প্রজাতন্ত্র দিবস
হিলি স্থলবন্দরে সীমান্ত বাণিজ্য বন্ধ
ভারতের ৭৪তম প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বন্ধ রয়েছে।
এসময় সকাল থেকে পণ্যবাহী ট্রাক আসা-যাওয়া হচ্ছে না বলেও জানা যায়।
বন্দরের বাংলা হিলি কাস্টমস সিএন্ডএফ এজেন্টস এসোসিয়েশনের সভাপতি আব্দুর রহমান লিটন জানান, আজ ২৬ জানুয়ারি ভারতে ৭৪তম প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপিত হচ্ছে। সেখানে সরকারি ছুটি থাকায় ভারতের ব্যবসায়ীরা হিলি স্থলবন্দর দিয়ে দু’দেশের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেন। এ কারণে সকাল থেকে এই বন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
আরও পড়ুন: পায়ে হেঁটে ১৫ হাজার কি.মি. পাড়ি দিয়ে রোহান এখন হিলিতে
এদিকে কাল শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির কারণেও পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে। এর ফলে শনিবার সকাল থেকে বন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম পুনরায় শুরু হবে বলে জানান তিনি।
হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বদিউজ্জামান জানান, বন্দরে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধের সঙ্গে পাসপোর্ট যাত্রী পারাপারে কোনো সম্পর্ক নেই। বছরের প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত এই ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে দু’দেশের মধ্যে যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক থাকে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: হিলিতে ভারতীয় নাগরিকের কাছ থেকে ৯ ভরি স্বর্ণ জব্দ
পেপার স্প্রে করে জঙ্গি ছিনতাই: হিলি সীমান্তে বাড়তি সতর্কতা
১ বছর আগে
ঢাকায় ভারতের ৭৪তম প্রজাতন্ত্র দিবস পালিত
ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশন ৭৪তম প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন করেছে।
বাংলাদেশে ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন এবং প্রেসিডেন্টের ভাষণ পাঠ করেন।
বৃহস্পতিবার আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভারতীয় প্রবাসী সদস্যরা দেশাত্মবোধক গান গেয়েছেন।
আরও পড়ুন: ঢাকায় ভারতের ৭৩তম প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন
ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস: হিলি বন্দরে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
১ বছর আগে
ভবিষ্যতেও ভারতের সঙ্গে একত্রে কাজ করতে উন্মুখ বাংলাদেশ: প্রধানমন্ত্রী
আগামী ৫০ বছর এবং আরও ভবিষ্যতে শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ একটি অঞ্চল গড়ে তুলতে ভারতের সঙ্গে একত্রে কাজ করতে বাংলাদেশ উন্মুখ বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে পাঠানো এক বার্তায় তিনি বলেন, ‘২০২১ সাল ছিল বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের জন্য একটি ঐতিহাসিক বছর, যা সর্বোচ্চ পর্যায়ে যুগান্তকারী ঘটনা।’
বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে এবং নিজের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনা ভারতের ৭৩তম প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে মোদি ও ভারতের জনগণকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন: কূটনৈতিক সম্পর্কের সুবর্ণজয়ন্তী: রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানালেন পুতিন
এ সময় বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং বাংলাদেশ ও ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০ বছর উদযাপনে মোদির ঢাকা সফরের কথা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘এই অনুষ্ঠানে আপনার উপস্থিতি উদযাপনে অতিরিক্ত উৎসাহ যোগ করেছে এবং আমাদের দুর্দান্ত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নিতে ভূমিকা রেখেছে।’
শেখ হাসিনা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করে বলেন, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত সরকার ও জনগণের সমর্থন একটি অনন্য সম্পর্কের ভিত্তি স্থাপন করেছিল।
আরও পড়ুন: গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করুন: পুলিশ সদস্যদের প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী ৬ ডিসেম্বর 'মৈত্রী দিবস'-এর যৌথ উদযাপন হয়। ১৯৭১ সালের এইদিনে বাংলাদেশকে একটি সার্বভৌম ও স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিল ভারত।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের দুই দেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্ব, সহযোগিতা ও আস্থার সম্পর্ক সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিকাশ লাভ করেছে এবং দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হয়েছে।
তিনি বলেন, এই আনন্দের উপলক্ষ বিশেষ হোক। কারণ ভারতও তাদের স্বাধীনতার ৭৫ বছর উপলক্ষে 'আজাদিকা অমৃত মহোৎসব' উদযাপন করছে।
২ বছর আগে
ঢাকায় ভারতের ৭৩তম প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন
ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশন বুধবার তাদের চ্যান্সেরি প্রাঙ্গণে ৭৩তম প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন করেছে।
ভারতীয় হাইকমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দিবসটি উপলক্ষে হাইকমিশনার শ্রী বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন এবং জাতির উদ্দেশে দেয়া রাষ্ট্রপতির ভাষণ পাঠ করেন।
ঢাকায় অবস্থানরত ভারতীয় নাগরিকগণ কোভিডবিধি অনুসরণ করে গণতন্ত্র দিবস উদযাপনে যোগ দেন এবং তাদের পরিবেশনায় একটি দেশাত্মবোধক গানের অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ-রাশিয়া অংশীদারিত্ব দুই দেশের অভিন্ন স্বার্থ পূরণ করে: সের্গেই লাভরভ
বুধবার ভারতের ৭৩তম প্রজাতন্ত্র দিবস
২ বছর আগে
বুধবার ভারতের ৭৩তম প্রজাতন্ত্র দিবস
আগামীকাল বুধবার (২৬ জানুয়ারি) অনুষ্ঠিত হবে ভারতের ৭৩তম প্রজাতন্ত্র দিবস। এই দিনে বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সমিতির পক্ষ থেকে ভারতের সরকার ও জনগণকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানানো হয়েছে।
মঙ্গলবার বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সমিতির দপ্তর সম্পাদক এ ইউ এস এম সাইফুল্লাহ এর স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি প্রথমবার ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস পালিত হয়। এই দিন ভারত শাসনের জন্য ১৯৩৫ সালের ঔপনিবেশিক ভারত সরকার আইনের পরিবর্তে ভারতীয় সংবিধান কার্যকরী হয়। ১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর স্বাধীন ভারতের সংবিধান গৃহীত হওয়ার পর ঠিক করা হয় ১৯৩০ সালের ২৬ জানুয়ারি প্রথম স্বাধীনতা পালনের দিনটিকে শ্রদ্ধা জানিয়ে ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি থেকে ভারতের সংবিধান কার্যকর হবে এবং সেদিন থেকে প্রজাতান্ত্রিক ভারতবর্ষ ‘Republic of India’ হিসেবে পরিচিত হবে। সেই থেকে ভারতবর্ষ ২৬ জানুয়ারিকে ‘প্রজাতন্ত্র দিবস’ হিসেবে পালন করে আসেছ।
আরও পড়ুন: এবছরও ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে থাকছে না কোনো বিদেশি অতিথি
এতে আরও বলা হয়, ভারতের ৭৩তম প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সমিতির সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রশিদুল আলম এবং সাধারণ সম্পাদক শ্রী নারায়ন সাহা মনি ভারতের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও ভারতের সর্বস্তরের জনগণকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছেন। তারা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন বাংলাদেশ ও ভারত অকৃত্রিম বন্ধু। ১৯৭১ সালে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট বাঙ্গালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে ভারতের সাহায্য ও সহযোগিতা তারই প্রমাণ।
সবশেষে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে উভয় দেশ শান্তি, সম্প্রীতি ও অর্থনৈতিক উন্নতি অর্জিত হোক ৭৩তম প্রজাতন্ত্র দিবসে এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করা হয়।
আরও পড়ুন: ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজের নেতৃত্বে বাংলাদেশি কন্টিনজেন্ট
প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন করেছে ঢাকাস্থ ভারতীয় হাই কমিশন
২ বছর আগে
এবছরও ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে থাকছে না কোনো বিদেশি অতিথি
টানা দ্বিতীয় বছরের মতো এবারও ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেড অনুষ্ঠানে কোনো বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন না।
এ বিষয়ে বিশ্বস্ত একটি সূত্র ইউএনবিকে জানায়, দেশটির করোনা পরিস্থিতি ক্রমে খারাপের দিকে যাওয়ায়, দেশটির সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
পাঁচ দশক পর গতবছর ভারত তার প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে কোনো বিদেশি অতিথিকে প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানায় নি।
১৯৫০ সালে দেশটির সংবিধান কার্যকরের দিনটির স্মরণে প্রতিবছর জানুয়ারি মাসের ২৬ তারিখ প্রজাতন্ত্র দিবস হিসেবে উদযাপন করে ভারত।
আরও পড়ুন: বাঙালি কার্টুনিস্ট নারায়ণ দেবনাথ আর নেই
করোনার প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ায় গত বছরের মতো এবারও ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠান সীমিত পরিসরে করার সিদ্ধান্ত নেয়। করোনার আগে যেখানে এক লাখ ১৫ হাজার অতিথি আমন্ত্রিত হতো, এবার সেখানে মাত্র ২৪ হাজার অতিথিকে আমন্ত্রণ করা হয়েছে।
গত বছর প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। কিন্তু ভারতের করোনা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায়, বরিস তার ভারত সফর বাতিল করেন।
উল্লেখ্য, এর আগে ১৯৬৬ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর আকস্মাৎ মৃত্যুতে সে বছরের প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে কোনো বিদেশি অতিথিকে আমন্ত্রণ জানানো হয় না। সে বছর প্রজাতন্ত্র দিবসের দুই দিন আগে ২৪ জানুয়ারি প্রয়াত ইন্দিরা গান্ধী ভারতের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন।
আরও পড়ুন: পশ্চিমবঙ্গে ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে নিহত ৯
ভারতে একদিনে আড়াই লাখ করোনা রোগী শনাক্ত
২ বছর আগে
ভারতে টুরিস্ট ভিসা শিগগিরই চালু হবে, জানালেন রাষ্ট্রদূত
ভারতে শিগগিরই ট্যুরিস্ট ভিসা পুনরায় চালু করার ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী মঙ্গলবার বলেছেন, এখন বাংলাদেশ এবং ভারতে কোভিড-১৯ টিকা দেয়ার মাধ্যমে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার অপেক্ষা করছেন তারা।
৩ বছর আগে
ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজের নেতৃত্বে বাংলাদেশি কন্টিনজেন্ট
ভারতের জাতীয় রাজধানী নয়াদিল্লির মূলকেন্দ্র রাজপথে মঙ্গলবার দেশটির প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে প্রথমবারের মতো নেতৃত্ব দিয়েছে বাংলাদেশি তিন বাহিনীর কন্টিনজেন্ট।
৩ বছর আগে
প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন করেছে ঢাকাস্থ ভারতীয় হাই কমিশন
ভারতের ৭১তম প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন করেছে ঢাকায় অবস্থিত ভারতের হাই কমিশন।
৪ বছর আগে