নির্বাচনী ক্যাম্প
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে নৌকা প্রতীকের নির্বাচনী ক্যাম্পে আগুন
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর নির্বাচনী ক্যাম্পে আগুন দিয়েছে দৃর্বৃত্তরা।
বৃহস্পতিবার গভীর রাতে শিবগঞ্জ উপজেলার মোবারকপুর ইউনিয়নের শিকারপুর এলাকায় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুলের নির্বাচনী ক্যাম্পের এ ঘটনা ঘটে। এতে ক্যাম্পটির বেষ্টনীর একাংশ পুড়ে যায়।
শিবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজ্জাদ হোসেন বলেন, দুর্বৃত্তদের আগুনে নির্বাচনী ক্যাম্পের সমিয়ানার বেষ্টনীর একাংশ পুড়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে এবং আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ফেনীর সোনাগাজীতে ভোটকেন্দ্রে আগুন
নাটোর-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থীর নির্বাচনী ক্যাম্পে আগুন
১১ মাস আগে
নাটোর-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থীর নির্বাচনী ক্যাম্পে আগুন
নাটোরের বড়াইগ্রামে নাটোর-৪ আসনের ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আসিফ আব্দুল্লাহ শোভনের নির্বাচনী ক্যাম্প পুড়িয়ে দিয়েছে দুবৃত্তরা।
বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) রাতের কোনো এক সময় উপজেলার বনপাড়া পৌরসভার হারোয়া এলাকার ওই ক্যাম্পে আগুন ধরিয়ে দেয় দুবৃত্তরা।
এ ঘটনায় ক্যাম্পের সামিয়ানাসহ টেবিল পুড়ে যায়।
বনপাড়া তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ পরিদর্শক সিরাজুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে আলামত সংগ্রহ করেছে।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিএনএম প্রার্থীর নির্বাচনী ক্যাম্পে আগুন
নাটোর-১ আসন: নৌকা ও ঈগল প্রতীকের নির্বাচনী ক্যাম্পে আগুন
১১ মাস আগে
নাটোর-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থীর নির্বাচনী ক্যাম্প ভাঙচুর
নাটোর সদর উপজেলার দত্তপাড়া এলাকায় নাটোর-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আহাদ আলী সরকারের নির্বাচনী ক্যাম্প ভাঙচুর করেছে দুবৃত্তরা।
এ ঘটনায় প্রতিবাদ সভা করেছে প্রার্থী ও তার সমর্থকরা।
এদিকে ঘটনার পর প্রার্থী ও তার সমর্থনে ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রতিবাদ সভা করে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান প্রার্থীসহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম রমজান ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোর্ত্তুজা আলী বাবলু।
এলাকাবাসীদের থেকে জানা গেছে, বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে একদল দুবৃত্ত ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আহাদ আলী সরকারের নির্বাচনী ক্যাম্পে গিয়ে চেয়ার ভাঙচুর ও তছনছ করে এবং পোস্টার ছিঁড়ে ফেলে।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় সাধারণ ডায়েরি (ডিজি) করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে স্বতন্ত্র প্রার্থী সামশুল হকের সমর্থকদের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুর
ফরিদপুরে স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের বিরুদ্ধে নৌকার ক্যাম্প ভাঙচুরের অভিযোগ
১১ মাস আগে
ময়মনসিংহে নির্বাচনী ক্যাম্প স্থাপন নিয়ে সংঘর্ষ, নিহত ১
ময়মনসিংহ সদর আসনে নির্বাচনের অস্থায়ী ক্যাম্প স্থাপন করাকে কেন্দ্র করে মারামারিতে রফিকুল ইসলাম (৫২) নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় মর্জিনা খাতুন নামে এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত ৯টায় জেরার সদর উপজেলার চরভবানীপুর কোনাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে অবরোধকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ, ওসি আহত
নিহত রফিকুল ওই এলাকার নূর হোসেনের ছেলে।
স্থানীয়রা জানায়, এলাকার কয়েকজন মিলে কোনাপাড়া গ্রামের হোতারবাড়ি মোড় এলাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আমিনুল হক শামীমের ট্রাক প্রতীকের পক্ষের একটি ক্যাম্প স্থাপন করে। ক্যাম্পটি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখে রফিকের ছোট ভাই ফারুক হোসেন ও অপর ভাই ওয়াজ উদ্দিনের ছেলে জাকির হোসেন রাজু ও আরিফুল ইসলাম সাজু।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় বিএনপির ৩৭ নেতা-কর্মীর নাম উল্লেখ করে মামলা
মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর রফিকুল ওই ক্যাম্পে গেলে তাকে সেখান থেকে বেরিয়ে যেতে বলে ফারুক। এ নিয়ে বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে মারামারি শুরু হলে রফিকুল মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে তাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে রাত সাড়ে ৯ টায় চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় নিহতের মেয়ে রিক্তা আক্তার রাতেই চারজনের নাম উল্লেখ করে কোতোয়ালি মডেল থানায় একটি মামলা করেন।
নিহতের মেয়ে রিক্তা আক্তার বলেন, আমার চাচাদের সঙ্গে বাবার জমি নিয়ে বিরোধ ছিল। আগেও বাবাকে চাচা ফারুক মারধর করেছে। মঙ্গলবার রাতে নির্বাচনী ক্যাম্পে গেলে কোনো কারণ ছাড়াই আমার বাবাকে পিটিয়ে হত্যা করেছে।
আরও পড়ুন: অভিমানে বাড়ি ছেড়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ময়মনসিংহ কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাইন উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, তাদের মধ্যে জমি নিয়ে পূর্বশত্রুতা ছিল। একই প্রার্থীর নির্বাচনী ক্যাম্পের দখল নিয়ে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে মারামারির ঘটনাটি ঘটে। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে মমেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
তিনি আরও বলেন, মামলার চার নম্বর আসামি রাজু ও সাজুর মা মর্জিনা খাতুনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: মাগুরায় আ. লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ২
১ বছর আগে