হত্যাচেষ্টার মামলা
আইনজীবী জেড আই খান পান্নাসহ ১৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্যে গুলি করে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মানবাধিকারকর্মী ও আইনজীবী জেড আই খান পান্না এবং বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকীসহ ১৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
রবিবার খিলগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দাউদ হোসেন জানান, নিহত আহাদুল ইসলামের বাবা মোহাম্মদ বাকের বাদী হয়ে বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) রাতে খিলগাঁও থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
অভিযোগের কোনো সত্যতা আছে কি না তা খতিয়ে দেখা হবে বলে জানান ওসি দাউদ।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ১৯ জুলাই গণঅভ্যুত্থানে মেরাদিয়া বাজার এলাকায় আহাদুলসহ অন্যরা বিক্ষোভ করছিলেন। এ সময় পুলিশ, বিজিবি সদস্য ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালালে আহাদুল গুলিবিদ্ধ হন। পরে তাকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, সাবেক জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, ডিএমপির সাবেক যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার, সাবেক আইজিপি আবদুল্লাহ আল মামুন, ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, পিবিআইয়ের সাবেক সভাপতি বনজ কুমার মজুমদার, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুনুর রশীদকে মামলার আসামি করা হয়েছে।
১ মাস আগে
সাবেক স্থানীয় সরকার মন্ত্রীসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
ফরিদপুরে সাবেক স্থানীয় সরকার মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও তার ভাই উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান খন্দকার মোহতেশাম হোসেন বাবরসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় ফরিদপুর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের ১ নম্বর আমলি আদালতের বিচারক মো. নাসিম মাহমুদের আদালতে অভিযোগ উত্থাপন করা হয়।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে হাসান মাহমুদ-নওফেলসহ ৪৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
আদালত অভিযোগটি আমলে নিয়ে কোতোয়ালি থানাকে মামলা রেকর্ডের নির্দেশ দেন। অভিযোগটি দায়ের করেছেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা মো. দেলদার হোসেন সবুজ।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৯ সালের ২৬ মার্চ নেতাকর্মীদের নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্বে পুষ্পস্তবক অর্পণ করতে যান জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক সৈয়দ জুলফিকার হোসেন জুয়েল। এ সময় তৎকালীন এমপি ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও তার ভাই তৎকালীন উপজেলা চেয়ারম্যান খন্দকার মোহতেশাম হোসেন বাবরের নির্দেশে পৌর আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করে।
আরও পড়ুন: ছাত্রদল নেতা নুরু হত্যা: ফজলে করিমসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা
৫ মামলা থেকে খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
২ মাস আগে