১৫ আগস্ট
৭ মার্চ, ১৫ আগস্টসহ ৮টি জাতীয় দিবস বাতিল
বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে শ্রদ্ধা জানিয়ে জাতীয় দিবস ৭ মার্চ এবং বঙ্গবন্ধু হত্যার শোক জানিয়ে ১৫ আগস্টের শোক দিবসসহ আটটি জাতীয় দিবস পালন বাতিল করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
সম্প্রতি উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
শিগগিরই এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্র সংস্কারে জামায়াতের ৪১ প্রস্তাবনা, বিচার ব্যবস্থা সংস্কার ও ইভিএম বাতিলের আহ্বান
বাকি দিবসগুলো হলো- ১৭ মার্চ শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন এবং জাতীয় শিশু দিবস, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার ভাই শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী এবং ৮ আগস্ট শেখ হাসিনার মা বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী, ১৮ অক্টোবর শেখ হাসিনার ছোট ভাই শেখ রাসেল দিবস, ৪ নভেম্বর জাতীয় সংবিধান দিবস এবং ১২ ডিসেম্বর স্মার্ট বাংলাদেশ দিবস।
আরও পড়ুন: নতুন এলএনজি টার্মিনাল স্থাপনে সামিট গ্রুপের সঙ্গে চুক্তি বাতিল
১ মাস আগে
১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর আহ্বান জয়ের
আগামী ১৫ আগস্ট ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার পরিবারের সদস্যদের প্রতি শান্তিপূর্ণভাবে শ্রদ্ধা জানাতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়।
বাংলাদেশ থেকে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি মুছে ফেলার ষড়যন্ত্র চলছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তিনি লেখেন, 'আপনার ও আমার শ্রদ্ধা নিবেদনই তারই প্রতিবাদ।’
ফেসবুক পেইজে এক ভিডিও বার্তায় তিনি উল্লেখ করেন, ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক বাড়িটি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হলেই শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন: জয়
তিনি বলেন, ‘আমি তাদের প্রটেস্টর বলব না, আমি তাদের মব বলব। তারা জাতির পিতার ঘর পুড়িয়ে দিয়েছে।’
জয় বলেন, ধানমন্ডির বাসায় জাতির পিতা ও তার পরিবারের সদস্যদের নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে।
এটি একটি জাদুঘর উল্লেখ করে তিনি বলেন, '৭৫ সালের খুনিরাও ওই বাড়িটি ধ্বংস করার সাহস দেখাতে পারেনি।’
ওয়াশিংটনে বসবাসরত জয় বলেন, বঙ্গবন্ধু কোনো দলীয় বিষয় নন।
তিনি বলেন, ‘তিনি জাতির পিতা, তাকে ছাড়া আমরা বাংলাদেশি হতে পারতাম না, আজ পাকিস্তানি হয়ে থাকতাম।’
তিনি বলেন, বাঙালি জাতির প্রতি আমার আহ্বান, আপনারা যদি স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাস করেন, বাংলাদেশকে ভালোবাসেন, ৩২ নম্বরে (ধানমন্ডি ৩২) ফুল দিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।’
তিনি সবাইকে মহান আল্লাহর কাছে বঙ্গবন্ধু, স্বাধীনতার চেতনা ও তার পরিবারের সদস্যদের জন্য দোয়া করার আহ্বান জানান।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালরাতে একদল বিপথগামী সেনা সদস্যের হাতে নির্মমভাবে হত্যার শিকার হন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তার সহধর্মিণী বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, তাদের তিন পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেল এবং বঙ্গবন্ধুর পরিবারের অধিকাংশ সদস্য এবং তার তিন ঘনিষ্ঠ আত্মীয়।
বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা সে সময় বিদেশে থাকায় ঘাতকদের হাত থেকে রেহাই পান।
৩ মাস আগে
শেখ রাসেলকে সম্মান জানাতে ১৫ আগস্টের অপরাধীদের শাস্তি হওয়া দরকার: তথ্যমন্ত্রী
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানসহ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের মুখোশ উন্মোচন ও বিচারের আওতায় আনা হলে শেখ রাসেল ও ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের অন্য শহীদদের আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা আরও পূর্ণতা পাবে।
বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের ৬০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুধবার (১৮ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে শেখ রাসেলসহ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের শহীদদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: যুদ্ধের নামে ফিলিস্তিনিদের জিম্মি করা কখনো সমীচীন নয়: তথ্যমন্ত্রী
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আজ শহীদ শেখ রাসেলের জন্মদিনে তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।’
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক এখন সিনেমা হলে প্রদর্শন করা হচ্ছে। দেখবেন গণহত্যার সময় বাড়ির সিঁড়ির নিচে আশ্রয় নেওয়া শেখ রাসেলকে টেনে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। তখন শেখ রাসেল বলেছিল, ‘আমি আমার মায়ের কাছে যেতে চাই।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ঘাতকরা তাকে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবের লাশের কাছে নিয়ে গিয়ে গুলি করে হত্যা করে। অর্থাৎ সেদিন খুনিরা কতটা নৃশংস ছিল, এই হত্যাকাণ্ড তারই প্রমাণ।
তিনি বলেন, ‘দুঃখের বিষয় হলো, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান ১৫ আগস্ট সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অন্যতম প্রধান হোতা। তারা হত্যার রাজনীতি চালিয়ে যাচ্ছে, যার মাধ্যমে তারা আবির্ভূত হয়েছে।’
আরও পড়ুন: দেশ ও সমাজ বিনির্মাণে গণমাধ্যম অনবদ্য ভূমিকা পালন করতে পারে: তথ্যমন্ত্রী
নির্বাচন এলেই সাম্প্রদায়িক অপশক্তি ফণা তোলার অপচেষ্টা চালায়: তথ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
আর যেন ১৫ আগস্টের পুনরাবৃত্তি না হয়: আইইবি নেতারা
দেশের প্রাচীন পেশাজীবী প্রতিষ্ঠান ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি) এর নেতারা বলেছেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাঙালি জাতির জন্য একটি কলঙ্কময় দিন।
তারা বলেন, বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতেই এই ১৫ আগস্ট ঘটানো হয়েছে৷ এই দেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রা যারা চায় নাই তারাই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরিবারসহ হত্যা করেছে। বাঙালি জাতিকে করেছে বিভক্ত৷ এদেশে আর যেন ১৫ আগস্টের পুনরাবৃত্তি না হয়।
আরও পড়ুন: তিতাস গ্যাসের ৪ প্রকৌশলী গ্রেপ্তারে আইইবির নিন্দা
মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে প্রকৌশলী নেতারা এসব কথা বলেন৷
আইইবির প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর বলেন, ১৫ আগস্ট একটি কালো অধ্যায়। শোকাবহ ও বেদনাদায়ক দিন৷ শত্রুরা বঙ্গবন্ধুর নাম নিশ্চিহ্ন করতে ১৫ আগস্ট ঘটিয়েই, ২১ আগস্টের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য উত্তরসূরী প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে চেয়েছিল।
তিনি আরও বলেন, জনগণের দোয়ায় ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত কাজগুলো সম্পন্ন করার জন্যই শেখ হাসিনা দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছেন।
আইইবির সাধারণ সম্পাদক এস এম মঞ্জুরুল হক মঞ্জু বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার মধ্য দিয়ে এ দেশের চলমান উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করেছে৷ স্বাধীনতা পরবর্তী রাষ্ট্রকে সোনার বাংলায় পরিনত করতে বঙ্গবন্ধু নিরলসভাবে কাজ করেছেন।
তিনি আরও বলেন, তাকে হত্যার মধ্য দিয়ে চলমান অগ্রযাত্রাকে বন্ধ করে দিয়েছিল। দীর্ঘ ২১ বছর পর শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজগুলোকে সমাপ্ত করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
আইইবি চত্ত্বরে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত উত্তোলনের মধ্য দিয়ে শোকদিবস পালন শুরু হয়। পরে আইইবির নেতারা ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
সবশেষে ১৫ আগস্ট শহীদ হওয়া সকলের আত্মার শান্তি ও দেশবাসীর মঙ্গল কামনা করা হয় এবং দুস্থ ও অসহায় মানুষের মাঝে খাবার বিতরণ করা হয়।
এই সময় উপস্থিত ছিলেন আইইবির ভাইস প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মো. নুরুজ্জামান, ইঞ্জিনিয়ার মো. শাহাদাৎ হোসেন শীবলু, ইঞ্জিনিয়ার কাজী খায়রুল বাসার, ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মঞ্জুর মোর্শেদ, সহকারী সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার শেখ তাজুল ইসলাম তুহিন, ইঞ্জিনিয়ার আবুল কালাম হাজারী, ইঞ্জিনিয়ার অমিত কুমার চক্রবর্তী, আইইবির ঢাকা কেন্দ্রের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ হোসাইন, সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. নজরুল ইসলামসহ আইইবির বিভিন্ন বিভাগের নেতৃত্ববৃন্দ।
আরও পড়ুন: প্রকল্পের নকশা ও বাস্তবায়নে ডিসিদের প্রস্তাবের বিরুদ্ধে আইইবি'র প্রতিবাদ
‘সুরক্ষা’ অ্যাপের পাঁচ প্রকৌশলীকে সম্মানিত করল আইইবি
১ বছর আগে
বাংলার মানুষকে ১৫ আগস্টের নির্মম প্রতিদান দিয়েছে মোশতাক-জিয়াসহ অন্যান্যরা: সজীব ওয়াজেদ
প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় উল্লেখ করেছেন, বঙ্গবন্ধু এমন একজন মানুষ ছিলেন, যিনি লক্ষ্য পূরণে খুব ধীর-স্থির ও চৌকস ছিলেন।
মঙ্গলবার তিনি তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে বলেছেন, ‘এই মানুষটির (বঙ্গবন্ধু) দৃঢ় মনোভাবের কারণে পাকিস্তানি শাসকরা পর্যন্ত তাকে মারাত্মক সমীহ করত। ২৪ ঘণ্টা গোয়েন্দা নজরদারির মধ্যে থেকেও তিনি 'বাঙালির মুক্তির সনদ' ৬ দফা বাস্তবায়নে সারা দেশে জনমত সৃষ্টি করতে পেরেছিলেন।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, ‘১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতেও পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর সদস্যরা হামলা করেছিল ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কের বাসায়। সেদিনও বীরদর্পে তাদের সামনে দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘স্টপ শ্যুটিং’। পাকিস্তানিরা ভড়কে গিয়েছিল সেই মহান নেতার ব্যক্তিত্বের কাছে।’
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান সেনাবাহিনী কর্তৃক যুদ্ধ-বিধ্বস্ত একটি দেশ পুনর্গঠনের মিশন শুরু করেন।
আরও পড়ুন: 'হত্যার ষড়যন্ত্র': আদালতে সাক্ষ্য দিলেন সজীব ওয়াজেদ জয়
সজীব ওয়াজেদ তার পোস্টে উল্লেখ করেন, ‘৭১-এর ডিসেম্বরে বিজয় অর্জনের পর বঙ্গবন্ধু মাত্র সাড়ে ৩ বছরে বাংলাদেশকে আবারো গড়ে তুলেছিলেন। একদিকে প্রায় শূন্য ব্যাংক রিজার্ভ, অন্যদিকে ভাঙাচোরা রাস্তা, ব্রিজ, কালভার্ট, বাড়িঘর। সেই পরিস্থিতিতে তরুণদের, মুক্তিযোদ্ধাদের কাজে লাগিয়ে বঙ্গবন্ধু সবকিছু পুনর্গঠিত করেছিলেন। চালু করে ফেলেছিলেন কলকারখানাগুলো।’
তিনি আরও বলেন, আন্তর্জাতিক মহলের প্রায় সব বড় ফোরামে নতুন রাষ্ট্রকে যুক্ত করেছিলেন তিনি। জাতিসংঘ, ওআইসি, কমনওয়েলথ- সবাই বাংলাদেশকে সাদরে গ্রহণ করেছিল এই মহান নেতার ক্যারিশমায়।
সজীব বলেন, তিনি যখনই সব প্রতিকূল পরিবেশ অতিক্রম করে দেশকে এগিয়ে নিচ্ছিলেন, দেশের প্রবৃদ্ধির হার তখন ১১ শতাংশের উপরে, ঠিক তখনই পুরানো শত্রুরা এক হলো, প্রতিশোধ নিতে চাইলো ১৯৭১-এর (তাদের) পরাজয়ের।
তিনি বলেন, ‘১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট, সেই ৩২ নম্বরের বাড়িতে ভোরের আজানের কিছু আগেই হামলা করেছিল বর্বর ঘাতকরা। বাংলার স্বাধীনতার অন্যতম প্রতীক ধানমন্ডির ৩২ নম্বর ভেসে গেলো রক্তে। বাংলার মানুষকে ভালোবাসার নির্মম প্রতিদান দিলো ‘বেঈমান’ মোশতাক-জিয়া এবং দলছুট মেজরদের খুনি চক্র।’
আরও পড়ুন: বিএনপিতে নির্বাচন নিয়ে বিভ্রান্তি ও ষড়যন্ত্র স্পষ্ট: সজীব ওয়াজেদ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ‘২০২৩ নতুন অর্জনে পূর্ণ’ করার অঙ্গীকার সজীব ওয়াজেদের
১ বছর আগে
১৫ আগস্টের পেছনে জিয়া, ২১ আগস্টের পেছনে তারেক: তথ্যমন্ত্রী
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, '১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘটিয়েছিল জিয়াউর রহমান। আর বেগম খালেদা জিয়ার জ্ঞাতসারে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা ঘটিয়েছিল তারেক রহমান।
মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) জাতীয় শোক দিবসের সকালে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘাতকের হাতে নিহত বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যদের সমাধিতে দলীয় শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে মন্ত্রী এ কথা বলেন। এর আগে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে দলীয় শ্রদ্ধা নিবেদনে অংশ নেন তিনি।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে তার স্ত্রী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবসহ পরিবারের ১৮ জন সদস্যকে হত্যা করা হয়েছিল। জাতির ইতিহাসে এতো বেদনাবিধূর দিন আর কখনও আসেনি।
আরও পড়ুন: বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্যেই প্রমাণ হয় তারা জঙ্গিদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক: তথ্যমন্ত্রী
তিনি বলেন, কারবালার প্রান্তরে হযরত ইমাম হোসেনকে যখন জবাই করে হত্যা করা হয়, তখনও নারী এবং শিশুদের হত্যা করা হয়নি। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালোরাত্রিতে ১০ বছরের শিশু শেখ রাসেল, ৪ বছরের শিশু সুকান্ত বাবু, ৮ বছরের শিশু আরিফ সেরনিয়াবাত, ১২ বছরের শিশু বেবি সেরনিয়াবাত, অন্তঃসত্ত্বা আরজু মনিকে হত্যা করা হয়েছিল। শেখ কামাল, শেখ জামাল, শেখ নাসেরসহ বঙ্গবন্ধু পরিবারের কাউকে ঘাতকেরা রেহাই দেয়নি।
হাছান মাহমুদ বলেন, 'বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। হত্যার মাধ্যমে তিনি ক্ষমতা দখল করেন এবং খুনের মাধ্যমে ক্ষমতায় টিকে ছিলেন।’
দুঃখজনক হলেও সত্য, বিএনপি এখনও সেই হত্যা-খুনের রাজনীতি থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'তারা ঘৃণা ও হিংসার রাজনীতি করে, ১৫ আগস্ট মিথ্যা জন্মদিন পালন করে, কেক কাটে। দেশে যদি সুস্থ রাজনীতির ধারা চালু রাখতে হয়, তাহলে বিএনপির এই অপরাজনীতি বন্ধ হওয়া প্রয়োজন।'
আরও পড়ুন: ১৫ আগস্টের ধারাবাহিকতায় বিএনপি ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে: তথ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
বঙ্গবন্ধু ও ১৫ আগস্টের অন্যান্য শহীদদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) প্রধানমন্ত্রী সকাল সাড়ে ৬টায় ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর মহান নেতা ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার মহান স্থপতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল রাষ্ট্রীয় স্যালুট পেশ করে এবং বিউগল বাজানো হয়।
১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডে নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
পরে দলের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের পাশে থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা দলীয় প্রধান হিসেবে প্রতিকৃতিতে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
আরও পড়ুন: সফররত দুই মার্কিন কংগ্রেস সদস্যের ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন
ধানমন্ডি থেকে প্রধানমন্ত্রী বনানী কবরস্থানে যান যেখানে তার মা বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব, ভাই শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেল এবং ১৫ আগস্টের অন্যান্য শহীদদের চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী তাদের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন এবং পাপড়ি বিছিয়ে দেন।
তিনি ১৫ আগস্টের শহীদদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে ফাতেহা ও দোয়া করেন।
উভয় অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা তার সঙ্গে ছিলেন।
শেখ মুজিবুর রহমান, তার স্ত্রী বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব, তার তিন ছেলে - শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেল এবং মুজিবের তিন নিকটাত্মীয়ের পরিবারের বেশিরভাগ সদস্যকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট একদল সেনা সদস্য হত্যা করে।
বঙ্গবন্ধুর দুই মেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানা ওই সময় বিদেশে অবস্থান করায় হত্যাকাণ্ড থেকে রক্ষা পান।
আরও পড়ুন: টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা নিবেদন
বঙ্গবন্ধু, যুদ্ধ ও ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের
১ বছর আগে
১৫ আগস্টের ধারাবাহিকতায় বিএনপি ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে: তথ্যমন্ত্রী
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের প্রধান সুবিধাভোগী হলেন বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ১৫ আগস্টের ধারাবাহিকতায় বিএনপি এখনও ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি বাংলাদেশকে বিদেশিদের ক্রীড়াক্ষেত্রে পরিণত করতে চায়।
আরও পড়ুন: আ. লীগ ঐক্যবদ্ধ থাকলে অসাধ্য সাধন করতে পারে: তথ্যমন্ত্রী
রবিবার (১৩ আগস্ট) জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু ও আগামীর বাংলাদেশ’-শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, প্রধান সুবিধাভোগী হিসেবে জিয়াউর রহমান পরবর্তীতে সংসদে ইনডেমনিটি বিল এনে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সদস্যদের নির্মম হত্যাকাণ্ডের বিচার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার সকল উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তাছাড়া হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সরাসরি যারা জড়িত ছিলেন তারাসহ ষড়যন্ত্রকারীদের বিদেশে পালিয়ে যাওয়া থেকে শুরু করে দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ পদে বসানোর কাজটিও করেন জিয়াউর রহমান।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করা হবে।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন এবং সূচনা বক্তব্য প্রদান করেন সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কাপ্টেন এ বি তাজুল ইসলাম।
সভাপতির বক্তব্যে ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, সোনার বাংলা গড়ার যে প্রক্রিয়া বঙ্গবন্ধু শুরু করেছিলেন তারই ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।
তিনি বলেন, তার হাত ধরেই আগামীর বাংলাদেশ হবে উন্নত বাংলাদেশ।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ অবজারভার সম্পাদক ও বিএফইউজে’র সাবেক সভাপতি ইকবাল সোবহান চৌধুরী, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস)-এর সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক আজিজুল ইসলাম ভূঁইয়া, বিএফইউজে সাবেক মহাসচিব আবদুল জলিল ভূঁইয়া, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুভাষ চন্দ বাদল। অনুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সেমিনার, মিট দ্য প্রেস ও আন্তর্জাতিক লিয়াঁজো উপ-কমিটির আহ্বায়ক জুলহাস আলম।
আরও পড়ুন: খাদের কিনারে বিএনপি, নির্বাচন বর্জন করলেই পতন: তথ্যমন্ত্রী
পান্না কায়সারের প্রয়াণ বাঙালির জন্য অপূরণীয় ক্ষতি: তথ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
‘মানবাধিকার প্রচার করতে চাইলে মুক্তিযুদ্ধ, ১৫ আগস্ট ও ২১ আগস্টের বর্বরতা সম্পর্কে জানতে হবে’
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম ‘বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে জঘন্য মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা’র ইতিহাস তালিকাভুক্ত করেছেন।
তিনি ‘বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সম্পূর্ণ সম্মতিতে’ যে নৃশংস হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটেছিল সেগুলো তুলে ধরেন। যিনি (জিয়াউর রহমান) পরে খুনিদের বিদেশে বিভিন্ন মিশনে নিয়োগ দিয়ে পুরস্কৃত করেছিলেন।
রবিবার (১৩ আগস্ট) এক টুইটে শাহরিয়ার আলম লিখেছেন, ‘১৫ আগস্ট ১৯৭৫: জাতির জনক (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান) এবং তার পরিবারের বেশিরভাগ সদস্যকে হত্যা। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সম্পূর্ণ সম্মতিতে নৃশংস হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছিল। পরে তিনি তাদের (খুনিদের) বিদেশে বিভিন্ন মিশনে রেখে তাদের পুরস্কৃত করেন।’
তিনি আরও বলেন, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী, রাজাকার, আলবদর, আল-শামস এবং তাদের সহযোগীরা ৯ মাসে ৩ মিলিয়ন মানুষকে হত্যা করেছে, ২ লাখেরও বেশি নারীর সম্ভ্রমহানি করেছে এবং মুক্তিযুদ্ধের শেষদিকে এসে বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘‘আজকের ‘বিএনপি-জামায়াতে’ সেই পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সহযোগীরা রয়েছে।’’
আরও পড়ুন: শেষ মুহূর্তের একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা সারাদিনের শান্তিপূর্ণ নির্বাচনকে প্রতিফলিত করেনা: শাহরিয়ার
শাহরিয়ার আলম ২০০৪ সালের ২১শে আগস্ট যে বর্বরতা সংঘটিত হয়েছিল তার কথাও উল্লেখ করেছেন।
তিনি লিখেছেন, ‘তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর ও বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার ছেলের নেতৃত্বে রাষ্ট্রযন্ত্র ২৪ জনকে হত্যা করেছিল এবং ৫০০ জনের বেশি আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীকে আহত করেছিল।’
তিনি বলেন, ‘কেউ যদি বাংলাদেশের সত্যিকারের বন্ধু হতে চায় এবং মানবাধিকারের প্রচার করতে চায়; তবে তাকে এই ঘটনা এবং এগুলোর প্রভাব সম্পর্কে আরও জানতে হবে।’
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তার টুইটে আরও লিখেছেন, ‘এসব শহীদের প্রতি তাদের শ্রদ্ধা নিবেদন করতে হবে এবং দায়মুক্তির সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে সাহায্য করার জন্য ন্যায়বিচার করতে দিতে হবে।’
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম লিখেছেন, ‘বলা বাহুল্য, এই ভয়াবহ ঘটনাগুলো কিছু রাজনৈতিক দলের ভবিষ্যৎ এবং অন্যদের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক নির্ধারণ করেছে।’
আরও পড়ুন: বিএনপির এক দফা দাবি সংবিধানের পরিপন্থী: শাহরিয়ার আলম
পশ্চিমাদের অবশ্যই ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে হওয়া পাক গণহত্যার কথা স্বীকার করতে হবে: শাহরিয়ার
১ বছর আগে
১৫ অগাস্টকে লক্ষ্যবস্তু করে সাইবার হামলার আশঙ্কা
বাংলাদেশ সাইবারস্পেসের বিরুদ্ধে ১৫ আগস্ট 'ব্যাপক সাইবার-আক্রমণ' শুরু করার জন্য ৩১ জুলাই কিছু ধর্মীয় এবং আদর্শিকভাবে অনুপ্রাণিত গোপন হ্যাকার গ্রুপের একটি ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় বাংলাদেশ সরকারের কম্পিউটার ইনসিডেন্ট রেসপন্স টিম (বিজিডি- ই- গভ সিআইআরটি) সতর্কতা জারি করেছে।
এতে বলা হয় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো (সিআইআই), ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান, স্বাস্থ্যসেবা এবং সমস্ত ধরণের সরকারি এবং বেসরকারী সংস্থাগুলোকে আইটি অপারেশন এবং ব্যবসায় ব্যাহত করতে পারে এমন গ্রুপগুলোর সম্ভাব্য সাইবার-আক্রমণের বিষয়ে থাকতে হবে।
হ্যাকটিভিস্ট গোষ্ঠীগুলো থেকে উদ্ভূত ছোট থেকে মাঝারি আকারের সাইবার-আক্রমণের জন্য সমস্ত সংস্থাকে সতর্ক থাকতে এবং তাদের অবকাঠামো রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
আরও পড়ুন: প্রতিটি থানায় সাইবার ইউনিট গঠন করা প্রয়োজন: টেলিযোগাযোগমন্ত্রী
সিআইআরটি সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে যে এই গোষ্ঠীগুলো পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের সংস্থাগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করে চলেছে।
এতে আরও বলা হয়, ‘আমাদের সাম্প্রতিক গবেষণায়, আমরা একই অনুপ্রেরণাসহ বেশ কয়েকটি গোষ্ঠীকে চিহ্নিত করেছি। তারা অবিরামভাবে বাংলাদেশে সংস্থাগুলোর বিরুদ্ধে সাইবার-আক্রমণ পরিচালনা করছে যা এর কার্যক্রম এবং ব্যবসাকে প্রভাবিত করে।’
আরও পড়ুন: এনআইডি’র তথ্য ফাঁস নিয়ে কাজ করছে সাইবার দল: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
গোষ্ঠীগুলোর প্রাথমিক আক্রমণের কৌশলগুলোর মধ্যে রয়েছে ডিস্ট্রিবিউটেড ডিনায়াল-অফ-সার্ভিস (ডিডিওএস) আক্রমণ, ওয়েবসাইট বিকৃত করা, ওয়েবসাইটের সঙ্গে আপোস করা এবং পেলোড ড্রপ করার জন্য পিছনের দরজা হিসাবে ক্ষতিকারক পিএইচপি শেল ব্যবহার করা।
সিআইআরটি অনুসারে শীর্ষ লক্ষ্যযুক্ত সংস্থার ধরনগুলো হলো সরকার ও সামরিক, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, ব্যাংকিং এবং এনবিএফআই, ফার্মাসিউটিক্যালস, খুচরা ও শিল্প সংস্থা এবংবিদ্যুৎ ও শিক্ষা খাত।
আরও পড়ুন: ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার সতর্কতা জারি
১ বছর আগে