মহানগরী
চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
চট্টগ্রাম মহানগরীতে নির্মাণাধীন একটি ভবন থেকে পড়ে নুর মোহাম্মদ নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে।
বুধবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুর পৌনে ২টার দিকে খুলশীতে নাসিরাবাদ এলাকার চট্টগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজের বিপরীতে ৯ নম্বর রোডে এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: দেশে আরও ৪২ জনের করোনা শনাক্ত, মৃত্যু নেই
নিহত নুর মোহাম্মদ ভোলার আব্দুল রহমানের ছেলে।
খুলশী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. রুবেল বলেন, শ্রমিক নুর মোহাম্মদ দুপুরে ভবনের দ্বিতীয় তলার বাইরে দেয়ালে পাইপের সাহায্যে পানি দিচ্ছিলেন। অসতর্ক অবস্থায় নিচে ইটের স্তূপে পড়ে গেলে গুরুতর আহত হন।
পরে তাকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০ জন, মৃত্যু নেই
জয়পুরহাটে স্কুলছাত্র হত্যা মামলায় ১১ জনের মৃত্যুদণ্ড
চট্টগ্রামে ১০ তলা ভবন থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
চট্টগ্রাম মহানগরীতে ১০ তলা ভবন থেকে পড়ে মোনাম সামাদ তাহমীন (১৫) নামে এক স্কুলছাত্রী নিহত হয়েছে।
সোমবার (২৯ জানুয়ারী) দুপুরে চকবাজার থানার চন্দনপুরা পশ্চিম গলি ‘নেপচুন টাওয়ারে’ এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত তাহমীন নগরীর মাদারবাড়ি সিটি গালর্স হাইস্কুলে নবম শ্রেণির ছাত্রী ছিল। তিনি ওই এলাকার হায়দার আলীর মেয়ে। ভবনটি তাদের নিজস্ব ছিল।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
মেয়েটির বাবা হায়দার আলী জানান, মেয়েটি চোখে কম দেখত, এজন্য চশমা পরত। রোদে গেলে তার মাথা ঘুরত।
বিষয়টি নিশ্চিত করে চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ওয়ালী উদ্দিন আকবর বলেন, চন্দনপুরা এলাকায় ১০ তলা একটি ভবন থেকে পড়ে এক স্কুলছাত্রীর মৃত্যু হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, আত্মহত্যা করেছে কি না বা অসতর্কতাবশত পড়ে গিয়ে মৃত্যু হয়েছে তা তদন্তে জানা যাবে। পুলিশ সুরতহাল শেষ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠিয়েছে।
আরও পড়ুন: অটোরিকশার চাকায় ওড়না পেঁচিয়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে স্কুলছাত্রী অপহরণের ৪ মাস পর ঢাকা থেকে উদ্ধার, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
লোডশেডিং: ১৩ ও ১৬ জুন মহানগরীগুলোতে রোডমার্চ করবে বিএনপি
চলমান লোডশেডিংয়ের বিরুদ্ধে সারাদেশে দলের প্রতিবাদ জানানোর পর নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে রাজধানীসহ দেশের মহানগরগুলোতে রোডমার্চ করবে বিএনপি।
শুক্রবার নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
কর্মসূচির অংশ হিসেবে তিনি বলেন, ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটিসহ বিএনপির সব মহানগর ইউনিট ১৩ জুন মিছিল করবে এবং ১৬ জুন দলের ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর ইউনিট একই কর্মসূচি পালন করবে।
আরও পড়ুন: পাবনায় বিএনপির মিছিলে যুবলীগ-ছাত্রলীগের হামলা, আহত ১০
রাজধানীতে দলের ঢাকা উত্তর সিটি ইউনিটগুলো মহাখালী বাসস্টেশন থেকে সোনারগাঁও মোড়ের সার্ক ফাউন্টেন অভিমুখে মিছিল করবে এবং ১৩ জুন দুপুর আড়াইটায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি ইউনিট গোপীবাগের সাদেক হোসেন খোকা রোড থেকে রায় সাহেব বাজার মোড়ের দিকে মিছিল করবে।
এছাড়া ১৬ জুন দুপুর আড়াইটায় বিএনপির ঢাকা উত্তর মহানগর শাখা পল্লবী সিটি ক্লাব থেকে আগারগাঁও তালতলা এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি ইউনিট আজিমপুরের স্যার সলিমুল্লাহ এতিমখানা থেকে আরমানি টোলা মাঠের দিকে যাত্রা করবে ১৬ জুন দুপুর আড়াইটায়।
রিজভী বলেন, ছয়-সাত ঘণ্টা লোডশেডিংয়ের কারণে মানুষ চরম দুর্ভোগের মধ্যে আছে। ‘গ্রামাঞ্চলের অবস্থা আরও খারাপ। তাই বিদ্যুৎ খাতে অসহনীয় লোডশেডিং ও ব্যাপক দুর্নীতির প্রতিবাদে আমরা শান্তিপূর্ণ পদযাত্রার কর্মসূচি নিয়েছি।’
আরও পড়ুন: আ.লীগ নেতারা মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন: ফখরুল
তিনি বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে কর্মসূচি সফল করার আহ্বান জানান।
পাবনা, ফেনী ও ফরিদপুরসহ বিভিন্ন জেলায় বৃহস্পতিবারের অবস্থান কর্মসূচি ও স্মারকলিপি জমা দিতে পুলিশ ও ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা বাধা দেয় বলে অভিযোগ করেন বিএনপি নেতা । ‘আমরা ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।’
গত বৃহস্পতিবার সারাদেশে বিদ্যুৎ বিভাগের সব জেলা কার্যালয়ের সামনে ঘণ্টাব্যাপী অবস্থান কর্মসূচি পালন করে এবং বিদ্যুৎ খাতে চলমান লোডশেডিং ও 'দুর্নীতির' প্রতিবাদে স্মারকলিপি পেশ করে বিএনপি।
আরও পড়ুন: লোডশেডিং: বিপিডিবি চেয়ারম্যানের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে বিএনপি
ঢাকা মহানগরীতে আংশিক বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক
রাজধানীর মানিকনগর ও হাসনাবাদ গ্রিড সাবস্টেশনের অধীনে ঢাকা মহানগরীর কিছু এলাকায় এবং সিলেট, চট্টগ্রাম ও ময়মনসিংহের বেশ কয়েকটি জেলায় সন্ধ্যা ৭টায় বিদ্যুৎ সরবরাহ পুনরায় শুরু হয়েছে। কিন্তু উলন গ্রিড সাবস্টেশনের আওতাধীন এলাকায় সরবরাহ চালু করা যায়নি।
পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের (পিজিসিবি) কর্মকর্তাদের মতে, ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ শহরের সব এলাকায় এবং অন্যান্য জেলার বিদ্যুৎ সরবরাহে আরও দুই ঘণ্টা সময় লাগতে পারে।
মঙ্গলবার পিজিসিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা বদরুদ্দোজা সুমন ইউএনবিকে বলেন, ‘আমরা আশা করছি রাত ৯টা থেকে ১০টার মধ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহের স্বাভাবিক অবস্থা পুরোপুরি ফিরে আসবে।
আরও পড়ুন: সন্ধ্যা ৭টায় পুরোপুরি বিদ্যুৎ চালু হতে পারে: নসরুল হামিদ
তিনি বলেন, সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে টাঙ্গাইল, কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ, জামালপুর, মানিকগঞ্জ এবং চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের সব জেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ পুরোপুরি চালু হয়েছে।
এর আগে জাতীয় পাওয়ার গ্রিড বিকল হওয়ার পর আজ বিকাল ৫টার দিকে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনসহ ঢাকার কয়েকটি এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহ পুরোপুরি স্বাভাবিক হবে বলে আশা প্রকাশ করেছিলেন।
দুপুর ২টা ৫ মিনিটে জাতীয় বিদ্যুৎ সঞ্চালন গ্রিড ব্যর্থ হলে দেশের উত্তরাঞ্চলের কিছু অংশ ছাড়া সারা বাংলাদেশে ব্ল্যাকআউট সৃষ্টি করে।
আরও পড়ুন: বিদ্যুৎ বিপর্যয়: রাজধানীর পেট্রোল পাম্পগুলোতে বিশৃঙ্খলা
জাতীয় পাওয়ার গ্রিডে বিপর্যয়: দেশের অধিকাংশ এলাকা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন
খুলনায় ট্রেনের ধাক্কায় নৈশপ্রহরী নিহত
খুলনা মহানগরীতে ট্রেনের ধাক্কায় ৫৮ বছর বয়সী এক নৈশপ্রহরী নিহত হয়েছেন। রবিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে নগরীর দৌলতপুর বাজার এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত মোজাম্মেল হকের বাড়ি দিঘলিয়া উপজেলার সেনহাটি গ্রামে।
সোমবার সকালে খুলনা রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. খবির আহমেদ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: জগিং শেষে বাড়ি ফেরার পথে ট্রেনের ধাক্কায় ব্যবসায়ী নিহত
তিনি জানান, রাতে মোজাম্মেল হক দৌলতপুর বাজার এলাকায় রেললাইনের পাশ দিয়ে হাঁটাহাঁটি করেছিলেন। এ সময় খুলনা থেকে ঢাকাগামী ট্রেন সুন্দরবন এক্সপ্রেসের ধাক্কায় গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: জীবননগরে ট্রেনের ধাক্কায় কৃষক নিহত
ওসি জানান, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
খুলনা মহানগরীর ট্রাফিক সিগন্যাল বাতি ব্যবস্থা অকার্যকর
খুলনা মহানগরীর সকল ট্রাফিক সিগন্যাল বাতি অকার্যকর অবস্থায় রয়েছে। এসব ট্রাফিক সিগন্যাল বাতির সংকেত সম্পর্কে অধিকাংশ নাগরিক অবগত রয়েছেন।
খুলনায় পুরাতন এ সব ট্রাফিক সিগন্যাল বাতি নব্বই দশকেরও আগে মহানগরীতে স্থপনা করা হয়। বর্তমানে সববাতি অকার্যকর ও জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে।
তাছাড়া দেখা যায়, মহানগরীর শিববাড়ী মোড় ও পাওয়ার হাউস মোড়ে দু’টি ট্রাফিক সংকেত বাতি দায়সারাভাবে চালু আছে। কিছুদিন পরপর তা অকার্যকর অবস্থায় পড়ে থাকছে।
খুলনা সিটি কর্পোরেশন সূত্রে জানা গেছে, দুর্ঘটনা রোধের পাশাপাশি যানজট নিরসনে ১৯৮৭ সালের দিকে মহানগরের ১৬টি মোড়ে ট্রাফিক সিগন্যাল বাতি স্থাপনা করা হয়। যার মধ্যে রয়েছে দৌলতপুর, নতুন রাস্তা, জোড়াগেট, শিববাড়ী মোড়, ডাকবাংলো, পাওয়ার হাউস মোড়, রয়্যাল মোড়, পিকচার প্যালেস, সদর থানা, পিটিআই, ধর্মসভা, ময়লাপোতা ও ফেরিঘাট মোড়, সদর হাসপাতালের সামনে, সার্কিট হাউসের পাশে, হাজী মুহসীন সড়ক।
আরও পড়ুন: ট্রাফিক সিগন্যাল অব্যবস্থাপনার প্রতিবেদন চেয়েছে হাইকোর্ট
তবে এর মধ্যে ২০০৫ সালের মধ্যে সবকটি বাতি অকার্যকর হয়ে যায়। বাতিগুলো মেরামতের উপযোগী না থাকায় কেসিসি নতুন করে আর কোনো উদ্যোগ নেয়নি। মূলত এ সব ট্রাফিক সিগন্যাল হলুদ, সবুজ, রঙের বাতি জরাজীর্ণ অবস্থায় পড়ে আছে। এতে করে দ্বায়িত্বে থাকা ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের যানজট নিয়ন্ত্রণ করতে বেশ বেগ পেতে হয়। মাঝে মধ্যে রাতের বেলায় ইলেকট্রনিক সিগন্যাল লাঠি ব্যাবহার করতে দেখলেও বেশির ভাগ সময়ে হাতে লাঠি আর বাশি নিয়ে যানজট নিরসনের দায়িত্বে দেখা যায় এসব ট্রাফিক সদস্যদের। এতে করে নগরীতে বাড়ছে দুর্ঘটনা, বাড়ছে পথচারি ও যানবহনের ঝুকিঁ।
খুলনা শিববাড়ী মোড় এলাকায় দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশ সদস্য বলেন, ট্রাফিক সিগন্যাল বাতি সব বিকল অবস্থায় রয়েছে, আমরা বাশি, লাঠি ও মাঝের মধ্যে ইলেকট্রনিক সিগন্যাল লাঠি ব্যবহার ও হাতের ইশারায় যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করছি। অনেক সময়ে আমাদের নিজেদের ও দুর্ঘটনার ঝুঁকি থাকে, তারপরও দ্বায়িত্ব পালন করতে হয়। তবে ট্রাফিক সিগন্যাল বাতি সচল হলে যানজট নিরসনের জন্য দায়িত্ব পালন অনেকটা সহজ ও অনেক দুর্ঘটনার থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।
আরও পড়ুন: রূপগঞ্জে সড়কের বেহাল দশায় চরম দুর্ভোগে এলাকাবাসী
মহানগরীর মাহেন্দ্র চালক আজমির মোল্লা বলেন, দেশ এখন আধুনিক হচ্ছে। তবে খুলনায় ট্রাফিক সংকেত বাতি এখনও পুরাতন, নষ্ট জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। তাছাড়া অনেক সময়ে গাড়ি নিয়ে সড়কে চলাচলের সময়ে ট্রাফিক পুলিশের হাতের সিগন্যাল চোখে পড়েনা। যে কারণে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। বিশেষ করে রাতের বেলায় তো চোখেই পড়ে না। দ্রুত এ সব বাতি মেরামত করা বা নতুন করে ট্রাফিক বাতি স্থাপন করার জন্য জোর দাবি জানান তিনি।
খুলনা সিটি কর্পেরেশনের প্যানেল মেয়র-১ আমিনুল ইসলাম (মুন্না) বলেন, ‘ট্রাফিক সংকেত বাতি বিকল আছে, আমি নিজেও বিষয়টি লক্ষ্য করেছি। তাছাড়া এতে করে ট্রাফিক পুলিশের দায়িত্ব পালন করতে সমস্যা হচ্ছে। মেয়রের সাথে এ বিষয়ে কথা বলে দ্রুত একটি কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।’
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের ডিসি মোহাম্মাদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘খুলনা একটি সুন্দর ও আধুনিক শহর। অথচ ট্রাফিক সংকেত বাতি এখনও জড়াজীর্ণ। অনেক সময়ে আমাদের পুলিশ সদস্যরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলন্ত গাড়ির সামনে দাড়িয়ে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করছে। তাছাড়া আমরা বেশ কয়েকবার খুলনা সিটি কর্পেরেশনকে চিঠি দিয়েছি। তবে এখনও কার্যকর কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। দ্রুত এসব ট্রাফিক সংকেত বাতি সংস্কার বা নতুন বাতি স্থাপন করার জন্য অনুরোধ করছি।’
কুমিল্লায় করোনায় ৭ জনের মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ১৩১
কুমিল্লায় সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত সাতজন মারা গেছেন।
ইশরাকের ইশতেহার প্রকাশ, ঢাকাকে করতে চান বিশ্বমানের মহানগরী
রাজধানী ঢাকাকে বিশ্বমানের মহানগরী হিসেবে গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দিয়ে মঙ্গলবার নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করেছেন দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির মেয়রপ্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন।