৪০ বিঘা জমি
শৈলকুপায় ৪০ বিঘা জমির কলাগাছ কেটেছে দুর্বৃত্তরা
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দ্বন্দ্বের জের ধরে ঝিনাইদহের শৈলকুপায় রাতের আঁধারে ২৫ কৃষকের ৪০ বিঘা জমির কলাগাছ কেটে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।
শুক্রবার রাতে উপজেলার যোগীপাড়া গ্রামের মাঠে ঘটনাটি ঘটে।
আরও পড়ুন: লালমনিরহাটে কলাগাছের ভেলায় করে বাংলাদেশি যুবকের লাশ পাঠালো ভারত
ওই গ্রামের কৃষক শাহীন আলম বলেন, ‘শনিবার সকালে মাঠে এসে দেখি আমার দেড় বিঘা জমির কলাগাছগুলো কে বা কারা কেটে দিয়েছে। দুই দিন আগেও আমি আমার জমিতে সার দিয়েছি। কিছুদিন পরেই কলা গাছে কাঁদি আসা শুরু করত। কিন্তু আমার গাছগুলো কেটে দিয়েছে।’
একই গ্রামের কৃষক রেজাউল করিম বলেন, ‘আমাদের ২৫ কৃষকের ৪০ বিঘা জমির কলাগাছগুলো কেটে দিয়েছে। দ্বন্দ্বের কারণেই কলা গাছগুলো কেটে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আমরা এর বিচার চাই।’
কৃষক কামরুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের এত বড় ক্ষতি যা পূরণ হবার নয়। আমাদের সঙ্গে শত্রুতা থাকতে পারে। তাই বলে আমাদের কলাগাছগুলো কেটে ফেলবে। আমরা এর বিচার চাই।’
ঝিনাইদহের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার অমিত কুমার বর্মন বলেন, ‘সংবাদ পাওয়ার পর আমরা সেখানে পুলিশ পাঠিয়েছিলাম। প্রাথমিকভাবে আমরা জানতে পেরেছে সামাজিক দ্বন্দ্বের কারণে কলাগাছগুলো কেটে দিয়েছে। ভুক্তভোগীদের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ দিলে আমরা তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’
আরও পড়ুন: পাবনায় ছাগলের কলাগাছ খাওয়াকে কেন্দ্র করে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
কলাগাছের তন্তু থেকে তৈরি কলাবতী শাড়ি গ্রহণ করলেন প্রধানমন্ত্রী
৪ মাস আগে
আগুনে পুড়ল ৪০ বিঘা জমির পানের বরজ
নাটোরের বড়াইগ্রামে আগুনে পুড়ে গেছে ৪০ বিঘা পানের বরজ। এ ঘটনায় হতাহতের কোনো খবর পওয়া যায়নি।
আগুনে নিঃস্ব হয়েছেন অন্তত ২০ জন পান চাষি।
আরও পড়ুন: কুমারখালীতে আগুনে পুড়ল দিনমজুরের স্বপ্ন
প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ হিসেবে পান চাষিরা বলছেন, উপজেলার বাগডোব গ্রামের নিজাম উদ্দিন তার শুকিয়ে যাওয়া শিমের খেত পরিষ্কার করার জন্য আগুন ধরিয়ে দেন। এক পর্যায়ে বাতাশে সেই আগুন পাশের পানের বরজে ছড়িয়ে পড়ে। এতে প্রায় ২০ জন চাষির ৪০ বিঘা জমির পানের বরজ পুড়ে গেছে।
পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে স্থানীয় লোকজন ফায়ার সার্ভিসে খবর দেয়। তবে ফায়ার সার্ভিসের কর্মিরা ঘটনাস্থলে পৌঁছার আগেই ৪০ বিঘা জমির প্রায় ১৮টি পানের বরজ সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়ে যায়।
এতে করে কোটি টাকার বেশি ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন- আব্দুল লতিব, রাজা মিয়া, আতাহার, হারুন, আবেদ আলী, খতিবসহ ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা।
ঘটনার পর গ্রাম ছেড়ে পালিয়ে যায় শিম খেতের মালিক নিজাম উদ্দিন।
বড়াইগ্রাম সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শরীফ আল রাজিব বলেন, আনুষ্ঠানিকভাবে কেউ অভিযোগ না করলেও এ নিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো ঘটনা যাতে না ঘটে সে ব্যাপারে নজরদারি রাখা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঝিনাইদহে কয়েলের আগুনে পুড়ল কৃষকের ৪ মহিষ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে আগুনে পুড়ল ৯ দোকান
৬ মাস আগে