জাতীয় প্রেস ক্লাব
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় প্রেস ক্লাবের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবের উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিনের সভাপতিত্বে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক।
আরও পড়ুন: জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা, সাধারণ সম্পাদক শ্যামল নির্বাচিত
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য ও সেমিনার, মিট দ্য প্রেস এবং আন্তর্জাতিক লিয়াঁজো উপ-কমিটির আহ্বায়ক জুলহাস আলম।
আলোচনা অনুষ্ঠানে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করে অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীরা।
বক্তারা বলেন, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সমুন্নত রেখে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।
তারা বলেন, রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়নের প্রক্রিয়া বন্ধ করা এবং সাম্প্রদায়িকতা রুখতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আলোকে দেশ নির্মাণের তাগিদ আজ জরুরি হয়ে পড়েছে।
প্রেস ক্লাব সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে যে কোনো মূল্যে সমুন্নত রাখতে হবে। আজ কেন সাম্প্রদায়িকতা বাড়ছে, কেন রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন হচ্ছে সে প্রশ্ন করার সময় হয়েছে।
তিনি বলেন, কখনো কখনো সাংবাদিকদের নিরপেক্ষ থাকার সুযোগ থাকে না, রাষ্ট্রের প্রয়োজনে, সার্বভৌমত্বের প্রয়োজনে, অস্তিত্ব রক্ষার প্রয়োজনে পক্ষ নিতে হয়। অন্যদিকে গণতন্ত্র না থাকলে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা থাকে না। সংবাদপত্রের স্বাধীনতা না থাকলে গণতন্ত্র দুর্বল হয়ে যায়। মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের সম্মান জানাতে হলে আজ আমাদের সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়নের বিপক্ষে কথা বলতে হবে।
তিনি বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন জাতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। উন্নয়নের স্বার্থে, সুস্থ রাজনীতির স্বার্থে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সমুন্নত রাখতে হবে।
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সাবের, শহীদুল্লাহ কায়সার ও শহীদ সিরাজুদ্দীন হোসেনের আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করে বলেন, মুক্তিযুদ্ধসহ সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সাংবাদিকদের অবদান অনস্বীকার্য।
তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় বেছে বেছে সাংবাদিকদের টার্গেট করা হয়েছিল।
মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরার উপর গুরুত্বারোপ করেন আলোচকরা।
সভায় আরও বক্তব্য দেন প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সদস্য ও ডেইলি অবজারভারের সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী, বিএফইউজে সাবেক সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, দৈনিক যুগান্তরের সম্পাদক সাইফুল আলম ও বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক আইয়ুব ভূঁইয়া, মো. আশরাফ আলী, ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য কাজী রওনাক হোসেন, শাহনাজ সিদ্দীকি সোমা, শাহনাজ বেগম পলি।
আরও পড়ুন: মানবাধিকার দিবসে প্রেস ক্লাবের সামনে বিএনপির মানববন্ধন
জাতীয় প্রেস ক্লাবে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ নিয়ে স্মারক বক্তৃতা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
১১ মাস আগে
জাতীয় প্রেস ক্লাবে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ নিয়ে স্মারক বক্তৃতা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
জাতীয় প্রেস ক্লাব ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে ‘৭ মার্চ, মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু ও বর্তমান প্রাসঙ্গিকতা’ বিষয়ক স্মারক বক্তৃতা ও আলোচনা সভার আয়োজন করে।
মঙ্গলবার আয়োজিত অনুষ্ঠানে স্মারক বক্তৃতা দেন ইতিহাসবিদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন।
আরও পড়ুন: জাতীয় প্রেস ক্লাবের সব কর্মকাণ্ড ১১ দিনের জন্য স্থগিত
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রেস ক্লাব ব্যবস্থাপনা কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি হাসান হাফিজ, যুগ্ম সম্পাদক আইয়ুব ভূঁইয়া ও মো. আশরাফ আলী, বিএফইউজের সাবেক সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, বিএফইউজের সাবেক মহাসচিব আবদুল জলিল ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সেমিনার, ‘মিট দ্য প্রেস’ ও আন্তর্জাতিক লিয়াঁজো উপ-কমিটি আহ্বায়ক ও অ্যাসোসিয়েট প্রেস (এপি) ব্যুরো চীফ জুলহাস আলম।
অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ আন্তর্জাতিক, আঞ্চলিক ও জাতীয় রাজনীতিতে মানুষের মুক্তির দিক নির্দেশনা প্রদান করে। তাই ১৮ মিনিট ৩১ সেকেন্ডের এই ঐতিহাসিক বক্তৃতাটি জাতিসংঘ কর্তৃক স্বীকৃতি পেয়েছে।
তিনি বলেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’-এই উচ্চারণের মাধ্যমে তিনি মানুষের মুক্তির কথা বলেছেন।
সভাপতির বক্তব্যে ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, বর্তমান বাংলাদেশে নানা বাস্তবতায় ৭ মার্চের ভাষণ আমাদের প্রেরণা যোগায়। এই বক্তব্য নিয়ে আলোচনা, গবেষণা এবং এর বহুমাত্রিকতা নিয়ে নতুন প্রজন্মের কাছে যেতে হবে।
তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ সব সময়ের জন্য প্রাসঙ্গিক। আলোচনা অনুষ্ঠানে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে জাতীয় প্রেস ক্লাবে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিনের নেতৃত্বে ব্যবস্থাপনা কমিটি ও সিনিয়র সদস্যরা পুষ্পস্তবক অর্পণ করে।
আরও পড়ুন: জাতীয় প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সদস্য এইউ এম ফখরুদ্দিন মারা গেছেন
জাতীয় প্রেস ক্লাবে আব্দুল গাফফার চৌধুরীর জানাজা শনিবার
১ বছর আগে
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা, সাধারণ সম্পাদক শ্যামল নির্বাচিত
আগামী দুই বছরের জন্য জাতীয় প্রেসক্লাবের (জেপিসি) সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক ইত্তেফাকের ফরিদা ইয়াসমিন এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক ভোরের কাগজের শ্যামল দত্ত।
ফরিদা ইয়াসমিন পেয়েছেন ৫৬৭ ভোট এবং তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী কামাল উদ্দিন সবুজ পেয়েছেন ৪০১ ভোট।
জেপিসি পরিচালনা কমিটির (২০২৩-২০২৪)সেশনের জন্য সাধারণ সম্পাদক পদে শ্যামল দত্ত ৪৯৬ ভোট পেয়েছিলেন এবং তার নিকটতম প্রার্থী ইলিয়াস খান পেয়েছিলেন ৪৭৪ ভোট।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবি প্রেসক্লাবের ‘মুজিব শতবর্ষ ক্রীড়া সপ্তাহ’র উদ্বোধন
সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে কবি হাসান হাফিজ (৫৫৯) এবং রেজওয়ানুল হক রাজা (৫৮৩) সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন।
১৭ সদস্যের জেপিসি কার্যনির্বাহী কমিটির অন্য পদাধিকারীরা হলেন যুগ্ম সচিব আইয়ুব ভূঁইয়া (৫৪০) ও এম আশরাফ আলী (৪৯১) এবং কোষাধ্যক্ষ শাহেদ চৌধুরী (৫৭৬)।
নির্বাচিত ১০ সদস্য হলেন- ইউএনবি সম্পাদক ফরিদ হোসেন (৪৯৫), কাজী রওনাক হোসেন (৪২২), শাহনাজ সিদ্দিকী শোমা, (৩৯০), কল্যাণ সাহা (৩৮২), শাহনাজ বেগম পলি (৩৬০), সৈয়দ আবদাল আহমেদ (৩৪৭), ইউএনবি’র প্রধান প্রতিবেদক জুলহাস আলম (৩৪৫), বখতিয়ার রানা (৩৩০), মোহাম্মদ মমিন হোসেন (৩৩০) ও সিমন্ত খোকন (২৮৯)।
এর আগে সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত জাতীয় প্রেসক্লাব নির্বাচনে কোনো বিরতি ছাড়াই ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয় যেখানে ১ হাজার ১০২ জন ভোটারের মধ্যে ৯৮৫ জন তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
ভোট গণনা শেষে রাত ৮টার দিকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার মোসাফা-ই-জামিল ফলাফল ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের নেতৃত্বে নাজমুল-মাসুদ
১ বছর আগে
জাতীয় প্রেস ক্লাবে আব্দুল গাফফার চৌধুরীর জানাজা শনিবার
প্রখ্যাত সাংবাদিক, কলামিস্ট এবং ভাষা আন্দোলনের স্মরণীয় গান ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ এর রচয়িতা আব্দুল গাফফার চৌধুরীর নামাজে জানাজা আগামীকাল শনিবার বিকাল ৪টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবে অনুষ্ঠিত হবে।
শুক্রবার প্রেস ক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক মাঈনুল আলম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
আরও পড়ুন: মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শনিবার গাফফার চৌধুরীর দাফন
এছাড়া জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন ও সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান শুক্রবার এক বিবৃতিতে প্রয়াত আব্দুল গাফফার চৌধুরীর জানাজায় অংশগ্রহণ ও তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য ক্লাব সদস্য, সাংবাদিক ও সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: আবদলু গাফ্ফার চৌধুরীর মেয়ের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
১৯ মে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রবীণ এই সাংবাদিক ৮৮ বছর বয়সে লন্ডনের একটি হাসপাতালে মারা যান। আগামী শনিবার দুপুর ১২টার দিকে তার মরদেহ লন্ডন থেকে ঢাকা এসে পৌঁছানো কথা রয়েছে।
২ বছর আগে
সিনিয়র সাংবাদিক শামসুল আলম বেলাল মারা গেছেন
বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক নগর সম্পাদক শামসুল আলম বেলাল মারা গেছেন। তার বয়স হয়েছিল ৬০ বছর।
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সদস্য শামসুল আলম রাত ২টার দিকে রাজধানীর ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালে মারা যান।
বেলা সাড়ে ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
শামসুল আলমের মৃত্যুতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন ও সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
আরও পড়ুন: বিচারপতি নাজমুল আহাসান আর নেই
‘মাসুদ রানা’র লেখক-প্রকাশক কাজী আনোয়ার হোসেন আর নেই
২ বছর আগে
সাংবাদিক শামীম মাশরেকী আর নেই
জাতীয় প্রেস ক্লাবের স্থায়ী সদস্য, ঢাকা সাব-এডিটর কাউন্সিলের সাবেক কর্মকর্তা ও ডিস্ট্রিকনিউজ২৪-এর উপদেষ্টা সম্পাদক মো. শামীম মাশরেকী আর নেই। (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল মাত্র ৫৫ বছর।
মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাব থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা যায়, মঙ্গলবার সকালে ট্রেনযোগে ঈশ্বরগঞ্জ থেকে ঢাকা আসার পথে ট্রেনেই তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হন। বাংলাদেশ রেলওয়ে পুলিশ (জিআরপি) পুলিশ ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন । তিনি স্ত্রী, এক ছেলেসহ আত্মীয়-স্বজন, সহকর্মী ও বহু গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
জাতীয় প্রেস ক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হাসান হাফিজ ও সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান এক বিবৃতিতে ক্লাব সদস্য মো. শামীম মাশরেকীর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। নেতারা শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
আর পড়ুন: চলে গেলেন প্রবীণ সাংবাদিক রফিকুল হক ‘দাদুভাই’
জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক হামিদুজ্জামান রবি মারা গেছেন
২ বছর আগে
ইউএনবির সাবেক বার্তা সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ আর নেই
প্রখ্যাত সাংবাদিক এবং বার্তা সংস্থা ইউনাইটেড নিউজ অব বাংলাদেশের (ইউএনবি) সাবেক বার্তা সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ আর নেই। বুধবার ভোর ৫টার দিকে ৭৯ বছর বয়সে রাজধানীর দক্ষিণ বনশ্রীর নিজ বাসভবনে তিনি মারা গেছেন।
মহিউদ্দিন আহমেদের বড় মেয়ে জান্নাতুল ফেরদৌস এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: মায়ের মৃত্যুর শোক না কাটতেই বাবা হারালেন সাংবাদিক রেজোয়ানুল হক
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সদস্য প্রবীণ এই সাংবাদিক ১৯৪৪ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি লক্ষ্মীপুরে জন্মগ্রহণ করেন। গত সেপ্টম্বর মাস থেকেই তিনি পারকিনসন রোগে আক্রান্ত ছিলেন বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়।
গুণী এই সাংবাদিক রেখে গেছেন তার স্ত্রী, দুই মেয়ে, আত্মীয়-স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী ও সহকর্মী।
আরও পড়ুন: কবি, সাংবাদিক অরুণ দাশগুপ্ত আর নেই
বুধবার বাদ জোহর নামাজ-ই-জানাজা শেষে বনশ্রীর স্থানীয় কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে বলে জানা যায়।
৩ বছর আগে
সাংবাদিক ফিউরি খন্দকার মারা গেছেন
জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ফিউরি খন্দকার ৭০ বছর বয়সে মারা গেছেন। ঢাকার সংযুক্ত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
শনিবার দুপুর ২টা ৩০ মিনিটের দিকে ক্যান্সারে আক্রান্ত এই জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
ফিউরি খন্দকার দি ডেইলি অবজারভার পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক হিসেবে আন্তর্জাতিক ডেস্কের প্রধান হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ জাতীয় প্রেস ক্লাবেরও একজন সদস্য ছিলেন।
মরহুমকে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার নিজ গ্রামে সমাহিত করা হবে।
৩ বছর আগে
সাংবাদিকদের ওপর আঘাত মানে গণতন্ত্রের ওপর আঘাত: ফরিদা ইয়াসমিন
সাংবাদিকদের ওপর আঘাত করা মানে গণতন্ত্রের ওপর আঘাত বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন।
তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি সহিংসতার সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় সাংবাদিকদের ওপর যে হামলা ও গাড়ি পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে তা থেকে স্পস্ট বুঝা যায় তাদের লক্ষ্য ছিল সাংবাদিকদের আঘাত করা।’
আরও পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হামলা: ৫ মামলায় আসামি প্রায় ৭ হাজার
শুক্রবার হেফাজতের সহিংসতার ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবসহ বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনা পরিদর্শন শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিনের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলটি প্রথমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব পরিদর্শনে আসেন। পরে দলটি বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেন।
আরও পড়ুন: মোদিবিরোধী বিক্ষোভ: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে নিহত ৫
এ সময় তারা প্রেস ক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে কুশলবিনিময় করেন এবং আহত সাংবাদিকদের খোঁজখবর নেন।
ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, স্বাধীনতা দিবসে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ একটি ভয়াবহ ঘটনা। স্বাধীনতা দিবসে এ ধরণের ঘটনা মানে স্বাধীনতার মূলে আঘাত করা।
এ সময় সকল সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধ থেকে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।
আরও পড়ুন: হেফাজতের হরতাল: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রেস ক্লাব ও ট্রেনে হামলা
পরিদর্শনকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও বিক্ষুব্ধদের হামলায় আহত রিয়াজউদ্দিন জামি, সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজনসহ জাতীয় প্রেস ক্লাব ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব নেতারাসহ সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে সহিংসতার ঘটনায় নতুন ৭টিসহ এখন পর্যন্ত ১৯টি মামলা হয়েছে। এতে গ্রেপ্তার হয়েছে ২৪ জন।
৩ বছর আগে
প্রেস ক্লাবে মিজানুর রহমান খানের তৃতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত
বিশিষ্ট সাংবাদিক ও প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক মিজানুর রহমান খানের তৃতীয় নামাজে জানাজা মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩ বছর আগে