যৌথ বাহিনীর অভিযান
মুন্সীগঞ্জে পুলিশ ক্যাম্পে গুলিবর্ষণের ঘটনায় মেঘনায় যৌথ বাহিনীর অভিযান
নতুন পুলিশ ক্যাম্পের টহল স্পিডবোটে জলদস্যুদের গুলিবর্ষণের ঘটনায় অপরাধীদের ধরতে মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে যৌথ বাহিনী। মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) বিকাল পৌনে ৪টায় এই অভিযান চালানো হয়।
অভিযানে গজারিয়া থানা পুলিশ, নৌ পুলিশ, কোস্টগার্ড, র্যাব -১১’র সম্মিলিত দেড়শতাধিক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী একযোগে অভিযান চালায়।
এ সময় মেঘনা নদীর তীরবর্তী জামালপুর, বালুয়াকান্দিসহ বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালান তারা। ডাকাত চক্রের তালিকাভুক্ত সদস্য আশরাফ উদ্দিন ডাকাত, আবুল কালামের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তল্লাশি করে যৌথবাহিনী।
এছাড়াও নৌপথের আতঙ্ক, জামালপুর গ্রামের পিয়াস, নয়ন ও রিপনদের বাড়িতেও অভিযান চালানো হয়। এ সময় তাদের ঘর-বাড়ি তালাবদ্ধ দেখা যায়।
স্থানীয়রা জানান, অভিযানের খবর পেয়ে তারা ভয়ে বাড়িঘর তালা দিয়ে পালিয়ে যায়।
এসব তথ্য দিয়ে যৌথ অভিযান অভিযান চলাকালীন সময়ে গজারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার আলম আজাদ জানান, তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী আশরাফ উদ্দিন এবং আবুল কালাম ডাকাতের বাড়িতে অভিযান কার্যক্রম চলমান রয়েছে। নয়ন পিয়াস শীর্ষ সন্ত্রাসীদের বাড়িঘরে তালাবদ্ধ দেখা যাচ্ছে। অভিযান শেষ হলে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া যাবে। এখন পর্যন্ত কোনো কিছু উদ্ধার বা কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।
পড়ুন: সিরাজদিখানে মুখোশধারী দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
স্থানীয় সূত্রে জানা যায় গত ২২ আগস্ট মেঘনা নদীতে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কমিয়ে আনার লক্ষ্যে গুয়াগাছিয়ার জামালপুর গ্রামে একটি অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প স্থাপন করা হয়। পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের পরপর সন্ত্রাসী চক্র নয়ন পিয়াসের নেতৃত্বে একাধিকবার বিরোধিতাসহ ক্যাম্পের স্থান নিয়ে বিরোধিতা করে মানববন্ধন করে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক সূত্রে জানা যায়, দাউদকান্দির সন্ত্রাসী হৃদয় বেগ গত ৫ আগষ্ট দাউদকান্দি থানায় অস্ত্র লুট করে নয়ন পিয়াস বাহিনীর কাছে বিক্রি করে। বিভিন্ন ঘটনায় নয়ন-পিয়াস গা ঢাকা দেওয়ার পর হৃদয় বেগ নয়ন পিয়াস বাহিনীর নেতৃত্ব দিচ্ছেন। পুলিশের টহলরত স্পিডবোটে গুলিবর্ষণ তার নেতৃত্বেই হয়েছে।
গত ২৫ আগস্ট সোমবার বিকাল ৫টার দিকে মেঘনা নদীতে টহলরত পুলিশের সঙ্গে শীর্ষ সন্ত্রাসী নয়ন, পিয়াস গ্রুপের সদস্যদের আধা ঘণ্টাব্যাপী গুলি বিনিময় হয়। নতুন পুলিশ ক্যাম্পের বিরোধিতাসহ পুলিশের উপর একাধিক বার হামলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ২৬ আগস্ট স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার ঘোষণায় গজারিয়া উপজেলার গুয়াগাছিয়ায় চলে এই যৌথ বাহিনীর অভিযান।
স্থানীয় এলাকাবাসীদের দেওয়া তথ্যে জানা যায়, নয়ন, পিয়াস ও লালু সন্ত্রাসী গ্রুপের হামলায় নিহত হয়েছে সন্ত্রাসী চক্রের অন্যতম সদস্য ডাকাত বাবলা, শুটার মান্নান ও হৃদয় বাঘ। মেঘনা নদীতে বালু উত্তোলন ও নৌযানের চাঁদাবাজিকে কেন্দ্র করে একের পর এক ঘটছে হত্যাকাণ ও সন্ত্রাসী হামলা।
১০০ দিন আগে
সিলেটে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৩৫ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার
সিলেটে জেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত যৌথবাহিনীর অভিযানে ৩৫ হাজার ঘনফুট পাথর জব্দ করা হয়েছে। জব্দ করা পাথরগুলো সাদাপাথর ও জাফলং এলাকার নদীতে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছে প্রশাসন।
বুধবার (১৩ আগস্ট) রাতে ও বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) দিনভর সিলেটের বিভিন্ন এলাকায় এসব অভিযান চালানো হয়। এতে সেনাবাহিনীও অংশ নেয়।
বৃহস্পতিবারের অভিযানে প্রায় ১৩০টি গাড়ি তল্লাশি করা হয়। এর মধ্যে ৭০টি ট্রাকে থাকা প্রায় ৩৫ হাজার ঘনফুট পাথর জব্দ করা হয়।
এর আগে, বুধবার সাদাপাথর এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১২ হাজার ফুট পাথর জব্দ করা হয়। এগুলো রাতে সাদাপাথরে পুনঃস্থাপন করা হয় বলে জানান কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আজিজুন্নাহার।
জেলা প্রশাসনের একটি সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার উদ্ধার হওয়া পাথরের বড় অংশ ধলাই নদীতে ফেরত পাঠানোর কাজ চলছে যাতে নদীর প্রাকৃতিক প্রবাহ ও পরিবেশ পুনরুদ্ধার করা যায়। একই সঙ্গে রাতের মধ্যেই পাথর লুটের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
আরও পড়ুন: সাদা পাথর লুটকারীদের তালিকা দাখিলের নির্দেশ
সিলেটের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা আক্তার মিতা বলেন, ‘প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষা ও পরিবেশ বাঁচাতে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে। অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন, মজুদ বা পাচারে জড়িতদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’
তিনি আরও জানান, চেকপোস্টে বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত প্রায় ১৩০টি গাড়ি তল্লাশি করা হয়েছে। এ সময় ৭০টি গাড়িতে সাদাপাথর এলাকার পাথর শনাক্ত হলে সেগুলো জব্দ করে পুনরায় প্রতিস্থাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্রে ব্যাপক লুটপাটের পর গত মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) তিন সদস্যের তদন্ত একটি কমিটি গঠন করে সিলেট জেলা প্রশাসন। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক পদ্মাসন সিংহকে প্রধান করে গঠিত এই কমিটিকে ১৭ আগস্টের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১১২ দিন আগে
ফরিদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ‘সন্ত্রাসী’ তূর্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৬০ পিস ইয়াবাসহ মাদক সেবনের বিভিন্ন প্রকার আনুষাঙ্গিক দ্রব্য জব্দ করা হয়েছে। এ সময় খালেদ মোহাম্মদ তূর্য নামে এক যুবককে গ্রেপ্তারের দাবি করেছে যৌথ বাহিনী। তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনার অভিযোগও রয়েছে।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) দিবাগত রাত ১২টা ৪০ মিনিটে ফরিদপুর ক্যাম্পের ঝিলটুলি নিজ বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তার স্ত্রী আইরিন আক্তার (২৬) এবং পিতা হালিম শেখকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার আসামি খালেদ মোহাম্মদ তূর্য (২৭) চরকলাপুর গ্রামের তুষার শিকদারের ছেলে।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান জানান, ফরিদপুর শহরে ছিনতাই ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে আসছিল তূর্য নামের ওই যুবক। থানায় তার নামে একাধিক মামলাও রয়েছে।
তিনি জানান, তূর্য ফরিদপুর ঝিলতুলি এলাকায় ছোট একটি রুম নিয়ে মাদকের কারবার চালায়—এমন তথ্য পেয়ে আজ (মঙ্গলবার) ফরিদপুরে তার নিজ বাড়িতে অভিযান চালায় পুলিশ ও সেনাসদস্যদের একটি যৌথ দল। তল্লাশি চালিয়ে তার বাড়ি থেকে ৬০ পিস ইয়াবাসহ মাদক সেবনের বিভিন্ন প্রকার সরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
ওসি আসাদুজ্জামান আরও বলেন, ‘গ্রেপ্তার হওয়া যুবকের স্ত্রীসহ মাদকের এই ব্যবসায় জড়িতে আছেন। তাদের দুজনকেই গ্রেপ্তার করে কোতোয়ালি থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।’
এ বিষয়ে ফরিদপুর সেনাবাহিনীর ক্যাম্প কমান্ডার বলেন, ‘দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি রক্ষার্থে আমাদের অভিযান চলবে।’
আরও পড়ুন: ভারতে যাওয়ার সময় তানোর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেপ্তার
১৭০ দিন আগে
মোহাম্মদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে নিহত ২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বসিলার চাঁদ উদ্যানে যৌথবাহিনীর অভিযানে দুজন নিহত হয়েছেন। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মোহাম্মদপুর জোনের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) জুয়েল রানা এমন তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১টার সময়ে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথবাহিনীর অভিযান পরিচালনা করা হয়। তখন এ ঘটনা ঘটেছে। এ সময়ে বেশ কয়েকটি অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশ শয়তানমুক্ত না হওয়া পর্যন্ত অভিযান চলবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তিনি বলেন, ‘খবর পেয়ে মোহাম্মদপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে যায় এবং রক্তাক্ত অবস্থায় দুজনকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে পাঠিয়েছে।’ মোহাম্মদপুর থানার ডিউটি অফিসার জানান, ‘দুজন নিহত হওয়ার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। চাঁদ উদ্যানে যৌথ বাহিনীর সাথে ঘটনাটি ঘটেছে।’
পুলিশ জানিয়েছে, যৌথ বাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে একটি বাড়িতে ঢুকে পড়ে সন্ত্রাসীরা। এরপর আত্মসমর্পণ করতে বলা হলেও তাতে সাড়া না দিয়ে যৌথবাহিনীকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে তারা। আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পরে বাড়ির ভেতর প্রবেশ করে অস্ত্র-গুলিসহ ৫ সন্ত্রাসীকে আটক করা হয়। উদ্ধার করা হয় দুই জনের মরদেহ।
আরও পড়ুন: অনিয়মের অভিযোগে ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনে দুদকের অভিযান
মোহাম্মদপুর জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার এ কে এম মেহেদী হাসান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, আমরা পাঁচজনকে বাসার বিভিন্ন জায়গা থেকে আটক করি। এরপর তাদের নিয়ে আমরা বাসার ছাদে উঠি। সেখানে গিয়ে রক্তাক্ত দুটো বডি দেখতে পাই। তাদের একজনের হাতে পিস্তল, আরেকজনের হাতে চাপাতি দেখতে পাই। তাদের সঙ্গে আরও একাধিক লোক ছিলো, যারা বাসার বিভিন্ন দিক দিয়ে পালিয়ে যায়।
আটককৃতদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
২৮৮ দিন আগে
টঙ্গীতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ, আটক ৭২
গাজীপুরের টঙ্গীতে অভিযান চালিয়ে গাঁজা, ফেনসিডিল, ইয়াবা, দেশীয় অস্ত্র, নগদ ২২ লাখ ৮১ হাজার ৩০০ টাকা জব্দের দাবি করেছে যৌথ বাহিনী। এ সময় সেখান থেকে ৭২ জনকে আটক করা হয়েছে।
রবিবার (৩ নভেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে টঙ্গীর কেরানিরটেক বস্তিতে এ অভিযান চালায় র্যাব, পুলিশ ও সেনা সদস্যরা।
আটকদের মধ্যে ৫১ জন পুরুষ ও ২১ জন নারী। তাদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
আরও পড়ুন: বেতনা এক্সপ্রেস ট্রেন থেকে বিপুল পরিমাণ কোকেন ও হিরোইন জব্দ
জানা গেছে, রবিবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টায় টঙ্গীর স্টেশন রোড এলাকার ওই বস্তিতে অভিযান চালিয়ে কয়েকটি ঘর থেকে মাদক দ্রব্য গাঁজা, ফেনসিডিল, ইয়াবা, বিপুল সংখ্যক দেশীয় অস্ত্র, নগদ টাকা জব্দ করে যৌথ বাহিনী।
এছাড়াও টঙ্গীর হোটেল জাভান থেকে বিয়ার, ১১০০ লিটার দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ব্যান্ডের মদ জব্দসহ ৮৪ জনকে আটক করা হয়েছে।
এ অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রায় ৫০০ সদস্য অংশ নেন।
আরও পড়ুন: কুষ্টিয়ায় বেনাপোল এক্সপ্রেস থেকে ১১ কোটি টাকার এলএসডি জব্দ
৩৯৬ দিন আগে
কক্সবাজারে দেশি-বিদেশি অস্ত্র জব্দ, গ্রেপ্তার ৮
কক্সবাজারে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এসময় তাদের কাছ থেকে অবৈধ দেশি-বিদেশি অস্ত্র জব্দ করা হয়।
আরও পড়ুন: উদ্ধার হয়েছে লুট হওয়া ৩৮৮০ অস্ত্র
বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ৩টার দিকে সদরের পিএমখালীর এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারা হলেন- কলিম উল্লাহ (৩৪), মো. খোরশেদ আলম (৩৭), মো. হাসান শরীফ লাদেন (২০), মো. শাহিন (২৩), মো. মিজান (২০), আব্দুল মালেক (৪৮), আব্দুল হাই (২৪) ও আব্দুল আজিজ (২৫)।
আরও পড়ুন: মোহাম্মদপুরে পরিত্যক্ত অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার
৪৫৪ দিন আগে