কেসিসি নির্বাচন
কেসিসি নির্বাচন: নবনির্বাচিতদের দায়িত্ব গ্রহণে অপেক্ষা করতে হবে আরও ৪ মাস
খুলনা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বিজয়ের পর শুভেচ্ছা ও অভিনন্দনের বন্যায় ভাসছেন পুননির্বাচিত মেয়র ও নবনির্বাচিত কাউন্সিলরা। তবে নির্বাচনে জয়ী হলেও এখনই দায়িত্ব বুঝে পাচ্ছেন না তারা।
তাই স্থানীয় সরকার আইন অনুযায়ী আরও ৪ মাস অপেক্ষা করতে হবে নবনির্বাচিতদের।
আরও পড়ুন: কেসিসি নির্বাচন: প্রস্তুত ইসি, বিজিবি মোতায়েন
আর ততদিন অর্থাৎ চলতি বছরের ১০ অক্টোবর পর্যন্ত বর্তমান কাউন্সিলররাই নিজ পদে থাকবেন। কাউন্সিলরদের মধ্যে যারা পরাজিত হয়েছেন এবং নির্বাচনে অংশ নেননি এমন ১৮ জন কাউন্সিলরও নিজ পদে থাকবেন ১০ অক্টোবর পর্যন্ত। ১১ অক্টোবর নির্বাচিত মেয়র ও কাউন্সিলরা দায়িত্ব বুঝে নেবেন।
স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন আইন -২০০৯) এর প্রথম অধ্যায়ের সিটি কর্পোরেশনের মেয়াদ সম্পর্কে বলা হয়েছে, ‘কর্পোরেশনের মেয়াদ উহা গঠিত হইবার পর উহার প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হইবার তারিখ হইতে পাঁচ বৎসর হইবে’।
কেসিসি থেকে জানা গেছে, ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে তালুকদার আবদুল খালেকের নেতৃত্বাধীন কেসিসির বর্তমান পরিষদ দায়িত্ব গ্রহণ করে ওই বছরের ২৫ সেপ্টেম্বর।
বর্তমান পরিষদের প্রথম সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয় ১১ অক্টোবর। অর্থাৎ চলতি পরিষদের মেয়াদ শেষ হবে চলতি বছরের ১০ অক্টোবর।
মেয়াদ শেষের পরই নতুন পরিষদ দায়িত্ব গ্রহণ করবেন।
আরও পড়ুন: কেসিসি নির্বাচন: এজেন্টদের ভোটকেন্দ্রে প্রবেশে বাধা দেওয়া হচ্ছে, জাপা মেয়র প্রার্থীর অভিযোগ
কেসিসি নির্বাচন: অধিকাংশ কেন্দ্র ফাঁকা, ১১টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ ১১%
১ বছর আগে
কেসিসি নির্বাচন: এজেন্টদের ভোটকেন্দ্রে প্রবেশে বাধা দেওয়া হচ্ছে, জাপা মেয়র প্রার্থীর অভিযোগ
খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচন চলছে বলে অভিযোগ করে জাতীয় পার্টি (এরশাদ) সমর্থিত মেয়র প্রার্থী মো. শফিকুল ইসলাম মধু বলেন, তার এজেন্টদের ভোট কেন্দ্রে ঢুকতে বাধা দিচ্ছে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর সমর্থকরা।
সকাল সাড়ে ১০টার দিকে খুলনা নগরীর সোনাডাঙ্গা আবাসিক এলাকার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কলেজিয়েট স্কুল কেন্দ্রে ভোট দেওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ অভিযোগ করেন।
সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে জাতীয় পার্টি সমর্থিত প্রার্থী বলেন, বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয় বলে ঘটনাস্থল থেকে ইউএনবির বরিশাল প্রতিনিধি জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন: বরিশাল সিটি নির্বাচন: হাতপাখার প্রার্থীর ওপর হামলা, নৌকার কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ
তিনি বলেন, ভোট কেন্দ্রে ভোটের প্রক্রিয়া ধীরগতির ছিল এবং পরিবেশ উৎসবমুখর ছিল না।
তার পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে চাইলে মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আরও কয়েকটি কেন্দ্র পরিদর্শন করার পর আমি আনুষ্ঠানিকভাবে আপনাদের (সাংবাদিকদের) আমার অবস্থান সম্পর্কে অবহিত করব।
কেসিসি নির্বাচনে সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে বিরতি ছাড়াই চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। ভোট গ্রহণের জন্য সব কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন ব্যবহার করা হচ্ছে।
মেয়র পদে পাঁচজন, ২৯টি সাধারণ ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ১৩৬ জন এবং সংরক্ষিত আসনে ৩০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক সকাল ৯টা ১০ মিনিটে নগরীর দক্ষিণ মধ্য সড়কের পাইওনিয়ার মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দেন।
ভোট দেওয়ার পর মেয়র প্রার্থী বলেন, নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠুভাবে হচ্ছে।
উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে জনগণ তাকে ভোট দেবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বলেন, ভোটারদের কাছ থেকে যা ফল আসবে আমি তা মেনে নেব।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যরা কেসিসি নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশ, আনসার ও র্যাব-এর আট হাজার ৮০ জন সদস্য নিয়ে দায়িত্ব পালন করছেন।
আরও পড়ুন: কেসিসি নির্বাচন: অধিকাংশ কেন্দ্র ফাঁকা, ১১টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ ১১%
১ বছর আগে
কেসিসি নির্বাচন: ট্রাফিকের চেকপোস্টে ৯০ লাখ টাকা জরিমানা
খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচন উপলক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্দেশনায় ট্রাফিক পুলিশ একাধিক চেকপোস্ট স্থাপন করেছে।
নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে চেকপোস্ট বসিয়ে মোটরযানের ওপর ৯০ লাখ টাকার রাজস্ব আদায় করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: কেসিসি নির্বাচন: এক কাউন্সিলর প্রার্থীকে শোকজ, ২ প্রার্থীকে জরিমানা
বুধবার (৭ জুন) নির্বাচন কমিশনার মো. আহসান হাবিব খান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
খুলনা মেট্রোপলিট্রন পুলিশ থেকে ইসিতে পাঠানো তথ্য অনুযায়ী, সড়ক পরিবহন আইন- ২০১৮ অনুযায়ী গত ১ মে থেকে ৬ জুন পর্যন্ত এই জরিমানা আদায় করা হয়। ১১২টি চেকপোস্টের মাধ্যমে ৫ হাজার ৪৪০টি মামলা হয় আর আটক করা হয় ১ হাজার ৯২৮টি যানবাহন। এতে জরিমানা ধার্য করা হয়েছে ৮৯ লাখ ৭৬ হাজার ৮০০ টাকা। এর মধ্যে জরিমানা আদায় করা হয়েছে ৮০ লাখ ৯৪ হাজার ৯০০ টাকা।
আগামী ১২ জুন খুলনা সিটিতে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে ভোটগ্রহণ হবে। এছাড়া ভোটের মাঠে ৩১টি ওয়ার্ডে ১৩৪ জন সাধারণ কাউন্সিলর ও ১০টি সংরক্ষিত নারী ওয়ার্ডে ৩৯ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
আর সাধারণ দুটি ওয়ার্ড ১৩ ও ২৪ নম্বরে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় দুই জন কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন।
এই সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক (নৌকা), জাতীয় পার্টির শফিকুল ইসলাম মধু (লাঙল), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. আব্দুল আউয়াল (হাতপাখা) এবং জাকের পার্টির এস এম সাব্বির হোসেন (গোলাপ ফুল) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতি নিয়োগের বৈধতা চ্যালেঞ্জ: ‘সময় নষ্ট করায়’ রিটকারীকে লাখ টাকা জরিমানা
বায়ু দূষণের দায়ে রাজধানীতে ৭ যানবাহনকে ২২ হাজার টাকা জরিমানা
১ বছর আগে
কেসিসি নির্বাচন: ১৩ জুন মধ্যরাত পর্যন্ত মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
খুলনা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন উপলক্ষে ১০ জুন দিবাগত রাত ১২টা থেকে ১৩ জুন মধ্যরাত পর্যন্ত খুলনা মহানগরী এলাকায় মোটরসাইকেল চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকেও পৃথক গণবিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে।
নির্বাচন কমিশনের চিঠিতে বলা হয়েছে, নির্বাচনের পরিবেশ নির্বিঘ্ন করতে ১০ জুন দিবাগত রাত ১২টা থেকে ১৩ জুন মধ্যরাত পর্যন্ত খুলনা মহানগরী এলাকায় মোটরসাইকেল চলাচল করবে না।
এছাড়া ১১ জুন রাত ১২টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা নগরীতে ট্রাক, বাস, মিনিবাস, মাইক্রোবাস, জীপ, পিকআপ, কার ও ইজিবাইক চলাচল করবে না।
আরও পড়ুন: কেসিসি নির্বাচন: বিএনপির ৮ নেতাকে আজীবন বহিষ্কার
নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল গঠন
নির্বাচনী বিরোধ সংক্রান্ত দরখাস্ত ও আপিল গ্রহণ, শুনানি ও নিষ্পত্তির জন্য নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল ও নির্বাচনী আপিল ট্রাইব্যুনাল গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন।
গত ৪ জুন কমিশন সচিবালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
কেসিসি এলাকার জন্য নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা সদর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের সিনিয়র সহকারী জজ এবং নির্বাচনী আপিল ট্রাইব্যুনালে দায়িত্ব পালন করবেন অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ, প্রথম আদালত এবং খুলনার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট।
আরও পড়ুন: কেসিসি নির্বাচন: এক কাউন্সিলর প্রার্থীকে শোকজ, ২ প্রার্থীকে জরিমানা
১ বছর আগে
কেসিসি নির্বাচন: বিএনপির ৮ নেতাকে আজীবন বহিষ্কার
দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে অংশগ্রহণ করায় বিএনপির আট নেতাকে আজীবন বহিষ্কার করেছে বিএনপি। শনিবার (৩ জুন) রাতে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
এ দিন স্ব-স্ব নেতাদের নামে বহিষ্কারের চিঠি পাঠানো হয়েছে।
যাদেরকে বহিষ্কার করা হয়েছে তারা হলেন- মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য শেখ সাজ্জাদ হোসেন তোতন, মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আশফাকুর রহমান কাকন, মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মো. মাহবুব কায়সার, ২৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক সভাপতি মো. শমসের আলী মিন্টু, ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি কর্মী ও সাবেক কাউন্সিলর মুহা. আমান উল্লাহ আমান, সংরক্ষিত ৯ নম্বর ওয়ার্ডে মহানগর বিএনপির সাবেক মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মাজেদা খাতুন, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাজী ফজলুল কবির টিটো এবং ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের মুশফিকুস সালেহীন।
আরও পড়ুন: কেসিসি নির্বাচন: এক কাউন্সিলর প্রার্থীকে শোকজ, ২ প্রার্থীকে জরিমানা
চিঠিতে বলা হয়েছে, বিএনপি এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অথচ আপনি দলের একজন সদস্য হয়ে ব্যক্তিস্বার্থ চিন্তা করে এ সিদ্ধান্তকে উপেক্ষা করেছেন। ১ জুন আপনাদের কারণ দর্শানো নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। নির্দিষ্ট সময় অতিবাহিত হলেও নোটিশের জবাব দেননি, যা গুরুতর অসদাচরণ।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করে গত ১৫ বছর ধরে চলমান গণতান্ত্রিক অত্যাচারী শাসকগোষ্ঠী দ্বারা যারা গুম-খুন ও পৈশাচিক নিপীড়নের শিকার হয়েছেন তাদের পরিবারসহ দেশের গণতন্ত্রকামী বিপুল জনগোষ্ঠীর আকাঙ্ক্ষার প্রতি আপনি বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন।
এমন অবস্থায় অবজ্ঞা ও ঔদ্ধত্যের জন্য বিএনপির গঠনতন্ত্রের বিধান অনুযায়ী দলের প্রাথমিক সদস্যপদসহ দলের সব পদ থেকে আপনাকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হলো।
গণতন্ত্র উদ্ধারের ইতিহাসে আপনার নাম বেঈমান, বিশ্বাসঘাতক ও মীরজাফর হিসেবে উচ্চারিত হবে বলেও ওই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।
আরও পড়ুন: কেসিসি নির্বাচন: প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিক নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
১ বছর আগে
কেসিসি নির্বাচন: এক কাউন্সিলর প্রার্থীকে শোকজ, ২ প্রার্থীকে জরিমানা
খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে ২২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী তাজুল ইসলামকে শোকজ ও আরও দুই কাউন্সিলর প্রার্থীকে জরিমানা করা হয়েছে।
শুক্রবার (২ জুন) কেসিসি নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার মো. আলাউদ্দিন ও ভ্রাম্যমাণ আদালত পৃথকভাবে শোকজ ও জরিমানা করেন।
জরিমানার দণ্ডপ্রাপ্ত দুই কাউন্সিলর প্রার্থী হলেন- ১১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ বিকু ও নিয়ামুল ইসলাম খালেদ।
আরও পড়ুন: কেসিসি নির্বাচন: ২৮৯ কেন্দ্রের মধ্যে ১৬১ কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ
রিটার্নিং অফিসার মো. আলাউদ্দিন বলেন, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে আটটার দিকে কেসিসি নির্বাচনের ২২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মিষ্টি কুমড়া প্রতীকের মো. তাজুল ইসলাম দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে অপর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী লাটিম প্রতীকের আবুল কালাম আজাদ বিকু কাজীর নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর ও তার কর্মী সমর্থকদের মারপিট করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া যায়।
তিনি আরও বলেন, পরে শুক্রবার ঘটনার সরেজমিন তদন্তে সত্যতা পাওয়া যায়, যা নির্বাচনী আচরণবিধির সুষ্পষ্ট লঙ্ঘন। এ কারণে কাউন্সিলর প্রার্থী মো. তাজুল ইসলামকে শোকজ নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
নোটিশে আগামী ১২ ঘণ্টার মধ্যে সশরীরে উপস্থিত হয়ে জবাব দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। অন্যথায় তার প্রার্থিতা বাতিল করা হবে।
অন্যদিকে, নির্বাচনের আচরণবিধি প্রতিপালনে দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অপ্রতীম চক্রবর্র্তী ও রেফায় ই আবিদ ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে শুক্রবার বিকালে নগরীর খালিশপুরের পিপলস নিউ কলোনি মাঠ এলাকায় আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে ১১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ এবং নিয়ামুল ইসলাম খালেদকে ৫ হাজার টাকা করে মোট ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
এছাড়া দুই কাউন্সিলর প্রার্থী নির্বাচন কমিশনের অনুমতি না নিয়ে মিছিল ও শোডাউন এবং মাইক ব্যবহারের কারণে এই জরিমানা করা হয়।
আরও পড়ুন: কেসিসি নির্বাচন: প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিক নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
কেসিসি ভোট: মেয়র পদে ৭ জনসহ ২২২ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র সংগ্রহ
১ বছর আগে