ব্রিকস সম্মেলন
বাংলাদেশ এখনই ব্রিকসের সদস্য হওয়ার অনুরোধ করেনি: প্রধানমন্ত্রী
ব্রিকসের সদস্য হওয়ার জন্য বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এখনই কোনো অনুরোধ নেই বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘আমরা এখনই কাউকে আমাদের (ব্রিকসের) সদস্য করার জন্য বলতে যাইনি।’
মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সাম্প্রতিক দক্ষিণ আফ্রিকা সফর এবং সেখানে ১৫তম ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে তার সরকারি বাসভবন গণভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: ব্রিকস সম্মেলনে বিদেশি নেতারা প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন: মোমেন
ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন এবং দক্ষিণ আফ্রিকার ব্রিকস নেতারা অবশ্য আরও ৬ দেশকে সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করতে সম্মত হয়েছেন। দেশগুলো হলো- আর্জেন্টিনা, মিশর, ইথিওপিয়া, সৌদি আরব, ইরান ও সংযুক্ত আরব আমিরাত।
তিনি বলেন, এটা নিয়ে হায়-হুতাশ হবে জানি। কিন্তু বাংলাদেশ কিছু চেয়ে পাবে না, এটা কিন্তু ঠিক না।
দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসার আমন্ত্রণে গত ২২-২৪ আগস্ট জোহানেসবার্গে এই সম্মেলনে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আরও পড়ুন: ব্রিকস সম্মেলনে অংশ নেওয়ায় বিশ্ব নেতারা বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের ভালো ধারণা পেয়েছেন: প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে
ব্রিকস সম্মেলনে অংশ নেওয়ায় বিশ্ব নেতারা বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের ভালো ধারণা পেয়েছেন: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, গত সপ্তাহে জোহানেসবার্গে ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেওয়ায় বিশ্ব নেতারা তার নেতৃত্বে অর্জিত বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের একটি ভালো চিত্র পেয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘সামগ্রিকভাবে আমার সরকারের নেতৃত্বে 'ব্রিকস-আফ্রিকা আউটরিচ অ্যান্ড ব্রিকস প্লাস ডায়ালগ' বৈঠকে অংশ নিয়ে আমি বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরতে পেরেছি।’
মঙ্গলবার স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসার আমন্ত্রণে ২২-২৪ আগস্ট ১৫তম ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের ফলাফল নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
২২ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকার ব্রিকস জোটের শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে জোহানেসবার্গে যান।
সম্মেলনে আয়োজক প্রেসিডেন্ট রামাফোসা ছাড়াও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা উপস্থিত ছিলেন। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সম্মেলনে ভাষণ দেন।
আরও পড়ুন: ব্রিকস সম্মেলনে বিদেশি নেতারা প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন: মোমেন
শেখ হাসিনা বলেন, রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে 'স্মার্ট বাংলাদেশ' বিনির্মাণে তার সরকারের গৃহীত বিভিন্ন প্রস্তুতি ও কার্যক্রম সম্পর্কে তিনি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে অবহিত করেছেন।
তিনি সার্বজনীন শাসনের নামে তাদের ওপর আরোপিত বৈষম্য প্রত্যাখ্যান করার জন্য দক্ষিণের দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘দক্ষিণের দেশগুলোর ওপর চাপিয়ে দেওয়া কৃত্রিম সিদ্ধান্তের কারণে আমরা আর কষ্ট পেতে রাজি নই।’
তিনি আশা প্রকাশ করেন, ‘এই সম্মেলনের মাধ্যমে পারস্পরিক ত্বরান্বিত প্রবৃদ্ধি, টেকসই উন্নয়ন এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক বহুপক্ষীয়তা প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ ফলপ্রসূ হবে। … এবং ব্রিকস জোট এই ক্ষেত্রে একটি আদর্শ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে যথাযথভাবে এর ভূমিকা পালন করবে।’
আরও পড়ুন: দ. আফ্রিকা সফর নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন মঙ্গলবার
চট্টগ্রামে কন্টেইনার টার্মিনাল নির্মাণে ডেনিশ মায়ের্স্ক গ্রুপের প্রস্তাব বিবেচনার আশ্বাস প্রধানমন্ত্রীর
১ বছর আগে
ব্রিকস সম্মেলনে বিদেশি নেতারা প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন: মোমেন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ আফ্রিকার দেশগুলোর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও জোরদারে অগ্রাধিকার দিয়েছে।
বৃহস্পতিবার দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ১৫তম ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনের এক ফাঁকে আফ্রিকার ৩ দেশসহ ৪ দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা পারস্পরিক স্বার্থে আফ্রিকার দেশগুলোর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদার করতে চাই।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বৈঠক সম্পর্কে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
শেখ হাসিনা পারস্পরিক স্বার্থে বিভিন্ন দেশের কাছ থেকে বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: ‘লুটেরাদের’ ক্ষমতায় আসতে দেবেন না: দ. আফ্রিকায় প্রবাসীদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী
বুধবার স্যান্ডটন কনভেনশন সেন্টারে শেখ হাসিনা ও ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা, মোজাম্বিকের প্রেসিডেন্ট ফিলিপে জ্যাকিন্টো নিউসি, তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট ড. সাইমা সুল্লুহু এবং ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
একই স্থানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট দিলমা ভানা রুসেফের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ৫ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি শেখ হাসিনার বিচক্ষণ নেতৃত্বে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
তিনি বলেন, ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা বাংলাদেশকে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন এবং সুবিধাজনক সময়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে ব্রাজিল সফরের আমন্ত্রণ জানান।
শেখ হাসিনার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনার পর ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি বাংলাদেশের ব্যাপক উন্নয়ন ব্যক্তিগতভাবে দেখার জন্য আবারও বাংলাদেশ সফরের ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। কারণ, ৩০ বছর আগে তিনি যখন বাংলাদেশের যশোর সফর করেছিলেন, তখন দেশটি খুবই দরিদ্র ছিল।
তিনি বলেন, ‘আপনি যে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন তা দেখতে আমি বাংলাদেশ সফর করতে চাই।’
আরও পড়ুন: ব্রিকসকে বিশ্বশান্তি ও স্থিতিশীলতার দায়িত্ব নিতে হবে: জোহানেসবার্গে প্রধানমন্ত্রী
মোজাম্বিকের প্রেসিডেন্ট ফিলিপে জ্যাকিন্টো নিউসির সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী দেশটির কাছ থেকে বৃহত্তর পরিসরে বিশেষ করে ফার্মাসিউটিক্যালসে বিনিয়োগের আহ্বান জানান।
নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট দিলমা ভানা রুসেফ বাংলাদেশকে বিশেষ করে নারীর ক্ষমতায়নের প্রকল্পে সহায়তা দিতে আগ্রহ প্রকাশ করে বলেছেন, বিশ্বব্যাংক ইতোমধ্যে বাংলাদেশে দুটি উন্নয়ন প্রকল্পে ৭০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অনুমোদন করেছে।
তিনি বলেন, ‘আমি আপনাকে আশ্বস্ত করতে পারি যে আমি যতদিন ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট থাকব ততদিন বাংলাদেশ নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের কাছ থেকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পাবে।’
ব্রিকসের বর্তমান সভাপতি দেশ দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসার আমন্ত্রণে ২২ আগস্ট ১৫তম ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে জোহানেসবার্গে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: গ্লোবাল সাউথে পরিবর্তনের প্রতিনিধি হতে হবে মেয়েদের: ব্রিকস মধ্যাহ্নভোজে প্রধানমন্ত্রী
ব্রিকস প্লাস ডায়ালগের এক ফাঁকে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি এবং ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদো এর আগে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস, উগান্ডার ভাইস প্রেসিডেন্ট, দক্ষিণ আফ্রিকার উপ-প্রধানমন্ত্রী, রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী, সৌদি আরবের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও শেখ হাসিনার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
প্রধানমন্ত্রী ১৫তম ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে জোহানেসবার্গে আসা রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের সঙ্গে ফটোসেশনেও যোগ দেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার মো. নজরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত হওয়ার যাত্রায় যোগ দিন: দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যবসায়ীদের প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে
ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে জোহানেসবার্গ পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৫তম ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে পৌঁছেছেন।
প্রধানমন্ত্রী দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট মাতামেলা সিরিল রামাফোসার আমন্ত্রণে সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন।
ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকার ঐতিহাসিক ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজক দক্ষিণ আফ্রিকা। কোভিড-১৯ মহামারির উত্থান এবং পরবর্তী বিশ্বব্যাপী বিধিনিষেধের পরে এটিই হবে প্রথম ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলন, যা সশরীরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংসহ বিশ্ব নেতারা আফ্রিকার দেশটি সফর করছেন।
দক্ষিণ আফ্রিকা প্রজাতন্ত্রের প্রেসিডেন্ট মাতামেলা সিরিল রামাফোসার আমন্ত্রণে সম্মেলনে যোগ দিতে তারা ২২ থেকে ২৪ আগস্ট দক্ষিণ আফ্রিকা সফর করছেন।
আরও পড়ুন: ১৫তম ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে দ. আফ্রিকা যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি নিয়মিত ফ্লাইট মঙ্গলবার সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছেড়ে যায় এবং স্থানীয় সময় রাত ৮টা ৩৫ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১২টা ৩৫ মিনিটে) জোহানেসবার্গের ওআর তাম্বো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
জোহানেসবার্গ যাওয়ার পথে তিনি সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এক ঘণ্টারও বেশি যাত্রাবিরতি করেন।
বিমানবন্দর থেকে শেখ হাসিনাকে রেডিসন ব্লু হোটেল স্যান্ডটনে নিয়ে যাওয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রী ২৩ আগস্ট সকাল ১০টায় রেডিসন ব্লু হোটেল অ্যান্ড কনভেনশন সেন্টারে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত 'বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড বিজনেস সামিট'-এ প্রধান অতিথি হিসেবে ভাষণ দেবেন।
একই দিন দুপুর সাড়ে ১২টায় প্যালেস অব রেসিডেন্সের রিভোনিয়া সপ্তম তলায় আফ্রিকার দেশগুলোতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের আয়োজিত 'বাংলাদেশ দূত সম্মেলনে' বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী।
বিকালে হোটেল হিলটন স্যান্ডটনে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।
সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী জোহানেসবার্গের গ্যালাঘের এস্টেটে ব্রিকসের বর্তমান প্রেসিডেন্ট ও দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট আয়োজিত একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও 'রাষ্ট্রীয় ভোজসভায়' যোগ দেবেন।
আরও পড়ুন: ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে মঙ্গলবার ঢাকা ছাড়বেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী ২৪ আগস্ট সকাল ৯টায় স্যান্ডটন কনভেনশন সেন্টারে ৭০টি দেশের প্রতিনিধিদের নিয়ে 'ব্রিকস-ফ্রেন্ডস অব ব্রিকস লিডারস ডায়ালগ' (ব্রিকস-আফ্রিকা আউটরিচ ও ব্রিকস প্লাস ডায়ালগ) এ 'নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক অব ব্রিকস'-এর সদস্য হিসেবে বাংলাদেশের পক্ষে ভাষণ দেবেন।
একই দিন শেখ হাসিনা স্যান্ডটন কনভেনশন সেন্টারে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা, ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা, মোজাম্বিকের প্রেসিডেন্ট ফিলিপে জ্যাকিন্টো নিউসি এবং নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট দিলমা ভানা রুসেফের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৪ আগস্ট কমিউনিটি নেতৃবৃন্দের একটি সভায় যোগ দেবেন।
প্রধানমন্ত্রী ২৬ আগস্ট স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ৪০ মিনিটে এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে দেশের উদ্দেশে জোহানেসবার্গের ওআর তাম্বো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করবেন।
দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সংক্ষিপ্ত যাত্রাবিরতির পর ২৭ আগস্ট সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে তিনি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে আগ্রহী যুক্তরাজ্য: প্রধানমন্ত্রীকে সারাহ কুক
১ বছর আগে
ব্রিকস সম্মেলনের ফাঁকে হাসিনা-মোদির সৌজন্য সাক্ষাতের সম্ভাবনা রয়েছে: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগামী মাসে নয়াদিল্লিতে একটি বিস্তৃত দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন। যদিও এই সপ্তাহে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে তাদের একটি সৌজন্য বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে।
ভারতের সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেছেন, ‘..যদি বৈঠকটি হয় তবে এটি বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নিয়ে আলোচনার স্থান নয়।’
জোহানেসবার্গে মোদি ও হাসিনার মধ্যে কোনো বৈঠক হবে কি না জানতে চাইলে তিনি এ মন্তব্য করেন।
একই ব্রিফিংয়ে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় কোয়াত্রা বলেন, সেখানে বিপুল সংখ্যক নেতা উপস্থিত থাকবেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা এটাও বুঝি যে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীও থাকতে পারেন। আয়োজক দেশ থেকে আমাদের এমনটাই জানানো হয়েছে। কিন্তু ব্রিকস সম্মেলনের ফাঁকে প্রধানমন্ত্রীর (মোদি) দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের সময়সূচি নিয়ে এখনও কাজ চলছে।’
আরও পড়ুন: হাসিনা-শি বৈঠক: বেইজিংয়ের সঙ্গে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা, বাণিজ্য, বিনিয়োগ বিষয়ে আলোচনা করতে চায় ঢাকা
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বৈঠক সম্পর্কে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন বলেন, বাংলাদেশ জোহানেসবার্গে প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ চেয়েছে, কারণ দিল্লিতে দুই প্রধানমন্ত্রীরই সেপ্টেম্বরে জি-২০-এর ফাঁকে বিস্তৃত দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘জোহানেসবার্গে সময় খুবই সীমিত। এবং সরকারগুলো শেষ মুহূর্তে বিষয়টি নিশ্চিত করে।’
আরও পড়ুন: ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলন: সাইডলাইন বৈঠকে বসতে পারেন শেখ হাসিনা-মোদি
আগামী ৯ থেকে ১০ সেপ্টেম্বর নয়াদিল্লিতে ১৮তম জি-২০ ভুক্ত রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্য দিয়ে মন্ত্রী, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং সুশীল সমাজের মধ্যে চলতি বছরের জি-২০’র সব কার্যক্রম ও বৈঠকের সমাপ্তি হবে।
নয়াদিল্লি শীর্ষ সম্মেলনের সমাপ্তিতে জি-২০ নেতরা একটি ঘোষণা দেবেন। এতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী পর্যায়ের এবং ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকের প্রধান আলোচিত বিষয় এবং সেসব বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছানোর পর নেতাদের প্রতিশ্রুতিগুলো উল্লেখ করা হবে।
আরও পড়ুন: ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলন: সাইডলাইন বৈঠকে বসতে পারেন শেখ হাসিনা-মোদি
১ বছর আগে
১৫তম ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে দ. আফ্রিকা যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৫তম ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে মঙ্গলবার (২২ আগস্ট) সকালে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন।
দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট মাতামেলা সিরিল রামাফোসার আমন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রী এই সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন।
ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকার সংগঠন ব্রিকসের ঐতিহাসিক শীর্ষ সম্মেলন আয়োজন করছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
কোভিড-১৯ মহামারির কারণে বিশ্বব্যাপী বিধিনিষেধ আরোপের পর এটিই হবে সশরীরে আয়োজিত প্রথম ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলন।
আফ্রিকার দেশটিতে ভ্রমণকারী বিশ্ব নেতাদের মধ্যে রয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় (পিএমও) থেকে পাওয়া সূচি অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী এমিরেটসের একটি নিয়মিত ফ্লাইট সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (এইচএসআইএ) থেকে যাত্রা করে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এক ঘণ্টার বেশি যাত্রাবিরতির পর ফ্লাইটটি স্থানীয় সময় ৮টা ৫০ মিনিটে জোহানেসবার্গের ওআর তাম্বো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবে।
বিমানবন্দর থেকে শেখ হাসিনাকে রেডিসন ব্লু হোটেল স্যান্ডটনে নিয়ে যাওয়া হবে।
এরপর ২৩ আগস্ট বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী রেডিসন ব্লু হোটেলের কনভেনশন সেন্টারে সকাল ১০টায় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এবং বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) যৌথভাবে আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড বিজনেস সামিট’-এ প্রধান অতিথির ভাষণ দেবেন।
আরও পড়ুন: ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে মঙ্গলবার ঢাকা ছাড়বেন প্রধানমন্ত্রী
একই দিনে প্রধানমন্ত্রী দুপুর সাড়ে ১২টায় রেসিডেন্স প্রাসাদ রিভোনিয়ার সপ্তম তলায় অনুষ্ঠিতব্য আফ্রিকান দেশগুলোতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের নিয়ে আয়োজিত ‘বাংলাদেশ দূত সম্মেলনে’ বক্তব্য দেবেন।
পরে বিকালে হোটেল হিলটন স্যান্ডটনে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে তার দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
সন্ধ্যায় জোহানেসবার্গের গ্যালাঘের এস্টেটে ব্রিকসের বর্তমান চেয়ার এবং দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট আয়োজিত একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং একটি ‘রাষ্ট্রীয় ভোজসভায়’ যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী।
২৪ আগস্ট দেশগুলোর ৭০ জন প্রতিনিধিকে নিয়ে স্যান্ডটন কনভেনশন সেন্টারে সকাল ৯টায় শুরু হওয়া 'ব্রিকস-ফ্রেন্ডস অব ব্রিকস লিডারস ডায়ালগ' (ব্রিকস-আফ্রিকা আউটরিচ এবং ব্রিকস প্লাস ডায়ালগ) ‘ব্রিক্সের নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক’-এর সদস্য হিসেবে বাংলাদেশের পক্ষে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী।
একই দিনে শেখ হাসিনা স্যান্ডটন কনভেনশন সেন্টারে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা, ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা, মোজাম্বিকের প্রেসিডেন্ট ফিলিপে জ্যাকিন্টো নিউসি এবং নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট দিলমা ভানা রুসেফের সঙ্গে একাধিক দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৪ আগস্ট কমিউনিটি নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে করবেন।
আগামী ২৬ আগস্ট দুপুর স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ৪০ মিনিটে জোহানেসবার্গের ওআর তাম্বো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে দেশের উদ্দেশে রওনা দেবেন।
দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সংক্ষিপ্ত যাত্রাবিরতির পর তিনি ২৭ আগস্ট সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে (এইসএসআইএ) পৌঁছাবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলন: সাইডলাইন বৈঠকে বসতে পারেন শেখ হাসিনা-মোদি
ব্রিকসে বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্তি নির্ভর করছে সদস্যদের উপর: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১ বছর আগে
ব্রিকস সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর সাইডলাইন বৈঠক এখনো নিশ্চিত হয়নি: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ২২-২৪ আগস্ট দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন।
বৃহস্পতিবার (৩ আগস্ট) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সেহেলী সাবরিন সাপ্তাহিক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা সাইডলাইন মিটিং সম্পর্কে এখনও নিশ্চিত নই। এগুলো নিশ্চিত হলেই আমরা আপনাদের জানাব।’
শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে প্রধানমন্ত্রী চীনা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক করবেন কি না জানতে চাইলে তিনি এ কথা বলেন।
সাধারণত, প্রধানমন্ত্রী যেকোনো শীর্ষ সম্মেলন বা অধিবেশনের ফাঁকে বিভিন্ন দেশের সরকারপ্রধানের সঙ্গে বৈঠক করেন।
ব্রিকস দেশ ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকার ঐতিহাসিক ১৫তম শীর্ষ সম্মেলন আয়োজনের জন্য প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা।
কোভিড-১৯ মহামারি এবং এরপরে বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপের পর এটিই হবে শারীরিক উপস্থিতিতে আয়োজিত প্রথম ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলন।
প্রেসিডেন্ট রামাফোসা সাম্প্রতিক সময়ে শীর্ষ সম্মেলন আয়োজনের বিষয়ে বেশ কিছু বৈঠক করেছেন।
শীর্ষ সম্মেলনে ব্রাজিল, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকার নেতারা অংশ নেবেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ফিরিয়ে দিতে কানাডা-যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ নেই
আয়োজক দেশের তথ্যমতে, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সম্মেলনে যোগ দেবেন না। রুশ ফেডারেশনের প্রতিনিধিত্ব করবেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ।
শীর্ষ সম্মেলনে আলোচিত মূল এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বৈদেশিক নীতির বিষয়ে একটি বিবৃতি সময়মতো জারি করা হবে।
প্রেসিডেন্ট রামাফোসা জানান, শীর্ষ সম্মেলন সফল করার বিষয়ে তিনি আত্মবিশ্বাসী।
এর আগে স্বাগতিকদের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ পায় বাংলাদেশ।
দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গের গৌতেং-এর স্যান্ডটন কনভেনশন সেন্টারে (এসসিসি) শীর্ষ সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হবে।
ব্রিকস বিজনেস ফোরাম চলাকালীন ব্যবসায়িকদের সঙ্গে যুক্ত হবেন ব্রিকস নেতারা।
শীর্ষ সম্মেলনের সময় নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক, ব্রিকস বিজনেস কাউন্সিল এবং অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে যুক্ত হবেন তারা।
১৫তম শীর্ষ সম্মেলনে একটি ব্রিকস আউটরিচ ও ব্রিকস প্লাস সংলাপ করবে দক্ষিণ আফ্রিকা।
আরও পড়ুন: তিস্তার পানি বণ্টন নিয়ে আশার আলো দেখছে বাংলাদেশ
দ. আফ্রিকায় ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ
১ বছর আগে