ডিআইজি মিজান
সাবেক ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা ৬ মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ হাইকোর্টের
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বরখাস্ত উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা ছয় মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
সোমবার মামলাটি নিষ্পত্তির জন্য বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামান ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ারের হাইকোর্ট বেঞ্চ ঢাকার ৬ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের প্রতি এ নির্দেশ দিয়েছেন।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের মামলায় মিজানুরের জামিন আবেদনও খারিজ করে দেন আদালত।
আদালতে জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মাহবুব শফিক। দুর্নীতি দমন কমিশন -দুদকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান।
পরে আইনজীবী মাহবুব শফিক বলেন, গত এপ্রিলে এ মামলায় জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়েছিল। তখন ওই আবেদনে বিরোধিতা করে শুনানিতে দুদক বলেছিল সাক্ষ্য গ্রহণ পর্যায়ে থাকা মামলাটির বিচারকাজ তিন মাসের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে। ২৬ এপ্রিল আদালত আবেদনটি খারিজ করে দিয়েছিলেন। কিন্তু মামলাটির বিচারকাজ শেষ না হওয়ায় গত সপ্তাহে আবারও জামিনের আবেদন করা হয়। আদালত জামিন না দিয়ে মামলাটির বিচারকাজ ছয় মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছেন।
তিন কোটি ২৮ লাখ ৬৮ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং তিন কোটি সাত লাখ পাঁচ হাজার টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে গত বছর ২৪ জুন মিজানসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। মামলায় ডিআইজি মিজান ছাড়া আসামি করা হয়- তার স্ত্রী সোহেলিয়া আনার রত্না ওরফে রত্না রহমান, ছোট ভাই মাহবুবুর রহমান ও ভাগ্নে মাহমুদুল হাসানকে। মাহমুদুল রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় উপ পরিরদর্শক (এসআই) ছিলেন। ২০২০ সালের ২০ অক্টোবর ঢাকার ৬ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক আসিফুজ্জামান এ মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, আসামি মিজানুর রহমান তার ভাগ্নে মাহমুদুল হাসানের নামে ২৪ লাখ ২১ হাজার ২২৫ টাকায় গুলশান-১ এর পুলিশ প্লাজা কনকর্ডে ২১১ বর্গফুট আয়তনের একটি দোকান বরাদ্দ নেয়। মিজানুর রহমান নিজে নমিনি হয়ে ভাগ্নে মাহমুদুল হাসানের নামে ২০১৩ সালের ২৫ নভেম্বর একটি ব্যাংকে এফডিআর অ্যাকাউন্ট করে ৩০ লাখ টাকা জমা করেন। তবে দুদক অনুসন্ধান শুরু করলে সে টাকা ভাঙিয়ে সুদে আসলে ৩৮ লাখ ৮৮ হাজার ৫৭ টাকা তুলে ফেলেন।
আরও পড়ুন: দুর্নীতি মামলায় সাবেক ডিআইজি মিজানের জামিন আবেদন খারিজ
অভিযোগে আরও বলা হয়, মিজানুর রহমান তার স্ত্রী রত্না ২০১১ সালে কাকরাইলে এক হাজার ৭৭৬ বর্গফুটের একটি বাণিজ্যিক ফ্ল্যাট কিনে চুক্তিনামা করে বিভিন্ন সময় এক কোটি ৭৭ লাখ ৯৬ হাজার ৩৫০ টাকা নির্মাণ কোম্পানিকে পরিশোধ করেন। পরে ২০১৬ সালে ফ্ল্যাটটি ভাগ্নে মাহমুদুল হাসানের নামে দলিল রেজিস্ট্রি করেন। এ মামলায় মিজান গত বছরের ১ জুলাই হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করলে তা নাকচ হয় এবং হাইকোর্ট তাকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেন। এরপর ৪ জুলাই তার ভাগ্নে মাহমুদুল হাসানকেও জামিন না দিয়ে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এক নারীকে জোর করে বিয়ের পর নির্যাতন করার অভিযোগ ওঠায় ২০১৯ সালে জানুয়ারিতে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনারের পদ থেকে সরিয়ে দেয়া হয় মিজানুর রহমানকে। তার বৈধ সম্পদের অনুসন্ধান চলার মধ্যেই দুদক পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরকে ঘুষ দেয়ার অভিযোগে ২০১৯ সালের ১৬ জুলাই আরেকটি মামলা হয়। চলতি বছর ২৩ ফেব্রুয়ারি এ মামলা রায়ে ডিআইজ মিজানকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। এ রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্ট আপিল করার পর গত ১৩ এপ্রিল দুই মাসের জামিন পান তিনি। পরে জামিনের মেয়াদ বাড়ানো হয়।
আরও পড়ুন: ডিআইজি মিজানের দণ্ড বাড়াতে হাইকোর্টের রুল, আপিলে জামিন বহাল
২ বছর আগে
ডিআইজি মিজানের দণ্ড বাড়াতে হাইকোর্টের রুল, আপিলে জামিন বহাল
ঘুষ লেনদেনের অভিযোগে তিন বছরের দণ্ডপ্রাপ্ত পুলিশের বরখাস্তকৃত উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানের দণ্ড কেন বৃদ্ধি করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। দুদকের আবেদনের শুনানি নিয়ে সোমবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের বেঞ্চ এ রুল জারি করেছেন।
অন্যদিকে মিজানুর রহমানকে দণ্ডপ্রাপ্ত এই মামলায় হাইকোর্টের দেয়া জামিন বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত। দুদকের আবেদনের শুনানি নিয়ে সোমবার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম এই আদেশ দেন। আদালতে দুদকের আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান। এছাড়া ডিআইজি মিজানের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মাহবুবব শফিক। আইনজীবী খুরশীদ আলম খান বলেন, বিশেষ জজ আদালত দণ্ডবিধি অনুসারে মিজানুর রহমানকে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে তিন বছরের সাজা দিয়েছেন। কিন্তু দুদক আইনের ৫ (২) ধারায় তাকে সাজা দেয়া হয়নি। এ ধারায় সাত বছরের সাজা আছে। তাই দুদক সাজা বৃদ্ধি চেয়ে আবেদন করে। হাইকোর্ট দুদকের আবেদনের শুনানি করে তার সাজা পরিবর্তন করে দুদক আইনের ৫(২) ধারায় কেন দেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন।
অন্যদিকে আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত মিজানুর রহমানের জামিন বহাল রেখেছেন।
গত ২৩ ফেব্রুয়ারি ঘুষ লেনদেন ও অর্থপাচারের অভিযোগে করা মামলায় ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম রায় দেন। রায়ে ঘুষ লেনদেনের অভিযোগে ডিআইজি মিজানকে দণ্ডবিধির ১৬১ ধারায় ও এ মামলার প্রধান আসামি খন্দকার এনামুল বাছিরকে দণ্ডবিধির ১৬৫ (এ) ধারায় তিন বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়। এছাড়া অর্থপাচার প্রতিরোধ আইনের ৪ ধারায় বাছিরকে পাঁচ বছর কারাদণ্ড ও ৮০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। কিন্তু অর্থ পাচারের অভিযোগ থেকে মিজানুর রহমানকে খালাস দেয়া হয়।
আরও পড়ুন: অর্থ পাচার: ডিআইজি মিজানের শাস্তি চেয়ে দুদকের আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ
পরে এই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন মিজান ও এনামুল বাছির। হাইকোর্ট দুই জনের আপিলই শুনানির জন্য গ্রহণ করেছেন। এছাড়া গত ১৩ এপ্রিল ঘুষ লেনদেনের মামলায় তিন বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ডিআইজি মিজানুর রহমানকে দুই মাসের জামিন দেন হাইকোর্ট। বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। পরে এই জামিন আদেশ স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করে দুদক। সোমবার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতির আদালত ওই আবেদনের ওপর ‘নো অর্ডার’ আদেশ দেন।
এদিকে ঘুষ লেনদেনের অভিযোগে ডিআইজি মিজানকে বিশেষ জজ আদালতের দেয়া সাজা পরিবর্তন করে তা বাড়ানোর জন্য হাইকোর্টে আবেদন করে দুদক। সোমবার ওই আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে তার সাজা বাড়ানোর ব্যাপারে রুল দেন হাইকোর্ট।
জানা যায়, ২০১৯ সালের ৯ জুন একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে প্রচারিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে পরিচালিত দুর্নীতির অনুসন্ধান থেকে দায়মুক্তি পেতে দুদক পরিচালক বাছিরকে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ দিয়েছিলেন ডিআইজি মিজান। ঘুষ লেনদেন সংক্রান্ত কথোপকথন রেকর্ড করে ওই চ্যানেলকে দিয়েছিলেন মিজান। ডিআইজি মিজানও এ বিষয়ে নিজেই গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দেন। অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলা থেকে বাঁচতে ওই অর্থ ঘুষ দেন বলে ডিআইজি মিজান দাবি করেন।
আরও পড়ুন: ডিআইজি মিজানের হাইকোর্টে জামিন
এ প্রতিবেদন প্রচারিত হওয়ার পর দুদক সংস্থার সচিব মুহাম্মদ দিলোয়ার বখতকে প্রধান করে তিন সদস্যের উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করে। কমিটি ২০১৯ সালের ১০ জুন প্রতিবেদন জমা দেয়। প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে পরিচালক বাছিরকে দুদকের তথ্য অবৈধভাবে পাচার, চাকরির শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও সর্বোপরি অসদাচরণের অভিযোগে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে কমিশন।
এরপর ২০১৯ সালের ১৬ জুলাই দুদক পরিচালক ও অনুসন্ধান টিমের দলনেতা শেখ মো. ফানাফিল্লাহ মানি লন্ডারিং আইনে সংস্থার ঢাকা-১ সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাটি দায়ের করেন। একই বছর ২২ জুলাই এনামুল বাছিরকে গ্রেপ্তার করে দুদকের একটি দল। সেই থেকে তিনি কারাগারে। অপরদিকে দুর্নীতির মামলায় গ্রেপ্তার ডিআইজি মিজানকে এ মামলায়ও গ্রেপ্তার করা হয়। গত বছরের ২৩ ডিসেম্বর মামলাটিতে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। পরে ২৩ ফেব্রুয়ারি বিচারিক আদালত রায় দেন।
আরও পড়ুন: দুদক মামলায় সম্রাটের জামিন নামঞ্জুর, মুক্তি মিলছে না
২ বছর আগে
ডিআইজি মিজানের আপিল শুনানি ১৩ এপ্রিল
ঘুষ লেনদেনের মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত পুলিশের বরখাস্ত হওয়া উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানের খালাস চেয়ে করা আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে তার জামিন আবেদন শুনানির জন্য আগামী বুধবার (১৩ এপ্রিল) দিন ধার্য করেছেন আদালত। বুধবার বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে মিজানের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মাহবুব শফিক। দুদকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী খুরশিদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন গিয়াস উদ্দিন আহমেদ। এর আগে গত ৪ এপ্রিল নিম্ন আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল দায়ের করেন ডিআইজি মিজানুর রহমান। আপিলে তিন বছরের সাজা থেকে খালাস চেয়েছেন তিনি।
এর আগে ২৩ ফেব্রুয়ারি ঘুষ লেনদেনে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় দুদকের বরখাস্ত হওয়া পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরকে আট বছর ও পুলিশের বরখাস্ত হওয়া উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানকে তিন বছর কারাদণ্ড দেন আদালত। এছাড়া বাছিরকে ৮০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম এ মামলায় রায় দেন।
২০১৯ সালের ৯ জুন একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে প্রচারিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে পরিচালিত দুর্নীতির অনুসন্ধান থেকে দায়মুক্তি পেতে দুদক পরিচালক বাছিরকে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ দিয়েছিলেন ডিআইজি মিজান। ঘুষ লেনদেন সংক্রান্ত কথোপকথন রেকর্ড করে ওই চ্যানেলকে দিয়েছিলেন মিজান। ডিআইজি মিজানও এ বিষয়ে নিজেই গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দেন। অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলা থেকে বাঁচতে ওই অর্থ ঘুষ দেন বলে ডিআইজি মিজান দাবি করেন।
আরও পড়ুন: আদালতে মানুষের দুর্দশার সুযোগ নেয়া বরদাশত করা হবে না: প্রধান বিচারপতি
এ প্রতিবেদন প্রচারিত হওয়ার পর দুদক সংস্থার সচিব মুহাম্মদ দিলোয়ার বখতকে প্রধান করে তিন সদস্যের উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করে। কমিটি ২০১৯ সালের ১০ জুন প্রতিবেদন জমা দেয়। প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে পরিচালক বাছিরকে দুদকের তথ্য অবৈধভাবে পাচার, চাকরির শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও সর্বোপরি অসদাচরণের অভিযোগে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে কমিশন।
এরপর ২০১৯ সালের ১৬ জুলাই দুদক পরিচালক ও অনুসন্ধান টিমের দলনেতা শেখ মো. ফানাফিল্লাহ মানি লন্ডারিং আইনে সংস্থার ঢাকা-১ সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাটি দায়ের করেন। একই বছর ২২ জুলাই এনামুল বাছিরকে গ্রেপ্তার করে দুদকের একটি দল। অপরদিকে দুর্নীতির মামলায় গ্রেপ্তার ডিআইজি মিজানকে এ মামলায়ও গ্রেপ্তার করা হয়। গত বছরের ২৩ ডিসেম্বর মামলাটিতে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। পরে ২৩ ফেব্রুয়ারি বিচারিক আদালত রায় দেন।
আরও পড়ুন: মিতু হত্যা: আদালতের নির্দেশে বাবুল আক্তারের হাতের লেখার নমুনা সংগ্রহ
২ বছর আগে
ডিআইজি মিজানের ভাগ্নে মাহমুদুলকে কেন জামিন নয়: হাইকোর্ট
পুলিশের সাবেক উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানের ভাগ্নে উপপরিদর্শক মাহমুদুল হাসানকে কেন জামিন দেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে সোমবার রুল জারি করেছে হাইকোর্ট।
৪ বছর আগে
ডিআইজি মিজান ও দুদক পরিচালক বাছিরের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র গ্রহণ
৪০ লাখ টাকা ঘুষ কেলেঙ্কারির মামলায় সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পুলিশের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমান এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র গ্রহণ করেছে আদালত।
৪ বছর আগে