ভোমরা স্থলবন্দর
সাড়ে ৪ মাস পর সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু
দীর্ঘ চার মাস ২০ দিন বন্ধ থাকার পর সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে আবারও পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে।
রবিবার (১৭ আগষ্ট) সন্ধ্যায় সাতটি ট্রাকে মোট ২০২ টন পেঁয়াজ ভোমরা বন্দরে প্রবেশ করেছে। সোমবার (১৮ আগষ্ট) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ভোমরা কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
ভোমরা সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আবু মুসা বলেন, আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান রেবতী কুমার বিশ্বাসের মালিকানাধীন মেসার্স অয়ন ট্রেডার্স এসব পেঁয়াজ আমদানি করেছে। আর ছাড়কারক প্রতিষ্ঠান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছে মোশাররফ ট্রেডার্স। যার স্বত্বাধিকারী জিএম আমীর হামজা।
তিনি আরও বলেন, ভারতের ঘেজাডাঙ্গা স্থলবন্দরে আরও কয়েকটি ট্রাক পেঁয়াজ ঢোকার অপেক্ষায় রয়েছে।
পড়ুন: ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানীতে আইপি নীতি পূর্নবিবেচনার দাবি আমদানিকদের
ভোমরা কাস্টমসের সহকারী কমিশনার মো. শওকত হোসেন বলেন, রবিবার সন্ধ্যা নাগাদ ৭টি গাড়িতে ২০২ টন ভারতীয় পেঁয়াজ ভোমরা বন্দরে প্রবেশ করেছে। চলতি বছরের ২৭ মার্চ এ বন্দর দিয়ে সর্বশেষ পেঁয়াজ আমদানি হয়েছিল।
এতে দীর্ঘ বিরতির পর আবারও ভোমরা স্থলবন্দর হয়ে ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানির দ্বার উন্মুক্ত হলো।
১০৮ দিন আগে
ভোমরা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
টানা ৮ দিন বন্ধ থাকার পর সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে। রবিবার (৬ এপ্রিল) সকাল ৯টা থেকে পুনরায় বন্দরের কার্যক্রম পুরোদমে শুরু হয়।
ভোমরা সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আবু মুছা বলেন, ‘আজ (রবিবার) থেকে বন্দরের সব কার্যক্রম স্বাভাবিক হয়েছে। ঈদের ছুটি ও সাপ্তাহিক বন্ধের কারণে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের ঘোজাডাঙা ও ভোমরা স্থলবন্দর সিঅ্যন্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের যৌথ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গত ২৯ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ছিল।’
আরও পড়ুন: আটদিন পর আমদানি-রপ্তানি শুরু হিলি স্থলবন্দরে
ভোমরা স্থলবন্দরের উপপরিচালক মো. রুহুল আমিন (ট্রাফিক) বলেন, ‘ভারত থেকে পণ্যবাহী গাড়ি বন্দরে এসেছে। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে রপ্তানি পণ্য নিয়ে ট্রাকগুলো বন্দরে এসেছে।’
এদিকে ভোমরা ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট সূত্রে জানা গেছে, ছুটির মধ্যেও দুই দেশের পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক ছিল। যাত্রীরা ভোগান্তি ছাড়াই সীমান্ত অতিক্রম করতে পেরেছেন
২৪২ দিন আগে
ঈদে টানা ৮ দিন বন্ধ থাকবে ভোমরা স্থলবন্দর
ঈদুল ফিতর ও সাপ্তাহিক ছুটির কারণে টানা আট দিন বন্ধ থাকবে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর। তবে, দুই দেশের পাসপোর্টধারী যাত্রীদের চলাচল স্বাভাবিক থাকবে।
ভোমরা সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আবু মুছা বলেন, ‘২৯ মার্চ (শনিবার) থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত বন্দর দিয়ে সব আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে, রবিবার (৬ এপ্রিল) থেকে বন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক হবে।’
তিনি বলেন, ‘শুক্রবার (২৮ মার্চ) বিকাল থেকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের ঘোজাডাঙা স্থলবন্দর ও ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাবে। ঈদের জন্য বন্দরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নিজ নিজ এলাকায় চলে যাবেন। একইভাবে, আমদানিকারকরা ছুটিতে থাকবেন, এই সময়ে কোনো পণ্য খালাস করা হবে না।’
আরও পড়ুন: ১২ দিনের জন্য বন্ধ হচ্ছে তামাবিল স্থলবন্দর
ভোমরা চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন কর্মকর্তারা জানান, পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক থাকবে। অর্থাৎ, যাত্রীরা পূর্বের মতোই নির্বিঘ্নে সীমান্ত পাড়ি দিতে পারবেন।
স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ৬ এপ্রিল থেকে পুনরায় বন্দরের কার্যক্রম চালু হবে। তখন স্বাভাবিকভাবে আমদানি-রপ্তানি ও ব্যবসায়িক কার্যক্রম পুরোদমে চলবে।
২৫৩ দিন আগে
ভোমরা স্থলবন্দরে আমদানি কমলেও বেড়েছে রাজস্ব
চলতি অর্থবছরে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি কমলেও রাজস্ব আয় বেড়েছে প্রায় ৩০ শতাংশ। গত অর্থবছরের প্রথম আট মাসের তুলনায় চলতি অর্থবছরের একই সময়ে বন্দরে পণ্য আমদানিতে সরকারের রাজস্ব আয় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৬২ কোটি টাকা বেশি হয়েছে।
বন্দর সংশ্লিষ্ট ও ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, আমদানিকৃত পণ্যের মূল্য বেশি হওয়ায় রাজস্ব আয় বেড়েছে।
ভোমরা শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব শাখা থেকে জানা গেছে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ভোমরা স্থলবন্দরের জন্য চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-জুন পর্যন্ত রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে ৯৪৬ কোটি ২৩ লাখ টাকা। এর মধ্যে গেল আট মাসের অর্থাৎ জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয় ৫৮৯ কোটি ৪২ লাখ টাকা। কিন্তু বন্দরটিতে ওই লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রাজস্ব আয় হয়েছে ৭৫১ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৬২ কোটি ২৪ লাখ টাকা বেশি।
অন্যদিকে গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিলো ৮৫৩ কোটি ৯৯ লাখ টাকা। যার প্রথম আট মাসের রাজস্ব আদায় লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয় ৪৯৫ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। অথচ ওই লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রাজস্ব আদায় হয় ৫০৮ কোটি ৪ লাখ টাকা। এ হিসাব অনুযায়ী চলতি অর্থবছরে রাজস্ব বেড়েছে ২৪৩ কোটি ২৬ লাখ টাকা।
ভোমরা সিএন্ডএফ এজেন্ট এ্যাসোসিয়শনের সভাপতি আবু হাসান জানান, ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি কম হলেও সরকারের রাজস্ব বেড়েছে। তবে বন্দর ব্যবহারকারী ব্যবসায়ীরা যদি সব ধরনের পণ্য আমদানি করতে পারতো, তাহলে রাজস্ব আয় আরও কয়েকগুণ বেশি হতো।
আরও পড়ুন: বন্দর থেকে নিধারিত সময়ে পণ্য না নিলে তিনগুণ জরিমানা: নৌ উপদেষ্টা
‘কিন্তু এখানকার ব্যবসায়ীরা সব প্রকার পণ্য আমদানি করতে পারেন না। তাছাড়া অন্যান্য বন্দরের তুলনায় ভোমরা বন্দর অনেক বৈষম্যের শিকার। পাশেই বেনাপোল বন্দরে ফল আমদানিতে ব্যবসায়ীরা যে সুযোগ-সুবিধা পায়, ভোমরাতে তা পায় না। অথচ দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুবই সম্ভাবনাময় স্থলবন্দর ভোমরা। এখানে যোগাযোগ ব্যবস্থা যেমন ভালো, তেমনি বন্দরে পণ্য বা যানজট থাকে না। সহজে বন্দর ত্যাগ করতে পারে পণ্যবাহী পরিবহনগুলো।’
ভোমরা শুল্ক স্টেশনের দায়িত্ব থাকা কাস্টমসের ডেপুটি কমিশনার আবুল কালাম আজাদ জানান, গত আট মাসের রাজস্ব আয় লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫৮৯ কোটি ৪২ লাখ টাকা। সেখানে আদায় হয়েছে ৭৫১ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রাজস্ব আয় বেড়েছে ১৬২ কোটি ৪২ লাখ টাকা। এ ধারাবাহিকতা বজায় রাখায় চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তাছাড়া বন্দর ব্যবহারকারী ব্যবসায়ী ও যাত্রী সাধারণ যাতে সর্বোচ্চ সেবা পায় সে দিকটাও লক্ষ্য রাখা হচ্ছে। পাশাপাশি কেউ অনৈতিক সুযোগ যাতে নিতে না পারে সে ব্যবহারের কঠোরভাবে খেয়াল করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
২৭০ দিন আগে
টানা ৮ দিন পর ভোমরা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু
ঈদুল আজহা উপলক্ষে টানা আট দিন পর শনিবার (২২ জুন) সকাল থেকে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানিসহ সব বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
শনিবার ভোমরা স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এএসএম মাকসুদ খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, ঈদুল আজহা উপলক্ষে ১৪ জুন থেকে ২১ জুন পর্যন্ত এ বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ছিল। আট দিন বন্ধ থাকার পর শনিবার সকাল থেকে যথারীতি বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
আরও পড়ুন: ৮ দিন বন্ধ থাকছে ভোমরা স্থলবন্দর
ভোমর ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাজরিয়া হোসাইন জানান, ঈদুল আজহা উপলক্ষে টানা আট দিন ভোমরা স্থল বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে দুই দেশের পাসপোর্টধারী যাত্রীদের চলাচল স্বাভাবিক ছিল।
ভোমরা স্থলবন্দর কাস্টমসের ডেপুটি কমিশনার এনামুল হক বলেন, ঈদের ছুটিতে স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও শনিবার থেকে যথারীতি আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম স্বাভাবিক হয়েছে।
আরও পড়ুন: ভোমরা স্থলবন্দরে ৫ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
৫৩০ দিন আগে
শ্রমিকদের দু’পক্ষের সংঘর্ষ, ভোমরা স্থলবন্দরের সব কার্যক্রম বন্ধ
ব্যবসায়ীরা শ্রমিকদের দাবিকৃত লেবার বিল দিতে রাজি না হওয়ায় ও শ্রমিক কর্তৃক সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট কর্মচারীদের মারধরের ঘটনায় সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরের সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। রবিবার (২৮ আগস্ট) সকাল থেকে স্থলবন্দরে এই অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে।
সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশনের সাংগঠনিক সম্পাদক হাদিউজ্জামান বাদশা জানান, শনিবার অযৌক্তিক দাবিতে হঠাৎ করে পণ্য খালাস বন্ধ করে দেন শ্রমিকরা। শনিবার সন্ধ্যায় ভারত থেকে বন্দরে আসা একটি ফলবাহী ট্রাক থেকে কিছু পণ্য অন্য ট্রাকে লোড করছিলেন আন্দোলন না মানা কিছু শ্রমিক ও সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট কর্মচারীরা। এ সময় অপর পক্ষের শ্রমিকরা তাদের ওপর হামলা করেন।
তিনি বলেন, ওই ঘটনায় সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশনের দু’জন সদস্য গুরুতর আহত হন। বর্তমানে তারা হাসপাতালে ভর্তি। এই ঘটনার সঠিক বিচার ও হামলাকারীদের গ্রেপ্তার না করা পর্যন্ত আমরা কলম বিরতির ঘোঘণা দিয়েছি।
ভোমরা স্থলবন্দরের শ্রমিক ইউনিয়নের এক পক্ষের নেতা হাফিজুল ইসলাম বলেন, আমরা পণ্য খালাস বাবদ ট্রাক প্রতি ১২শ টাকা দাবি করে গতকাল কাজ বন্ধ রেখেছিলাম। কিন্ত সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট কর্মচারীরা আমাদের কিছু শ্রমিককে সঙ্গে নিয়ে কয়েকটি ট্রাক থেকে নিজেরাই পণ্য খালাস শুরু করেন। এ সময় বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা তাদের বাধা দিলে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
ভোমরা স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি এজাজ আহম্মেদ স্বপন বলেন, প্রতি ট্রাক পণ্য খালাসে লেবার বিল বাবদ ৮শ’ থেকে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত পরিশোধ করা হয়। তবে শ্রমিকদের দাবির প্রেক্ষিতে আমরা ১১শ টাকা পর্যন্ত দিতে রাজি হয়েছি। ৪টি শ্রমিক সংগঠনের মধ্যে ২টি সংগঠন এটি মেনে নিয়ে গতকাল কাজ শুরু করে। কিন্তু অপর দুটি সংগঠনের শ্রমিকরা ১২শ টাকা দাবি করে কাজ বন্ধ করে দেয়। এ বিষয়ে শ্রমিকদের সঙ্গে আলোচনা চলছে। এর মধ্যে গতকাল বিকালে হঠাৎ করে কিছু শ্রমিক সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট কর্মচারীদের মারধর করেছে। তাদের মধ্যে দু’জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
আরও পড়ুন:নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ২ শ্রমিকের মৃত্যু
ভোমরা স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মাকসুদ খান বলেন, শনিবার বিকালে বন্দরের ভেতরে প্রবেশ করে কর্মরত এক পক্ষের শ্রমিক ও সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট কর্মচারীদের মারধর করে কাজ বন্ধ করে দেয় অন্য পক্ষ। ওই ঘটনায় আজ সকাল থেকে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট কর্মচারীরা কলম বিরতির ঘোষণা দিয়েছেন। ফলে বন্দরের সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেছে।
তিনি বলেন, এ ঘটনায় আহত সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট কর্মচারীরা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছে। আমরা প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেব।
আরও পড়ুন:বেশি পারিশ্রমিকের চেয়ে ভালো কাজের গুরুত্ব সবসময় বেশি: সুনেরাহ
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক: চা-শ্রমিকদের মজুরি ১৭০ টাকা নির্ধারণ
১১৯৫ দিন আগে
ঈদের ছুটি শেষে ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি শুরু
ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে টানা পাঁচদিন বন্ধ থাকার পর বুধবার সকাল থেকে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম আবার শুরু হয়েছে। এর ফলে কর্মচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে বন্দর ব্যবহারকারীদের মাঝে।
এর আগে গত ৮ থেকে ১২ জুলাই পর্যন্ত টানা পাঁচদিন ঈদের ছুটিতে বন্দরের সকল ধরনের আমাদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ ছিলো। তবে, এ সময়ে পাসপোর্টধারী যাত্রীরা যথারীতি যাতায়াত করেছেন।
ভোমরা স্থলবন্দর সি অ্যান্ড এফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এসএম মাকসুদ খান জানান, ভারতের ঘোজাডাঙ্গা সিএন্ডএফ এজেন্ট কার্গো অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে যৌথ আলোচনা করে সর্বসম্মতিক্রমে গত ৮ জুলাই থেকে ১২ জুলাই পর্যন্ত টানা পাঁচদিন দুই দেশের বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
তিনি আরও জানান, ছুটি শেষে আবারও দুই দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য স্বাভাবিক হয়েছে।
ভোমরা স্থলবন্দর শুল্ক স্টেশনের সহকারী কমিশনার আমীর মামুন জানান, টানা পাঁচদিন বন্ধ থাকার পর আবারও বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
তিনি আরও জানান, প্রতিদিন ভারতের ঘোজাডাঙ্গা বন্দর দিয়ে প্রায় তিনশ’ থেকে সাড়ে তিনশ’ পণ্যবাহী ট্রাক এই বন্দরে প্রবেশ করে।
ভোমরা স্থলবন্দর থেকে প্রতিদিন বাংলাদেশ সরকারের দুই কোটি টাকার বেশি রাজস্ব আদায় হয় বলে তিনি জানান।
আরও পড়ুন: ঈদের ছুটি শেষে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আমদানি রপ্তানি কার্যক্রম শুরু
ঈদ: সোনামসজিদ স্থলবন্দরে ৪ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
১২৪০ দিন আগে
নির্বাচন ও দুর্গাপূজা: ভোমরা স্থলবন্দর টানা ৫ দিন বন্ধ
শারদীয় দুর্গাপূজা ও কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থল বন্দরের আমাদানি-রপ্তানি কার্যক্রম টানা পাঁচদিন বন্ধ থাকবে।
মঙ্গলবার (১২ অক্টোবর) থেকে আগামী ১৬ অক্টোবর (শনিবার) পর্যন্ত বন্ধ থেকে আগামী ১৭ অক্টোবর (রবিবার) থেকে আবারও বন্দরের আমাদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হবে।
তবে, এই সময়ে পাসপোর্টধারী যাত্রীরা যাতায়াত করতে পারবেন।
আরও পড়ুন: ভোমরা স্থলবন্দরে ট্রাক থেকে পণ্য ওঠা-নামা বন্ধ
ভোমরা স্থল বন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান নাসিম জানান, শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে ১২ অক্টোবর থেকে আগামী ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত টানা চার দিন আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়ে আমাদের একটি পত্রের মাধ্যমে জানিয়েছেন ভারতের ঘোজাডাঙ্গা সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট কার্গো ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন। সে দেশের সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশন আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিলে কার্যত ভোমরা বন্দরেরও কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়।
আরও পড়ুন: ২ মাস পর ভোমরা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু
এছাড়া, আগামী ১৬ অক্টোবর (শনিবার) ভোমরা স্থলবন্দর কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচনের কারণে সে দিনও বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে বলে তিনি জানান।
ভোমরা ইমিগ্রেশন পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, ভোমরা স্থল বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও এই সময়ে বন্দর দিয়ে পাসপোর্টধারী যাত্রীরা স্বাভাবিকভাবে যাতায়াত করতে পারবেন।
আরও পড়ুন: ভোমরা স্থলবন্দরে শ্রমিকদের মাঝে খাদ্য সরবরাহ
১৫১৬ দিন আগে
ভোমরা স্থলবন্দরে ট্রাক থেকে পণ্য ওঠা-নামা বন্ধ
সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরে ব্যবসায়ীরা দু’বার লেবার বিল দিতে রাজী না হওয়ায় ট্রাক থেকে পণ্য ওঠানো-নামানো বন্ধ রয়েছে।
শনিবার সকাল থেকে ব্যবসায়ীরা পণ্য খালাসে লেবারদের না ডাকায় এ অচলাবস্থা তৈরি হয়।
আরও পড়ুন: ভোমরা বন্দরে ৫ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
ভোমরা স্থলবন্দরের শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম জানান, ট্রাক প্রতি লেবার ঠিকাদাররা তাদের বিল দেন ৩৮০ টাকা। প্রায় ৪০ টন পণ্য খালাসে এই টাকা তাদের কাছে কিছুই না। সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হয় শ্রমিকদের। এতদিন ট্রাক প্রতি ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা বকশিস দিতেন ব্যবসায়ীরা। এই বখশিসের টাকা বন্ধ করে দেয়াতে শ্রমিকরা কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন। এছাড়া সকাল থেকে তাদের কোনো দলকে কাজে ডাকাও হচ্ছে না।
আরও পড়ুন: ২ দিন ধরে ভোমরা বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ
এব্যাপারে ভোমরা স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান নাসিম জানান, প্রতি টন পণ্য খালাসে ৭২ টাকা করে পরিশোধ করতে হয় ব্যবসায়ীদের। এর সাথে লেবারদের ট্রাক প্রতি বকশিস দিতে হয় ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা। বাড়তি এই বকশিসের টাকা দেয়া সম্ভব নয় বিধায় তারা লেবার ডাকা বন্ধ করে দিয়েছেন বলে তিনি জানান।
আরও পড়ুন: ভোমরা বন্দরে প্রবেশের অপেক্ষায় পেঁয়াজের ১৫০ ট্রাক
১৭০৭ দিন আগে
ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি শুরু, কমছে দাম
দেশে সাড়ে তিন মাস ধরে আমদানি বন্ধ থাকার পর শনিবার পুনরায় ভারতীয় পেঁয়াজ আসা শুরু হয়েছে।
১৭৯৭ দিন আগে