বিসিএস
বিসিএসে মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমল
সরকারি চাকরিতে নিয়োগে বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর ২০০ থেকে কমিয়ে ১০০ করা হয়েছে।
বুধবার (৪ ডিসেম্বর) প্রশাসনিক উন্নয়ন-সংক্রান্ত সচিব কমিটির সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভা শেষে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় জ্যেষ্ঠ সচিব মো. মোখলেস উর রহমান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘বিসিএসে ভাইবার (মৌখিক পরীক্ষা) নম্বর ২০০ থেকে কমিয়ে ১০০ করা হয়েছে। এটি আমাদের নতুন আইন, ২০২৪-এর আইন।’
জ্যেষ্ঠ সচিব বলেন, আগে মোট পরীক্ষা দিতে হতো ১১০০ নম্বরের। এখন থেকে তা হবে এক হাজার নম্বরের।’
আরও পড়ুন: ৪৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এর আগে, মৌখিক পরীক্ষার নম্বর ২০০ থেকে কমিয়ে ১০০ করার জন্য বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি) থেকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, পিএসসি মনে করছে, ২০০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষার কারণে অনেকে অনিয়মের ফাঁক-ফোকর খোঁজে। লিখিত পরীক্ষায় কম নম্বর পেয়েও অনেকে মৌখিকে বেশি পেয়ে যায়। এখানে বিশেষ সুবিধা পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। সেই অনৈতিক সুবিধা পাওয়ার সুযোগটি বন্ধ করার দাবি রয়েছে। সেজন্য মৌখিক নম্বর কমানোর প্রস্তাব দিয়েছে পিএসসি।
আরও পড়ুন: ২৮তম বিসিএস-প্রশাসন ফোরামের সভাপতি শবনম, সাধারণ সম্পাদক মোর্শেদ ভূঁইয়া
২ সপ্তাহ আগে
সর্বোচ্চ ৪ বার বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নেওয়া যাবে
একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ চারবার বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। এর আগে সর্বোচ্চ তিনবার অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত সংশোধন করে বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানায় উপদেষ্টা পরিষদ।
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় নতুন বিধিমালা চূড়ান্ত করা হয়।
রাজধানীতে অনুষ্ঠিত কাউন্সিলের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কাউন্সিল সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। নিয়োগ প্রক্রিয়া সহজ করতেই নতুন এই পদক্ষেপে এই সীমা নির্ধারণ করা হচ্ছে বিসিএস নিয়োগ বিধিমালায় (২০১৪)।
বিজ্ঞপ্তিতে একজন প্রার্থী যাতে সর্বোচ্চ চারবার বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেন সেজন্য বিসিএস নিয়োগ (বয়স, যোগ্যতা, সরাসরি নিয়োগের পরীক্ষা) বিধিমালা ২০১৪-এ একটি বিধান সংযোজন করতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেওয়া হয়।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। সংবাদ সম্মেলনে প্রেস উপসচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর ও মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বক্তব্য রাখেন।
আরও পড়ুন: ৪৩তম বিসিএসের নিয়োগ বাতিলের দাবি জানিয়েছে বিএনপি
১ মাস আগে
কোটা ছাড়াই বিসিএসে এগিয়ে যাচ্ছে নারীরা: জনপ্রশাসনমন্ত্রী
বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে সিভিল সার্ভিসে নিয়োগে নারীরা পিছিয়ে নয়, বরং এগিয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
মঙ্গলবার (২৮ মে) সচিবালয়ে গণমাধ্যম কেন্দ্রে ‘বিএসআরএফ সংলাপ’ অনুষ্ঠানে প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান মন্ত্রী।
এ সংলাপের আয়োজন করে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ)।
সংলাপে বিএসআরএফের সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি ফসিহ উদ্দীন মাহতাব।
আরও পড়ুন: সরকারি চাকরিতে ৩ লাখ ৭০ হাজার পদ খালি: জনপ্রশাসনমন্ত্রী
‘বিসিএসে নারীরা পিছিয়ে যাচ্ছে’- বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত এ সংবাদের প্রসঙ্গে জনপ্রশাসনমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, 'সংবাদে এসেছে, তবে আপনারা যদি আমাদের পরিসংখ্যান দেখেন, বুঝতে পারবেন এ রকম কিছু হয়নি যে নারীরা পিছিয়ে যাচ্ছেন বরং নারীরা এগিয়ে যাচ্ছেন।'
তিনি আরও বলেন, '৩৫তম বিসিএসে নারী কর্মকর্তা রয়েছেন ২৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ। ১০০ জনের মধ্যে নারী ২৮ জনের মতো। ৩৬তম বিসিএসে আমরা দেখেছি নারী কর্মকর্তা ২৬ দশমিক ২২ শতাংশ। ৩৭তম বিসিএসে দেখেছি ২৪ দশমিক ৭৩ শতাংশ। ৩৮ তম বিসিএসে ২৬ দশমিক ৯১ শতাংশ। ৪০তম বিসিএসে দেখেছি নারীদের হার ২৬ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। সর্বশেষ ৪১তম বিসিএসে ২৬ দশমিক ৭১ শতাংশ নারী প্রার্থী পদায়নের জন্য সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন।'
বিশেষ বিসিএসের কথা উল্লেখ করে মন্ত্রী জানান, '২৯তম বিশেষ বিসিএসে নারী ছিলেন ৪৬ দশমিক ৮১ শতাংশ। চিকিৎসক নিয়োগে ৪২তম বিশেষ বিসিএসে নারী ছিলেন ৪৯ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ।'
ফরহাদ হোসেন আরও বলেন,'দশ শতাংশ নারী কোটা বাতিলের পরেও নারীরা আগের মতোই নিয়োগ পাচ্ছেন। এখানে কোন ব্যত্যয় ঘটেনি। ৪০তম বিসিএস থেকেই কিন্তু নারীদের কোনো কোটা নেই।'
কোটা না থাকলেও বিসিএসে নারীদের উত্তীর্ণ হওয়ার হার কমেনি জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘এই তথ্যটা (নিয়োগ পাওয়ার হার কমেছে) আসলে সঠিক নয়। প্রত্যেকটি বিসিএস থেকে ২৬ থেকে ২৭ শতাংশ নারী সুপারিশপ্রাপ্ত হয়ে থাকেন। সেটি কিন্তু তারা ধরে রেখেছেন সেখানে কোনো ব্যত্যয় নেই।'
আরও পড়ুন: গত ১০ বছরে শাস্তি পেয়েছেন ১৮১ জন সরকারি কর্মকর্তা: জনপ্রশাসনমন্ত্রী
প্রশাসনে মন্ত্রণালয়-বিভাগের ৫৮ জন সচিবের মধ্যে ১১ জন নারী সচিব- জানিয়ে ফরহাদ হোসেন বলেন, 'নারীদের মধ্যে অতিরিক্ত সচিব রয়েছেন ৭৫ জন, যুগ্মসচিব রয়েছেন ১৬৪ জন, উপসচিব রয়েছেন ৩৯৪ জন, সিনিয়র সহকারী সচিব রয়েছেন ৬৫৮ জন।'
তিনি আরও বলেন, '৬৪ জেলার মধ্যে নারী জেলা প্রশাসক রয়েছে ৭ জন, নারী ইউএনও ১৫১ জন, নারী বিভাগীয় কমিশনার রয়েছেন একজন। সহকারী কমিশনার (ভূমি) রয়েছেন ৮৮ জন।'
জনপ্রশাসনমন্ত্রী বলেন, নারীরা কোনো ক্ষেত্রেই পিছিয়ে যাচ্ছে না বরং সামনে এগিয়ে যাচ্ছেন। ক্যাডার সার্ভিস ছাড়াও সবমিলিয়ে সরকারি চাকরিতে ২৯ শতাংশ নারী রয়েছেন।
আরও পড়ুন: বিএসআরএফ’র সভাপতি ফসিহ উদ্দীন মাহতাব, সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক
৬ মাস আগে
বিসিএস পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে গিয়ে চবি’র ছাত্রী গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ৪৫তম বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের (বিসিএস) লিখিত পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার হয়েছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিয়তি জান্নাত নামে এক ছাত্রী।
পরে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে এক সপ্তাহের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে ছেলেবন্ধুর হয়ে মেয়েটি প্রক্সি দিতে এসেছিল।
আরও পড়ুন: জয়পুরহাটে ট্রেনে নাশকতার পৃথক মামলায় ৩ আসামি গ্রেপ্তার
বুধবার (২৪ জানুয়ারি) দুপুরে নগরীর ইস্পাহানি স্কুল এন্ড কলেজ কেন্দ্রে স্বাক্ষর পত্রে গড়মিল দেখে মেয়েটিকে আটক করা হয়।
আটকের পর ওই কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তার জবানবন্দি ও সাক্ষ্যগ্রহণ করে দণ্ডবিধির সংশ্লিষ্ট ধারা অনুযায়ী ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়ে তাকে চট্টগ্রাম কারাগারে পাঠান।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জসিম উদ্দিন বলেন, মূলত ওই মেয়ে যে রোল নম্বরে পরীক্ষা দিতে আসছে সে একজন ছেলে।
ম্যাজিস্ট্রেট বলেন, মেয়ে নিজের ছবি দিয়ে ভুয়া প্রবেশপত্রও করেছে। পরীক্ষায় দায়িত্বরত পরিদর্শক স্বাক্ষর নেওয়া সময় মেয়েটি ছেলে নামে স্বাক্ষর করা দেখে ধরা পড়েন।
তিনি আরও বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে মেয়েটি বলেছে সে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিল। যে ছেলের পরীক্ষা দিতে এসেছেন তার সঙ্গে ওই মেয়ের ব্যক্তিগত সম্পর্ক আছে। এরপর আটক পরীক্ষার্থীকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে সবকিছু যাচাই বাছাই করে সরকারি কর্ম কমিশন আইন-২০২৩ এর (১০) ধারা অনুযায়ী তাকে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
৪৫তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার দ্বিতীয় দিনে সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত ২০০ নম্বরের বাংলা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
নগরীর ইস্পাহানি স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে চট্টগ্রাম বিভাগের ৭৩৪ জন পরীক্ষার্থী ছিল। তবে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন ৬২৫ জন।
আরও পড়ুন: মজুতের অভিযোগ পেলে গ্রেপ্তার করা হবে: কৃষিমন্ত্রী
নেত্রকোণায় ধর্ষণ মামলার বাদীকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে গ্রেপ্তার ২
১০ মাস আগে
৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা স্থগিত
৪৫তম বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার লিখিত পরীক্ষা ২৭ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়ার কথা ছিল, অনিবার্য কারণে তা স্থগিত করা হয়েছে।
শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) বিকালে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (বিপিএসসি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
পরীক্ষার পরিবর্তিত সময়সূচি পিএসসির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
১ বছর আগে
দাবি আদায়ে ঝিনাইদহে বিসিএস শিক্ষা সমিতির কর্মবিরতি শুরু
আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন, সুপার নিউমারারি পদে পদোন্নতি, অধ্যাপক পদ তৃতীয় গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবি আদায়ে ঝিনাইদহে তিন দিনের কর্মবিরতি শুরু করেছে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি।
মঙ্গলবার সকাল থেকে ঝিনাইদহ সরকারি কেসি কলেজসহ জেলার ৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ কর্মবিরতি পালন শুরু করেছেন শিক্ষকরা। আজ সকালে সরকারি কেসি কলেজে ক্লাস বর্জন করে প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নেয় শিক্ষকরা।
আরও পড়ুন: সিলেট ওসমানী হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির ডাক
এতে বক্তব্য দেন, বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি জেলা ইউনিটের সভাপতি ও সরকারি কেশব চন্দ্র মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ প্রফেসর অশোক কুমার মৌলিক, শিক্ষক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ইউনুস আলী, বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি জেলা ইউনিটের সহ-সভাপতি মিজানুর রহমান, যুগ্ম সম্পাদক মাসুদ ইসলাম, প্রদীপ চক্রবর্তী, সাংগঠনিক সম্পাদক আহসানুল করিব, কলেজ ইউনিটের সম্পাদক আব্দুর রশিদসহ অন্যান্যরা।
এদিকে শিক্ষকদের কর্মবিরতির কারণে বিপাকে পড়ে দূর থেকে আসা শিক্ষার্থীরা। সকাল ৯টায় ক্লাস শুরু হওয়ার কথা থাকলেও শিক্ষকদের কর্মবিরতির কারণে অনেককে বসে থাকতে দেখা গেছে কলেজ প্রাঙ্গণে। মঙ্গলবার থেকে শুরু হওয়া এ কর্মবিরতি চলবে আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত।
আরও পড়ুন: সিলেট ওসমানী হাসপাতালে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
১ বছর আগে
৪৩তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় পাস করেছে ৯৮৪১ জন
৪৩তম বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের (বিসিএস) লিখিত পরীক্ষায় মোট ৯ হাজার ৮৪১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন।
রবিবার (২০ আগস্ট) বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) ফলাফল প্রকাশ করেছে।
৪৩তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা ২০২১ সালের ২৯ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হয় এবং প্রায় ১৫ হাজার ২২৯ জন পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হন। লিখিত পরীক্ষা ২০২২ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
৪৩তম বিসিএস থেকে ১ হাজার ৮১৪ জন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হবে।
এর মধ্যে প্রশাসনে ৩০০, পুলিশে ১০০, ফরেন সার্ভিসে ২৫, শিক্ষায় ৮৪৩, অডিটে ৩৫, তথ্যে ২২, ট্যাক্সেশনে ১৯, কাস্টমস ১৪ ও সমবায় ক্যাডারে ১৯ জন নিয়োগ দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: ৪৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের আরবি ও ইসলামিক স্টাডিজের লিখিত পরীক্ষা ১১ জানুয়ারি
সুপারিশপ্রাপ্ত পাঁচজনকে বিসিএস ক্যাডার হিসেবে নিয়োগের নির্দেশ
১ বছর আগে
৪৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)।
এতে উত্তীর্ণ হয়েছেন ১২ হাজার ৭৮৯ জন। এর পরবর্তী ধাপ লিখিত পরীক্ষা হবে আগামী অক্টোবর মাসে।
আরও পড়ুন: ৪৪তম বিসিএসের আরবি ও ইসলামিক স্টাডিজের লিখিত পরীক্ষা ১১ জানুয়ারি
মঙ্গলবার (৬ জুন) পিএসসির ওয়েবসাইটে এ ফল প্রকাশ করা হয়।
গত ১৯ মে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হয়। সে হিসেবে পরীক্ষা নেওয়ার পর ১৭ দিনের মধ্যে প্রিলিমিনারির ফল দিলো পিএসসি।
আরও পড়ুন: ৪০তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৫তম বিসিএসের সার্কুলার প্রকাশ
১ বছর আগে
সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরে সাড়ে ৩ লাখের অধিক পদ শূন্য: সংসদে প্রতিমন্ত্রী
সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও অধিদপ্তরে তিন লাখ ৫৮ হাজার ১২৫টি শূন্য পদ রয়েছে।
বুধবার সংসদে ময়মনসিংহ থেকে নির্বাচিত ক্ষমতাসীন দলের সংসদ সদস্য কাজিম উদ্দিন আহমেদের এক প্রশ্নের জবাবে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এ কথা বলেন।
ফরহাদ হোসেন বলেন যে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে বেসামরিক কর্মকর্তা ও কর্মচারী-২০২১ বইয়ের সর্বশেষ প্রকাশিত পরিসংখ্যান (জুন, ২০২২) অনুসারে, সরকারের অধীনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, অধিদপ্তর অথবা সরকারি অফিসে তিন লাখ ৫৮ হাজার ১২৫টি শূন্য পদ রয়েছে।
এর মধ্যে প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তার ৪৩ হাজার ৩৩৬টি, দ্বিতীয় শ্রেণির ৪০ হাজার ৫৬১টি, তৃতীয় শ্রেণির এক লাখ ৫১ হাজার ৫৪৮টি এবং চতুর্থ শ্রেণির এক লাখ ২২ হাজার ৬৮০টি পদ শূন্য রয়েছে।
আরও পড়ুন: পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে চার হাজার ১৫০টি শিক্ষকের পদ শূন্য: দীপু মনি
এর মধ্যে ৪০তম বিসিএসের মাধ্যমে এক হাজার ৯২৯ জন এবং ৪২তম বিশেষ বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডারের মাধ্যমে তিন হাজার ৯৬৬ জন সহকারী সার্জন নিয়োগ পেয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, ৪১তম বিসিএস মৌখিক পরীক্ষা চলছে, ৪৩তম বিএসএস লিখিত পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়ন চলছে এবং ৪৪তম লিখিত পরীক্ষা ১১ জানুয়ারি শেষ হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহে ৪৫তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। সরকারি অফিসে শূন্য পদে নিয়োগ একটি চলমান প্রক্রিয়া।
আরও পড়ুন: ২০২৩ সালে আমরা আরও ভালোভাবে প্রস্তুত: পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
পিএসসির পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁসে সর্বোচ্চ ১০ বছরের জেল, সংসদে বিল পাস
১ বছর আগে
সুপারিশপ্রাপ্ত পাঁচজনকে বিসিএস ক্যাডার হিসেবে নিয়োগের নির্দেশ
পৃথক চারটি বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে নিয়োগের জন্য সুপারিশপ্রাপ্ত হওয়ার পরও নিয়োগ বঞ্চিত পাঁচজনকে বিসিএস ক্যাডার হিসেবে নিয়োগ দিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
যাদেরকে নিয়োগ দিতে বলা হয়েছে তারা হলেন-৩৩তম বিসিএসের সাফায়েত হোসেন, ৩৪তম বিসিএসের শাহিন সুলতানা, ৩৫তম বিসিএসের আরিফুজ্জামান এবং ৩৯তম বিসিএসের সাইফুল আলম ও মেহেরিন আক্তার সারওয়ার।
এই পাঁচ জনের করা পৃথক রিটের চূড়ান্ত শুনানি করে বৃহস্পতিবার বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী ও বিচারপতি কাজী এবাদত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। রায়ের কপি পাওয়ার পর দ্রুততম সময়ের মধ্যে আদেশ বাস্তবায়নের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ছিদ্দিক উল্লাহ্ মিয়া। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কে এম মাসুদ রুমি।
পরে আইনজীবী ছিদ্দিক উল্লাহ্ মিয়া বলেন, বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন ২০১২ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি ৩৩তম বিসিএস, ২০১৩ সালে ৩৪তম বিসিএস, ২০১৪ সালে ৩৫তম বিসিএস, ২০১৮ সালে ৩৯তম বিসিএসের নিয়োগের জন্য বিজ্ঞাপন প্রকাশ করলে রিটকারীরা আবেদন করেন। যথারীতি লিখিত এবং মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন রিটকারীদের নিয়োগের জন্য সুপারিশ করেন। কিন্তু তারা নিয়োগ বঞ্চিত হন। বারবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করেও তাদের নিয়োগ প্রদান না করায় তারা হাইকোর্টে রিট পিটিশন দায়ের করেন। রিটের শুনানি নিয়ে আদালত রুল জারি করেন। রুলের পূর্ণাঙ্গ শুনানি শেষে হাইকোর্ট এ রায় দেন। এ রায়ের ফলে রিটকারীরা ন্যায় বিচার পেয়েছেন এবং তাদের নিয়োগের পথ সুগম হলো।
২ বছর আগে