দেশে ফিরলেন
মিয়ানমার থেকে দেশে ফিরলেন ২৯ বাংলাদেশি
মিয়ানমারের বিভিন্ন জেলে কারাভোগ শেষে মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) ২৯ জন বাংলাদেশি নাগরিক স্বদেশে ফিরে এসেছেন।
ইয়াঙ্গুনে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস বলেছে, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) মধ্যে অনুষ্ঠিত ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ের পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে তারা বাংলাদেশে ফেরত আসেন।
বাংলাদেশ দূতাবাস, ইয়াঙ্গুন ও বাংলাদেশ কনস্যুলেট, সিতওয়ের চলমান প্রচেষ্টার ফল হিসেবে দীর্ঘ ১৮ মাস পরে এমন প্রত্যাবাসন সম্ভব হয়েছে।
এর আগে ২০২২ সালের ২৩ মার্চ ৪১ জন বাংলাদেশি নাগরিকের প্রত্যাবাসন করা হয়েছিল। প্রত্যাবাসিতদের মধ্যে ২৩ জন কক্সবাজার, ৪ জন বান্দরবান এবং ২ জন রাঙ্গামাটি জেলার অধিবাসী।
সীমান্ত পথে মিয়ানমারে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিপি) তাদের বিভিন্ন সময়ে গ্রেপ্তার করে। পরবর্তীতে মিয়ানমারে বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে তাদের বিভিন্ন মেয়াদে দণ্ড প্রদান করা হয়।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ও মিয়ানমারকে ১১.৬০ কোটি ডলারের মানবিক সহায়তা দেবে যুক্তরাষ্ট্র
১ বছর আগে
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে দেশে ফিরলেন কাদের
সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে শুক্রবার রাতে দেশে ফিরেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা শেখ ওয়ালিদ ফয়েজ জানান, আওয়ামী লীগের এই নেতাকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট রাত সাড়ে ৮টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
এর আগে গত বুধবার স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা হন ওবায়দুল কাদের।
আরও পড়ুন: নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুরের উদ্দেশ্যে ওবায়দুল কাদের
১ বছর আগে
সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৭ বাংলাদেশি যুবক
অবৈধপথে ভারতে গিয়ে আটক হওয়ার এক বছর পর দেশে ফিরলেন সাত বাংলাদেশি যুবক।
রবিবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে তাদেরকে হস্তান্তর করেন।
ফেরত আসারা হলো-মুন্না খান (৫৩) আরিফুল ইসলাম (১৯), তোফায়েল আহম্মেদ (৩৪), হুমায়ুন কবির (২৮) আরিফুল হক (৩০), আল আমীন (৩০), মোকসেদ আলী (৩৩)।
আরও পড়ুন: ভারতে ২ বছর সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৭ তরুণী
এদের বাড়ি দেশের যশোর, সাতক্ষীরা, নরসিংদী ও ময়মনসিংহ জেলার বিভিন্ন প্রান্তে।
বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ জানান, দেশের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে এক বছর আগে অবৈধভাবে ভারতে গিয়ে চেন্নাই পুলিশের হাতে তারা আটক হয়। অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে তাদেরকে এক বছরের সাজা দেয়া হয়।
কারাভোগ শেষে ভারতীয় ইমিগ্রেশন পুলিশ বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হাস্তান্তর করে।
এ সময় বিজিবি-বিএসএফ ও ইমিগ্রেশন পুলিশ উপস্থিত ছিলেন।
তাদেরকে বেনাপোল পোর্ট থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।
বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন ভূঁইয়া বলেন, চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন ভারত ফেরত সাত বাংলাদেশি যুবককে থানায় হস্তান্তর করেছেন।
অফিসিয়াল কার্যক্রম শেষে তাদেরকে এনজিও সংস্থা জাস্টিস এন্ড কেয়ার নামে একটি এনজিও সংস্থার হাতে তুলে দেয়া হবে।
সংস্থাটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করবেন বলে জানান জাস্টিস এন্ড কেয়ারের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার মুহিত হোসেন।
আরও পড়ুন: ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৬ বাংলাদেশি তরুণী
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ২ বাংলাদেশি
২ বছর আগে
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ভারতীয় নাগরিক আব্বাস
ভারতীয় নাগরিক আব্বাস মণ্ডল দীর্ঘদিন বাংলাদেশে কারাভোগ শেষে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে দেশে ফিরে যান। কাগজপত্রে জটিলতার থাকায় গত অক্টোবর মাসে দেশে ফিরতে পারেননি তিনি। তবে শনিবার (১৯ নভেম্বর ) দুপুরে চুয়াডাঙ্গার দর্শনা জয়নগর চেকপোস্টের ৭৬ নং মেইন পিলারের কাছে শূন্য রেখায় হস্তান্তর প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
ফেরত যাওয়া আব্বাস মণ্ডল (৩৫)ভারতের নদীয়া জেলার রাঙ্গিয়ারপোতা গ্রামের মান্দার মণ্ডলের ছেলে । তবে আব্বাস মানসিকভাবে পরিপূর্ণ সুস্থ না। মাঝেমধ্যে তিনি এলোমেলো কথাবার্তা বলতেন।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগের পর দেশে ফিরল ৫ বাংলাদেশি
চুয়াডাঙ্গার দর্শনা ইমিগ্রেশন ইনচার্জ আবু নাঈম বলেন, আব্বাস মণ্ডল অবৈধভাবে বাংলাদেশে অনুপ্রেবেশ করেন ২০১৮ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি। চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে ভারত থেকে অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশ করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা আটক করে। পরে এ ঘটনায় একই দিন দামুড়হুদায় থানায় বাংলাদেশ পাসপোর্ট অধ্যাদেশে একটি মামলা হয়। এ মামলায় আমলী ১ম আদালত তাকে তিন মাসের কারাদণ্ড প্রদান করেন।
সাজাভোগ শেষে দীর্ঘ আইনি প্রক্রিয়া শেষে আব্বাস মণ্ডলকে প্রায় সাড়ে চার বছরের বেশি সময় পর দেশে ফেরত পাঠানো হলো। শনিবার দুপুরে দর্শনা সীমান্তের ৭৬নং মেইন পিলারের পাশে বিজিবি-বিএসএফ পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে হস্তান্তর কার্যক্রম সম্পর্ণ হয়।
আব্বাস মণ্ডলের পরিবারের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন তার ভাতিজা আদম মণ্ডল। তিনি তার চাচাকে গ্রহণ করে বাড়ি নিয়ে যান।
ভারতীয় নাগরিক হস্তান্তর প্রক্রিয়ার সময় বাংলাদেশের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন- দর্শনা ইমিগ্রেশন ইনচার্জ এসআই আবু নাঈম, দর্শনা থানার এসআই ফজলুর রহমান, দর্শনা বিজিবি ক্যাম্প কমান্ডার নায়েব সুবেদার জহির উদ্দিন বাবু ও এনজিও কর্মী ইউনুচ আলি।
ভারতের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন-গেদে ইমিগ্রেশন ইনচার্জ গোপাল চন্দ্র পাল, গেদে বিএসএফ ক্যাম্প কমান্ডার অশক কুমার, কৃঞ্চগঞ্জ থানার ইনচার্জ বাবিন মুখার্জি ও এনজিও কর্মী চিত্ত রঞ্জন।
আরও পড়ুন: আইটেক অ্যালামনাইগণ ভারত- বাংলাদেশের বন্ধুত্বের প্রদর্শন: হাইকমিশনার
কুড়িগ্রামের বালিয়ামারীতে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত হাট চালু ডিসেম্বরে
২ বছর আগে
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৬ বাংলাদেশি তরুণী
ভারতে দুই বছর সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ছয় বাংলাদেশি তরুণী। তাদের বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ।
মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে ৩টার সময় ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ পাচার হওয়া ছয় তরুণীকে বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের হাতে তুলে দেয়।
ফেরত আসারা হলেন- খুলনার খালিশপুরের আবুল হোসেনের মেয়ে তানিয়া আক্তার মিম (২১), বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার শ্রীফুলতলার আশরাব শেখের মেয়ে আসমা খাতুন (১৭), নড়াইলের কালিয়া উপজেলার ছোট কালিয়া গ্রামের অলিয়ার রহমানের মেয়ে রিপা খানম (১৮), যশোর সদর উপজেলার সাজোয়ালী গ্রামের রবিউল ইসলামের মেয়ে শারমিন আক্তার (১৭), ঢাকার তেঁজগাও থানার মধ্যকুনি পাড়ার টুকু মিয়ার মেয়ে রাশিদা বেগম (১৭), ঢাকার খিলগাঁও থানার নুরজাহান মেনশনের আলমগীর হোসেনের মেয়ে প্রিয়া আক্তার (১৯)।
আরও পড়ুন: ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ২ বাংলাদেশি
যশোর জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ারের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার মুহিত হোসেন জানান, দালালদের মাধ্যমে পাসপোর্ট-ভিসা ছাড়াই ভালো কাজের আশায় তারা ভারতে পাড়ি জমায়। এ সময় অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় পুলিশ তাদের আটক করে জেলে পাঠায়। দুই বছর পর দুই দেশের সরকারের সহযোগিতায় বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে তারা দেশে ফেরার সুযোগ পান।
ফেরত আসারা যদি পাচারকারীদের শনাক্ত করে, তবে আইনি সহায়তা দেয়া হবে বলে জানান এনজিও সংস্থার কর্মকর্তা।
এ ব্যাপারে বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ জানান, ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার নামে একটি এনজিও সংস্থা তাদের গ্রহণ করেছে।
আরও পড়ুন: ভারতে ২ বছর সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৭ তরুণী
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৮ নারী
২ বছর আগে
লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন ১৮ অভিবাসী
আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সহায়তায় দেশে ফিরেছেন লেবাননে অসহায় অবস্থায় থাকা ১৮ জন বাংলাদেশি। বাংলাদেশ ও লেবানন সরকারের সাথে সমন্বয় করে শুক্রবার ভোরে (৩ সেপ্টেম্বর) তাদের দেশে ফিরিয়ে আনে সংস্থাটি।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আইওএম জানায়, লেবানন ত্যাগের পূর্বে এসব অভিবাসীর কোভিড-১৯ পরীক্ষাসহ ভ্রমণপূর্ব পরিবহন সহায়তা এবং মনোসামাজিক সেবার পাশাপাশি সুরক্ষামূলক পরীক্ষা-নিরীক্ষা সম্পন্ন করে আইওএম। বাংলাদেশে পৌঁছানোর পর তাদেরকে বাড়ি ফেরার খরচসহ অন্যান্য সহযোগিতা দেয়া হয়। এসব অভিবাসীদের ভবিষ্যতে পুনরেকত্রীকরণেও সহায়তা দেবে জাতিসংঘের সংস্থাটি।
লেবাননে বিভিন্ন দেশের এক হাজারের বেশি অভিবাসীর ওপর পরিচালিত আইওএম’র সাস্প্রতিক এক জরিপে দেখা যায়, তাদের প্রায় অর্ধেকই দেশে ফিরতে চান। এর কারণ রাজধানী বৈরুতে ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর সরকারের পদত্যাগের ফলে সৃষ্ট গভীর অর্থনৈতিক সংকট এবং রাজনৈতিক অচলাবস্থায় লেবাননের পরিস্থিতি ক্রমশ আরও খারাপের দিকে যাওয়া। তাই ওই দেশে থাকা দূতাবাসগুলোতে দেশে ফিরতে চাওয়া অভিবাসীদের আবেদনের সংখ্যাও ক্রমশ বাড়ছে।
আইওএম পরিচালিত ওই জরিপে দেখা যায়, লেবাননে চলমান সঙ্কটের প্রভাবে অনেকেই চাকরি এবং জীবিকা হারিয়েছেন। ঠিকমতো বেতন না দেয়া, অন্যায়ভাবে ছাঁটাই করা এবং চুক্তি লঙ্ঘন-এর মতো শোষণমূলক আচরণ করছেন নিয়োগকর্তারা। ফলে অভিবাসীরা কঠিন পরিস্থিতির শিকার হচ্ছেন।
আরও পড়ুন: ভারতে পাচার হওয়া ৭ তরুণী দেশে ফিরলেন
সৌদি থেকে ৬ মাসের সন্তান নিয়ে দেশে ফিরলেন গৃহকর্মী
আইওএম’র সহায়তায় ফিরে আসা এক অভিবাসী বলেন, ‘লেবাননে বসবাস করা খুবই কঠিন হয়ে পড়ছে। কারণ আমরা না পারছি নিজেদের মৌলিক চাহিদা পুরণ করতে, না পারছি দেশে থাকা পরিবারকে কোনো ধরনের সহায়তা করতে। লেবাননে থাকা অভিবাসীদের বেঁচে থাকা এবং দেশে ফেরার জন্য সহায়তা প্রয়োজন। আমাকে দেশে ফেরার ব্যবস্থা করায় আইওএম-সহ সকলের প্রতি কৃতজ্ঞ আমি।’
আইওএম’র লেবানন প্রধান ম্যাথিউ লুসিয়ানো বলেন, ‘অনেক অভিবাসী আইওএম’র সহায়তার জন্য আসছেন। তারা চাকরি হারিয়েছেন। অভিবাসীরা ক্ষুধার্ত। তারা কোনো ধরনের স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছেন না এবং অনিরাপদ বোধ করছেন। অনেকে দেশ ফেরার জন্য মরিয়া, কিন্তু কোনো উপায় পাচ্ছেন না।’
তিনি বলেন, ‘দ্রুত জরুরি সহায়তা জোরদার করার পাশাপাশি স্বেচ্ছায় মানবিক প্রত্যাবর্তনের ব্যবস্থা বাড়ানো দরকার।’
আইওএম’র বাংলাদেশ মিশন প্রধান গিওরগি গিগাওরি বলেন, ‘অর্থনৈতিক সঙ্কটের সাথে কোভিড-১৯ মহামারি যুক্ত হয়ে লেবাননে থাকা বাংলাদেশি অভিবাসীদের ঝুঁকি আরও বহুগুণে বাড়িয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘অসহায় অভিবাসীদেরকে দেশে ফিরিয়ে আনা এবং তাদের পুনরেকত্রীকরণের জন্য আমরা সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সরকার, দাতা সংস্থা এবং অংশীদারদের সাথে কাজ করে যাবো।’
লেবাননে বাংলাদেশ দূতাবাসের কাউন্সেলর (শ্রম) এবং হেড অব চ্যান্সেরি আবদুল্লাহ আল মামুন বাংলাদেশি অভিবাসীদের দেশে ফিরতে সহায়তা করায় আইওএমকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ‘অসহায় অভিবাসীদের দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে অংশীদারিত্ব এবং পারষ্পরিক সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
৩ বছর আগে
নভোএয়ারে দেশে ফিরলেন ১৯ ভারতীয় নাবিক
করোনাভাইরাস পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশে আটকে পড়া ১৯ ভারতীয় নাবিক নভোএয়ারের একটি বিশেষ ফ্লাইটে মঙ্গলবার দেশে ফিরেছেন।
৪ বছর আগে
তামাবিল দিয়ে দেশে ফিরলেন ন্যাপ সভাপতিসহ ১০ বাংলাদেশি
করোনাভাইরাসের কারণে চলমান লকডাউনে ভারতের গৌহাটিতে আটকা পড়া ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির (ন্যাপ) সভাপতি পঙ্কজ ভট্টাচার্যসহ ১০ বাংলাদেশি সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার তামাবিল ইমিগ্রেশন দিয়ে শুক্রবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরেছেন।
৪ বছর আগে
বেনাপোল দিয়ে ভারত থেকে ফিরলেন ৭৭ বাংলাদেশি
করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে ভারতে চলমান লকডাউনের মধ্যে দেশটিতে চিকিৎসা, ভ্রমণসহ বিভিন্ন কাজে গিয়ে আটকে পড়া আরও ৭৭ জন বাংলাদেশি যাত্রী বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে দেশে ফিরেছেন।
৪ বছর আগে