি বলেন,‘আমাদের নীতি সবসময় একই থাকে। চীন কখনোই অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে না। আমি নির্বাচনকে বাংলাদেশের বিষয় বলে মনে করি, বাংলাদেশের জনগণ এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। এটাই আমাদের অবস্থান।’
বুধবার (১৬ আগস্ট) পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের সঙ্গে বৈঠক শেষে এক প্রশ্নের জবাবে সাংবাদিকদের একথা বলেন তিনি।
চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও বলেন, তারা বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি সহযোগিতা নিয়েও আলোচনা করেছেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে আগ্রহী যুক্তরাজ্য: প্রধানমন্ত্রীকে সারাহ কুক
গত পাঁচ থেকে দশ বছরের উন্নয়নের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থে তারা বাংলাদেশের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি সহযোগিতায় বিশ্বাসী।
মান্নান বলেন, অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যাপক অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা বিবেচনা করে বাংলাদেশ চীনের উন্নয়নের ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে পারে। বাংলাদেশেও এর কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে।
আরও পড়ুন: ঢাকায় ভারতের ৭৭তম স্বাধীনতা দিবস পালন করেছে ভারতীয় হাইকমিশন
এর আগে বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং যুক্তরাজ্য তাদের প্রত্যাশা জানিয়েছে।
তবে ভারত বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। তারা উল্লেখ করেছে বাংলাদেশের নির্বাচন এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া দেশের জনগণ যেভাবে নির্ধারণ করবে, সেভাবেই নির্বাচন হবে।
সম্প্রতি নয়াদিল্লিতে সাপ্তাহিক সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী সাংবাদিকদের বলেন, ‘পুরো বিশ্ব এটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে পারে, তবে ভারত সেক্ষেত্রে স্বতন্ত্র। বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের একটি বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে।’
ভারত পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ঢাকায় তাদের একটি হাই কমিশন রয়েছে। এ মুখপাত্র বলেছেন, ‘আমরা আশা করি শান্তি বজায় থাকবে এবং কোনো সহিংসতা হবে না। নির্বাচন তফসিল অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হবে।’
আরও পড়ুন: ভারতের ভবিষ্যৎ ও নিরাপত্তা বাংলাদেশের সঙ্গে জড়িত: জ্যেষ্ঠ এমইএ কর্মকর্তা
১ বছর আগে
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের দ্রুত উন্নয়ন দেখে বেইজিং মুগ্ধ: রাষ্ট্রদূত ইয়াও
চীন বাংলাদেশের দ্রুত উন্নয়ন দেখে অনুপ্রাণিত বলে উল্লেখ করে বাংলাদেশে নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মতো ‘শক্তিশালী নেতা’ থাকায় তারা বাংলাদেশের আরও অগ্রগতি দেখতে পাবে।
উন্নয়নের দিক থেকে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে বিশ্বের অনেক দেশের কাছে মডেল জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য অভিন্ন উন্নয়ন।’
রাষ্ট্রদূত ইয়াও রবিবার সন্ধ্যায় ২০২৩ চীনা সরকারি প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশি অংশগ্রহণকারীদের সম্মানে প্রি-ডিপারচার রিসেপশনে দেওয়া বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন তরান্বিত করতে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে ‘অবিচলভাবে মধ্যস্থতা করছে’ চীন: রাষ্ট্রদূত ইয়াও
তিনি বলেন, প্রশিক্ষণের প্রথম ব্যাচের অংশগ্রহণকারীরা খুবই ভাগ্যবান, কারণ কোভিড-১৯ সংক্রান্ত বিধিনিষেধের তিন বছর পর এই ধরনের সফর আবার শুরু হয়েছে।
ইয়াও বলেন, এই কর্মসূচি অংশগ্রহণকারীদের চীনকে আরও ভালোভাবে অধ্যয়ন করতে সাহায্য করবে, কারণ দুই দেশের সকল দিক থেকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার করার ব্যাপারে আগ্রহ রয়েছে।
দূতাবাসের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক কাউন্সেলর সং ইয়াং, সেন্টার সাংহাই ইনস্টিটিউট ফর ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ (এসআইআইএস) এর সিনিয়র ফেলো এবং চীন ও দক্ষিণ এশিয়ার মহাসচিব চায়না লিউ জংই, চীনের ফুদান ইউনিভার্সিটির ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের অধ্যাপক লিন মিনওয়াং এবং চীনের ইনস্টিটিউট ফর ইন্টারন্যাশনাল স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজ (এসআইআইএস,) এর সহকারী রিসার্চ ফেলো এল আই হংমেই সহ প্রমুখ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
২০১৬ সালে চীনা রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং বাংলাদেশে একটি ‘ঐতিহাসিক সফর’ করেছিলেন এবং প্রধানমন্ত্রী হাসিনার সঙ্গে মিলে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে ‘সহযোগিতার কৌশলগত অংশীদারিত্বে’ উন্নীত করেন।
চীন সরকারের উদ্যোগের প্রশংসা করে অংশগ্রহণকারীরা বলেন, ২০৪১ সালের মতো লক্ষ্য অর্জনের জন্য ভবিষ্যতের বাংলাদেশের চীনের মতো মেধাবী ও দক্ষ লোকের প্রয়োজন।
তারা বলেন, বাংলাদেশে দক্ষ লোকের প্রয়োজন এবং এই কর্মসূচি তাদের জন্য উপযোগী হবে।
আরও পড়ুন: ঢাকা-বেইজিংয়ের উচিত নতুন প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্র অন্বেষণে কৌশলগত অংশীদারিত্ব আরও গভীর করা: রাষ্ট্রদূত ইয়াও
কসমস অ্যাতেলিয়ার ৭১ পরিদর্শন করলেন ফরাসি রাষ্ট্রদূত মারি মাসদুপুই
১ বছর আগে