আদিলুর রহমান খান
পূজায় বিশৃঙ্খলাকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না: আদিলুর রহমান খান
দুর্গাপূজায় বিশৃঙ্খলাকারীদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না বলে সতর্ক করে শিল্প ও গৃহায়ণ উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেছেন, যারা সবসময় দুর্বৃত্তায়নের সঙ্গে যুক্ত থাকে, অন্যায়ের সঙ্গে যুক্ত থাকে, মানুষের অধিকার কেড়ে নেওয়ার সঙ্গে যুক্ত তারাই পূজায় বিশৃঙ্খলা করেছে।
শনিবার (১২ অক্টোবর) বিকালে মুন্সীগঞ্জ সদরের পূজা মণ্ডপ পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন তিনি।
উপদেষ্টা আরও বলেন, প্রত্যেকটি ধর্মের নাগরিক বাংলাদেশে যেন স্বাধীনভাবে তার ধর্ম পালন করতে পারে সে চেষ্টা চলছে। প্রত্যেক নাগরিকের নাগরিক অধিকার আছে এবং সেই অধিকার প্রতিপালিত হতে হবে, এতে কোনো বাধা থাকবে না।
আরও পড়ুন: এবারের দুর্গাপূজায় প্রায় দ্বিগুণ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
উপদেষ্টা বলেন, মুন্সীগঞ্জের সুষ্ঠুভাবে পূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে, আশা করি সারা দেশে এভাবে পূজা অনুষ্ঠিত হবে।
আদিলুর রহমান খান বলেন, ‘কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা হয়েছে সেটি আমরা সঙ্গে সঙ্গে পদক্ষেপ নিয়েছি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অপরাধীদের আইনের আওতায় এনেছে, সেখানে কোনো ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই। যেন সবাই ধর্ম পালন করতে পারে, হিন্দু ভাই-বোনরা যেন পূজা নির্বিঘ্নে করতে পারে সেই নিশ্চয়তা বিধান করার জন্য এসেছি।
মুন্সীগঞ্জ কেন্দ্রীয় জয়কালিমাতা মন্দির, ইদ্রাকপুর লক্ষ্মী নারায়ণ জিউর মন্দির, বাগমামুদালীপাড়া মন্দিরের মণ্ডপ পরিদর্শন করেন উপদেষ্টা।
এসময় মণ্ডপসংশ্লিষ্ট ও স্থানীয় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় করেন তিনি।
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা অন্তর্বর্তী সরকার হিসেবে মানুষের যে অধিকারগুলো হারিয়ে গেছে, সেটা ফিরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছি। বাংলাদেশের সব নাগরিক হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান তাদের কারোর ওপর কোনো রকম বাধা আক্রমণ মানে দেশের মানুষের উপর আক্রমণ। সেটা আমরা সিরিয়াসলি নিচ্ছি বলেই আমাদের সহকর্মীরা, আমাদের বন্ধুরা এখানে আছেন সবার পাশে দাঁড়াচ্ছেন এবং অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে তারা তাদের ভূমিকা পালনের চেষ্টা করছেন।’
এ সময় তার সঙ্গে আরও ছিলেন- পুলিশ সংস্কার কমিশনের সদস্য মানবাধিকার কর্মী নাছিরউদ্দিন এলান, মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসক ফাতেমা তুল জান্নাত, জেলা পুলিশ সুপার শামসুল আলম, সেনাবাহিনীর মেজর রাফি, কেন্দ্রীয় জয়কালীমাতা মন্দিরের সভাপতি পবিত্র সংকর চ্যাটার্জি কাজল, বাগমামুদালীপাড়া মন্দিরের সভাপতি ও জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সদস্য সচিব প্রশান্ত কুমার মন্ডল দুলাল, ইদ্রাকপুর লক্ষ্মী নারায়ণ জিউর মন্দিরের সভাপতি অভিজিৎ দাস ববি, পৌর বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট মাহবুবুল আলম স্বপন প্রমুখ।
আরও পড়ুন: মানুষ কেমন বাংলাদেশ চায় তা দেয়ালে দেয়ালে লেখা হয়ে গেছে: উপদেষ্টা নাহিদ
২ মাস আগে
দেশের প্রতিটি সেক্টরে গ্রহণযোগ্য সংস্কারের লক্ষ্য নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কাজ করছে: গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা
গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেছেন, দেশের প্রতিটি সেক্টরে গ্রহণযোগ্য সংস্কারের লক্ষ্য নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কাজ করছে।
তিনি বলেন, সংস্কার নিয়ে অনেক কথা-বার্তা হচ্ছে। সংস্কারের কার্যক্রম চলমান আছে। যতটুকু সময় পাব, শুধু এই সংস্কারটাই করে দিয়ে যাব।
সোমবার (৭ অক্টোবর) রাজউক অডিটরিয়ামে বিশ্ব বসতি দিবস-২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সভায় গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, সংস্কারে রাজউকসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-প্রতিষ্ঠানগুলোতে ব্যাপক পরিবর্তন লাগবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: সংস্কার ছাড়া নির্বাচন গ্রহণ করতে পারবেন: সমাজকল্যাণ উপদেষ্টার প্রশ্ন
আদিলুর রহমান খান বলেন, আমাদের মন্ত্রণালয়গুলোতে এখনও অনেক অযৌক্তিক সুযোগ-সুবিধা ও অসংখ্য কোটা বিদ্যমান রয়েছে।
একেকজন এসে বলছে, এই কোটার কারণে আমরা এতগুলো পদ নেব, অন্যপক্ষ বলছে এই কোটায় আমার আরও বেশি লাগবে।
আমি বলি যে, আর কেন এসব কোটা লাগবে? এগুলো জনগণের জন্য উন্মুক্ত করে দেন না কেন? সমস্ত কোটা উঠিয়ে দিয়ে ঢাকায় লটারির মাধ্যমে কেন জমি দেওয়া হয় না? এই সুবিধাগুলো বন্ধ করে দিতে হবে।
উপদেষ্টা বলেন, যেখানেই অযৌক্তিক সুযোগ-সুবিধা ও কোটা থাকবে, সেখানেই তরুণদের এগিয়ে আসার পথ তৈরি করে দিতে হবে। আমরা তো এই দরজাটা বন্ধ করে রাখি, যেন তারা আসতে না পারে। এই দরজাগুলো খুলে দিতে হবে। তাহলেই একটি কাঙিক্ষত সংস্কার দেশের মানুষ পাবে।
তিনি আরও বলেন, দেশে হাজার হাজার মানবাধিকার কর্মী তৈরি হয়েছে, যারা দেশকে বদলে দেওয়ার জন্য কাজ করছে। আমাদেরকে পাশে দাঁড়ানো দরকার। তাদের সঙ্গে নিয়ে এই সময়টাকে বদলে দেওয়া দরকার।
আদিলুর রহমান বলেন, বিভিন্ন সংগঠন আছে, নাগরিকদের প্রতিষ্ঠান এবং প্রফেশনাল বডি আছে, সেগুলোকেও নগর উন্নয়নে সম্পৃক্ত করা দরকার।
উপদেষ্টা বলেন, আমরা ঢাকাকেও বদলে দিতে চাই। কিন্তু যেদিকেই তাকাবেন, দেখবেন কত নোংরা হয়ে আছে। শহরে নিঃশ্বাস নেওয়ার জন্য কোনো গাছ নেই। সব গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। ঢাকা শহর শুধু কংক্রিটের শহর হয়ে গেছে। এখানে গরিবের আবাসনের ব্যবস্থাটাও নাই। এই শহরটাকে আমরা বদলাতে পারব কিনা, এটা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জ।
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হামিদুর রহমান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, ইউএন রেসিডেন্ট কো-অর্ডিনেটর ইন বাংলাদেশ গোয়েন লুইস।
আরও পড়ুন: বেকারত্ব কমিয়ে আনা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান লক্ষ্য: উপদেষ্টা নাহিদ
এবার শারদীয় দুর্গা পূজায় কোনো ধরনের নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
২ মাস আগে
আহত শিক্ষার্থীদের দেখতে ঢামেকে উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান
আনসার সদস্যদের হামলায় আহত শিক্ষার্থীদের দেখতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়েছেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত এবং শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
সোমবার (২৬ আগস্ট) বিকেলে ঢামেক হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ইমার্জেন্সি কেয়ারে রবিবার রাতে সচিবালয়ে আহত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন ও তাদের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন উপদেষ্টা।
আরও পড়ুন: বন্যাদুর্গতদের দুর্ভোগ লাঘবে সবাইকে একযোগে কাজ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
এছাড়াও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ক্যাজুয়ালিটি বিভাগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন তিনি।
এসময় তার সঙ্গে ছিলেন ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আসাদুজ্জামান ও ডা. নুরুল ইসলামসহ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা।
আরও পড়ুন: প্রতিটি নাগরিকের অধিকার রক্ষা করবে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা
৩ মাস আগে
সাজার রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল আদিলুর-নাসিরের
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের (আইসিটি) মামলায় দুই বছরের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল আবেদন করে জামিন চেয়েছেন মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’র সম্পাদক আদিলুর রহমান খান ও পরিচালক এ এস এম নাসির উদ্দিন এলান।
সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় আপিলটি দায়ের করা হয়।
পাশাপাশি আদিলুর ও নাসিরের জামিন চেয়ে আবেদন দায়ের প্রস্তুতি চলছে। তাদের আইনজীবী মো. রুহুল আমিন ভুঁইয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এক দশক আগের ঘটনায় আইসিটি আইনের ৫৭ ধারার মামলায় ১৪ সেপ্টেম্বর আদিলুর ও নাসিরকে দুই বছর করে কারাদণ্ড দেন ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে তাদের ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়।
রায়ের পর আদিলুর ও নাসিরকে কারাগারে পাঠানো হয়।
২০১৩ সালের ৫ মে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযান নিয়ে অসত্য ও বিকৃত তথ্য প্রচারের অভিযোগে আদিলুর ও নাসিরের বিরুদ্ধে মামলা হয়।
এই মামলায় আদিলুর ২০১৩ সালের ১০ আগস্ট গ্রেপ্তার হন। পরে তাকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ।
১১ আগস্ট আদালতের অনুমতি নিয়ে অধিকারের কার্যালয়ে তল্লাশি চালিয়ে দুটি কম্পিউটার ও দুটি ল্যাপটপ জব্দ করা হয়। সে বছরের ৪ সেপ্টেম্বর আদিলুর ও নাসির উদ্দিনের বিরুদ্ধে আদালতে প্রতিবেদন জমা দেয় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
আরও পড়ুন: আদিলুর ও নাসিরউদ্দিনের বিষয়ে বাংলাদেশের আদালতের সিদ্ধান্তে দুঃখ প্রকাশ করে ফ্রান্স-জার্মানির যৌথ বিবৃতি
পুলিশের প্রতিবেদনে বলা হয়, আদিলুর ও নাসির ৬১ জনের মৃত্যুর ‘বানোয়াট, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও মিথ্যা’ তথ্যসম্বলিত প্রতিবেদন তৈরি ও প্রচার করে জনমনে ক্ষোভের সৃষ্টি করেন। আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নের অপচেষ্টা চালান এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সরকার ও রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি দেশে-বিদেশে চরমভাবে ক্ষুণ্ন করেন।
পাশাপাশি তারা মুসলমানদের মনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে বিরূপ মনোভাবের সৃষ্টি করেন, যা তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ (১) ও (২) ধারায় অপরাধ।
একপর্যায়ে ২০১৩ সালের ১২ সেপ্টেম্বর আদিলুর রহমান খান ও এ এস এম নাসির উদ্দিনের বিরুদ্ধে এই মামলায় অভিযোগ আমলে নেন ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল।
এরপর ২০১৪ সালের ৮ই জানুয়ারি এই মামলার বিচার কাজ শুরু হয়। কিন্তু উচ্চ আদালতে আসামিদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তিন বছরের জন্য স্থগিত থাকে বিচারকাজ। পরে ২০১৭ সাল থেকে শুরু হয় এই মামলার শুনানি। গত ২৪ আগস্ট এ মামলায় যুক্তিতর্কের শুনানি শেষ হয়। ১৪ সেপ্টেম্বর এ মামলায় রায় ঘোষণা করেন আদালত।
আরও পড়ুন: অধিকারের আদিলুর ও নাসিরউদ্দিনের মুক্তি দাবি ফখরুলের
আইসিটি মামলায় ‘অধিকারের’ আদিলুর ও নাসিরের ২ বছরের কারাদণ্ড
১ বছর আগে
অধিকারের সম্পাদক আদিলুরের বিরুদ্ধে আইসিটি মামলার রায় পিছিয়ে ১৪ সেপ্টেম্বর
রাজধানীর মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অভিযোগে মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের সম্পাদক আদিলুর রহমান খান ও পরিচালক নাসিরুদ্দিন এলানের বিরুদ্ধে করা মামলার রায়ের তারিখ পিছিয়ে আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল।
বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) মামলাটি রায়ের জন্য ছিল। কিন্তু রায় প্রস্তুত না হওয়ায় ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াতের আদালত তা পিছিয়ে এ তারিখ ঠিক করেন।
সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারি জুয়েল মিয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
গত ২৪ আগস্ট রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তি-তর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের এ তারিখ ধার্য করা হয়। মামলায় আদিলুর রহমান ও নাসিরুদ্দিন এলান জামিনে আছেন।
আরও পড়ুন: কিশোরগঞ্জে ভাই হত্যা মামলায় ৫ ভাই-বোনসহ ৭ জনের যাবজ্জীবন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে হেফাজতের সমাবেশে ৬১ জনের মৃত্যু হয়েছে মর্মে প্রতিবেদন প্রকাশ করে মানবাধিকার সংগঠন অধিকার।
এ ঘটনায় একই বছরের ১০ আগস্ট গুলশান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উপপরিদর্শক আশরাফুল ইসলাম। পরে জিডিটি মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়।
একই বছরের ৪ সেপ্টেম্বর ঢাকার সিএমএম আদালতে ডিবির পরিদর্শক আশরাফুল আলম আদিলুর রহমান ও নাসিরুদ্দিন এলানের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেন।
২০১৪ সালে দুই আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি: বিএনপি নেতা চাঁদের জামিন ও রিমান্ড নামঞ্জুর
আমান উল্লাহ আমানের স্ত্রী’র জামিন মঞ্জুর ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত
১ বছর আগে