বাজেট ২০২৪-২৫
বাজেট ২০২৪-২৫: জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বরাদ্দ ৫ হাজার ৩৭৭ কোটি টাকা
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫ হাজার ৩৭৭ কোটি টাকা। যা গত অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটের চেয়ে ২১৭ কোটি টাকা বেশি।
অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট ও উন্নত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে জনপ্রশাসনে স্বচ্ছতা, সুশাসন ও গণতন্ত্র নিশ্চিত করার সরকারের নির্বাচনি অঙ্গীকারের সঙ্গে এই বরাদ্দ সামঞ্জস্যপূর্ণ।
আরও পড়ুন: বিমানের নামে ভুয়া ফেসবুক পেইজ, ভুয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
মন্ত্রী আরও বলেন, 'আমরা দারিদ্র্য ও বৈষম্য হ্রাসে সরকারি সেবা সহজলভ্য করতে এবং উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে কাজ করছি।’
সরকার নিয়ন্ত্রক ও প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের মাধ্যমে সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য নিরন্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ আমাদের সুশাসন অর্জনের কাজকে সহজ করে দিয়েছে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের যুগে প্রাসঙ্গিক থাকতে চলমান সংস্কার ও উদ্ভাবনী উদ্যোগ অব্যাহত রেখে প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের স্মার্ট বাংলাদেশ ফ্রেমওয়ার্ক বাস্তবায়ন করলে আমরা সুশাসনের কাঙ্ক্ষিত মাত্রা অর্জন করতে পারব।’
মন্ত্রী বলেন, সরকারি কর্মচারীদের বস্তুনিষ্ঠ কর্মসম্পাদন মূল্যায়নের সুবিধার্থে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮-এর ১৯ ধারা অনুযায়ী 'কর্ম মূল্যায়ন বিধিমালা ২০২৪'-এর খসড়া প্রণয়ন করছে।
এছাড়া 'সরকারি চাকরি (সংশোধন) আইন ২০২৩' এবং 'বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (প্রশাসন) গঠন ও ক্যাডার আদেশ ২০২৪'সহ বেশকিছু আইন ও নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে। সরকারি কর্মচারী পরিচালনা ব্যবস্থা (জিইএমএস) কর্মসূচি বাস্তবায়নের কাজও শুরু করেছে মন্ত্রণালয়।
আরও পড়ুন: আমরা সিরডাপের ম্যান্ডেট ও সাংগঠনিক দর্শনের উপর জোর দিতে চাই: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
যান্ত্রিকীকরণের কারণে খুব কম সময়ে সারা দেশের ধানকাটা সম্ভব হয়েছে: কৃষিমন্ত্রী
৬ মাস আগে
বাজেট ২০২৪-২৫: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ বাড়ল
বিদায়ী ২০২৩-২৪ অর্থবছরের তুলনায় ১ হাজার ১৫৪ কোটি টাকা বাড়িয়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা ও সুরক্ষা সেবা বিভাগের জন্য ৩১ হাজার ১৪ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করেছে সরকার।
এর আগে ২০২২-২৩ অর্থবছরে বরাদ্দের পরিমাণ ছিল ২৯ হাজার ৮৬০ কোটি টাকা।
আরও পড়ুন: ব্যাংক ডিপোজিটের ওপর আবগারি শুল্কে পরিবর্তন ও অফশোর ডিপোজিট শুল্কমুক্ত করার প্রস্তাব
বৃহস্পতিবার(৬ জুন) জাতীয় সংসদে অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী এ বরাদ্দের প্রস্তাব করেন।
মোট বরাদ্দের মধ্যে জননিরাপত্তা বিভাগের বিভিন্ন অধিদপ্তরকে ২৬ হাজার ৮৭৭ কোটি টাকা এবং বাংলাদেশ পুলিশ ও সুরক্ষা সেবা বিভাগের অন্যান্য বিভাগকে বাকি ৪ হাজার ১৩৭ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হবে।
মোট বরাদ্দের মধ্যে রয়েছে পুলিশ, বিজিবি, কোস্টগার্ড ও ফায়ার সার্ভিসের মতো জরুরি সেবাদানকারী গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় সংস্থা।
আরও পড়ুন: বাজেট ২০২৪-২৫: ট্যাক্স রিটার্ন দাখিল না করলে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হবে
যুব ও ক্রীড়া উন্নয়নে ২০ প্রকল্পের প্রস্তাব অর্থমন্ত্রীর
৬ মাস আগে
বাজেট ২০২৪-২৫: ট্যাক্স রিটার্ন দাখিল না করলে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হবে
২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে ট্যাক্স নেটওয়ার্ক প্রসার ও রাজস্ব সংগ্রহ বাড়াতে ব্যক্তি আয়কর নীতিতে পরিবর্তন এনেছে সরকার। এ লক্ষ্যে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোকে ট্যাক্স রিটার্ন দাখিল ও এর পক্ষে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেখানো বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ট্যাক্স রিটার্ন দাখিলের কাগজপত্র দেখাতে ব্যর্থ হলে ২০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানার প্রস্তাব করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: কর-জিডিপি অনুপাত বাড়াতে অভ্যন্তরীণ রাজস্ব বাড়ানোর বিকল্প নেই: অর্থমন্ত্রী
এমনকি হোটেল, মোটেল, রেস্তোরাঁ, কমিউনিটি সেন্টার, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ক্লিনিক, প্যাথলজি সেন্টার ও কনভেনশন হলের লাইসেন্স পেতে ও নবায়নের জন্যও ট্যাক্স রিটার্ন জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ৪ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছে, যা মোট রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রায় (৫ লাখ ৪১ হাজার কোটি টাকা) অবদান রাখবে। রাজস্বের বাকিটা আসবে কর-বহির্ভূত খাত থেকে।
বাজেট ঘাটতি মেটাতে সরকার দেশি ও বিদেশি উৎস থেকে প্রায় ২ লাখ ৫৭ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার পরিকল্পনা করছে। এনবিআরের এবারের লক্ষ্যমাত্রা গত অর্থবছরের চেয়ে ৫০ হাজার কোটি টাকা বেশি এবং সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৭০ হাজার কোটি টাকা বেশি।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য এনবিআরকে প্রাথমিকভাবে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা রাজস্বের লক্ষ্য দেয় সরকার। পরে চাপের মুখে তা ৪ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকায় নামিয়ে আনা হয়। কমানো সত্ত্বেও এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণে এখনও হিমশিম খাচ্ছে এনবিআর।
আরও পড়ুন: যুব ও ক্রীড়া উন্নয়নে ২০ প্রকল্পের প্রস্তাব অর্থমন্ত্রীর
ব্যাংক ডিপোজিটের ওপর আবগারি শুল্কে পরিবর্তন ও অফশোর ডিপোজিট শুল্কমুক্ত করার প্রস্তাব
৬ মাস আগে
বাজেট ২০২৪-২৫: প্রাথমিক ও গণশিক্ষা খাতে বরাদ্দ বাড়ছে
২০২৪-২৫ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা খাতে ৩৮ হাজার ৮১৯ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করেছে সরকার।
বৃহস্পতিবার (৬ জুন) জাতীয় সংসদ ভবনে ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপনকালে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী এ বরাদ্দের প্রস্তাব করেন।
গত বছর ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এ খাতে ৩৪ হাজার ৭২২ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছিল সরকার।
বাজেট উপস্থাপনের সময় মন্ত্রী বলেন, ‘শিক্ষার প্রাথমিক স্তরে শিশুর জ্ঞানের ভিত্তি তৈরি হয়। তাই জাতীয় উন্নয়নে প্রাথমিক শিক্ষার প্রভাব তাৎপর্যপূর্ণ এবং এটি টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করার অন্যতম প্রধান পদক্ষেপ।’
আরও পড়ুন: ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বরাদ্দ ৩০ হাজার ৩১৭ কোটি টাকা
এর পরিপ্রেক্ষিতে প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়নে চলমান কার্যক্রম গতিশীল করার পাশাপাশি এ খাতের উন্নয়নে নতুন নতুন কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।
তিনি বলেন, শিক্ষার মান নিশ্চিত করতে এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ২ লাখ ৩৮ হাজার ৫৭৯ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে এবং ২৬ হাজার ৩৬৬টি নতুন সহকারী শিক্ষকের পদ সৃষ্টি করা হয়েছে।
ফলে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর অনুপাত যেখানে ২০০৬ সালে প্রতি ৫২ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে ১ জন শিক্ষক ছিল, ২০২২ সালে এসে তা প্রতি ৩৩ জন শিক্ষার্থীর জন্য ১ জনে উন্নীত হয়েছে।
এছাড়াও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য ৫টি কোর ও ৩টি নন-কোর বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
এছাড়া ইংরেজি ও গণিত এবং অন্যান্য ২৭টি বিষয়ে ৫ লাখ ৩৭ হাজার শিক্ষককে বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের জন্য ৬৭টি পিটিআইতে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির আইসিটি ল্যাব স্থাপন করা হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, 'দারিদ্র্যপীড়িত এলাকায় স্কুল ফিড' শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের ১০৪টি উপজেলার ১৫ হাজার ৪৭০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২৭ লাখের বেশি শিক্ষার্থীর জন্য চলমান স্কুল ফিডিং কর্মসূচি সম্প্রতি সম্পন্ন হয়েছে।’
এরই ধারাবাহিকতায় দেশের ১৫০টি উপজেলা থেকে সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে 'স্কুল ফিডিং কর্মসূচি' চালুর লক্ষ্য নিয়ে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। সুচিন্তিত সরকারি নীতির ফলে প্রাথমিক শিক্ষায় নিট ভর্তির হার ২০০৯ সালের ৯০ দশমিক ৮ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০২২ সালে ৯৭ দশমিক ৫৬ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
একই সময়ে ২০০৯ সালে প্রাথমিক শিক্ষায় ঝরে পড়ার হার ছিল ৪৫ দশমিক ১ শতাংশ, যা ২০২২ সালে ১৩ দশমিক ৯৫ শতাংশে নেমে এসেছে।
পাশাপাশি জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা কাঠামো আধুনিকায়ন ও এর মূল্যায়ন ব্যবস্থার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১ লক্ষাধিক ল্যাপটপ, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর, ইন্টারনেটসহ সাউন্ড সিস্টেম বিতরণ এবং মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম চালু করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন শুরু করেছেন অর্থমন্ত্রী
জাতীয় বাজেট ২০২৪-২৫ অর্থবছর: জিডিপি প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ৬.৭৫ শতাংশ
৬ মাস আগে
বাজেট ২০২৪-২৫: ব্যয়বহুল হতে যাচ্ছে টেলিকম পরিষেবা
২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেটে মোবাইল ফোনের সিমনির্ভর সেবার ওপর সম্পূরক শুল্ক ১৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২০ শতাংশ করায় টেলিযোগাযোগ সেবা ব্যয়বহুল হবে।
বৃহস্পতিবার (৬ জুন) বিকালে জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
অর্থমন্ত্রী তার প্রথম বাজেট বক্তৃতায় বলেন, 'আমি শুধু সিম/রুইম কার্ড সমর্থিত মোবাইল টেলিকম সার্ভিসের (সার্ভিস কোড এস০১২.১০) ওপর বিদ্যমান ১৫ শতাংশের পরিবর্তে ২০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক নির্ধারণের প্রস্তাব করছি।’
আরও পড়ুন: বাজেট ২০২৪-২৫: স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ ৪১ হাজার ৪০৭ কোটি টাকা
এছাড়া প্রতিটি সিম বা ই-সিম কার্ড সরবরাহের ক্ষেত্রে বিদ্যমান ভ্যাটের পরিমাণ ২০০ টাকার পরিবর্তে ৩০০ টাকা মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) নির্ধারণের প্রস্তাব করেন তিনি।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ইন্টারনেটের খরচ উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে ওয়েবভিত্তিক কর্মসংস্থান ও ব্যবসার সুযোগ বাড়ানো হয়েছে। ২০০৮ সালে ১ এমবিপিএস ফিক্সড ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথের সর্বনিম্ন খরচ ছিল ২৭ হাজার টাকা, এখন যেখানে তা মাত্র ৬০ টাকা। এসব সুবিধা গ্রামাঞ্চলে পৌঁছে দিতে স্বল্প খরচে ইউনিয়ন পর্যায়ে উচ্চগতির ইন্টারনেট ব্যবস্থা বাড়ানো হয়েছে।
আবুল হাসান মাহমুদ আলী আরও বলেন, মোবাইলে ফিন্যান্সিয়াল ওয়ালেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১২ কোটি ছাড়িয়ে গেছে। দেশজুড়ে ৯ হাজারের বেশি ডিজিটাল সেন্টার, প্রায় সাড়ে ৮ হাজার পোস্ট ই-সেন্টার এবং ৫ হাজার ৩৪৪ জন নারীসহ ১৬ হাজারের বেশি উদ্যোক্তার মাধ্যমে নাগরিকরা প্রয়োজনীয় সব ডিজিটাল সেবা নিতে পারছে।
এছাড়াও নাগরিকদের সুবিধাজনকভাবে পরিষেবাগুলো পাওয়ার সুযোগ করে দিতে ২ হাজার ৪০০টিরও বেশি পরিষেবাকে ডিজিটালাইজড করা হয়েছে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা ২০০৮ সালে ৪০ লাখ থেকে ২০২৪ সালের জানুয়ারির শেষে প্রায় ১২.৯২ কোটিতে উন্নীত হয়েছে। এই সময়ে বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহার ২০০৮ সালের মাত্র ২.৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ৭৫.১২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: বাজেট ২০২৪-২৫: ১৫ শতাংশ কর দিয়ে বৈধ করা যাবে অপ্রদর্শিত স্থাবর সম্পদ
২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বরাদ্দ ৩০ হাজার ৩১৭ কোটি টাকা
৬ মাস আগে
বাজেট ২০২৪-২৫: ১৫ শতাংশ কর দিয়ে বৈধ করা যাবে অপ্রদর্শিত স্থাবর সম্পদ
কোম্পানি ও ফার্মসহ বাংলাদেশের করদাতারা এখন আয়ের উৎস সম্পর্কে কোনো প্রশ্নের মুখোমুখি না হয়ে স্থাবর সম্পত্তির উপর ১৫ শতাংশ কর দিয়ে অপ্রদর্শিত সম্পদকে বৈধ করতে পারবেন।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য প্রযোজ্য নতুন বিধানটি ব্যক্তি এবং সংস্থাগুলোকে যাচাই-বাছাই ছাড়াই পূর্বে অপ্রদর্শিত সম্পদ ঘোষণার মাধ্যমে বৈধ করার অনুমতি দেয়। বিশেষত, কোনো করদাতা যদি নগদ, ব্যাংক আমানত, আর্থিক সিকিউরিটিজ বা অন্যান্য ধরনের সম্পদের উপর ১৫ শতাংশ কর দেন, তাহলে কোনো কর্তৃপক্ষ প্রশ্ন তুলবে না।
আরও পড়ুন: জাতীয় বাজেট ২০২৪-২৫ অর্থবছর: জিডিপি প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ৬.৭৫ শতাংশ
তাদের সম্পদ বৈধ বা সাদা করতে করদাতাদের অবশ্যই জমি, বিল্ডিং, ফ্ল্যাট বা বাণিজ্যিক স্থানের মতো সম্পত্তিগুলোতে নির্দিষ্ট পরিমাণ কর দিতে হবে।
অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেছেন, ডাটা ভেরিফিকেশন সিস্টেম চালুর ফলে বিভিন্ন কোম্পানির অপ্রদর্শিত আয় ও সম্পদ প্রকাশে আইনি জটিলতা তৈরি হয়েছে।
রিটার্ন দাখিলের ক্ষেত্রে করদাতাদের অজ্ঞতাসহ ‘অনিবার্য পরিস্থিতির’ সম্পদ প্রকাশের ক্ষেত্রে ‘ত্রুটি’ হতে পারে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: বাজেট ২০২৪-২৫: স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ ৪১ হাজার ৪০৭ কোটি টাকা
২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বরাদ্দ ৩০ হাজার ৩১৭ কোটি টাকা
৬ মাস আগে
বাজেট ২০২৪-২৫: স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ ৪১ হাজার ৪০৭ কোটি টাকা
২০২৪-২৫ অর্থবছরে স্বাস্থ্য খাতে ৪১ হাজার ৪০৭ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করেছে সরকার।
বৃহস্পতিবার (৬ জুন) জাতীয় সংসদে বাজেট উপস্থাপনকালে অর্থমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী বলেন, '২০২৪-২৫ অর্থবছরে স্বাস্থ্যসেবা, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণের অগ্রগতি বজায় রাখতে ৪১ হাজার ৪০৭ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করছি, যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ছিল ৩৮ হাজার ৫১ কোটি টাকা।
আরও পড়ুন: দেশের সর্বোচ্চ বাজেট উপস্থাপন করতে পেরে গর্বিত অর্থমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন, ‘বিগত বছরগুলোর মতো এবারও স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে, সে অনুযায়ী বেশ কিছু পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।’
ওষুধ, চিকিৎসা সামগ্রী ও স্বাস্থ্যসেবা পণ্য উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাঁচামাল আমদানিতে বিদ্যমান রেয়াতি সুবিধা চলমান থাকবে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে 'স্মার্ট বাংলাদেশ' রূপকল্প তুলে ধরেছেন অর্থমন্ত্রী
জাতীয় বাজেট ২০২৪-২৫ অর্থবছর: জিডিপি প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ৬.৭৫ শতাংশ
৬ মাস আগে