শেখ রেহানা
নাদিহা আলীর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রী ও শেখ রেহানার শোক
যুক্তরাষ্ট্রে সড়ক দুর্ঘটনায় ইউনিক গ্রুপ ও নতুন ভিশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহা. নূর আলীর দ্বিতীয় মেয়ে নাদিহা আলীর মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুর ছোট মেয়ে শেখ রেহানা।
টুঙ্গিপাড়া সফরকালে বৃহস্পতিবার (৮ ডিসেম্বর) রাত ১০টা ৫০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা হয় মোহা. নূর আলীর। সেসময় যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোতে অবস্থান করছিলেন নূর আলী।
এ ছাড়া, বঙ্গবন্ধুর ছোট মেয়ে শেখ রেহানাও ফোনে মোহা. নূর আলীর সঙ্গে কথা বলেন।
আরও পড়ুন: ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ডা. আব্দুল মালিকের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা নাদিহা আলীর অকাল মৃত্যুতে নূর আলীকে সান্ত্বনা দেন এবং সমবেদনা জানান।
তারা নূর আলীর মেয়ের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন। পাশাপাশি পরিবার যেন এই শোক কাটিয়ে উঠতে পারেন সেই কামনা করেন।
উল্লেখ্য, গত বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো বিমানবন্দরের কাছে সড়ক দুর্ঘটনায় ইউনিক গ্রুপ ও নতুন ভিশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহা. নূর আলীর মেয়ে নাদিহা আলীর মৃত্যু হয়।
আরও পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আ.লীগ নেতা আল মামুনের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
প্রবীণ সাংবাদিক হেলাল উদ্দিন চৌধুরীর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার মাছ ধরার ছবি নেটিজেনদের মন ছুঁয়েছে
ছোট বোন শেখ রেহানার সঙ্গে কাটানো মুহূর্ত নেটিজেনদের সঙ্গে শেয়ার করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাদের এই মাছ ধরার ছবি নেটিজেনদের মন জয় করছে।
শুক্রবার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজের মাধ্যমে শেয়ার করা প্রধানমন্ত্রী ও তার বোনের কয়েকটি ছবি প্রকাশ করা হয়।
শহীদ শেখ রাসেলের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শহীদ শেখ রাসেলের ৫৯তম জন্মবার্ষিকীতে মঙ্গলবার গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী তার ছোট ভাইয়ের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন এবং বনানী কবরস্থানে ফুলের পাপড়ি ছড়িয়ে দেন। এ সময় সঙ্গে ছিলেন তার বোন শেখ রেহানা।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর তারা কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে স্বাধীনতাবিরোধী ঘাতকচক্রের হাতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নির্মমভাবে শহীদ হন। ঘাতকরা ১০ বছরের ছোট্ট রাসেলকেও সেদিন রেহাই দেয়নি।
তার দুই মেয়ে হাসিনা ও রেহানা সে সময় বিদেশে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান।
প্রধানমন্ত্রী তার ছোট বোনকে নিয়ে সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটে বনানী কবরস্থানে যান।
পড়ুন: শেখ রাসেলের ৫৯তম জন্মদিনে প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির বাণী
দুজনেই সেখানে ফাতেহা পাঠ করেন এবং ১৫ আগস্টের শহীদদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।
বনানী কবরস্থানে প্রধানমন্ত্রীর মা বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব, ভাই শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেলসহ ১৫ আগস্টের অন্যান্য শহীদদের চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয়।
শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা তাদের পরিবারের অন্যান্য শহীদদের কবরে পাপড়ি ছড়িয়ে দেন।
শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে আজ দেশে যথাযথভাবে ‘শেখ রাসেল দিবস’ পালিত হচ্ছে।
শেখ রাসেল ১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবনে জন্মগ্রহণ করেন।
তিনি ঢাকার ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র ছিলেন।
সরকার ২০২১ সালে ১৮ অক্টোবরকে শেখ রাসেল দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।
পড়ুন: ১৮ অক্টোবর পালিত হবে ‘শেখ রাসেল দিবস-২০২২’
টুঙ্গিপাড়ার পথে প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার ছোট বোন শেখ রেহানা তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে সড়ক পথে টুঙ্গিপাড়ার উদ্দেশে যাত্রা করেছেন। শুক্রবার সকাল ৭টা ১৫ মিনিটে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় তাদের গণভবন ত্যাগ করার খবর জানানো হয়।
টুঙ্গিপাড়া যাওয়ার পথে পদ্মা সেতুর জাজিরা পয়েন্টের সার্ভিস এরিয়ায় তারা কিছুক্ষণ বিরতি নিতে পারেন।
২৫ জুন প্রধানমন্ত্রী নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত দেশের দীর্ঘতম পদ্মা বহুমুখী সেতু উদ্বোধন করেন।
প্রধানমন্ত্রী ও তার বোন রেহানা আজ বিকালে টুঙ্গিপাড়া থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হওয়ার কথা রয়েছে।
গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ায় তাদের গ্রামের বাড়ি। তাদের পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যার পর এখানে সমাহিত করা হয়েছিল।
আরও পড়ুন: টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে আইন সচিবের শ্রদ্ধা
টুঙ্গিপাড়া যাওয়ার পথে পদ্মা সেতু পরিদর্শন কূটনীতিকদের
টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মঙ্গলবার গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে দোয়া-মোনাজাতে অংশ নিয়েছেন।
তাঁর বোন ও বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানার সঙ্গে তিনি ফাতেহা পাঠ করেন এবং জাতির পিতা ও ১৫ আগস্টের গণহত্যায় নিহত অন্যান্য শহীদদের বিদেহী আত্মার চির শান্তি কামনা করে মোনাজাত করেন।
এসময় শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানাসহ তাদের পরিবারের সদস্যদের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে দোয়া করা হয় এবং সেই সঙ্গে দেশের অব্যাহত শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করা হয়।
আরও পড়ুন: পদ্মা সেতু সাহসী জাতি হিসেবে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে: প্রধানমন্ত্রী
ধানমন্ডি ৩২-এ মুজিব পাঠাগারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন হাসিনা ও রেহানা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার ছোট বোন শেখ রেহানা শনিবার রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২-এ ‘মুজিব পাঠাগার’ এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্ট কর্তৃক নির্মিত গ্রন্থাগারটি তরুণ প্রজন্মকে বাংলাদেশের প্রকৃত ইতিহাস এবং ১৯৭১ সালে দেশের স্বাধীনতা অর্জনে জাতির পিতার সর্বোচ্চ ভূমিকা জানতে সহায়তা করবে।
শেখ হাসিনা বলেন, নতুন প্রজন্ম ইতিহাস সম্পর্কে অনেক বেশি সচেতন হওয়ায় ইতিহাস থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম মুছে ফেলা এখন সম্ভব নয়।
আরও পড়ুন: শিশুদের খেলাধুলায় উৎসাহিত করুন: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রীর ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি কে এম সাখাওয়াত মুন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, স্বাধীনতা বিরোধীরা ১৯৭৫ সালের পর ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করে জাতির পিতার খুনিদের বিচার বন্ধ করে দিয়েছিল। পরে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ প্রত্যাহার করে খুনিদের বিচারের মাধ্যমে জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করেছে।
এসময় দেশকে সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তোলা এবং জাতির পিতার স্বপ্নের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোই একমাত্র লক্ষ্য বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।
বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র রেদওয়ান মুজিব সিদ্দিক এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ডেল্টা প্ল্যান বাস্তবায়নে এডিবির সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
স্বজনদের কবর জিয়ারত করছেন প্রধানমন্ত্রী ও শেখ রেহানা
ঢাকা, ০৪ মে (ইউএনবি)- ছোট বোন শেখ রেহানার সঙ্গে নিয়ে বুধবার বনানীতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শহীদ পরিবারের সদস্যদের কবর জিয়ারত করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব এম এম এমরুল কায়স জানান, সকালে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর রোডের বাড়িতে শাহাদাতবরণকারী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার সহধর্মিণী বঙ্গমাতা ফজিলাতুন নেছা মুজিবসহ পরিবারের সদস্যদের সমাধিতে ফাতেহা পাঠ ও দোয়া-মোনাজাত করেন বঙ্গবন্ধু কন্যারা।
আরও পড়ুন: মুক্তিযোদ্ধাদের ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী
তারা মরহুমদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।
স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার সকালে ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান তিনি।
এরপর সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থেকে জাতির পিতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন প্রধানমন্ত্রী। এসময় প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা উপস্থিত ছিলেন। তারা দুজনই ফাতেহা পাঠ ও মোনাজাত করেন।
স্বপ্নের পদ্মা সেতু পরিদর্শন করলেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা শুক্রবার পদ্মা সেতুতে আকস্মিক পরিদর্শন করেছেন যা দেশের উন্নয়নের ধারায় একটি মাইলফলক স্থাপন করেছে।
ইউএনবির মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি জানিয়েছেন, শুক্রবার সকাল ৭টা ২৩ মিনিটের দিকে প্রধানমন্ত্রী তাঁর গাড়িতে চড়ে পদ্মা সেতুতে পৌঁছান এবং তার বোনকে নিয়ে ৭ নম্বর পিলার থেকে ১৮ নং পিলার পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার হেঁটে যান।
এরপরে তারা জাজিরা পয়েন্টে সার্ভিস এরিয়া-২ এ নাস্তা করেন। সকাল ১০টার দিকে প্রধানমন্ত্রী ঢাকার উদ্দেশে রওনা হন।
শেখ হাসিনার সফরকালে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম, মুন্সিগঞ্জের জেলা প্রশাসক কাজী নাহিদ রসুল ও শরীয়তপুরের জেলা প্রশাসক মো. পারভেজ হাসান ও পদ্মা সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী (মূল সেতু) দেওয়ান মো. আব্দুল কাদেরসহ সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
পদ্মা সেতু প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী দেওয়ান আবদুল কাদের বলেন, জাতির বহুল প্রতীক্ষিত স্বপ্নের প্রকল্প সেতুটির অগ্রগতি দেখে প্রধানমন্ত্রী খুবই খুশি।
আরও পড়ুন: পদ্মা সেতু উদ্বোধন হবে জুনে: ওবায়দুল কাদের
বুলেট বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে মুছে দিতে পারেনি: কোবিন্দ
সফররত ভারতের রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দ বৃহস্পতিবার বলেছেন, স্বাধীনতাবিরোধীরা যারা বঙ্গবন্ধু এবং তার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল, তারা বুঝতে পারেনি যে বুলেট এবং সহিংসতা এমন একটি ধারণাকে নির্বাপিত করতে পারে না যা মানুষের কল্পনাকে ধারণ করেছে।
তিনি বলেন, সর্বোপরি স্বাধীনতাবিরোধীরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় সংকল্প এবং সহনশীলতার উপর নির্ভর করেনি, যিনি অসাধারণ সাহসিকতার সাথে গুপ্তহত্যার প্রচেষ্টা এবং স্বৈরশাসন মোকাবিলা করেছিলেন।
ভারতের রাষ্ট্রপতি বলেন, তিনি বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নের দৃঢ় প্রত্যয় এবং তার বিদ্রোহী চেতনার দ্বারা চালিত হয়েছেন, যেমনটি মহান কাজী নজরুল ইসলামের বিখ্যাত কবিতায় বর্ণিত হয়েছে।
রাজধানীতে বিজয় দিবস ও মুজিববর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ রেহানা, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এবং জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
আরও পড়ুন: জাতির পিতার স্বপ্ন পূরণই আমাদের লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী