ইআরডিএফবি
বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক-ছাত্র সুসম্পর্ক বজায় রাখতে ইআরডিএফবির আহ্বান
আগামীতে উন্নত স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণে শিক্ষা ও গবেষণার প্রসারে দলমত নির্বিশেষে ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্ক উন্নয়নের আহ্বান জানিয়েছে এডুকেশন রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম বাংলাদেশ (ইআরডিএফবি)।
সাম্প্রতিক কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ঘটে যাওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় শিক্ষক-ছাত্রদের বিদ্যমান সুসম্পর্কে যেন কোনো প্রভাব না পড়ে এবং কোনোপ্রকার বিভক্তি না রেখে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উদ্ভূত পরিস্থিতির উন্নয়নে বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) এক বিবৃতিতে অনুরোধ করেছেন ইআরডিএফবি সভাপতি ড. সাজ্জাদ হোসেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচনে জয়ী হওয়ায় শেখ হাসিনাকে ইআরডিএফবির অভিনন্দন
এসময় ড. সাজ্জাদ বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী যখন বাংলাদেশকে উন্নত স্মার্ট অর্থনীতির দিকে এগিয়ে নিচ্ছেন, সেসময় দেশের জনসম্পদ উন্নয়নের কেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পরিকল্পিতভাবে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হয়েছে। দেশের স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি ও জামাত-শিবির ছাত্র আন্দোলনে ভর করে বাংলাদেশ টেলিভিশন, এক্সপ্রেসওয়ে, মেট্রোরেলের মতো মেগা অবকাঠামোতে হামলা করেছে।’
তিনি বলেন, ‘এই সংঘাতে প্রাণ হারিয়েছে বহু নিরীহ শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ। আমরা শিক্ষক সমাজ বিশ্বাস করি, সংঘাত কখনোই সমাধান এনে দেয় না। প্রধানমন্ত্রী আশ্বাস দিয়েছেন, এই পরিস্থিতির পেছনের সকল কুশীলবকে বিচারের আওতায় আনা হবে। আমরা চাই, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাস খোলামাত্রই অতীতের ধারাবাহিকতায় শিক্ষা ও গবেষণায় উৎকর্ষ সাধনের মাধ্যমে উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় অবদান রাখবে।’
দলমত নির্বিশেষে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় আগামী দিনের সমৃদ্ধ বাংলাদেশ নির্মাণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অগ্রণী ভূমিকা রাখবে বলে বিশ্বাস করেন ইআরডিএফবি সভাপতি।
সংগঠনটির পক্ষ থেকে আরও বলা হয়েছে, অগ্রসরমান বিশ্বে নিজেদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করলে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি সকল অর্জন ম্লান হয়ে যাবে।
আরও পড়ুন: জনগণের প্রত্যাশাকে গুরুত্ব দিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করছে সরকার: ইআরডিএফবির আয়োজনে মোমেন
ইআরডিএফবির আয়োজনে ‘দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে গণতন্ত্রের বিজয়’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
৩ মাস আগে
ইআরডিএফবির আয়োজনে ‘দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে গণতন্ত্রের বিজয়’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
গত ৭ জানুয়ারি অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে উল্লেখ করে এডুকেশন, রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম অব বাংলাদেশের (ইআরডিএফবি) নেতারা বলেন, আওয়ামী লীগের এই বিজয় মূলত গণতন্ত্রের বিজয়। এই বিজয় স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তিকে পরাজিত করে স্বাধীনতার পক্ষ শক্তির বিজয়।
শনিবার (২০ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে গণতন্ত্রের বিজয়’ শীর্ষক সেমিনারে তারা একথা বলেন।
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য ও ইআরডিএফবির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেনের সভাপতিত্বে সেমিনারে ছিলেন, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব, সরকারের সঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার
এছাড়া জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর দে, রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সেলিনা আখতার, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. দেলোয়ার হোসেন এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. কামরুল আলম খান।
অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী তার বক্তব্যে বলেন, গত ৭ জানুয়ারি ভোটের মাধ্যমে বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় নতুন করে গতি সঞ্চার হয়েছে। এবারের সংসদ নির্বাচন খুবই সুন্দর ও নিরপেক্ষ হয়েছে। এদেশের মানুষ এই রকম নির্বাচনই দেখতে চেয়েছিলেন।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা তার বক্তব্যে বলেন, বিরোধী দল বিএনপি যড়যন্ত্র করে নির্বাচন বর্জন করে। তারা মূলত নির্বাচন নস্যাৎ করতে ষড়যন্ত্র করেছিল। সেজন্য তারা ট্রেনে অগ্নিসংযোগ সহ মানুষ হত্যায় লিপ্ত হয়ছে। তাহলে মানবাধিকার কোথায়? তাদের কাজ কি মানবাধিকার সঙ্গে সম্পৃক্ত?
ড. জিনাত হুদা বলেন, চীন রাশিয়া, ইইউ, ইউএন সহ অনেক দেশ ও আন্তর্জাতিক জোট, সংগঠন বাংলাদেশের নতুন সরকারকে স্বাগত জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন: ন্যাম সম্মেলন: ফিলিস্তিনিদের সমর্থন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন তার বক্তব্যে বলেন, আমরা বাঙালি বীরের জাতি। বাংলাদেশের মূল শক্তি এদেশের সাহসী তরুণ প্রজন্ম। দেশি-বিদেশি কোনো ষড়যন্ত্র আমাদের এই তরুণ সমাজকে কখনো দমিয়ে রাখতে পারেনি।
ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন বলেন, তরুণ সমাজের সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে গণতন্ত্রের এই বিজয় বাঙালির বীরত্বেরই ইঙ্গিত বহন করছে। শিক্ষা-দিক্ষায়, জ্ঞান-বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তিতে সমৃদ্ধ হয়ে আমাদের এই তরুণ সমাজ ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলবে।
ইআরডিএফবির সাধারণ সম্পাদক এবং বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (রুটিন দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া তার বক্তব্যে বলেন, গণতন্ত্রে বিশ্বাসী বাঙালি জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে বিপুল ভোটে আগুন সন্ত্রাসীদের পরাজিত করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে পুনরায় নির্বাচিত করে। জনগণের চূড়ান্ত রায়ে আওয়ামী লীগের এই বিজয় মূলত গণতন্ত্রের বিজয়কে সুনিশ্চিত করেছে।
আরও পড়ুন: তৈরি পোশাকের জন্য নিরবচ্ছিন্ন সেবা নিশ্চিত করতে এনবিআরকে অনুরোধ জানিয়েছে বিজিএমইএ
১০ মাস আগে
নির্বাচনে জয়ী হওয়ায় শেখ হাসিনাকে ইআরডিএফবির অভিনন্দন
গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রেখে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চতুর্থ মেয়াদে ক্ষমতায় আসার জন্য প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের গবেষণাভিত্তিক সংগঠন এডুকেশন রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ (ইআরডিএফবি)।
সোমবার (৮ জানুয়ারি) এক বিবৃতিতে নির্বাচন কমিশনের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের শীর্ষ প্ল্যাটফর্মটি।
আরও পড়ুন: নির্বাচন ২০২৪: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চীনের অভিনন্দন
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষদের শীর্ষ প্ল্যাটফর্মটি বলেছে, শান্তিপূর্ণভাবে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য দক্ষ ভূমিকা দেখিয়েছে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি।
ইআরডিএফবি সভাপতি অধ্যাপক সাজ্জাদ হোসেন বলেন, বাংলাদেশের জনগণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্বের উপর তাদের আস্থা দেখিয়েছে। যিনি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়নকে নিচ্ছেন এক দশকের বেশি সময় ধরে।
তিনি আরও বলেন, একজন সাহসী রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে শেখ হাসিনা জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো দেশকে নেতৃত্ব দিতে প্রস্তুত। দেশে গণতন্ত্রের বিকাশে নির্বাচন কমিশনের সাহসী পদক্ষেপে জনগণ তাদের ভোটের ক্ষমতা প্রয়োগ করেছে। বিদেশি পর্যবেক্ষকরাও নির্বাচনকে বিশ্বাসযোগ্য বলে উল্লেখ করেছেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচনে জয়ী হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারতের অভিনন্দন
গবেষণা ও উদ্ভাবনের পৃষ্ঠপোষক অধ্যাপক সাজ্জাদ বলেন, আওয়ামী লীগের সংখ্যাগরিষ্ঠতা আবারও প্রমাণ করে ২০৪১ সালের মধ্যে একটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিভিত্তিক উন্নত অর্থনীতি গড়ে তোলার জন্য ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ রূপকল্পের প্রতি মানুষের আস্থা রয়েছে।
নবীন ভোটারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক সাজ্জাদ বলেন, নির্বাচনের আগে ইআরডিএফবির ‘গো ভোট’ ক্যাম্পেইনে অনুপ্রাণিত হয়ে অনেক তরুণ এবারে প্রথম ভোট দিয়েছেন যারা আগামী দিনের স্মার্ট বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেবেন।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভুটানের অভিনন্দন
১০ মাস আগে
বেনাপোল এক্সপ্রেসে অগ্নিসংযোগে ইআরডিএফবির নিন্দা
ট্রেনে অগ্নিসংযোগ ও নাশকতার নিন্দা জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও গবেষকদের সংগঠন এডুকেশন রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ (ইআরডিএফবি)।
শনিবার (৬ জানুয়ারি) আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রাক্কালে সহিংসতার পরিবর্তে গণতন্ত্রকে সমর্থন করার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে আহ্বান জানিয়েছে শিক্ষাবিদদের এই প্লাটফর্ম।
আরও পড়ুন: জঙ্গিবাদ-অপরাজনীতির প্রতিবাদে ইআরডিএফবির মতবিনিময় সভা শনিবার
আসন্ন নির্বাচন ব্যাহত করতে বিএনপির ডাকা হরতালের প্রাক্কালে শুক্রবার রাত ৯টার দিকে ঢাকার গোপীবাগ এলাকায় চলন্ত বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। এতে চারজনের মৃত্যু হয়।
ইআরডিএফবি সভাপতি অধ্যাপক সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন, যে সংখ্যাগরিষ্ঠ নিবন্ধিত দলের অংশগ্রহণে দেশ যখন শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত, ট্রেনে অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে অপরাজনীতির নৃশংস উদাহরণ তৈরি করল বিএনপি-জামায়াত জোট।
আরও পড়ুন: বিজয় দিবস উপলক্ষে ইআরডিএফবির সেমিনার অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য সাজ্জাদ হোসেন বলেন, শান্তিপ্রিয় দেশ হিসেবে বাংলাদেশ জনগণের সাংবিধানিক অধিকার অনুযায়ী সভা-সমাবেশ, ধর্মঘটের অনুমতি দেয়।
তিনি আরও বলেন, যাই হোক, সংবিধান কখনই রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের নামে ট্রেনে অগ্নিসংযোগ বা কোনো ধরনের নাশকতার অনুমতি দেয় না।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে ‘গো ভোট’ র্যালি করেছে ইআরডিএফবি
দেশের গণতন্ত্রের বিকাশের জন্য ভোট দিতে এবং গণতন্ত্রবিরোধী শক্তিকে যোগ্য জবাব দিতে তরুণসহ সবাইকে ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন এই শিক্ষাবিদ।
আরও পড়ুন: ইআরডিএফবি আয়োজিত ‘উন্নয়ন ও গণতন্ত্র’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
১০ মাস আগে
বিজয় দিবস উপলক্ষে ইআরডিএফবির সেমিনার অনুষ্ঠিত
সেগুনবাগিচায় রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে ‘বিজয়ের ৫৩ বছর’ শিরোনামে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারটির আয়োজন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সমন্বয়ে গঠিত গবেষণাভিত্তিক সংগঠন 'এডুকেশন, রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ (ইআরডিএফবি)'।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল করপোরেশনে বিজয় দিবস উদযাপিত
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য ও ইআরডিএফবির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেনের সভাপতিত্বে সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী এবং মূল প্রবন্ধ উপস্থাপক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. মেসবাহ কামাল।
সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূইয়া, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম ওয়াহিদুজ্জামান এবং বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের সাবেক সদস্য অধ্যাপক ড. এস. এম. আনোয়ারা বেগম।
আরও পড়ুন: ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে মহান বিজয় দিবস উদযাপিত
সেমিনারের উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ‘ইআরডিএফবির সিনিয়র সভাপতি এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুল জব্বার খান।
প্রধান অতিথি অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার একান্ত প্রচেষ্টায় মাত্র ৫৩ বছরে তলাবিহীন ঝুড়ি হিসেবে আখ্যায়িত বাংলাদেশ আজ শিক্ষা ক্ষেত্রে, বস্ত্র শিল্পে, ওষুধ শিল্পে, তথ্য ও প্রযুক্তি শিল্পে উন্নতির সর্বোচ্চ শিখরে অবস্থান করছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সফলভাবে করোনা মহামারি মোকাবিলাসহ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনই নির্দেশ করে আমাদের প্রকৃত বিজয়। আমরা বীরের জাতি। রক্ত দিয়ে স্বাধীনতা এনেছি। সুতরাং কারো রক্ত চক্ষুকে ভয় না করে শেখ হাসিনাকে আসন্ন নির্বাচনে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করে তার নেতৃত্বে বিজয়ের এই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে।
আরও পড়ুন: স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে ব্রাজিলে বাংলাদেশ দূতাবাসে বিজয় দিবস উদযাপিত
১০ মাস আগে
চট্টগ্রামে ‘গো ভোট’ র্যালি করেছে ইআরডিএফবি
চট্টগ্রামে ‘গো ভোট’ র্যালি করেছে শিক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন ফোরাম বাংলাদেশ (ইআরডিএফবি)।
মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সামনে এ র্যালি অনুষ্ঠিত হয়।
আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ শিক্ষার্থীদের সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতন্ত্রের উৎসব পালনের আহ্বান জানিয়ে এ র্যালির আয়োজন করছে সংগঠনটি।
র্যালিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম, বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএসএম লুৎফুল আহসান।
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেনের নেতৃত্বে ও সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত র্যালি সঞ্চালনা করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. শাহাদাত হোসেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন ‘আমাদের ছেলে-মেয়েরা এখন অনেক সচেতন। তারা জানে এদেশ কাদের হাতে বেশি নিরাপদ। আগামী নির্বাচনে ব্যালট পেপারে তাদের সেটি প্রমাণ করতে ভোটে অংশ নিতে হবে।’
সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন বলেন ‘আমাদের তরুণ মেধাবী শিক্ষার্থীরা জাতির পিতার ডাকে সাড়া দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহনের মাধ্যমে বিজয় ছিনিয়ে এনেছিল। আমার বিশ্বাস তারা একইভাবে এই বিজয়ের মাসে সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতন্ত্রের উৎসব পালনে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। তারা বিএনপি ও জামায়াতের আগুণ-সন্ত্রাস মোকাবিলা করার পাশাপাশি সব দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে আগামী নির্বাচনে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তিকে ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত করবে এবং গণতন্ত্র ও উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখবে।’
র্যালিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রেজাউল করিমসহ চট্টগ্রামের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের সহস্রাধিক শিক্ষক-শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচনকে সফল করার অঙ্গীকার করেন।
১১ মাস আগে
ইআরডিএফবি আয়োজিত ‘উন্নয়ন ও গণতন্ত্র’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সমন্বয়ে গঠিত গবেষণাভিত্তিক সংগঠন 'এডুকেশন, রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ (ইআরডিএফবি)' ‘উন্নয়ন ও গণতন্ত্র’ শীর্ষক সেমিনারের আয়োজন করে।
শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবে সেমিনারটি অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য ও ইআরডিএফবির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেনের সভাপতিত্বে সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ চন্দ এবং প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল কবীর।
পাশাপাশি সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সেলিনা আখতার, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. কামরুল আলম খান এবং জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন।
সেমিনারের উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. কামাল উদদীন আহমদ।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (রুটিন দায়িত্ব) ও ইআরডিএফবির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. বদরুজ্জামান ভূঁইয়ার সঞ্চালনায় সেমিনারের শুরুতে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. কামাল উদদীন আহমদ।
আরও পড়ুন: ছয় শতাধিক নদীর নাম ও হাজার হাজার দখলদারের তথ্য মুছে দেওয়ার প্রতিবাদে সেমিনার
১ বছর আগে
‘সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও অপরাজনীতি’ রুখে দেশকে এগিয়ে নেওয়ার প্রত্যয় ইআরডিএফবির
এডুকেশন রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম বাংলাদেশ (ইআরডিএফবি) জানিয়েছে, হরতাল-অবরোধে নৈরাজ্য ও সন্ত্রাসের মাধ্যমে নিরীহ মানুষ হত্যা করে বিএনপি-জামায়াত যুদ্ধাপরাধের চেয়ে জঘন্য অপরাধ করছে।
একইসঙ্গে ‘সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও অপরাজনীতি’ রুখে দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে ইআরডিএফবি।
এ ছাড়া যারা এ ধরনের জঘন্য অপরাধ করছে তাদের আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: ড. ইউনূসের মামলা স্থগিত চেয়ে ১৬০ বিশিষ্ট ব্যক্তির বিবৃতি সার্বভৌম রাষ্ট্রের জন্য হুমকি: ইআরডিএফবি
‘সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও অপরাজনীতির’ প্রতিবাদে শনিবার (১১ নভেম্বর) আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ ও মাদরাসাসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এ দাবি জানায় ইআরডিএফবি।
মতবিনিময় সভায় সংগঠনের নেতারা জানান, শিক্ষার্থীরা ভালো প্রস্তুতি নিয়েও হরতাল-অবরোধের কারণে ক্লাস-পরীক্ষা যথা সময়ে হবে কি না- এই সংশয়ে রয়েছেন। এতে করে তাদের মানসিক চাপ বাড়ছে এবং প্রত্যাশিত ফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
এ ছাড়া শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা যাতে নির্ভয়ে শ্রেণিকক্ষে উপস্থিত হতে ও পরীক্ষায় অংশ নিতে পারে সেজন্য সরকারকে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান শিক্ষকরা।
একইসঙ্গে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে সারা দেশে ‘সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও অপরাজনীতি’রুখে দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
এদিকে সভায় বিএনপি-জামায়াতের চলমান নৈরাজ্য, সন্ত্রাস ও অপরাজনীতির মদদ যুক্তরাষ্ট্র দিচ্ছে বলে অভিযোগ করা হয়।
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য ও ইআরডিএফবির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন সভায় সভাপতিত্ব করেন।
আরও পড়ুন: জঙ্গিবাদ-অপরাজনীতির প্রতিবাদে ইআরডিএফবির মতবিনিময় সভা শনিবার
সভায় বক্তব্য দেন- জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মশিউর রহমান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. এমদাদুল হক, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. হাবিবুর রহমান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মাহবুবুর রহমান, চাঁদুপর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. নাসিম আক্তার, বাংলাদশে টেক্সটাইল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ড. শাহ আলিমুজ্জামন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ড. মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য ড. আব্দুল জব্বার খাঁন, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য ড. অলোক কুমার পাল।
সভায় বক্তব্য আরও দেন- বাংলাদশে ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের উপউপাচার্য ড. মোকাদ্দেম হোসেন, ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য ড. আবুল কালাম আজাদ, শেকৃবির সাবেক উপাচার্য ড. কামাল উদ্দিন আহম্মাদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জিন্নাত হুদা, সোনারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. শামীম আরা হাসানসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ ও মাদরাসার জ্যেষ্ঠ শিক্ষকরা।
সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক সাজ্জাদ হোসেন বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপি-জামায়াত নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনার মাধ্যমে দেশে অস্থিতিশীল পরবিশে সৃষ্টি করে উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করার চক্রান্ত করছে।
তিনি আরও বলেন, তাদের অপরাজনীতি ও বিদেশিদের প্রতি নির্ভরতা দেশের মানুষের প্রতি আস্থাহীনতার বহিঃপ্রকাশ। দেশের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৫০ লাখ শিক্ষার্থী রয়েছে। এসব শিক্ষার্থীর নিরাপদ শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।
সাজ্জাদ হোসেন বলেন, তিনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে এসব শিক্ষার্থী, তাদের অভিভাবকদের ভোট কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানান।
এ ছাড়া নির্বাচনের মাধ্যমে তরুণ সমাজ গণতন্ত্রের বিজয় উৎসব উদযাপন করবে বলে তিনি জানান।
আরও পড়ুন: ড. ইউনূস অন্যায়ের সম্মুখীন কি-না মূল্যায়নে বিদেশি বিশেষজ্ঞদের আমন্ত্রণ প্রধানমন্ত্রীর
১ বছর আগে
জঙ্গিবাদ-অপরাজনীতির প্রতিবাদে ইআরডিএফবির মতবিনিময় সভা শনিবার
সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও অপরাজনীতির প্রতিবাদে মতবিনিময় সভা করবে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সমন্বয়ে গঠিত গবেষণাভিত্তিক সংগঠন ‘এডুকেশন রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম বাংলাদেশ (ইআরডিএফবি)।
বৃহস্পতিবার সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি জানায়, আগামী শনিবার (১১ নভেম্বর) সকাল ১০টায় ঢাকার সেগুনবাগিচার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট অডিটোরিয়ামে মতবিনিময় সভাটি অনুষ্ঠিত হবে।
বাংলাদশে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপার্চায প্রফেসর ড. সত্য প্রসাদ মজুমদার, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপার্চায প্রফেসর ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপার্চায প্রফেসর ড. মো. মশিউর রহমান, ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপার্চায প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আব্দুর রশীদ, উত্তরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপার্চায অধ্যাপক ড. ইয়াসমীন আরা লেখাসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপার্চায, উপউপার্চায, কোষাধ্যক্ষ, ডিন, অধ্যাপক, বিভিন্ন কলেজ ও মাদরাসার অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ এবং সব র্পযায়ের দেশবরেণ্য শিক্ষাবিদরা অংশ নেবেন বলে জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে।
আরও পড়ুন: পাড়া-মহল্লায় আগুনসন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে জনপ্রতিরোধ গড়ে তুলুন: তথ্যমন্ত্রী
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য ও এডুকেশন রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ (ইআরডিএফবি) সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন সভাপতিত্ব করবেন।
এতে আরও উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য ও ইআরডিএফবির সিনিয়র সহসভাপতি অধ্যাপক ড. আব্দুল জব্বার খান এবং বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ ও ইআরডিএফবির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. বদরুজ্জামান ভূঁইয়া প্রমুখ।
আরও পড়ুন: ড. ইউনূসের মামলা স্থগিত চেয়ে ১৬০ বিশিষ্ট ব্যক্তির বিবৃতি সার্বভৌম রাষ্ট্রের জন্য হুমকি: ইআরডিএফবি
১ বছর আগে
ড. ইউনূসের মামলা স্থগিত চেয়ে ১৬০ বিশিষ্ট ব্যক্তির বিবৃতি সার্বভৌম রাষ্ট্রের জন্য হুমকি: ইআরডিএফবি
অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে চলমান মামলা স্থগিত করার আহ্বান জানিয়ে ১৬০ জন বিশ্বনেতার সাম্প্রতিক বিবৃতিকে সার্বভৌম রাষ্ট্রের জন্য হুমকি উল্লেখ করে পাল্টা বিবৃতি দিয়েছে এডুকেশন রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ (ইআরডিএফবি)।
বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) সংস্থাটির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়ার সই করা একটি বিবৃতি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়।
এতে বলা হয়, বিচার স্থগিত চাওয়া একটি স্বাধীন দেশের বিচার বিভাগের ওপর অসাংবিধানিক হস্তক্ষেপের চেষ্টা। অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে চলমান মামলা স্থগিত করার আহ্বান জানিয়ে দেওয়া বিশ্বনেতাদের বিবৃতি আমাদের সকলের দৃষ্টিগোচর হয়েছে।
আরও পড়ুন: ড. ইউনূস অন্যায়ের সম্মুখীন কি-না মূল্যায়নে বিদেশি বিশেষজ্ঞদের আমন্ত্রণ প্রধানমন্ত্রীর
এডুকেশন রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ মনে করে, বাংলাদেশের বিচার বিভাগ সম্পূর্ণ স্বাধীন এবং সবকিছু আইনানুসারে পরিচালিত হয়। স্বাধীন বিচার বিভাগ সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন এবং এক্ষেত্রে কারও কোনও হস্তক্ষেপের সুযোগ নেই।
এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশের সংবিধানের ২২ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুসারে নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ সম্পূর্ণ আলাদা এবং স্বাধীন। দেশে আইনের শাসন বিদ্যমান এবং কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়।
আরও পড়ুন: ইউনূসকে সরকার হয়রানি করছে না, বিবৃতিদাতাদের প্রকৃত ঘটনা জানতে হবে: অর্থমন্ত্রী
বাংলাদেশের আইন ও বিচার বিভাগকে না জেনে, যথাযথ পর্যালোচনা না করে অযাচিতভাবে বিচারাধীন মামলার বিষয়ে বিবৃতি বা চিঠি দেওয়া বাংলাদেশের স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা এবং বিচার বিভাগের ওপর অসাংবিধানিক হস্তক্ষেপ ও ৩০ লাখ শহীদের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের জন্য হুমকিস্বরূপ বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
এতে আরও বলা হয়, বিবৃতি বা চিঠি দেওয়া বিশিষ্ট ব্যক্তিরা বাংলাদেশের স্বাধীন বিচার ব্যবস্থার প্রতি সম্মান জানিয়ে তাদের বিভ্রান্তিমূলক ও অজ্ঞতাপ্রসূত মতামত প্রত্যাহার করে বাংলাদেশের মতো স্বাধীন ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মর্যাদা সমুন্নত রাখবেন বলে আশা করে সংস্থাটি।
ইআরডিএফবি মনে করে বিভাজিত মানবাধিকার ও বাছাইকৃত ন্যায়বিচারের দাবি বিশ্বে নিরবিচ্ছিন্ন শান্তি প্রতিষ্ঠার পথে বড় অন্তরায়।
আরও পড়ুন: ড. ইউনূসের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে খোলা চিঠি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি: এইউবি ও ডিইউটিএ
১ বছর আগে