খুলনা সিটি করপোরেশন
খুলনা সিটি নির্বাচন: কর্মী-সমর্থকদের ভোট থেকে দূরে থাকার নির্দেশ বিএনপির
দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে অংশগ্রহণের চেষ্টা করায় ৯ নেতাকে বহিষ্কার করে স্থানীয় নেতাকর্মীদের ভোটকেন্দ্র থেকে দূরে থাকার নির্দেশ দিয়েছে বিএনপি।
বিএনপির খুলনা মহানগর শাখার সদস্য সচিব শফিকুল ইসলাম তুহিন হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, সিটি করপোরেশন নির্বাচন থেকে দূরে থাকার জন্য কেউ দলীয় নির্দেশ লঙ্ঘন করলে অবিলম্বে বহিষ্কার করা হবে।
সিটি নির্বাচন বর্জনের কেন্দ্রীয় কমান্ডের নির্দেশে তৃণমূল পর্যায় থেকে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে।
আরও পড়ুন: খুলনা সিটি নির্বাচন: অনেকগুলো কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি কম
দলীয় কর্মী, সমর্থক ও নেতা হওয়ার পাশাপাশি তারা ভোটারও বটে; তাই তাদের ভোটকেন্দ্রে যেতে নিষেধ করা নির্বাচনী প্রক্রিয়া স্থগিত করার অপচেষ্টা বলে মনে করছেন অনেকে।
প্রবীণ সাংবাদিক ও গবেষক অজয় দাস গুপ্ত বলেছেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রচারের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসা নীতির আলোকে, ভোটদান প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার এই ধরনের প্রচেষ্টা বিবেচনায় আসে কিনা তা দেখা গুরুত্বপূর্ণ।
খুলনা ও বরিশালে চলমান সিটি করপোরেশন নির্বাচন আজ বর্জন করছে বিএনপি।
আরও পড়ুন: কেসিসি নির্বাচন: এজেন্টদের ভোটকেন্দ্রে প্রবেশে বাধা দেওয়া হচ্ছে, জাপা মেয়র প্রার্থীর অভিযোগ
বরিশাল ও খুলনা সিটিতে উৎসবমুখর পরিবেশে ভোটগ্রহণ চলছে: ইসি হাবিব
১ বছর আগে
কেসিসি নির্বাচন: এক কাউন্সিলর প্রার্থীকে শোকজ, ২ প্রার্থীকে জরিমানা
খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে ২২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী তাজুল ইসলামকে শোকজ ও আরও দুই কাউন্সিলর প্রার্থীকে জরিমানা করা হয়েছে।
শুক্রবার (২ জুন) কেসিসি নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার মো. আলাউদ্দিন ও ভ্রাম্যমাণ আদালত পৃথকভাবে শোকজ ও জরিমানা করেন।
জরিমানার দণ্ডপ্রাপ্ত দুই কাউন্সিলর প্রার্থী হলেন- ১১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ বিকু ও নিয়ামুল ইসলাম খালেদ।
আরও পড়ুন: কেসিসি নির্বাচন: ২৮৯ কেন্দ্রের মধ্যে ১৬১ কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ
রিটার্নিং অফিসার মো. আলাউদ্দিন বলেন, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে আটটার দিকে কেসিসি নির্বাচনের ২২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মিষ্টি কুমড়া প্রতীকের মো. তাজুল ইসলাম দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে অপর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী লাটিম প্রতীকের আবুল কালাম আজাদ বিকু কাজীর নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর ও তার কর্মী সমর্থকদের মারপিট করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া যায়।
তিনি আরও বলেন, পরে শুক্রবার ঘটনার সরেজমিন তদন্তে সত্যতা পাওয়া যায়, যা নির্বাচনী আচরণবিধির সুষ্পষ্ট লঙ্ঘন। এ কারণে কাউন্সিলর প্রার্থী মো. তাজুল ইসলামকে শোকজ নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
নোটিশে আগামী ১২ ঘণ্টার মধ্যে সশরীরে উপস্থিত হয়ে জবাব দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। অন্যথায় তার প্রার্থিতা বাতিল করা হবে।
অন্যদিকে, নির্বাচনের আচরণবিধি প্রতিপালনে দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অপ্রতীম চক্রবর্র্তী ও রেফায় ই আবিদ ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে শুক্রবার বিকালে নগরীর খালিশপুরের পিপলস নিউ কলোনি মাঠ এলাকায় আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে ১১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ এবং নিয়ামুল ইসলাম খালেদকে ৫ হাজার টাকা করে মোট ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
এছাড়া দুই কাউন্সিলর প্রার্থী নির্বাচন কমিশনের অনুমতি না নিয়ে মিছিল ও শোডাউন এবং মাইক ব্যবহারের কারণে এই জরিমানা করা হয়।
আরও পড়ুন: কেসিসি নির্বাচন: প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিক নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
কেসিসি ভোট: মেয়র পদে ৭ জনসহ ২২২ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র সংগ্রহ
১ বছর আগে
খুলনাবাসী ফগার মেশিনের ধোঁয়ায় চিন্তিত, ব্যবহারে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের
খুলনা সিটি করপোরেশনের প্রতি ওয়ার্ডে মশা নিধনে ফগার মেশিনে ওষুধ ছিটানোর ফলে পুরো এলাকায় ধোঁয়া থেকে সৃষ্ট দূষণে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
নগরীর বাসিন্দারা জানান, ফগার মেশিনের ধোঁয়ায় পুরো এলাকা অন্ধকার হয়ে যায়। বাসাবাড়িতে ঢুকে পড়া ধোঁয়ার গন্ধে ঘরে থাকা যায় না। সবার চোখমুখ জ্বালাপোড়া করে। এ অবস্থায় শিশুরা ছোটাছুটি করতে থাকে। ছোট-বড় সবার স্বাস্থ্যের জন্যই এ ধোঁয়া ক্ষতিকর।
খুলনা সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তারা বলেন, ফগার মেশিনের ধোঁয়া অবশ্যই স্বাস্থ্যের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে। আগামীতে এক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা হবে বলে আশ্বাস দেন খুলনা সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: বিশ্বব্যাপী খাদ্য ও জলবায়ু সংকট মোকাবিলার কৌশল নিয়ে ইইউ, দক্ষিণ এশিয়ার নীতি নির্ধারক-বিশেষজ্ঞদের আলোচনা
ফগার মেশিনের ধোঁয়ায় স্বাস্থ্যঝুঁকি আছে জানিয়ে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্বিবদ্যালয়ের নগর ও আঞ্চলিক পরিকল্পনা বিভাগের (ইউআরপি) অধ্যাপক ড. মোস্তফা সারোয়ার বলেন, ‘ফগার মেশিন দিয়ে ওষুধ ছিটানোর একটা নিয়ম আছে। সেটা অনুসরণ করলে ওষুধটা মূল জায়গায় পড়ে। এটি অনুসরণ করা জরুরি।’
তিনি আরও বলেন, ‘দ্বিতীয়ত, একাধিকবার এ ধোঁয়ার সংস্পর্শে গেলে মাথা ঝিমঝিম করতে পারে। প্রতিনিয়ত এ ধোঁয়ার সংস্পর্শে গেলে শারীরিক ক্ষতির সম্ভাবনা বেশি। এটি ওষুধ ছিটানোর সময় কাছে গিয়েও হতে পারে কিংবা ছিটানোর পর ঘরের জানালা দিয়ে ভেতরে ঢুকেও হতে পারে। এক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি।’
খুলনা বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মো. ইকবাল হোসেন মশার ওষুধ মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর উল্লেখ করে বলেন, শিশুদের জন্য তো বটেই, বড়দের জন্যও ক্ষতিকর। তাই ফগার মেশিনে ওষুধ ছিটানোর সময় সতর্ক হতে হবে। সিটি করপোরেশনের কর্মীদেরও সতর্ক হতে হবে।
পথশিশুদের নিয়ে কাজ করা সংগঠন মাসাস-এর নির্বাহী পরিচালক শামীমা সুলতানা শিলু বলেন, এক্ষেত্রে সচেতনতার বিকল্প নেই। এটি কেবল দায়িত্বশীলরাই করবে।
তিনি বলেন, ‘এমন ভাবা ঠিক নয়। সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল, নাগরিক নেতা, পরিবার অর্থাৎ সবারই সচেতন হওয়া প্রয়োজন। মশার ওষুধ ক্ষতিকর আমরা সবাই জানি। তারপরও অসচেতনতার কারণেই গুরুত্ব দিই না। যে কারণে ওষুধ ছিটানোর সময় শিশুরা ধোঁয়াকে খেলনা ভেবে খেলায় মেতে ওঠে। তাদের নিষেধ করতে হবে।’
আরও পড়ুন: মানবাধিকারের ওপর দারিদ্র্যের প্রভাব পর্যবেক্ষণে বাংলাদেশ সফর করবেন জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
এক্ষেত্রে করণীয় প্রসঙ্গে জানতে চাইলে শামীমা সুলতানা বলেন, প্রথম পদক্ষেপ হলো সচেতনতা। ওষুধ ছিটানোর সময় পরিবর্তন, যেমন বিকালে ওষুধ না ছিটিয়ে যখন মানুষজন ঘরে থাকবে তখন ছিটাতে হবে।
তিনি আও বলেন, বিষয়টি সংশ্লিষ্টদের ভাবতে হবে। কারণ অধিকাংশ সময় দেখা যায়, বিকালে ওষুধ ছিটানো হয়। তখন শিশুরা খেলতে বাইরে বের হয়। সন্ধ্যার পর ছোটবড় সবাই ঘরে থাকে। তখন ছিটানো যেতে পারে।
এ ব্যাপারে খুলনা সিটি করপোরেশনের সংরক্ষণ (কনজারভেন্সি) বিভাগের প্রধান আব্দুল আজিজ বলেন, মশা নিধনে ফগার মেশিনে ব্যবহার করা ওষুধ জটিল কোনো প্রভাব না ফেললেও স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
তিনি আরও বলেন, তাই আগামীতে সংশ্লিষ্টদের এ বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশ দেওয়া হবে।
খুলনা সিটি করপোরেশনের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. স্বপন হালদার বলেন, শুধু শিশুদেরই না, মশার ওষুধের ধোঁয়া সবার স্বাস্থ্যের জন্যই ক্ষতিকর। এ বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি করা জরুরি।
নগরীর টুটপাড়ার বাসিন্দা আকাশ শাহ বলেন, প্রতি সপ্তাহে বিকালে সিটি করপোরেশনের কর্মীরা এসে ফগার মেশিনে ওষুধ ছিটিয়ে যান। এতে পুরো এলাকা ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে।
তিনি বলেন, বড়রা নাকে-মুখে কাপড় দিলেও শিশুরা ছোটাছুটি করে। তাই শিশুদের স্বাস্থ্যের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে।
ফগার মেশিনের শব্দ শুনলেই শিশুরা ঘর থেকে বেরিয়ে যায় উল্লেখ করে খুলনা মহানগরীর গোবরচাকার জব্বার মোল্লা বলেন, ধোঁয়ার কুন্ডলীর মধ্যে খেলায় মেতে ওঠে শিশুরা। অনেক পরিবার সচেতন না বিধায় শিশুদের নিষেধ করে না।
আরও পড়ুন: সংবাদপত্রের স্বাধীনতা রক্ষায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবি বিশেষজ্ঞদের
১ বছর আগে
খুলনা সিটি করপোরেশনে ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সক্ষমতা নেই, বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি
প্রতিদিনই খুলনা নগরীতে জমা হচ্ছে কয়েক শত কেজি ইলেট্রনিক বর্জ্য বা ই-বর্জ্য। কিন্তু এই বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সক্ষমতা নেই খুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি)। ফলে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি।
সংশ্লিষ্টরা জানান, পরিত্যক্ত টিভি, ফ্রিজ, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ক্যামেরা, এয়ারকন্ডিশনার, মাইক্রোওভেন, সিএফএল বাতি, ওয়াশিং মেশিন, মুঠোফোন, ডিভিডি প্লেয়ার, ইলেকট্রনিক খেলনাসামগ্রী ইত্যাদি ই-বর্জ্যের প্রধান উৎস।
আরও পড়ুন: কেসিসি’র ৬০৮ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
ইলেকট্রনিক সামগ্রী নষ্ট হয়ে গেলেও উপাদানগুলো নিঃশেষ হয় না, বর্জ্যের মধ্যেই থেকে যায়। এগুলো পচনশীল নয়, বিধায় পরিবেশের ক্ষতিসাধন করে।
কেসিসি থেকে জানা গেছে, নগরীতে দৈনিক উৎপাদিত হয় প্রায় এক হাজার টন বর্জ্য। এর মধ্যে কেসিসির বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের কর্মীরা ৮০০ টন বর্জ্য সংগ্রহ করে রাজবাঁধ ও শলুয়া ডাম্পিং গ্রাউন্ডে ফেলে। বাকি ২০০ টন বর্জ্য ড্রেনে বা খালে পড়ে।
কেসিসির প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা প্রকৌশলী মো. আবদুল আজিজ বলেন, নগরীতে প্রতিদিন এক টনের কাছাকাছি ই-বর্জ্য উৎপাদন হয়। কিন্তু পৃথকভাবে এই বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দক্ষতা তৈরি হয়। গৃহস্থালী বর্জ্যের মতো এগুলো রাজবাঁধে ফেলা হয়। ড্রেন থেকে আসা বিপুল পরিমাণ টিভি-কম্পিউটারসহ বৈদ্যুতিক সরঞ্জামের খোলস রূপসা স্লুইচগেট এলাকায় জমা হয়। সেগুলোও সংগ্রহ করে রাজবাঁধে ফেলা হয়।
প্রায় ১৫ বছর ধরে ভাঙারি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত মো. কবির বলেন, এখানে আগে টিভি, বিদ্যুতের মিটার, ব্যাটারি, পানির মোটর বেশি আসতো। গত সাত থেকে আট বছর ধরে বিভিন্ন ধরনের মোবাইল, ছোট মটর বিক্রি বেড়েছে।
তিনি আরও বলেন, পণ্য খুলে পরিষ্কার করে বিক্রির জন্য রাখা হয়। কখনও কেউ সুরক্ষা সামগ্রী ব্যবহারের কথা বলেনি।
নগরীর বিভিন্ন এলাকার বাসা-বাড়ি থেকে পণ্য কিনে নিয়ে শেখপাড়ায় বিক্রি করেন দুলাল।
তিনি জানান, অনেকে নষ্ট জিনিস কিনে নিয়ে মেরামত করেন। বাকিটা ভাঙারি হিসেবে বিক্রি হয়। তার পুড়িয়ে তামা বের করি। বাকিটা ফেলে দেই। এসব কাজ করতে গিয়ে হাতে ফুসকুড়ির মতো উঠেছে।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. আবদুল্লাহ হারুন চৌধুরী বলেন, ই-বর্জ্যের মধ্যে সিসা, ক্যাডমিয়াম, পারদসহ নানা ধরনের রাসায়নিক থাকে। যার ক্ষতিকর রশ্মি পরিবেশ ও প্রাণিকূলের জন্য ক্ষতিকর। অনেক সময় এগুলো প্রাণির রূপান্তরকেও ব্যাহত করে।
এছাড়া পারদ বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় পরিবেশ ও মানবদেহে প্রবেশ করে। পারদ মস্তিষ্কের ক্ষতি করে, শ্রবণশক্তি হ্রাস ও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। ই-বর্জ্যের সিসা নবজাতকের স্নায়ুতন্ত্রে মারাত্মক ক্ষতিসাধন করে।
মো. আবদুল আজিজ জানান, কেসিসিতে বর্জ্য ব্যবস্থাপার ওপর মাস্টারপ্ল্যান তৈরির কাজ চলছে। এছাড়া শলুয়ায় আধুনিক বর্জ্য শোধনাগার নির্মাণ হচ্ছে। সেখানে সব ধরনের বর্জ্য পৃথক করে ব্যবস্থাপনা করা হবে।
প্রকল্পের কাজ শেষ হলে ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনার আওতায় চলে আসবে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ট্রাকের ধাক্কায় কেসিসির টোল আদায়কারী নিহত
কেসিসির ৮৬১ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
১ বছর আগে
কেডিএ’র জন্য খুলনার উন্নয়ন পিছিয়ে যাচ্ছে: কেসিসি মেয়র
খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (কেডিএ) জন্য খুলনার উন্নয়ন পিছিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছেন সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক।
৩ বছর আগে
ময়ূর নদীর তীরের সব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে হাইকোর্টের নির্দেশ
খুলনার ময়ূর নদী তীরে থাকা সব অবৈধ স্থাপনা অপসারণ করতে সোমবার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।
৪ বছর আগে