ডিবি
খুলনায় ডিবি সদস্যদের উপর হামলা, আহত ৩
মাদক উদ্ধার অভিযানে অংশ নেওয়া খুলনা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যদের উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) রাত ১১টার দিকে তেরখাদা উপজেলার কোলা বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
এ সময় জেলা ডিবির এএসআই মইনুদ্দীনকে পিটিয়ে মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয়। মারধর করা হয় কনস্টেবল তবিবুর ও শামীমকে।
খুলনা জেলা ডিবির ওসি নুরুল ইসলাম বাদল জানান, হামলায় জড়িত তিনজনকে আটক করা হয়েছে। এএসআই মইনুদ্দিনকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
১ সপ্তাহ আগে
সাবেক নৌমন্ত্রী শাহজাহান খান ধানমন্ডি থেকে গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খানকে ধানমন্ডি থেকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) সকালে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান ডিএমপির গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) যুগ্ম কমিশনার (উত্তর) রবিউল হোসেন ভূঁইয়া।
এর আগে রাত ৩টার দিকে ধানমন্ডির একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে শাজাহান খানকে হেফাজতে নেওয়া হয় বলে জানান ডিবির এই কর্মকর্তা।
গত মাসে জাতীয় সংসদে মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য শাহজাহানের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করার জন্য দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সিদ্ধান্তের পর এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
এর আগে ২০১৪ সালে প্লট বরাদ্দে অনিয়ম ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তাকে তলব করে দুদক। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তার হলফনামায় দুটি গাড়ি, স্ত্রীর ৯৬ ভরি স্বর্ণ ও তার নামে নিবন্ধিত দুটি বাসসহ বিপুল সম্পদের তথ্য উঠে আসে।
শাজাহান খান মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
২ মাস আগে
ডিবি আমাদের জোর করে আটকে রেখেছিল, আন্দোলন চলবে: মুক্তির পর কোটা আন্দোলনের ছয় সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজত থেকে মুক্তির একদিন পর শুক্রবার সকালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছয় সমন্বয়ক এক যৌথ বিবৃতিতে জানিয়েছেন, 'নিরাপত্তার' নামে তাদের সাতদিন ধরে 'বলপূর্বকভাবে' আটকে রাখা হয়েছিল।
এই যৌথ বিবৃতিতে সই করেন মো. নাহিদ ইসলাম, সারজিস আলম, হাসনাত আবদুল্লাহ, আসিফ মাহমুদ, নুসরাত তাবাসসুম ও আবু বকর মজুমদার। সরকারের অপপ্রচার ও জুলুম-নির্যাতন উপেক্ষা করে দেশের শিক্ষার্থী ও নাগরিকদের রাস্তায় নেমে আসার আহ্বান জানিয়ে নিহত ছাত্র-নাগরিকের বিচার ও আটক নিরীহ মানুষের মুক্তির দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করেন তারা।
বিবৃতিতে বলেন, “মূলত আন্দোলন ও নেতৃত্বকে ছত্রভঙ্গ করতেই ১৯ জুলাই থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের গুম, গ্রেপ্তার, নির্যাতন ও হয়রানি করা হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় ‘নিরাপত্তার’ নামে ছয় সমন্বয়ককে সাতদিন ধরে ডিবি হেফাজতে জোরপূর্বক আটকে রাখা হয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও ডিবি প্রধান নিরাপত্তার কথা বললেও আমাদেরকে আন্দোলন থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখার জন্যই ডিবি হেফাজতে রাখা হয়েছিল।”
ছয় সমন্বয়ক আরও বলেন, 'আমরা গুম, গ্রেপ্তার ও নির্যাতন থেকে নিরাপত্তা ও নিশ্চয়তা চেয়েছিলাম; আমরা আমাদের মত প্রকাশের অধিকারের নিশ্চয়তা চেয়েছিলাম। কিন্তু অসাংবিধানিক ও আইনবহির্ভূতভাবে আমাদেরকে ডিবি হেফাজতে আটকে রাখা হয়। প্রথমে নিরাপত্তার কথা বললেও পরে আদালতের কথা বলা হয়। আদালতের আদেশ ছাড়া নাকি আমাদের ছাড়া যাবে না।’
আরও পড়ুন: শিক্ষার্থী আন্দোলনের ৬ সমন্বয়ক ডিবি থেকে চলে গেছেন: আইনমন্ত্রী
তিনি বলেন, 'যারা নিরস্ত্র ছাত্র-নাগরিককে গুলি করে হত্যা করে তাদের হেফাজতে কেউই নিরাপদে থাকতে পারে না। সরকারের কাছে আমরা এই প্রহসনের নিরাপত্তা চাই না ৷ আমরা আমাদের ভাই বোনদের খুনের বিচার চাই।'
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, 'আন্দোলন প্রত্যাহার করে ডিবি অফিস থেকে প্রচারিত ছয় সমন্বয়কের ভিডিও স্টেটমেন্টটি আমরা স্বেচ্ছায় দেইনি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কোনো সিদ্ধান্ত ডিবি অফিস থেকে আসতে পারে না। সারাদেশের সকল সমন্বয়ক ও আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ব্যতীত কোনো সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে গৃহীত হবে না।’
সমন্বয়কেরা আরও জানান, 'ডিবি অফিসে আমাদের জোর করে খাবার টেবিলে বসিয়ে ভিডিও করা হয়। ছেড়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে পরিবারকে ডেকে ১৩ ঘণ্টা বসিয়ে রাখা হয় এবং মিডিয়ায় মিথ্যা স্টেটমেন্ট দেওয়ানো হয়। আমাদের শিক্ষকরা দেখা করতে আসলে, দেখা করতে দেওয়া হয়নি।'
সারাদেশে শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তার ও নির্যাতনের প্রতিবাদে গত ৩০ জুলাই রাত থেকে সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের ডিবি অফিসে আটক অবস্থায় অনশন কর্মসূচি শুরু করেন। পরবর্তীতে সে খবর জানামাত্র সারজিস আলম, হাসনাত আব্দুলাহ ও নুসরাত তাবাসসুমও অনশন শুরু করেন।
গত সাত দিন ধরে তাদের ও তাদের পরিবারকে হয়রানির নিন্দা জানিয়ে সমন্বয়কারীরা বলেন, ‘অনশনের কথা পরিবার ও মিডিয়া থেকে গোপন করা হয়। প্রায় ৩২ ঘণ্টারও অধিক সময় অনশনের পর ডিবিপ্রধান ছয় সমন্বয়ককে মুক্তির চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দিলে অনশন ভাঙা হয়। গত সাতদিন ডিবি অফিসে আমাদের ও আমাদের পরিবারের সঙ্গে নানা হয়রানি, নির্যাতন ও নাটক মঞ্চস্থ করা হয়েছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।'
তিনি বলেন, ‘স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশেই আমাদের অন্যায়ভাবে আটকে রাখা হয়েছিল। সরকার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ছাত্র-নাগরিকের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। সরকার এখনও শিক্ষার্থীদের ওপর দমননীতি অব্যাহত রেখেছে এবং সারাদেশে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তার ও নির্যাতন করছে এবং শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বাধা প্রদান করছে।’
এর আগে গত ২৬ জুলাই ঢাকার গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে তিন সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বক্কর মজুমদারকে তুলে নিয়ে যায় ডিবি। নাহিদ ও আসিফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
পরদিন সমন্বয়ক সারজিস ও হাসনাত আবদুল্লাহকে সায়েন্সল্যাব থেকে জোরপূর্বক ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়।
এরপর গত ২৮ জুলাই ভোরে নুসরাত তাবাসসুমকে এক আত্মীয়ের বাসা থেকে ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়।
আরও পড়ুন: ডিবি হেফাজত থেকে মুক্তি পেলেন কোটা আন্দোলনের ৬ সমন্বয়ক
৩ মাস আগে
কর্তৃপক্ষ তাদের কথা রাখেনি, আন্দোলন চলবে: সমন্বয়ক সারজিস আলম
বৃহস্পতিবার পর্যন্ত গোয়েন্দা পুলিশের হেফাজতে থাকা কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়কারী সারজিস আলম এক ফেসবুক পোস্টে অভিযোগ করেছেন, কর্তৃপক্ষ আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তার বা মামলা দিয়ে হয়রানি না করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, কিন্তু তারা তাদের প্রতিশ্রুতি রাখতে ব্যর্থ হয়েছে।
ডিবি হেফাজত থেকে মুক্তি পাওয়ার পর সারজিস আলম বৃহস্পতিবার বিকালে নিজের ফেসবুক পোস্টে লেখেন,'তারা তাদের কথা রাখেনি। তাই এসব গণগ্রেপ্তার, নিপীড়ন, নির্যাতন বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত এই আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।'
আরও পড়ুন: ডিবি হেফাজত থেকে মুক্তি পেলেন কোটা আন্দোলনের ৬ সমন্বয়ক
তিনি আরও লেখেন, 'আপনারা (আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী) আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ওপর হামলা করেছেন। আমার ভাইয়ের (স্কুল-কলেজের ছাত্র) ওপর লাঠিচার্জ করছেন। যাকে খুশি তুলে নিতেন। আন্দোলনকারীকে খুঁজে না পেয়ে তাদের ভাইকে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে গেছেন, বাবাকে হুমকি দিয়েছেন! মাশরুর এর একটি উদাহরণ।’
তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা আমার ভাইদের রিকশা থেকে নামিয়ে মামলা দিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছেন। আপনারা আমার বোনদের রাস্তায় ফেলে মারলেন। কি ভাবছেন আপনি? এভাবেই কি সব শেষ হয়ে যাবে? যারা একবারের জন্যও এই আন্দোলনে যোগ দিয়েছিল তারা গ্রেপ্তারের ভয়ে শান্তিতে ঘুমাতে পারে না। অনেকে আছেন যাদের পরিবার এখনো তাদের সন্ধান পায়নি। এটা হওয়া উচিত হয়নি!’
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে 'রিমেমবারিং আওয়ার হিরোজ' কর্মসূচিতে হামলায় আহত ১০
তিনি আরও লেখেন, ছয়জনকে ডিবি হেফাজতে ৬ দিন আটকে রাখা যায়, কিন্তু বাংলাদেশের পুরো তরুণ প্রজন্মকে কীভাবে আটক করা যায়? দুর্নীতি, লুটপাট, অর্থ পাচার, ক্ষমতার অপব্যবহার যা ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে, সেগুলো কীভাবে বন্ধ করা যায়?
পুলিশ সদস্যদের ভাই বলে সম্বোধন করে তিনি আরও লেখেন, 'এ দেশের মানুষের ক্ষোভ আপনাদের ওপর নয়, পুলিশের ওপর নয়। এই রাগ আপনার পোশাকের (ইউনিফর্ম) উপর। বছরের পর বছর ধরে এ দেশের অনেক মানুষ এই ইউনিফর্মধারীদের দ্বারা নির্যাতিত হয়েছে। ঐ পোশাক ছেড়ে আমাদের কাতারে আসুন, আমরা আপনাদেরকে স্বাগত জানাবো এবং আলিঙ্গন করব।
পোস্টের শেষ অংশে তিনি লেখেন, ‘যেহেতু এই পথ সত্যের পথ, ন্যায়ের পথ, তাই আমরা কোন কিছুর মুখোমুখি হতে ভয় পাই না। যতদিন বাংলাদেশ আন্দোলনকারীদের জন্য নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়ে উঠছে না, গণগ্রেপ্তার, নিপীড়ন, নির্যাতনের অবসান হচ্ছে না, ততদিন পর্যন্ত এই লড়াই চলবে।’
আরও পড়ুন: ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচিতে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশের গ্রেনেড-টিয়ারশেল নিক্ষেপ
৩ মাস আগে
ডিবির প্রতি জনগণের আস্থা অর্জনের চেষ্টা করেছি: হারুন
গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) থেকে ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনে (সিএন্ডও) বদলি করা ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার হারুন-অর-রশীদ দৃঢ়ভাবে বলেছেন, কোটা আন্দোলনে সহিংসতা ও হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত নয়, এমন ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করা হবে না।
বৃহস্পতিবার(১ আগস্ট) সন্ধ্যায় মিন্টো রোডে ডিবি অফিস গেটে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
হারুন জোর দিয়ে বলেন, ‘যারা মেট্রোরেলে অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর, সরকারি-বেসরকারি ভবনে অগ্নিসংযোগ এবং পুলিশ কর্মকর্তাদের হত্যার মতো ঘটনার সঙ্গে সত্যিই যারা জড়িত, তাদেরই বিচার করা হবে। অপরাধীদের কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’আরও পড়ুন: দাঙ্গাবাজ-নাশকতাকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না: ডিবিপ্রধান হারুন
ডিবিতে নিজের দায়িত্বের মেয়াদের কথা তুলে ধরে হারুন বলেন, 'ডিবিতে আমার সোয়া তিন বছরে আমি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশনা অনুসরণ এবং জনগণের আস্থা অর্জনের চেষ্টা করেছি। আমার পুরো মেয়াদে ডিবিকে সাধারণ মানুষের কাছে একটি নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্য ছিল।’
তিনি উল্লেখ করেন, তাকে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের একটি নতুন পদে পদায়ন করা হয়েছে। এখানে তিনি থানাগুলোকে জনসাধারণের জন্য একটি বিশ্বস্ত জায়গা হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করবেন।
তিনি বলেন, ‘থানা মানুষের আশার শেষ বিন্দু। সাধারণ ডায়েরি বা মামলা দায়েরের জন্য মানুষ স্টেশনে এলে যাতে পরিষেবা পায় তা নিশ্চিত করাই আমার লক্ষ্য। থানাগুলোর প্রতি জনগণের আস্থা বাড়াতে আমি কাজ করব।’
কোটা আন্দোলনের সহিংসতার ঘটনায় দায়ের করা অসংখ্য মামলার বিষয়ে তার দৃষ্টিভঙ্গি জানতে চাইলে হারুন বলেন, 'ডিবিতে থাকাকালীন আমরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা পরিচালনা করেছি। মতিঝিলে আওয়ামী লীগ নেতা টিপু হত্যাকাণ্ড থেকে শুরু করে এমপি আনার হত্যা মামলা পর্যন্ত আমরা সত্য উদঘাটনে ভালো তদন্ত করেছি। আমরা কোনও নিরপরাধ লোককে গ্রেপ্তার করিনি এবং জড়িত ব্যক্তিদের ক্ষমতা নির্বিশেষে, আমরা নিশ্চিত করেছি যে, দোষীরা বিচারের মুখোমুখি হবে।’
আরও পড়ুন: ছয় সমন্বয়ককে 'বিবৃতি দিতে বাধ্য করার' অভিযোগ ভিত্তিহীন ও গুজব: ডিবিপ্রধান হারুন
৩ মাস আগে
ডিবি থেকে ডিএমপির ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন্স বিভাগে হারুনকে বদলি
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদকে ঢাকা মহানগর পুলিশের ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন্স (সিঅ্যান্ডও) বিভাগে বদলি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: 'নিরাপত্তার জন্য' কোটা সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়কদের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে: ডিবি প্রধান হারুন
বুধবার ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানের সই করা বদলির আদেশে হারুনসহ তিন কর্মকর্তার বদলির তথ্য জানানো হয়।
ডিএমপির লজিস্টিকস ফাইন্যান্স অ্যান্ড প্রকিউরমেন্ট বিভাগে আশরাফুজ্জামানকে ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার করা হয়েছে। এছাড়া সিঅ্যান্ডওর অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক ড. খন্দকার মহিউদ্দিনকে লজিস্টিকস ফাইন্যান্স অ্যান্ড প্রকিউরমেন্ট বিভাগে বদলি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ছয় সমন্বয়ককে 'বিবৃতি দিতে বাধ্য করার' অভিযোগ ভিত্তিহীন ও গুজব: ডিবিপ্রধান হারুন
আন্দোলন বন্ধের ঘোষণা ডিবি হেফাজতে থাকা সমন্বয়কদের
৩ মাস আগে
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি না করতে এবং ডিবি হেফাজত থেকে ৬ সমন্বয়কের মুক্তির নির্দেশনা চেয়ে রিট
কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি না করতে এবং গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজত থেকে ছয় কোটা সমন্বয়কারীকে মুক্তির নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে।
সোমবার (২৯ জুলাই) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মানজুর আল মতিন প্রীতম ও আইনুন্নাহার সিদ্দিকা লিপি জনস্বার্থে বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলনের হাইকোর্ট বেঞ্চে এই রিট দায়ের করেন।
আরও পড়ুন: নিরীহ শিক্ষার্থীদের হয়রানি না করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি ঢাবির আহ্বান
এই বেঞ্চের রাষ্ট্রপক্ষের আইন কর্মকর্তা সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল আনিচ উল মাওয়া এ তথ্য নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, রিটে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশ মহাপরিদর্শক, সেনাবাহিনী প্রধানসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে।
সোমবার ওই রিটের প্রাথমিক শুনানি শেষে হাইকোর্ট পরবর্তী শুনানি ও পরে এ বিষয়ে আদেশ দেওয়ার জন্য মঙ্গলবার দিন ধার্য করেন।
শুনানিতে আবেদনকারীদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী জেড আই খান পান্না, ব্যারিস্টার সারা হোসেন, ব্যারিস্টার অনিক আর হক প্রমুখ। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মেহেদী হাসান চৌধুরী ও শেখ মোহাম্মদ মোর্শেদ।
রবিবার রাতে ডিবি হেফাজতে থাকা অবস্থায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম এক ভিডিও বার্তায় তাদের আন্দোলন কর্মসূচি প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন।
এই ঘোষণার পরও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটা আন্দোলনের অন্যান্য সমন্বয়ক বিবৃতি দিয়ে তাদের নয় দফা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন: ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করেছে রাবি শিক্ষার্থীরা
মিরপুরে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করেছে পুলিশ
৩ মাস আগে
ক্রাইম সিন হিসেবে চিহ্নিত করে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে তালা
নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অভিযান শেষে প্রধান ফটকের সামনের এলাকা ক্রাইম সিন টেপ দিয়ে চিহ্নিত করে রেখেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
বুধবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত বিএনপি কার্যালয়ের কলাপসিবল গেটও বাইরে থেকে তালাবদ্ধ পাওয়া গেছে।
এমনকি কার্যালয়ের আশপাশের ফুটপাতে পথচারীদের হাঁটতে দেওয়া হচ্ছে না। কার্যালয় এলাকায় বিপুল সংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
বিএনপি কার্যালয়ের একজন কর্মচারী জানান, গতকাল রাতে পুলিশ তাদের তাড়িয়ে দিয়ে কার্যালয়ের নিয়ন্ত্রণ নেয় এবং পরে অভিযান চালায়।
তিনি আরও বলেন, ‘এরপর থেকে আমরা ভেতরে ঢুকতে পারছি না, পুলিশ অফিসের সামনে সিকিউরিটি টেপ লাগিয়ে দিয়েছে।’
উল্লেখ্য, সরকারি চাকরির কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন চলাকালে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পুলিশের সঙ্গে ক্ষমতাসীন দলের সংঘর্ষে অন্তত ছয়জন নিহত হয়েছেন।
এদিকে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের পর সেখানে অভিযান চালায় পুলিশ।
রাত সাড়ে ১২টার দিকে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) একটি দল অভিযান চালিয়ে ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি রওনকুল ইসলাম শ্রাবণসহ ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) প্রধান হারুন অর রশীদ দাবি করেন, বিএনপি কার্যালয়ের শৌচাগার থেকে বিপুল পরিমাণ ককটেল ও বাঁশের লাঠি উদ্ধার করা হয়েছে এবং শ্রাবণসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: নয়াপল্টনে বিএনপি কার্যালয়ে ডিবির অভিযান, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতিসহ গ্রেপ্তার ৭
এদিকে জরুরি ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, সরকারের মাস্টারপ্ল্যানের অংশ হিসেবে বিএনপি কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
এসময় বিএনপি কার্যালয়ে ডিবির অভিযানকে ‘নোংরা তামাশা’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন তিনি।
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘মানুষকে বিভ্রান্ত করতে তারা মধ্যরাতে কাপুরুষের মতো আমাদের অফিসে ঢুকে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা বা পুলিশি নিরাপত্তায় ক্ষমতাসীন দলের লোকজন বিএনপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বোমা নিক্ষেপ করে বলে দাবি করেন রিজভী।
তিনি আরও বলেন, সারাদেশে কোটাবিরোধী আন্দোলনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়াতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিএনপি অফিসে অভিযান চালিয়েছে।
আরও পড়ুন: কোটা আন্দোলন: নিহতদের গায়েবানা জানাজা পড়বে বিএনপি-জোটের শরিকরা
৪ মাস আগে
এবার মিল্টন সমাদ্দারের স্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ ডিবির
মৃত্যু সনদ (ডেথ সার্টিফিকেট) জালিয়াতির মামলায় গ্রেপ্তার ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’র চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারের স্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডিবি কার্যালয়ে ডাকা হয়েছে।
শনিবার (৪ মে) রাজধানীর মিন্টু রোডের ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে তাকে ডাকা হয়।
আজ দুপুরে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিবি প্রধান হারুন-অর-রশীদ।
তিনি বলেন, মিল্টনের স্ত্রী মিঠু হালদারকে তার স্বামীর বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আজ দুপুরে ডিবি কার্যালয়ে তাকে ডাকা হয়।
গ্রেপ্তার মিল্টন তিন দিনের রিমান্ডে রয়েছেন এবং তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানান ডিবির এই কর্মকর্তা।
মিল্টন কীভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন করেছেন এবং যারা তাকে সহযোগিতা করেছেন তাদেরও চিহ্নিত করতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানান ডিবি প্রধান।
আরও পড়ুন: চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ারের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দার আটক
এর আগে বুধবার (১ মে) ঢাকার মিরপুর এলাকা থেকে মিল্টনকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ।
এপ্রিলে একটি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদনকে কেন্দ্র করে সমালোচনা ও আলোচনার ঝড় ওঠে।
প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, বিভিন্ন পুরস্কারের মাধ্যমে জনসেবার স্বীকৃতি পাওয়া মিল্টনের বিরুদ্ধে উল্লেখযোগ্য অনিয়মে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। তার সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইলে অসহায়দের জন্য বৃদ্ধাশ্রম তৈরি এবং গৃহহীনদের আশ্রয় দেওয়ার ক্ষেত্রে তার কাজের কথা প্রচার করা হলেও, আরও ভয়ংকর অভিযোগ সামনে আসে।
অভিযোগের মধ্যে মানব অঙ্গের অবৈধ বাণিজ্য অন্তর্ভুক্ত ছিল, বিশেষত কিডনি কাটা এবং বিক্রির বিষয়টি উঠে আসে।
বৃহস্পতিবার(২ মে) ডিবি পুলিশ তাকে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করলে আদালত তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আরও পড়ুন: মিল্টন সমাদ্দার ৩ দিনের রিমান্ডে
৬ মাস আগে
ভুয়া সনদ সিন্ডিকেট: কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যানকে ডিবির জিজ্ঞাসাবাদ
সনদ জালিয়াতির ঘটনায় স্ত্রীকে গ্রেপ্তারের পর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান আলী আকবর খানকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ডিবি।
মঙ্গলবার দুপুরে ডিবি কার্যালয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
বিকেলে ডিবি কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান ডিবির প্রধান হারুন অর রশীদ।
তিনি বলেন, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান আলী আকবর খানকে ডিবির পক্ষ থেকে সময় দেওয়া হয়েছে। দুই দিনের মধ্যে তিনি যদি অভিযোগের বিষয়ে ব্যাখ্যা না দেন পরে জালিয়াতির তথ্য প্রমাণ মিললে তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের জালিয়াতির ঘটনাটিকে শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য কলঙ্কিত ও কালো অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত করার মতো ঘটনা বলে উল্লেখ করেন ডিবি প্রধান।
তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, এ ঘটনার দায় কারিগরির চেয়ারম্যান এড়াতে পারেন না। কোনো সুযোগ নেই। আমরা এখন দেখব, তিনি আসলেই সনদ বিক্রির বিষয়টি জানতেন কি না।’
সাবেক চেয়ারম্যানের ব্যাখ্যায় ডিবি সন্তুষ্ট কি না জানতে চাইলে হারুন বলেন, আসল সার্টিফিকেট বিক্রি করে টাকা নেওয়ার বিষয়টি কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এই সার্টিফিকেট জালিয়াতির ঘটনা লজ্জাজনক। দায় এড়ানোর সুযোগ নেই।
হারুন আরও বলেন, ‘এসব কাজ চেয়ারম্যান ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অবহেলায় করেছেন নাকি স্বপ্রণোদিত হয়ে করেছেন, সে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। এমন জালিয়াতি জেনেও কেন ব্যবস্থা নেওয়া হলো না। স্ত্রীর বিষয়টিও তিনি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন। জানতেন না বলে দাবি করেছেন।’
তিনি বলেন, আলী আকবর খানের স্ত্রীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। সিস্টেম অ্যানালিস্ট শামসুজ্জামানের কাছ থেকে টাকা নিয়েছিলেন বলে জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন তিনি।
এর আগে মঙ্গলবার দুপুরে তিনি মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে আসেন সদ্য সাবেক কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান আলী আকবর খান।
ডিবিতে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে সাংবাদিকদের কাছে নিজের দায় স্বীকার করে বলেন, বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে সার্টিফিকেট বাণিজ্যের দায় এড়াতে পারেন না।
এ সময় তার স্ত্রীকে কেন গ্রেপ্তার করা হলো জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমার স্ত্রীর বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। গোয়েন্দা সংস্থা কী তথ্য পেয়েছে, তাও কিছুই জানি না। তবে আমি মনে করি, বিনা অপরাধেই জেল খাটছেন।’
তাকে ওএসডির বিষয়ে তিনি বলেন, মিডিয়ায় একটি সংবাদ চলে আসছে এবং ডিবির কাছে তথ্য আছে, সেজন্য দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
আলী আকবর খান আরও বলেন, ‘একটি ঘটনা ঘটেছে। এ বিষয়ে সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া উচিত। প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন করে তাদের শাস্তির ব্যবস্থা করা উচিত। এক্ষেত্রে আমরা লজ্জিত ও দুঃখিত!’
সিস্টেম অ্যানালিস্টের কাছে ২০ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছেন এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এটি মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। এটির তদন্ত চলছে।’
গত ১ এপ্রিল মিরপুরের পীরেরবাগে অভিযান চালিয়ে কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের সিস্টেম অ্যানালিস্ট শামসুজ্জামানসহ তার সহযোগী ফয়সালকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর আরও কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। সর্বশেষ কারিগরি বোর্ডের (সদ্য ওএসডি) চেয়ারম্যানের স্ত্রী সেহেলা পারভীনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
স্ত্রীকে গ্রেপ্তারের পরদিন আকবর আলী খানকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ডিবি।
৬ মাস আগে