কুমারখালী
কুষ্টিয়ায় ২ মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে মো. সবুজ ও বিপ্লব হোসেন নামে দুইজন নিহত হয়েছেন।
রবিবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সান্দিয়ারা লাহিনীপাড়া সড়কের চাপড়া ইউনিয়নের চাপড়া সেতু এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: যশোরে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
নিহত দুইজন হলেন- কুষ্টিয়া সদর উপজেলার মিলপাড়া এলাকার আব্দুল মালেকের ছেলে মো. সবুজ এবং একই উপজেলার বাড়াদী উত্তরপাড়া এলাকার মৃত মোক্তার হোসেনের ছেলে বিপ্লব হোসেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, দুইটি মোটরসাইকেলই অতিরিক্ত গতিতে চলছিল। এ জন্য নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মোটরসাইকেল দুটির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় রাস্তায় ছিটকে পড়ে তারা গুরুতর আহত হন।
পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক বিপ্লবকে মৃত ঘোষণা করেন এবং সবুজকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন। বিকাল ৩টার দিকে সবুজের মৃত্যু হয়।
কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের সদস্য সোহেল রানা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আকিবুল ইসলাম বলেন, দুইটি মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুইজন নিহত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: হবিগঞ্জে খোয়াই নদীতে নিখোঁজ শিশুর লাশ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে গাড়িচাপায় ভ্যানচালক নিহত
৬ মাস আগে
কুমারখালীতে সংঘর্ষে দুই ভাই গুলিবিদ্ধ!
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর সহিংসতায় কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে প্রতিপক্ষের হামলায় দুই ভাই গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। তবে দায়িত্বরত চিকিৎসক গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা জানালেও অস্বীকার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) সকাল সোয়া ৬টার দিকে উপজেলার কয়া ইউনিয়নের বেরকালোয়া মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ হয়ে পুলিশ কনস্টেবলের মৃত্যু: সহকর্মী
গুলিবিদ্ধ দুই ভাই ওই এলাকার মৃত কেঁদো শেখের ছেলে মো. জিয়ার হোসেন (৪৫) ও আলতাফ হোসেন (৫০)।
তারা বর্তমানে ২৫০ শষ্যা বিশিষ্ট কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তারা দুজনই জেলে।
গুলিবিদ্ধ হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) তাপস কুমার সরকার জানান, ছররা গুলিবিদ্ধ দুইজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তারা আশঙ্কামুক্ত।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে নৌকা ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর সংঘর্ষে দুইজন গুলিবিদ্ধ
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বের কালোয়া গ্রামের সাবেক মেম্বর আব্দুল খালেকের সঙ্গে মৃত কেঁদো শেখের ছেলেদের প্রায় ১০ থেকে ১৫ বছর ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সামাজিক দ্বন্দ্ব চলে আসছে। পদ্মা নদীতে মাছ ধরা, যেকোনো নির্বাচনসহ বিভিন্ন অজুহাতে প্রায় দুইপক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। তারই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার সকালে বেরকালোয়ারা মোড়ে দুপক্ষ আগ্নেয়াস্ত্রসহ সংঘর্ষে জড়ায়। এতে দুই ভাই গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
এ বিষয়ে আহতদের ছোট ভাই ইয়ারুল আলী অভিযোগ করে জানান, সাবেক মেম্বর খালেক ও তার দুই ছেলে রিপন এবং লিটনের সন্ত্রাসী বাহিনী আছে। তারা নিয়মিত জেলেদের কাছে চাঁদা দাবি করে। এসব নিয়ে ১০ থেকে ১৫ বছর ধরে ওই গ্রুপের সঙ্গে তাদের বিরোধ চলছে। বিরোধের জেরে বিভিন্ন অজুহাতে প্রায় প্রতিপক্ষ তাদের উপর হামলা চালায়। সকালেও তার দুই ভাইকে গুলি করে আহত করেছে।
আরও পড়ুন: হবিগঞ্জে পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষে ২ সাংবাদিকসহ গুলিবিদ্ধ ৫, আহত ২৫
তার দাবি, নৌকায় ভোট দেওয়ার কারণেই আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে তাদের উপর হামলা করেছে প্রতিপক্ষরা। অতীতের ঘটনায় কয়েকটি মামলা চলমান।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে খালেক মেম্বরের ছেলে রিপন আলী মুঠোফোনে জানান, প্রতিপক্ষের লোকজন তাদের উপর হামলা করেছিল। সেজন্য তারাও প্রতিপক্ষকে পাল্টাধাওয়া দিয়েছিলেন। সে সময় কয়েকজনকে মারধর করা হয়েছে। তবে গোলাগুলির কোনো ঘটনা ঘটেনি।
এলাকাবাসী জানায়, সকালে গোলাগুলির শব্দ শুনেছেন তারা। অতীতেও কয়েকবার সেখানে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।
আরও পড়ুন: কুষ্টিয়ায় সন্ত্রাসী হামলায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গুলিবিদ্ধ
গোলাগুলির ঘটনা অস্বীকার করে কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আকিবুল ইসলাম জানান, পূর্ব শত্রুতা ও সামাজিক দ্বন্দ্বের জেরে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
৯ মাস আগে
১০ দিনেও খোঁজ মিলেনি কুমারখালীর নিখোঁজ ব্যাংক কর্মকর্তার
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে নিখোঁজের ১০ দিনেও সন্ধান মিলেনি রাজিব আহমেদ (৪০) নামে এক ব্যাংক কর্মকর্তার।
স্বজনদের দাবি, গত ২২ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কুমারখালী পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের শেরকান্দি এলাকা থেকে নিখোঁজ হয়েছেন ওই ব্যাংক কর্মকর্তা।
নিখোঁজ ব্যাংক কর্মকর্তা রাজিব আহমেদ পূবালী ব্যাংকের কুমারখালী শাখার সিনিয়র কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত।
তিনি জেলার ভেড়ামরা উপজেলার বামনপাড়া গ্রামের ইব্রাহিম আলীর ছেলে। এ ঘটনায় ২২ ডিসেম্বর রাতে কুমারখালী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন ওই কর্মকর্তার স্ত্রী রায়হানা পারভীন।
আরও পড়ুন: খাগড়াছড়িতে দুর্বৃত্তের গুলিতে ৪ ইউপিডিএফ নেতা-কর্মী নিহত, নিখোঁজ ২
রায়হানা জানান, দুই সন্তান নিয়ে তিনি মাসখানেক ধরে তার বাবার বাড়ি খোকসায় আছেন। তার স্বামী কুমারখালী শেরকান্দি এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে নিয়মিত ব্যাংকে যাওয়া আসা করে। গত ২১ ডিসেম্বর রাতে তার স্বামী মুঠোফোনে তাকে জানিয়েছিল শুক্রবার ( ২২ ডিসেম্বর) তিনি ( রাজিব) গ্রামের বাড়ি ভেড়ামারা যাবেন। এরপর ২২ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টার দিকে তার সঙ্গে কথা বলে গ্রামের বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেন। কিন্তু বের হওয়ার ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর থেকে স্বামীর ফোন বন্ধ পান তিনি।
তিনি আরও জানান, ওই দিন বিকাল থেকেই তিনি তার স্বামীকে স্বজন, বন্ধুসহ সব স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও সন্ধান পাননি। পরে থানায় জিডি করেছেন তিনি।
রায়হানা বলেন, স্বামী রাজিবের কোনো শত্রু ছিল না। তবে তাদের সংসার জীবনে কিছুটা পারিবারিক কলহ ছিল।
ব্যাংক কর্মকর্তার বড় ভাই সাইদুল ইসলাম সান্টু জানান, নিখোঁজের খবর পেয়ে সম্ভাব্য সব স্থানে খোঁজাখুঁজি করছেন তারা। থানায়ও গিয়েছেন। তবুও ভাইকে পাওয়া যায়নি।
তিনি বলেন, স্ত্রীর সঙ্গে তার ভাইয়ের পারিবারিক কলহ ছিল।
রাজিব আহমেদকে তার স্ত্রী রায়হানা মারধর করতেন বলে অভিযোগ করেন সান্টু।
পূবালী ব্যাংক কুমারখালী শাখার ব্যবস্থাপক আব্দুল হামিদ জানান, রাজিব খুব ভদ্র, নম্র ভালো মানুষ। অফিসে কারো সঙ্গে কোনো মনোমালিন্য ছিল না। গত ২০ ডিসেম্বর শেষ অফিসে এসেছিলেন রাজিব।
জিডির তদন্তকারী কর্মকর্তা পরিদর্শক (এসআই) সাইফুল ইসলাম জানান, ঘটনার তদন্ত চলছে। এখনই বিস্তারিত বলা যাচ্ছে না।
আরও পড়ুন: বগুড়ার বিএনপির নিখোঁজ দুই নেতার অবস্থান জানাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
১০ মাস আগে
কুমারখালীতে বিষাক্ত অ্যালকোহল পানে ২ জনের মৃত্যু!
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে বিষাক্ত অ্যালকোহল পান করে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় অসুস্থ হয়ে আরও একজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
রবিবার (৩ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নুরুল ইসলাম (৫০) নামের এক মোটর শ্রমিকের মৃত্যু হয়। এর আগের দিন শনিবার (২ ডিসেম্বর) রাতে মারা যান কাশেম আলী (৪০)।
নুরুল ইসলাম উপজেলার বাগুলাট ইউনিয়নের শালঘরমধুয়া গ্রামের মৃত ইজ্জত আলীর ছেলে এবং কাশেম আলী ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) থানার দুর্বাচারা গ্রামের নুর ইসলাম পটলের ছেলে।
এ ছাড়াও, মো. গঞ্জের আলী নামে একজন অসুস্থ হয়ে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তিনি দুর্বাচারা গ্রামের মৃত আনছার আলীর ছেলে।
জানা গেছে, গত শনিবার সন্ধ্যায় নুরুল ইসলাম ও মো. কাশেম আলী অ্যালকোহল পান করেন। এরপর গঞ্জের আলীসহ তিনজনে পুনরায় ওই অ্যালকোহল পান করেন।
আরও পড়ুন: কুষ্টিয়ায় যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ, স্ত্রী-শাশুড়ি কারাগারে
আনুমানিক রাত সাড়ে ৮টায় তারা অসুস্থ হয়ে পড়ায় স্বজনেরা তাদের কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। ওই রাতেই চিকিৎসাধীন কাশেম মারা যান। পরের দিন রবিবার রাত ৮টায় নুরুল ইসলাম মারা যান। গঞ্জের আলী এখনও ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
২৫০ শয্যা বিশিষ্ট কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আরএমও তাপস কুমার সরকার জানান, চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুইজন মারা গেছেন। এঘটনায় এখনও একজন চিকিৎসাধীন।
তিনি বলেন, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল পান করায় এ ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে। তবে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আকিবুল ইসলাম জানান, বিষাক্ত অ্যালকোহল পানে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, এ ঘটনায় কেউ কোনো লিখিত অভিযোগ করেনি। তাই এখন পর্যন্ত কাউকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: কুষ্টিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় নারী নিহত, আহত ৩
কুষ্টিয়ায় চুরির অপবাদে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
১০ মাস আগে
কুমারখালীতে ১০০ লিটার চোলাই মদ উদ্ধার, যুবক আটক
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে প্রায় ১০০ লিটার চোলাই মদ উদ্ধার করা হয়েছে। এসময় মো. সালাউদ্দিন (৩৫) নামে এক যুবককে আটককের দাবি করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (১৯ অক্টোবর) দুপুরে পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ডের বড় মসজিদ সড়ক এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।
আটক মো. সালাউদ্দিন কুমারখালী পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ডের খয়েরচারা মাঠপাড়া গ্রামের আমিনুর ইসলামের ছেলে।
কুমারখালী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মারুফ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এক অভিযানে ১০০ লিটার চোলাই মদসহ সালাউদ্দিনকে আটক করা হয়। তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা প্রক্রিয়াধীন।
আরও পড়ুন: নেত্রকোনায় ১৩২ বোতল ভারতীয় মদ জব্দ, ব্যবসায়ী আটক
কুড়িগ্রামে বিদেশি মদ জব্দ, আটক ২
১ বছর আগে
কুমারখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় এনজিওকর্মী নিহত
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় এক এনজিওকর্মী নিহত হয়েছেন। রবিবার (১ অক্টোরব) ৭টার দিকে উপজেলার কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়কের পুটিয়া এলাকায় দুর্ঘটনাটি ঘটে।
নিহত শিমা খাতুন (৩২) নন্দনালপুর ইউনিয়নের বজরুখ বাঁখই গ্রামের হারুন প্রামাণিকের স্ত্রী ও দুই সন্তানের জননী।
এছাড়াও, তিনি খোকসা ব্র্যাক এনজিওর হিসাবরক্ষক ছিলেন।
আরও পড়ুন: মিরসরাইয়ে হানিফের বাসের ধাক্কায় এনজিওকর্মী নিহত
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, রবিবার ৭টার দিকে কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়কের আলাউদ্দিন নগর থেকে স্কুটি চালিয়ে কুমারখালীর দিকে যাচ্ছিলেন। সেসময় পুটিয়া এলাকায় পৌঁছালে পিছন দিক থেকে আসা একটি ট্রাক ধাক্কা দিয়ে চলে যায়। এতে সড়ক থেকে ছিটকে পড়ে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
কুমারখালী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মারুফ বলেন, ওই এনজিওকর্মীকে অজ্ঞাত একটি ট্রাক পিছন থেকে ধাক্কা দিলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
কুষ্টিয়া চৌড়হাঁস হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. লিয়াকত আলী জানান, লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় প্রবাসী নিহত
রাজধানীতে বাসের ধাক্কায় রিকশা আরোহী নিহত
১ বছর আগে
কুমারখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে লাইনম্যানের মৃত্যু
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে বিদ্যুতায়িত হয়ে একজন লাইনম্যান নিহত এবং হেডমিস্ত্রী গুরুতর আহত হয়েছেন। শনিবার দুপুর দেড়টার দিকে কুমারখালী পৌরসভার খোকনমোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত লাইনম্যানের নাম মো. মানিক হোসেন (৪০)। তিনি উপজেলার চাপড়া ইউনিয়নের জয়নাবাদ গ্রামের মৃত আমির হোসেনের ছেলে।
আহত হেডমিস্ত্রী রাজু হোসেন (৪৫) একই এলাকার মৃত তছলেম হোসেনের ছেলে।
জানা যায়, কুমারখালীর ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ড্রিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ( ওজোপাডিকোলি) পৌরসভার খোকনমোড় এলাকায় উন্নয়নমূলক কাজ করছিলেন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকরা। উন্নয়ন কাজের জন্য বেলা দুইটা পর্যন্ত বিদ্যুত লাইন বন্ধ রাখার কথা বলেছিলেন সহকারী প্রকৌশলী মো. রাজু হোসেন। কাজ চলাকালীন সময়ে শ্রমিকদের সঙ্গে একাধিকবার মুঠোফোনে রাজুর কথা হয়েছিল। কিন্তু হঠাৎ বেলা দেড়টার দিকে লাইন চালু হলে বিদ্যুতায়িত হয়ে লাইনম্যান মানিক ও হেডমিস্ত্রি রাজু গুরুতর আহত হন। পরে অন্যান্য শ্রমিকরা তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানকার চিকিৎসক মানিককে মৃত ঘোষণা করেন এবং উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজুকে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে পাঠান।
আরও পড়ুন: উল্লাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু
এবিষয়ে শ্রমিক রফিকুল ইসলাম বলেন, তারা খোকন মোড়ে কাজ করছিলেন। রাজু স্যারের সঙ্গে তাদের বারবার কথা হচ্ছিল। দুইটা পর্যন্ত লাইন বন্ধ থাকার কথা ছিল। কিন্তু আগেই লাইন চালু হলে দুর্ঘটনায় মানিক মারা যান এবং হেডমিস্ত্রি আহত হন।
এবিষয়ে কাজের ঠিকাদার ময়েজ উদ্দিন বলেন, তিনি অন্য সাইডের কাজে ছিলেন। লাইন বন্ধ রাখার কথা ছিল। কিন্তু নির্দিষ্ট সময়ের আগেই লাইন চালু হওয়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে তিনি ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়েছেন।
শ্রমিকদের অভিযোগ অস্বীকার করে কুমারখালী ওজোপাডিকোলি'র প্রকৌশলী মো. মখলেছুর রহমান ও সহকারী প্রকৌশলী রাজু হোসেন বলেন, এক অঞ্চলের লাইন বন্ধ করে শ্রমিকরা অন্য অঞ্চলে কাজ করছিলেন। ঠিকাদারের ভুলেই এ মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটেছে।
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোহসীন হোসাইন বলেন, বিদ্যুত অফিস দুইটার পরিবর্তে দেড়টার দিকে লাইন চালু করায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
আরও পড়ুন: চরফ্যাশনে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু
মতলবে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণ ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত
১ বছর আগে
কুষ্টিয়ায় ১০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল উদ্ধার
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে বৃহস্পতিবার পদ্মা নদীতে সকাল ১০টা হতে বিকালে ৪টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে দশ হাজার মিটার কারেন্ট জাল এবং তিন কেজি জাটকা মাছ উদ্ধার করা হয়।
অভিযান পরিচালনা করেন, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান।
আরও পড়ুন: মাগুরায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল উদ্ধার
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা বলেন, অভিযানে কারেন্ট জাল ও জাটকা মাছ উদ্ধার করা হয়। ১ নভেম্বর হতে আগামী জুন পর্যন্ত এই অভিযান চলমান থাকবে।
তিনি আরও বলেন, জব্দ কারেন্টজাল বিকালে আগুনে পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয় এবং জাটকাগুলোও সেখানকার এতিমখানা ও দুঃস্থদের মাঝে বিতরণ করা হয়।
আরও পড়ুন: শেরপুরে সাড়ে ৩৩ হাজার মিটার কারেন্ট জাল জব্দ
মানিকগঞ্জে ৮৮ লাখ টাকার কারেন্ট জাল উদ্ধার
১ বছর আগে
কুমারখালীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় স্কুলছাত্রী নিহত, আহত ২
কুষ্টিয়ার কুমারখালীত মোটরসাইকেলের ধাক্কায় সামিয়া আফরিন সোহাগী (৭) নামে এক স্কুলছাত্রী নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় চালকসহ আরও এক ছাত্রী গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
সোমবার বেলা ১২ টার দিকে কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়কের ৩২ নং চড়াইকোল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় মোটরসাইকেলটিকে জব্দ ও চালককে আটক করেছে পুলিশ।
নিহত আফরিন সোহাগী ওই বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী ও উপজেলার নন্দনালপুর ইউনিয়নের চড়াইকোল হওতাপাড়ার দিনমজুর মো. সোহান শেখের মেয়ে।
আহত হালিমা আক্তার মুন্নি (৭) একই এলাকার মো. হালিম আলীর মেয়ে ও একই বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী।
আর আহত মোটরসাইকেল চালক কুষ্টিয়া সদর উপজেলার কাঞ্চনপুর রাতুলপাড়ার মো. হেকমত আলীর ছেলে মো. নাইমুল হোসেন নয়ন।
তিনি একজন কসমেটিক্স ব্যবসায়ী।
আরও পড়ুন: কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
পুলিশ ও জনতা জানায়, বিদ্যালয়ের সামনের কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী সড়কটি ২৪ ঘণ্টা ব্যস্ত থাকে। সড়কে বিদ্যালয় এলাকায় কোন স্প্রিডব্রেকারে বা গতিরোধক নেই। প্রতিদিনই শিক্ষক ও স্থানীয়রা শিক্ষার্থীদের সড়ক পারাপার করে দেন। দুপুরে বিদ্যালয়ের সকাল শিফট ছুটির পর সহকারী শিক্ষক মুক্তা রাণী শিকদার ও স্থানীয় মিঠুন আলী শিক্ষার্থীদের সড়ক পারাপার করছিলেন। এ সময় অতিরিক্ত গতি নিয়ে কুষ্টিয়া থেকে একটি এ্যাপাসি ফোর ভি মডেলের মোটরসাইকেলটি কুমারখালীর দিকে যাচ্ছিলেন। তখন গাড়ির চালক গতি নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে শিক্ষার্থীদের ধাক্কা দিলে দুর্ঘটনাটি ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই সামিয়া আক্তার সোহাগী নিহত হয়। এ ঘটনায় আরেক ছাত্রী হালিমা আক্তার মুন্নি ও চালক নাইমুল হোসেন নয়ন গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান।
এছাড়া দুর্ঘটনার পর বিদ্যালয় এলাকায় সড়কে স্প্রিডব্রেকার এবং ঘাতক চালককের বিচারের দাবিতে ওই বিদ্যালয়ের কয়েকশত শিক্ষার্থী ও স্থানীয়রা কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন।
এতে প্রায় ৩০ মিনিট সড়কের যানচলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
পরে খবর পেয়ে কুমারখালী থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে অবরোধকারীদের দাবি মেনে নেন এবং যানচলাচল স্বাভাবিক করেন।
এ বিষয়ে ওই বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মুক্তা রাণী শিকদার বলেন, বিদ্যালয় ছুটির পর তিনি শিক্ষার্থীদের সড়ক পারাপারে সহযোগিতা করছিলেন। হঠাৎ দ্রুত গতি সম্পন্ন একটি মোটরসাইকেল দুই শিশুকে সজোরে ধাক্কায় দেয়। এতে ঘটনাস্থলই সোহাগী মারা যায়। মুন্নি নামের আরেকজন ছাত্রী গুরুতর আহত হয়।
তিনি বিদ্যালয় এলাকায় স্প্রিডব্রেকার নির্মাণ ও চালকের শাস্তির দাবি জানান।
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোহসীন হোসাইন বলেন, মোটরসাইকেলেরর ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই একজন ছাত্রী নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় চালকসহ আরও একজন ছাত্রী আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
বিদ্যালয় এলাকায় স্প্রিডব্রেকারে নেই এবং মোটরসাইকেলের অতিরিক্ত গতি থাকার কারণে এদুর্ঘটনাটি ঘটেছে।
তিনি আরও বলেন, মোটরসাইকেলটি জব্দ ও চালককে আটক করা হয়েছে। লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
আরও পড়ুন: কুষ্টিয়ায় শ্যালকের হাতে দুলাভাই খুন
কুষ্টিয়ায় ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল চালকসহ নিহত ২
১ বছর আগে
কুষ্টিয়ায় শ্লীলতাহানির অভিযোগে প্রধান শিক্ষক বরখাস্ত, পুলিশে সোপর্দ
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে পঞ্চম শ্রেণীর এক শিক্ষার্থীর শ্লীলতাহানির মামলায় বরখাস্ত প্রধান শিক্ষককে বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় পুলিশে সোপার্দ করেছেন এলাকাবাসী।
অভিযুক্ত শিক্ষকের নাম মো. আব্দুল হালিম (৪০)। তিনি উপজেলার নন্দনালপুর ইউনিয়নের কাশিমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এবং কয়া ইউনিয়নের খলিশাদহ গ্রামের মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে।
জানা যায়, বরখাস্ত হওয়ার পরও অভিযুক্ত ওই শিক্ষক নিয়মিত বিদ্যালয়ে আসছেন। এমনকি আইন অমান্য করেই চালিয়ে যাচ্ছেন উপবৃত্তি, মাসিক রিটার্নসহ কার্যালয়ের নানা কার্যক্রম। বৃহস্পতিবারও বিদ্যালয়ে মাসিক রিটার্ন তৈরির কাজে আসেন ওই শিক্ষক। খবর পেয়ে স্থানীয় লোকজন বিদ্যালয়ের মাঠে ভিড় জমাতে থাকেন। লোকজন দেখে অভিযুক্ত ওই শিক্ষক দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করেন। এ সময় স্থানীয় লোকজন শিক্ষককে ধরে বিদ্যালয়ের কক্ষে আটক করে পুলিশ ও শিক্ষা কর্মকর্তাদের খবর দেন।
পরে খবর পেয়ে দুপুর দেড়টার দিকে ওই শিক্ষককে বিদ্যালয় থেকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। এসময় উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোছা. জিন্নাত আরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: চলন্ত বাসে ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি: গ্রেপ্তার চালকের রিমান্ড মঞ্জুর
পুলিশ, শিক্ষা কার্যালয় ও মামলার বাদী সূত্রে জানা গেছে, ‘টিসি দেয়ার ভয় দেখিয়ে অভিযুক্ত ব্যক্তি একাধিকবার ভুক্তভোগীর শ্লীলতাহানি করেছে। সর্বশেষ গত ২৩ আগস্ট দুপুরে ভুক্তভোগী তার পরিবারের সদস্যদের শ্লীলতাহানির কথা জানায়। পরে গত ২ সেপ্টেম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে কুমারখালী থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগীর মা।
এরপর অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক গত ২০ সেপ্টেম্বর কুষ্টিয়া আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। কিন্তু আদালত জামিন না মঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠানোয় বিভাগীয় উপপরিচালক প্রাথমিক শিক্ষা খুলনা বিভাগ অভিযুক্ত শিক্ষককে ২০ সেপ্টেম্বর থেকে সাময়িক বরখাস্ত করেন।
এসময় বিভাগীয় উপপরিচালক জানান, যতদিন মামলা চলমান থাকবে, ততদিন ওই শিক্ষক বরখাস্ত থাকবেন। বিদ্যালয়ে কোনো কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবেন না।
এবিষয়ে স্থানীয় একজন বলেন, ‘অভিযুক্ত মাস্টারের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। বরখাস্ত হয়েও বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসা করতেছে। আজ আমরা আটক করে রেখেছি। এর একটা বিচার হওয়া দরকার।'
গরিবুল্লাহ নামের আরেকজন বলেন, 'বহিস্কৃত হয়ে কিভাবে স্কুলে আসে তিনি। তার (শিক্ষক) জন্য মেয়েরা স্কুলে আসা বন্ধ করে দিছে। এমন শিক্ষকের ফাঁসি হওয়া উচিত।'
এবিষয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক বলেন, 'অন্যান্য শিক্ষকেরা অফিসের কাজ বুঝতে পারছিলোনা। তাই সহযোগিতা করার জন্য বিদ্যালয়ে এসেছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হাসানুজ্জামান বলেন, 'স্যারের কোনো দোষ নেই। আমরা বিদ্যালয়ের সব কাজ বুঝিনা। তাই স্যারকে ডেকেছিলাম। ভুল হয়েছে। আর এমন হবেনা।'
উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোছা. জিন্নাত আরা বলেন, 'প্রধান শিক্ষক বরখাস্ত রয়েছেন। উপজেলা অফিসে হাজিরা দিচ্ছেন। বৃহস্পতিবার সকালেও হাজিরা দিয়েছেন। কাউকে না জানিয়েই তিনি বিদ্যালয়ে গেছেন। কিন্তু তিনি বিদ্যালয়ে যেতে পারবেন না, কোনো কাজও করতে পারবেন না। বিষয়টি দেখা হচ্ছে।'
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোহসীন হোসাইন বলেন, 'খবর পেয়ে অবরুদ্ধ শিক্ষককে উদ্ধার করে থানা আনা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। পরে বিস্তারিত বলা যাবে।'
আরও পড়ুন: জিন তাড়ানোর নামে কিশোরীর শ্লীলতাহানি, গ্রেপ্তার ১
খুলনায় কলেজ শিক্ষকের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ
১ বছর আগে