বৈঠক অনুষ্ঠিত
দ্বাদশ জাতীয় সংসদের ‘অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত কমিটি’র চতুর্থ বৈঠক অনুষ্ঠিত
দ্বাদশ জাতীয় সংসদের ‘অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত কমিটি’র চতুর্থ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) সংসদ ভবনে কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন (অবসরপ্রাপ্ত) এ বি তাজুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে বৈঠকটি হয়।
কমিটির সদস্য চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী, মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, প্রাণ গোপাল দত্ত এবং মো. শাহরিয়ার আলম বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে উপস্থিত সংসদ সদস্যদের সঙ্গে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের কর্মকর্তাদের পরচিতি র্পব শেষে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ দপ্তরসমূহের সার্বিক কার্যক্রম ও কর্মবণ্টন এবং চলমান বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনার উপর সংক্ষিপ্ত বিবরণ তুলে ধরা হয়।
বৈঠকে নবনিয়োগপ্রাপ্ত বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডারের ডাক্তারদের ০২ (দুই) মাসের প্রশিক্ষণের পরিবর্তে অন্যান্য ক্যাডারের কর্মকর্তাদের ন্যায় একত্রে বাংলাদেশ লোক প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ০৬ (ছয়) মাস মেয়াদী বুনিয়াদী প্রশিক্ষণ দেওয়ার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করে কমিটি।
বৈঠকে ৫০০ শয্যা বিশিষ্ট সরকারি কর্মচারী হাসপাতালের কাজ দ্রুত সময়ের মধ্যে সমাপ্ত করা এবং অভিজ্ঞ ও বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিগণকে নিয়ে একটি কমিটি গঠনের মাধ্যমে ডাক্তার নিয়োগের জন্য কমিটি মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করে।
আরও পড়ুন: সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর পরিকল্পনা নেই সরকারের: মন্ত্রী
বৈঠকে নতুন ভবন নির্মাণে সোলার প্যানেল স্থাপন এবং সার্কিট হাউজ ব্যবহারকারীকে মানি রিসিট দেওয়ার ব্যবস্থা চালুর সুপারিশ করা হয়।
এছাড়া সরকারি টাকায় বিদেশ থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনকারী কর্মকর্তাদেরকে ডিগ্রি অর্জনকৃত বিষয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ স্থলে পদায়ন করতেও মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করে কমিটি।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের প্রতিনিধি, বিভিন্ন সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়সহ বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।আরও পড়ুন: ২০৩৫ সালের মধ্যে হাইড্রোজেন থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে চায় বাংলাদেশ: সংসদে প্রধানমন্ত্রী
৫ মাস আগে
সরকারি প্রতিশ্রুতি সম্পর্কিত কমিটির তৃতীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত
দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সরকারি প্রতিশ্রুতি সম্পর্কিত কমিটির তৃতীয় বৈঠক সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) কমিটির সভাপতি মুহিবুর রহমান মানিক এর সভাপতিত্বে বৈঠকটি হয়।
কমিটির সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী এবং এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে একাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন থেকে শেষ অধিবেশন এবং দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সম্প্রতি সমাপ্ত অধিবেশন পর্যন্ত সংসদের ফ্লোরে প্রধানমন্ত্রী এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর প্রদত্ত প্রতিশ্রুতির বিবরণ ও প্রতিশ্রুতির হালনাগাদ অবস্থা এবং গৃহীত প্রকল্পসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতির বিষয়ে আলোচনা হয়।
আরও পড়ুন: ব্যাংকিং খাতের অবস্থা ও প্রশাসনে দুর্নীতি নিয়ে সরকারের সমালোচনায় এমপিরা
বৈঠকে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের চলমান প্রকল্পগুলোর গুণগত মান বজায় রেখে দ্রুত বাস্তবায়নের সুপারিশ করা হয়।
বৈঠকে সেতু বিভাগের সিনিয়র সচিব, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব, বিআরটিএ ও বিআরটিসির চেয়ারম্যানরা এবং বিভিন্ন সংস্থাপ্রধানসহ জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।আরও পড়ুন: সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর পরিকল্পনা নেই সরকারের: মন্ত্রী
৫ মাস আগে
উজবেকিস্তানের ট্যুরিজম কমিটির চেয়ারম্যানের সঙ্গে বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উজবেকিস্তানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম ও দেশটির ট্যুরিজম কমিটির চেয়ারম্যান উমিদ সাডাইয়েভের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
সোমবারের (৫ ফেব্রুয়ারি) বৈঠকে উভয়ই বাংলাদেশ ও উজবেকিস্তানের মধ্যে পর্যটন সুযোগ ও সম্ভাবনা নিয়ে মত বিনিময় করেন।
আরও পড়ুন: হিলি সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক অনুষ্ঠিত
পর্যটন ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বৈচিত্র্যতা ও প্রাচুর্যতার প্রতি আলোকপাত করে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. ইসলাম বাংলাদেশের পর্যটন আকর্ষণসমূহ বর্ণনা করেন।
বিশেষ করে রাষ্ট্রদূত কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত, সুন্দরবন ও ইউনেস্কো হ্যরিটিজ সাইটগুলোর উল্লেখ করেন, যা উজবেকিস্তানের পর্যটকদের জন্য আগ্রহ সৃষ্টি করতে পারে বলে তিনি অভিমত প্রকাশ করেন।
পর্যটন সহযোগিতাকে ত্বরান্তিত করার জন্য তিনি দু’দেশের মধ্যে সরাসরি যোগযোগ স্থাপনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন এবং ঢাকা-তাসখন্দ রুটে উজবেকিস্তান এয়ারলাইন্স চালুর বিষয়ে চেয়ারম্যানের সমর্থন কামনা করেন।
এর ফলে পর্যটক বিনিময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা দু’দেশের মধ্যেকার বাণিজ্য, বিনিয়োগ, শিক্ষা ও সংস্কৃতি সম্পর্ক উন্নয়নে ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে রাষ্ট্রদূত মন্তব্য করেন।
আরও পড়ুন: বকেয়া পাওনা আদায়ে টেলিটক-বিটিসিএল-বিটিআরসির বৈঠক অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ ও উজবেকিস্তানের মধ্যেকার ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় সেতুবন্ধনের কথা উল্লেখ করে উজবেকিস্তানের ট্যুরিজম কমিটির চেয়ারম্যান সাডাইয়েভ বলেন, পর্যটন দু’দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে এক নতুন মাত্রা ও গতি যোগ করতে পারে।
তিনি পর্যটন খাতে উজবেকিস্তান সরকার প্রদত্ত বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার বিষয়ে রাষ্ট্রদূতকে অবহিত করেন। অতি দ্রুততার সঙ্গে বাংলাদেশ-উজবেকিস্তানের মধ্যে পর্যটন সহযোগিতা বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক সইয়ের জন্য তিনি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
পর্যটন খাতে সম্পর্ক সম্প্রসারণের মধ্যে দিয়ে দু’দেশের জনগনের মধ্যে বিদ্যমান বন্ধুত্ব আরও গভীর ও শক্তিশালী হবে- এ আশাবাদ প্রকাশের মধ্যে দিয়ে বৈঠকের সমাপ্তি হয়।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ও ভারত নৌ সচিব পর্যায়ের বৈঠক শুরু মঙ্গলবার
১০ মাস আগে