প্রস্তুত
ঢাকায় বড় শোডাউন করতে প্রস্তুত বিএনপি
'জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস' উপলক্ষে শুক্রবার নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হয়েছেন বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের হাজার হাজার নেতাকর্মী।
আজ দুপুরের পর থেকেই নয়াপল্টনে জড়ো হয়ে বড় ধরনের শোডাউনে অংশ নেওয়ার প্রস্তুতি নেন দলটির নেতাকর্মীরা।
দলের শীর্ষ নেতাদের ছবি সম্বলিত ব্যানার, ফেস্টুন, প্ল্যাকার্ড নিয়ে তারা নির্বাচন ও তারেক রহমানসহ দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে স্লোগান দেন।
বিজয়নগর থেকে ফকিরাপুল পর্যন্ত রাস্তা-অলিগলি বিএনপি সমর্থকদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে যায়।
বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে বিকাল ৩টায় এ সমাবেশ শুরু হওয়ার কথা।
আরও পড়ুন: অতি আত্মবিশ্বাস পরিহার করে বিএনপিকে জনগণের আস্থা অর্জনের আহ্বান তারেকের
এটি কাকরাইল মোড়, কাকরাইল মসজিদ, মৎস্য ভবন, ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট, শাহবাগ, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, বাংলামোটর, কারওয়ান বাজার ও ফার্মগেট হয়ে মানিক মিয়া এভিনিউয়ের দিকে যাবে।
সমাবেশ শুরুর আগে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেওয়ার কথা রয়েছে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ জ্যেষ্ঠ নেতাদের।
দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ভার্চুয়াল ভাষণের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, 'এটি হবে একটি বিশাল সমাবেশ, যা ইতিহাস সৃষ্টি করবে। সমাবেশে ৫ আগস্টের শহীদদের স্মরণ করা হবে।’
১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বরের 'সিপাহী-জনতার অভ্যুত্থান' স্মরণে বৃহস্পতিবার 'জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস' পালন করে বিএনপি।
১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে সৈনিক ও বেসামরিক জনগণ যৌথভাবে তৎকালীন সেনাবাহিনী প্রধান জিয়াউর রহমানকে ঢাকা সেনানিবাসের বন্দিদশা থেকে মুক্ত করে। এর মাধ্যমে তার ক্ষমতায় আরোহণের পথ প্রশস্ত হয়।
আরও পড়ুন: আধিপত্যবাদী শক্তিকে প্রতিহত ও গণতন্ত্র রক্ষার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত বিএনপির
১ মাস আগে
ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’: ভোলায় প্রস্তুত ৮৬৯ আশ্রয়কেন্দ্র
ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাবে ভোলায় বৈরী আবহাওয়া বিরাজ করছে। সকাল থেকে বৃষ্টি ও দমকা হাওয়া বইছে। এছাড়া মাছ ধরার ট্রলারগুলো নিরাপদে সরিয়ে আনার জন্য কাজ করছে প্রশাসন। এদিকে ঝড়ের পূর্বাভাসে বেড়িবাঁধ ও চরাঞ্চল এলাকার মানুষের মধ্যে আতঙ্ক রয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় বুধবার (২৩ অক্টোবর) জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আরও পড়ুন: সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন করা হবে: উপদেষ্টা
এসময় জেলা প্রশাসক মো. আজাদ জাহান বলেন, ইতোমধ্যে জেলায় ৮৬৯টি আশ্রয়কেন্দ্র ও ১৪টি মাটির কিল্লা প্রস্তুত করা হয়েছে। ১৩ হাজার ৮৬০ জন সিপিপির স্বেচ্ছাসেবক সদস্য ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে।
তিনি বলেন, গঠন করা হয়েছে ৮টি কন্ট্রোল রুম। পাশাপাশি গঠন করা হয়েছে মেডিকেল টিম। এছাড়া জেলার বিচ্ছিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ চরাঞ্চলের লক্ষাধিক বাসিন্দাদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে আনার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছে প্রশাসন।
তিনি আরও বলেন, দুর্যোগ মোকাবিলায় জেলা প্রশাসকের ত্রাণ তহবিলে মজুদ রয়েছে ৫৮৪ মেট্রিকটন চাল, ৩৫০ প্যাকেট শুকনো খাবার ও নগদ অর্থ রয়েছে ৯ লাখ টাকার বেশি। এছাড়া প্রয়োজনে সব ধরনের সহায়তার ব্যবস্থা করার আশ্বাস দেওয়া হয় এই সভা থেকে।
আরও পড়ুন: উত্তর-ময়মনসিংহের বন্যার্ত কৃষকদের ত্রাণ সহায়তা চেয়েছে বিএনপি
১ মাস আগে
ঘূর্ণিঝড় দানা: বাগেরহাটে প্রস্তুত ৩৫৯ আশ্রয়কেন্দ্র
ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাবে বাগেরহাটে নদ-নদীতে স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে পানি বাড়ায় জেলার রামপাল, মোংলা ও মোড়লেগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা স্থানীয়দের।
এছাড়া বাগেরহাটে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৭ কিলোমিটার বাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। এদিকে জেলার মানুষদের নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য ৩৫৯টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তত রাখা হয়েছে। এসব আশ্রয়কেন্দ্রে ২ লাখ ৬ হাজার ৬৫১ জন মানুষ আশ্রয় নিতে পারবেন।
বুধবার (২৩ অক্টোবর) বাগেরহাট জেলা প্রশাসক আহমেদ কামরুল হাসান জুমে জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির এক জরুরি সভা করেছেন।
আরও পড়ুন: হবিগঞ্জে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার উপরে, আশ্রয়কেন্দ্রে ৫৫ পরিবার
এসময় তিনি বলেন, সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় দানা মোকাবিলায় বাগেরহাট জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
বাগেরহাট পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু রায়হান মোহাম্মদ আল-বিরুনী বলেন, জেলায় মোট ৩৩৮ কিলোমিটার বাঁধ রয়েছে। এর মধ্যে ৭ কিলোমিটার বাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ। এছাড়া মোড়েলগঞ্জের দৈবজ্ঞহাটি এলাকায় ২০ কিলোমিটার বাঁধের উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৩ দশমিক ৮ থেকে ৪ মিটার। কিন্তু পানি উন্নয়ন বোর্ডের ডিজাইন অনুযায়ী বাঁধের উচ্চতা ৪ দশমিক ৭ মিটার হতে হবে। জোয়ারে পানি বাড়লে ওই সব এলাকায় বাঁধ উপচে পানি লোকালয়ে ঢুকে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, জেলার রামপাল ও মোংলা উপজেলায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের কোনো বাঁধ নেই। জোয়ারে পানি বাড়লেই লোকালয়ে ঢুকে পড়ে।
তিনি বলেন, জেলার বিভিন্ন উপজেলায় নদী পাড়ে ১৮৫ কিলোমিটার বাঁধ নির্মাণের জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। বাঁধ নির্মাণের সম্ভ্যবতা যাচাইয়ের জন্য তাদের প্রস্তাব বর্তমানে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে রয়েছে।
বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক আহমেদ কামরুল হাসান বলেন, সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় দানা মোকাবিলায় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের প্রস্ততি রয়েছে।
তিনি বলেন, জেলার ৯টি উপজেলায় ৩৫৯টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত হয়েছে। এসব আশ্রয়কেন্দ্রে ২ লাখ ৬ হাজার ৬৫১ জন আশ্রয় নিতে পারবেন। সেই সঙ্গে মানুষ তাদের গবাদি পশুও আশ্রয়কেন্দ্র নিয়ে আসতে পারবেন।
তিনি আরও বলেন, নগদ ১৫ লাখ টাকা ও ৮০০ মেট্রিকটন চাল, শুকনা খাবার মজুত রাখা হয়েছে। জেলাব্যাপি সিপিপি ও সেচ্ছাসেবক মিলে ৩ হাজার ৫০৫ জন সদস্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ৮৪টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। ৯টি উপজেলায় কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। আবহাওয়া বিভাগের সংকেতের ওপর ভিত্তি করে পরবর্তী সব ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড় রিমাল: আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার পথে আরও একজনের মৃত্যু
১ মাস আগে
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নির্দেশনা পালনে প্রস্তুত বিমান বাহিনী
বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন বুধবার (১৪ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে যশোর বিমানবন্দর পরিদর্শন করেছেন।
বিমানবন্দর পরিচালনা ও নিরাপত্তা কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে তিনি বলেন, ‘দেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে সীমিত জনবল নিয়েও অসামরিক কর্তৃপক্ষকে নিরাপত্তা সহায়তা দিচ্ছে বিমান বাহিনী। দেশের বিভিন্ন বিমানবন্দর ও আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণসহ বিভিন্ন দায়িত্ব পেশাদারত্বের সঙ্গে পালন করছে বিমান সেনারা।’
আরও পড়ুন: মধ্য আফ্রিকা প্রজাতন্ত্রে কন্টিনজেন্ট সদস্যদের প্রতিস্থাপন করছে বিমান বাহিনী
তিনি বলেন, ‘আপনাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে কোনো সমস্যা ছাড়াই যশোর বিমানবন্দরের সব ফ্লাইট সময় মতো ওঠানামাসহ নিরাপত্তা পরিবেশ ও সার্বিক কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে।’
নিরাপত্তা পরিবেশ ও সার্বিক কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘দেশের প্রয়োজনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমাদের যে দায়িত্ব দেবে তা পালন করতে প্রস্তুত আছি।’
বিমান বাহিনী প্রধানের পরিদর্শন কার্যক্রম চলাকালে সহকারী বিমান বাহিনী প্রধান (পরিকল্পনা), বিমান বাহিনী ঘাঁটি বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের এয়ার অধিনায়ক, বিমান সদর ও ঘাটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং যশোর বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপকসহ বিভিন্ন পদবীর দায়িত্বশীলরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে নতুন বিমান বাহিনী প্রধানের শ্রদ্ধা
৪ মাস আগে
অষ্টম শ্রেণি চালুর জন্য প্রস্তুত আরও ১৫৪ প্রাথমিক বিদ্যালয়: প্রাথমিক শিক্ষা সচিব
অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত চালু করার জন্য দেশের আরও ১৫৪ প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রস্তুত আছে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ। তিনি বলেছেন, আগামী তিন বছরে আরও এক হাজার বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত চালু করার অবকাঠামো আছে।
সচিবালয়ে প্রাথমিক শিক্ষা পদক প্রদান ও জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে মঙ্গলবার (২৫ জুন) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব এ কথা বলেন।
ফরিদ আহাম্মদ বলেন, ‘সিদ্ধান্তহীনতা কাটিয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অষ্টম শ্রেণিতে উন্নীত করার বিষয়ে আবারও তৎপর সরকার।’
মৌলিক শিক্ষা অধিকার: প্রাথমিক থেকে নিম্ন-মাধ্যমিক স্তরে উত্তরণে কাজ করবে দুই মন্ত্রণালয়
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণি চালুর অগ্রগতির বিষয়ে জানতে চাইলে সচিব বলেন, ‘২০১০ সালের শিক্ষানীতিতে বলা আছে যে, প্রাথমিক শিক্ষা হবে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত। এটি পর্যায়ক্রমে হবে। এটি আসলে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সঙ্গে সমন্বয়ের ব্যাপার।’
তিনি বলেন, ‘এখানে পলিসি মেকিংয়ে (নীতি নির্ধারণ) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তাদের সিদ্ধান্তে আমরা ৬৯৫ স্কুলে অষ্টম শ্রেণি চালু করেছি। আমরা ৭০০-এর বেশি স্কুলে চালু করেছিলাম। তবে একসময় সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগার কারণে নতুন স্কুলগুলো অন্তর্ভুক্ত করিনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘সম্প্রতি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উচ্চ পর্যায়ের সমন্বয় সভায় আবারও সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, ধারাবাহিকভাবে প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত উন্নীত ও শতভাগ অবৈতনিক করা।’
‘আমরা হিসেব করে দেখেছি, ৬৫ হাজার ৫৬৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৫ হাজারের কাছাকাছি স্কুলে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত চালু করতে পারি। এছাড়া মাধ্যমিকে ২৩ হাজারের কছাকাছি নিম্ন মাধ্যমিক বা মাধ্যমিক বিদ্যালয় আছে, সেগুলো যদি তারা অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত অবৈতনিক করতে পারে, তাহলে সরকারের এই সিদ্ধান্ত পুরোপুরি বাস্তবায়ন করা সম্ভব।’
ফরিদ আহাম্মদ আরও বলেন, ‘এটা করতে হলে তিনটি চ্যালেঞ্জ রয়েছে- অবকাঠামো, শিক্ষক নিয়োগ ও পদ সৃজন এবং তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া। কারণ আমরা আমাদের শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দেই পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত।’
সচিব বলেন, ‘আমরা মাঠ পর্যায় থেকে যে তথ্য উপাত্ত পেয়েছি, তাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় চাইলে এই মুহূর্তে আরও ১৫৪ স্কুলে অষ্টম শ্রেণি চালু করতে পারি। পাশাপাশি আগামী তিন বছরে আরও এক হাজার স্কুলে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত চালু করার মতো অবকাঠামো আছে। এটি একটি ধারাবাহিক ও নীতি নির্ধারণী প্রক্রিয়া।’
কবে নাগাদ সব স্কুলে পুরোপুরি অষ্টম শ্রেণি চালু হবে হবে- জানতে চাইলে সচিব বলেন, ‘এর সঙ্গে অনেক বিষয় জড়িত। অবকাঠামো, শিক্ষক নিয়োগ ও পদ সৃজন এবং তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার বিষয়গুলো রয়েছে। এই কাজগুলো আমরা শুরু করেছি। আগামী তিন বছরের একটা টার্গেট নিয়ে কাজ করছি।’
তিনি আরও বলেন, “আমরা ‘স্মার্ট প্রাইমারি এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম-৫’ এর দিকে যাচ্ছি। সেখানেও এ বিষয়টিকে আমরা গুরুত্ব দিয়েছি যাতে অবকাঠামো সুবিধা বৃদ্ধি, ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষক-কর্মচারীর পদ সৃষ্টি ও প্রশিক্ষণ দেওয়ার মতো বিষয় অন্তর্ভুক্ত আছে। পিডিপি-৫ এর কাজ শুরু হলে এই কাজ আরও ত্বরান্বিত হবে।’
আরও পড়ুন: বাজেট ২০২৪-২৫: প্রাথমিক ও গণশিক্ষা খাতে বরাদ্দ বাড়ছে
ঢাকা-চট্টগ্রাম বিভাগে ৬ মাসের জন্য স্থগিত প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের কার্যক্রম: হাইকোর্ট
৫ মাস আগে
দেশের কল্যাণে সবসময় প্রস্তুত থাকতে হবে: সেনাবাহিনী প্রধান
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চাকরি খুবই চ্যালেঞ্জিং। এছাড়া দেশের কল্যাণে সবসময় প্রস্তুত থাকতে হবে।
বুধবার (১৯ জুন) দুপুরে সাভার সেনানিবাসে বিদায়ী সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সেনাবাহিনী প্রধান একথা বলেন।
আরও পড়ুন: ডিআর কঙ্গোতে এডিএফ বিদ্রোহীদের হামলায় ৩০ জন নিহত: সেনাবাহিনী
সেনাবাহিনী প্রধান আরও বলেন, সেনাবাহিনীর প্রতিটি সদস্য দেশের মঙ্গলের জন্য কাজ করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে আধুনিক করেছেন।
এর আগে সাভার সেনানিবাসে পৌঁছে সেনাসদস্যদের সঙ্গে মত বিনিময় সভা করেন সেনাপ্রধান।
এছাড়া ডিওএইচএস এলাকায় তিন কোটি টাকা ব্যয়ে একটি নির্মাণ শেষ হওয়া মসজিদ উদ্বোধন করেন ও বৃক্ষ রোপণ করেন।
পরে সেনাবাহিনী প্রধানকে নবম পদাতিক ডিভিশনের পক্ষ থেকে বিদায়ী সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
এ সময় ফুলে আচ্ছাদিত একটি খোলা জিপে সেনানিবাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করেন এবং অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিদায়ী সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: সিলেটে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রে সেনাবাহিনী মোতায়েন
যশোরে সেনাবাহিনী প্রধানকে বিদায়ী সংবর্ধনা
৬ মাস আগে
ঘূর্ণিঝড় রেমাল: খুলনায় প্রস্তুত ৬০৪ আশ্রয়কেন্দ্র
ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ মোকাবিলায় ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে খুলনা জেলা প্রশাসন।
প্রস্তুত রাখা হয়েছে ৬০৪টি আশ্রয়কেন্দ্র, তিনটি মুজিব কিল্লা ও পাঁচ হাজার স্বেচ্ছাসেবক। এসব আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিতে পারবেন ৩ লাখ ১৫ হাজার ১৮০ জন।
আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে: বিএমডি
খুলনা জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিজ নিজ কর্মস্থলে থাকার জন্য বলা হয়েছে। সতর্ক থাকার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বিপৎসংকেত জারি হলে তারা এলাকায় মাইকিংয়ের ব্যবস্থা করবেন।
শুকনো খাবার, ওষুধ, ঢেউটিন ও নগদ টাকা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। প্রস্তুত রয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগ, ফায়ার সার্ভিস, পুলিশ, নৌ-বাহিনী, কোস্টগার্ড, পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।
খুলনা জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীন বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় ৬০৪ সাইক্লোন শেল্টার প্রস্তুত রাখা হয়েছে। যাতে পরিস্থিতি অনুযায়ী ঝুঁকিপূর্ণ লোকজন সেখানে আশ্রয় নিতে পারেন।
তিনি আরও বলেন, এসব সাইক্লোন শেল্টারে মোট ৩ লাখ ১৫ হাজার ১৮০ জন মানুষ আশ্রয় নিতে পারবে। এছাড়া তিনটি মুজিব কিল্লায় ৪৩০ জনকে আশ্রয় ও ৫৬০টি গবাদি পশু রাখা যাবে।
এদিকে কয়রা, দাকোপ ও পাইকগাছা উপজেলায় ৫ হাজার ২৮০ জন স্বেচ্ছাসেবককে প্রস্তুত থাকতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান খুলনা জেলা প্রশাসক।
আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড় ‘রিমাল’: আতঙ্কে বাগেরহাটের উপকূলবাসী
ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে চায় ভারত: হাইকমিশনার
৬ মাস আগে
পহেলা বৈশাখ উদযাপনে প্রস্তুত ঢাবি
বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ এর সূর্যোদয় হতে আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা বাকি। বাংলা বর্ষপঞ্জির প্রথম মামের প্রথম দিন উদযাপনে প্রস্তুত দেশবাসী।
প্রতি বছরের মতো এবারও বাংলা নববর্ষকে স্বাগত জানাতে বর্ণিল আয়োজনে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। আর এজন্য রবিবার সকাল সোয়া ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ থেকে মঙ্গল শোভাযাত্রা বের করা হবে।
আরও পড়ুন: চালের বস্তায় লিখতে হবে ধানের জাত ও মিল গেটের মূল্য
এবারের মঙ্গল শোভাযাত্রার থিম নির্ধারণ করা হয়েছে 'আমরা তো তিমিরবিনাশী'।
শোভাযাত্রায় নেতৃত্ব দেবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল।
শোভাযাত্রাটি শাহবাগ মোড় ও শিশু পার্ক সংলগ্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে গিয়ে শেষ হবে।
মঙ্গল শোভাযাত্রার সার্বিক প্রস্তুতি নিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। এ উপলক্ষে জয়নুল গ্যালারিতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন দিক নির্দেশনা দেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক ড. মাকসুদ কামাল।
সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন তিনি। চারুকলা অনুষদ থেকে যথাসময়ে শোভাযাত্রা শুরু হবে।
নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে আগামী ১৩ এপ্রিল (শনিবার) সন্ধ্যা থেকে এবং পহেলা বৈশাখের দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টিকারযুক্ত যানবাহন ছাড়া অন্য কোনো যানবাহন ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।
শোভাযাত্রা চলাকালীন কাউকে উৎসবের মাস্ক পরতে দেওয়া হবে না। তবে অংশগ্রহণকারীদের হাতে উৎসবের মাস্ক বহন করার অনুমতি দেওয়া হবে।
শোভাযাত্রার সময় কোনো ধরনের বাঁশি বা ভুভুজেলা ব্যবহার না করারও পরামর্শ দেন উপাচার্য।
আরও পড়ুন: পহেলা বৈশাখ উদযাপনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার ডিএমপির
পহেলা বৈশাখ উদযাপনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার ডিএমপির
৮ মাস আগে
ডেঙ্গুর চিকিৎসা দিতে সব হাসপাতাল প্রস্তুত রাখার নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
ডেঙ্গু রোগীদের যথাযথ চিকিৎসাসেবা দিতে সারাদেশের হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।
মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া নির্মূলে করণীয় বিষয়াদি নিয়ে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের মেয়রের সঙ্গে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: দেশের চিকিৎসকদের মান পৃথিবীর কোনো দেশ থেকেই কম নয়: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘ডেঙ্গুর প্রজনন ও বিস্তার কীভাবে হয় সে বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা হবে। আমরা প্রিভেনশন নেব প্রতি ওয়ার্ডে, মানুষকে সচেতন করা ও মানুষকে বোঝানো যে ডেঙ্গু কীভাবে হয়।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে যেন হাসপাতালগুলো প্রস্তুত রাখা হয়। রোগীরা যখন ডেঙ্গু আক্রান্ত হন বা জ্বর হয় তারা যেন অতি দ্রুত হাসপাতালে আসেন। অনেক সময় দেখা যায় অনেক দেরিতে আসেন। তখন কিছু করা যায় না। এই ম্যাসেজগুলো আমরা দিচ্ছি।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে দগ্ধ রোগীদের উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর বোর্ড সভা
চিকিৎসকরা চাইলেই রোগীর সঙ্গে সুসম্পর্ক তৈরি হতে পারে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
৯ মাস আগে
ঘূর্ণিঝড় মিধিলি: চট্টগ্রামে ৬০৯টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত
বঙ্গোপসাগরের সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘মিধিলি’ মোকাবিলায় ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন।
বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) রাতে অনুষ্ঠিত জরুরি প্রস্তুতি সভায় এ তথ্য জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান।
সভার সভাপতি জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান জানান, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় ৬০৯টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মহানগরে ১১৬টি এবং জেলায় ৪৯৩টি। এছাড়া ছাড়াও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চিহ্নিত করে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহারের লক্ষ্যে প্রস্তুত রাখার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা মাধ্যমিক ও প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত নিম্নচাপ গভীর নিম্নচাপে পরিণত, সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত
জেলা প্রশাসকের নির্দেশক্রমে জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা জেলার ত্রাণসামগ্রী মজুদ পরিস্থিতি সভায় উপস্থাপন করেন।
সভায় জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা জানান, বর্তমানে জেলা প্রশাসনের কাছে ত্রাণ হিসেবে নগদ ২২ লাখ ৩০ হাজার টাকা, চাল ২৪৪ মেট্রিক টন, গোখাদ্যের জন্য ৬ লাখ ৮০ হাজার টাকা, শিশুখাদ্য বাবদ ৬ লাখ ৮০ হাজার টাকা, শুকনো খাবার ৪৭২ ব্যাগ, কম্বল ১ হাজারটি এবং ৪৭ হাজার ওরস্যালাইন মজুত আছে।
সম্ভাব্য পরিস্থিতি পর্যালোচনাক্রমে প্রয়োজনের নিরিখে এসব সামগ্রী দ্রুত বরাদ্দ দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
জেলা প্রশাসকের বাস ভবন থেকে অনুষ্ঠিত ভার্চুয়ালি ওই সভায় চট্টগ্রামের জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের প্রধান, সিটি করপোরেশনের প্রতিনিধি, উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, সহকারী কমিশনার (ভূমি), উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন এনজিও, গণমাধ্যমকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের কর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড় মিধিলি: সন্ধ্যা নাগাদ মোংলা-পায়রা উপকূল অতিক্রম করতে পারে
জেলা প্রশাসক জরুরি সেবাপ্রদানকারী প্রতিষ্ঠান বিশেষ করে, হাসপাতাল, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি ও সিটি করপোরেশনে কন্ট্রোল রুম খোলা, উপজেলা পর্যায়ে দ্রুত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির জরুরি সভা আয়োজন, স্ব স্ব এসওপি অনুযায়ী সব দপ্তরের কার্যক্রম গ্রহণ, বিভিন্ন এনজিও, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, গণমাধ্যমকে দুর্যোগ মোকাবিলায় অংশগ্রহণ, উপকূলবর্তী ও পাহাড়ি এলাকায় মানুষকে সচেতন করতে মাইকিং কার্যক্রম চলমান রাখা, যেকোনও জরুরি প্রয়োজনে জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তার সঙ্গে এবং জেলা প্রশাসনের কন্ট্রোল রুমের নম্বরে যোগাযোগ করার বিষয়ে নির্দেশনা প্রদান করেন।
জেলা প্রশাসক বলেন, ‘ইতোমধ্যেই আমাদের বিভিন্ন টিম মাইকিং করেছে। আশ্রয়কেন্দ্রগুলো খোলা আছে। পাশাপাশি শুকনো খাবারসহ প্রয়োজনীয় ওষুধের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যেকোনও দুর্যোগ মোকাবিলায় আমরা সব পর্যায়ের প্রস্তুতি নিয়েছি।’
আরও পড়ুন: বঙ্গোপসাগরের গভীর নিম্নচাপটি বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে: প্রতিমন্ত্রী
১ বছর আগে