সড়ক
গাজীপুরে ঈদ বোনাসসহ বিভিন্ন দাবিতে শ্রমিক বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ
ঈদ বোনাস, ২৫ ভাগ উৎপাদন বোনাসসহ বিভিন্ন দাবিতে গাজীপুরের তেলিপাড়া এলাকায় ইসমক্স সোয়েটার নামে একটি কারখানায় শ্রমিক অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
এ সময় শ্রমিকরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন। অবরোধের কারণে মহাসড়কের দুই পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।
শুক্রবার (১৪ মার্চ) সকাল ১০টা থেকে আন্দোলনে নামেন শ্রমিকরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে কাজ করছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, তেলিপাড়া এলাকায় ইসমক্স সোয়েটার কারখানার শ্রমিকরা সকাল ৮ টায় কাজে যোগ না দিয়ে ঈদ বোনাসসহ বিভিন্ন দাবিতে আন্দোলনে নামেন। এক পর্যায়ে তারা বিক্ষোভ মিছিল করে ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধ সৃষ্টি করেন।
সকাল ১০টা থেকে শ্রমিকদের অবরোধের কারণে মহাসড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। ভোগান্তিতে পড়েছেন শত শত যাত্রী। অনেকেই পায়ে হেঁটে বা বিকল্প উপায়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে চেষ্টা করছেন।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে শ্রমিক অসন্তোষ, মহাসড়ক অবরোধ
আন্দোলনরত শ্রমিকদের অভিযোগ, তেলিপাড়া এলাকায় ইসমক্স সোয়েটার কারখানায় প্রায় এক হাজার ২০০ শ্রমিক কাজ করছেন। দীর্ঘ দিন কাজ করলেও তাদের ওভার টাইম বিল, নাইট বিল, মাতৃকালীন ছুটি, বাৎসরিক টাকা দেওয়া হয় না। এছাড়া তাদের প্রোডাকশন রেট সঠিকভাবে দেওয়া হয় না। এ অবস্থায় ঈদ বোনাস, ওভারটাইম বিল, জিএমের পদত্যাগসহ ১৪ দফা দাবি আদায়ের জন্য আন্দোলন করছেন তারা।
গাজীপুর শিল্পাঞ্চল-২ এর পুলিশ সুপার একেএম জহিরুল ইসলাম বলেন, ঈদ বোনাসসহ বিভিন্ন দাবিতে শ্রমিকরা বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করেছেন। গাজীপুর মহানগর পুলিশ ও শিল্প পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করছেন।
৩৪ দিন আগে
জানুয়ারি মাসে সড়কে ৬০৮ প্রাণহানি
২০২৫ সালের প্রথম মাস জানুয়ারিতে দেশে মোট ৬২১টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৬০৮ জন নিহত ও ১ হাজার ১০০ জন আহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ৭২ জন নারী ছাড়াও রয়েছে ৮৪টি শিশু।
মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সড়ক নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা গেছে।
৯টি জাতীয় দৈনিক, ৭টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার তথ্যের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।
আরও পড়ুন: নভেম্বরে সারাদেশে সড়কে ৪৬৭ জনের প্রাণহানি: রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারিতে সড়ক দুর্ঘটনায় ১৪৩ জন পথচারী নিহত হয়েছেন, যা মোট নিহতের ২৩ দশমিক ৫১ শতাংশ। এছাড়া যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৭৩ জন (১২ শতাংশ)। এ সময় চারটি নৌ-দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত ও ২ জন আহত হয়েছেন। ২২টি রেল দুর্ঘটনায় ২৬ জন নিহত এবং আহত হয়েছেন ৭ জন।
নিজেদের পর্যবেক্ষণে সংস্থাটি জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে রয়েছে— দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেলের চালক ও আরোহী মিলে মোট ২৬৪ জন (৪৩ দশমিক ৪২ শতাংশ), বাসের যাত্রী ২৮ জন (৪ দশমিক ৬০ শতাংশ), ট্রাক-কাভার্ডভ্যান-পিকআপ-ট্রাক্টর-ট্রলি আরোহী ৩৪ জন (৫ দশমিক ৫৯ শতাংশ), প্রাইভেটকার-মাইক্রোবাস-অ্যাম্বুলেন্স আরোহী ১৯ জন (৩ দশমিক ১২ শতাংশ), থ্রি-হুইলার (ইজিবাইক-সিএনজি-অটোরিকশা-অটোভ্যান-লেগুনা) যাত্রী ৯০ জন (১৪ দশমিক ৮০ শতাংশ), নসিমন-ভটভটি-মাহিন্দ্র-টমটম ১৮ জন (২ দশমিক ৯৬ শতাংশ) এবং বাইসাইকেল-রিকশা আরোহী ১২ জন (১ দশমিক ৯৭ শতাংশ)।
তাদের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে জাতীয় মহাসড়কে ২১৪টি (৩৪ দশমিক ৪৬ শতাংশ), আঞ্চলিক সড়কে ২৬৫টি (৪২ দশমিক ৬৭ শতাংশ), গ্রামীণ সড়কে ৯৬টি (১৫ দশমিক ৪৫ শতাংশ), শহরের সড়কে ৪২টি (৬ দশমিক ৭৬ শতাংশ) ও অন্যান্য স্থানে ৪টি (শূন্য দশমিক ৬৪ শতাংশ) সংঘটিত হয়েছে। এ ছাড়াও সংঘর্ষে ১৩৩টি (২১ দশমিক ৪১ শতাংশ), নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ২৫৮টি (৪১ দশমিক ৫৪ শতাংশ), পথচারীকে চাপা/ধাক্কা ১৪১টি (২২ দশমিক ৭০ শতাংশ), যানবাহনের পেছনে আঘাত ৭৫টি (১২ দশমিক ৭ শতাংশ) ও অন্যান্য কারণে ১৪টি (২ দশমিক ২৫ শতাংশ) ঘটেছে।
৭১ দিন আগে
অক্টোবরে সড়কে মৃত্যুর ৪১.৭৯% মোটসাইকেল দুর্ঘটনায়
চলতি বছরের অক্টোবর মাসে বাংলাদেশে ৪৪৩টি সড়ক দুর্ঘটনা ৪৬৯ জন প্রাণ হারিয়েছেন। এসব দুর্ঘটনায় ৮৩৭ জন আহত হয়েছেন।
নিহতদের মধ্যে ৭৪ জন নারী এবং ৬৬ জন শিশু।
মোট ২০৮টি মোটরবাইক দুর্ঘটনায় ১৯৬ জনের মৃত্যু হয়েছে, যা মোট মৃত্যুর ৪১.৭৯ শতাংশ এবং মোটরবাইক দুর্ঘটনার হার ৪৬.৯৫ শতাংশ।
এছাড়া, ১০২ জন পথচারী (২১.৭৪ শতাংশ) এবং ৬৭ জন যানবাহন চালক বা তাদের সহকারী (১৪.২৮ শতাংশ) নিহত হন।
এ সময়, ৪টি নৌ দুর্ঘটনায় ৭ জনের মৃত্যু এবং ৩ জন আহত হন, আর ২১টি রেল দুর্ঘটনায় ১৮ জন মারা যান এবং ৬ জন আহত হন।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। সংগঠনটি জানায়, ৯টি জাতীয় দৈনিক, ৭টি অনলাইন সংবাদ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং এর নিজস্ব রেকর্ডের ভিত্তিতে এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সিলেটে সেপ্টেম্বরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২০, আহত ২৪
যানবাহন অনুযায়ী মৃত্যুর হিসাব
যানবাহনের ধরন অনুযায়ী মৃত্যুর বিশ্লেষণে দেখা গেছে, মোটরবাইক চালক বা যাত্রীদের মধ্যে ১৯৬ জনের মৃত্যু হয়েছে (৪১.৭৯ শতাংশ)। বাস যাত্রীদের মধ্যে ৩১ জন (৬.৬০শতাংশ) মারা গেছেন এবং ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, পিকআপ, ট্রলি বা লরির যাত্রীদের মধ্যে ২০ জন (৪.২৬ শতাংশ) নিহত হয়েছেন।
এছাড়া প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস ও অ্যাম্বুলেন্স যাত্রীদের মধ্যে ১২ জন (২.৫৫ শতাংশ) মারা গেছেন, আর তিন চাকার যান (যেমন অটো রিকশা, সিএনজি, টমটম) যাত্রীদের মধ্যে ৯৪ জন (২০.০৪ শতাংশ) প্রাণ হারিয়েছেন।
নসিমন ও করিমনের মতো স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহন দুর্ঘটনা ১০ জন (২.১৩ শতাংশ) এবং সাইকেল চালক ও রিকশা যাত্রীদের মধ্যে ৪ জন (০.৮৫ শতাংশ) নিহত হয়েছেন।
দুর্ঘটনার স্থান অনুযায়ী সড়কের ধরন
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৭৩টি (৩৯.০৫ শতাংশ) দুর্ঘটনা জাতীয় মহাসড়কে ঘটেছে, ১৬২টি (৩৬.৫৬ শতাংশ) আঞ্চলিক সড়কে, ৬৪টি (১৪.৪৪ শতাংশ) গ্রামীণ সড়কে এবং ৩৮টি (৮.৫৭ শতাংশ) শহুরে এলাকায় এবং এছাড়া অন্যান্য অপ্রত্যাশিত স্থানে ৬টি (১.৩৫ শতাংশ) দুর্ঘটনা ঘটে।
দুর্ঘটনার ধরন
দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ছিল ১১২টি (২৫.২৮ শতাংশ) মুখোমুখি সংঘর্ষ, ১৭১টি (৩৮.৬০ শতাংশ) নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, ১০৪টি (২৩.৪৭ শতাংশ) পথচারীকে আঘাত, ৪২টি (৯.৪৮শতাংশ) পেছন থেকে ধাক্কা এবং ১৪টি (৩.১৬শতাংশ) অন্যান্য কারণে ঘটে।
দুর্ঘটনায় জড়িত যানবাহন
দুর্ঘটনায় জড়িত যানবাহনের মধ্যে ২৫.৪৮ শতাংশ ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, পিকআপ, ট্র্যাক্টর, ট্রলি, লরি ও ড্রাম ট্রাক জড়িত ছিল।
মাইক্রোবাস, প্রাইভেট কার, অ্যাম্বুলেন্স ও জিপ দুর্ঘটনা ছিল ৪.৩৯ শতাংশ, যাত্রীবাহী বাস ছিল ১৪.৪৮ শতাংশ, মোটরবাইকের ছিল ২৮.০৭ শতাংশ এবং তিন চাকার যান (যেমন অটো-রিকশা) ছিল ১৭.৫৯ শতাংশ।
এছাড়া স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহন ছিল ৫.৪৩ শতাংশ, সাইকেল ও রিকশা ছিল ১.৮১ শতাংশ এবং অজ্ঞাত যানবাহন ছিল ২.৭১ শতাংশ।
যানবাহনের সংখ্যা
মোট ৭৭৩টি যানবাহন দুর্ঘটনায় জড়িত ছিল। এর মধ্যে ১১২টি বাস, ১১৯টি ট্রাক, ২২টি কাভার্ড ভ্যান, ২৫টি পিকআপ, ৭টি ট্র্যাক্টর, ৬টি ট্রলি, ৯টি লরি, ৮টি ড্রাম ট্রাক, ১টি ১৮-চাকার লরি, ১২টি মাইক্রোবাস, ১৪টি প্রাইভেট কার, ৫টি অ্যাম্বুলেন্স, ৩টি জিপ, ২১৭টি মোটরবাইক, ১৩৬টি তিন চাকার যান, ৪২টি স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহন, ১৪টি সাইকেল বা রিকশা এবং ২১টি অজ্ঞাত যানবাহন।
দুর্ঘটনার সময়
দুর্ঘটনার সময় বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৫.৪১ শতাংশ দুর্ঘটনা হয়েছিল ভোরে, ২৬.৬৩ শতাংশ সকালে, ১৬.৯৩ শতাংশ দুপুরে, ১৫.৫৭ শতাংশ সন্ধ্যা, ৯.২৫ শতাংশ গোধূলি এবং ২৬.১৮ শতাংশ রাতে।
বিভাগ অনুযায়ী দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান
বিভাগীয় পরিসংখ্যানে দেখা যায়, মোট দুর্ঘটনার ২৯.৫৭ শতাংশ এবং মৃত্যুর ৩০.৭০ শতাংশ গটেছে ঢাকা বিভাগে। মোট দুর্ঘটনার ১৫.৩৪ শতাংশ ও মৃত্যুর ১৩.৮৫ শতাংশ হয়েছে রাজশাহী বিভাগে। দুর্ঘটনার ১৭.৮৩ শতাংশ এবং মৃত্যুর ১৭.২৭ শতাংশ ঘটেছে চট্টগ্রাম বিভাগে। মোট দুর্ঘটনার ৯ শতাংশ ও মৃত্যুর ৮ দশমিক ১০ শতাংশ গয়েঠে খুলনা বিভাগে, বরিশাল, সিলেট, রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগে দুর্ঘটনার ৪ দশমিক ০৬ শতাংশ থেকে ১০ দশমিক ৮৩ শতাংশ এবং মৃত্যুর ৫ দশমিক ৩৩ শতাংশ থেকে ১১ দশমিক ০৮ শতাংশ হয়েছে।
সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। এ বিভাগে ১৩১টি ঘটনায় ১৪৪ জন নিহত হয়েছেন। সবচেয়ে কম দুর্ঘটনা ঘটেছে সিলেট। সেখানে ২২টি ঘটনা এবং ২৪ জন মারা গেছে।
বিভিন্ন জেলা অনুযায়ী, চট্টগ্রাম সর্বোচ্চ দুর্ঘটনা ও মৃত্যু হয়েছে। সেখানে ৩৪টি দুর্ঘটনায় ৩৯ জন প্রাণ হারিয়েছেন। অপরদিকে, মাগুরা, ঝালকাঠি, বরগুনা ও পঞ্চগড়ে দুর্ঘটনা ঘটলেও কোনো প্রাণহানি ঘটেনি।
রাজধানী ঢাকা শহরে ২৯টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২১ জনের মৃত্যু এবং ৩৪ জন আহত হয়েছেন।
মৃত্যুর পেশাগত বিশ্লেষণ
প্রকাশিত গণমাধ্যম তথ্য অনুযায়ী, নিহতদের মধ্যে তিনজন পুলিশ সদস্য, দুইজন আনসার সদস্য, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নয়জন শিক্ষক এবং চারজন সাংবাদিক ছিলেন।
দুর্ঘটনা ও হতাহতের এসব ঘটনা বিবেচনায় নিয়ে সড়ক নিরাপত্তা উন্নত করতে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।
আরও পড়ুন: সেপ্টেম্বরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৯৮ জন নিহত, আহত ৯৭৮: যাত্রী কল্যাণ সমিতি
১৫৮ দিন আগে
পাকিস্তানের দক্ষিণাঞ্চলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫
পাকিস্তানের দক্ষিণাঞ্চলীয় সিন্ধু প্রদেশে সড়ক দুর্ঘটনায় পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও আটজন।
শনিবার (১৫ জুন) দুর্ঘটনায় এসব হতাহতের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে দেশটির পুলিশ। তবে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, প্রদেশের দাদু জেলার সিন্ধু হাইওয়েতে একটি দ্রুতগামী ট্রাক একটি রিকশাকে ধাক্কা দিলে শিশুসহ পাঁচজন নিহত হয়।
দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক উল্লেখ করে পুলিশ বলছে, হতাহতরা তীর্থযাত্রী ছিলেন, যারা নিকটবর্তী একটি মাজার পরিদর্শন শেষে বাড়ি ফিরছিলেন।
আরও পড়ুন: ভারী বৃষ্টির কারণে ২৭ হাজার বাসিন্দাকে সরিয়ে নিয়েছে চীন
দুর্ঘটনার পর পুলিশ ও উদ্ধারকারী দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে হতাহতদের নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যায়।
পাকিস্তানে প্রায়ই সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। এরমধ্যে প্রধানত লক্কর-ঝক্কর গাড়ি, খারাপ রাস্তা এবং সড়ক নিরাপত্তা ব্যবস্থার দুর্বলতা অন্যতম।
আরও পড়ুন: ভারতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১২
৩০৫ দিন আগে
শেখ হাসিনার আমলেই বাংলাদেশের সেরা সড়ক নির্মিত হয়েছে: কাদের
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, শেখ হাসিনা সরকারের আমলে বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বকালের সেরা সড়ক আমরা পেয়েছি।
শুক্রবার (১৪ জুন) বিকালে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল বলেন, যত্রতত্র পশুর হাট বসানোর কারণে জনদুর্ভোগ যাতে না বাড়ে সেজন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘কোরবানির পশুবাহী যানবাহন ও যত্রতত্র পশুর হাটের কারণে যানজটের সৃষ্টি হতে পারে। বৃষ্টি হলে কষ্ট এড়ানো কঠিন হবে। সড়কে অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি রোধে দায়িত্ব পালনে মনোযোগী হতে হবে এবং নজরদারি বাড়াতে হবে।’
বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতির কথা স্বীকার করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ইউরোপেও একসময় এটি উদ্বেগের কারণ ছিল। আর্জেন্টিনায় মূল্যস্ফীতি ৩০০ শতাংশ, আর বিশ্ব রাজনীতিতে প্রভাবশালী দেশ তুরস্কে ৭৩ শতাংশ।
আরও পড়ুন: রাঘববোয়ালদের লুটপাট বন্ধ করতে এই বাজেট: কাদের
শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানসহ প্রতিবেশী দেশগুলোতে মূল্যস্ফীতির পরিস্থিতি ভালো নয় বলেও জানান তিনি।
বিএনপির দুর্নীতি প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের এ নেতা বলেন, দুর্নীতিবাজরা এখন দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলছে। বিএনপি আপাদমস্তক (টপ-টু-বটম) দুর্নীতিবাজ দল, আর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান 'দুর্নীতির বরপুত্র'।
তারেক রহমানকে ভালো মানুষ হিসেবে উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের দেওয়া একটি বিবৃতির উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘তারেকের হুমকির কারণে মির্জা ফখরুল অনেক কিছু করেছেন। এখন তিনি বলছেন, তাকে (তারেক) শাস্তি দেওয়া যাবে না।’
তিনি বলেন, তারেক দণ্ডিত হয়েছেন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এখন বিএনপি নেতাকে দেশে ফিরিয়ে এনে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
তিনি বলেন, তারেক রহমান যতদিন বিএনপির নেতা থাকবেন ততদিন বিএনপির পক্ষে রাজনৈতিক পুনরুত্থান সম্ভব নয়।
ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপি আনার হত্যাকাণ্ডে আওয়ামী লীগ নেতাদের রিমান্ডের বিষয়ে তিনি বলেন, মামলা ও রায় ঘোষণার আগে কাউকে অপরাধী বলা ঠিক নয়।
তিনি বলেন,‘বিএনপি আমলে এবং জেনারেল এরশাদের আমলে কি একজন জেলা সম্পাদককে রিমান্ডে নেওয়ার এমন নজির ছিল? আওয়ামী লীগ এটা করে সততা ও সাহসের পরিচয় দিয়েছে।’
বর্তমান সরকার বিএনপির শত্রু' মির্জা ফখরুলের এমন বক্তব্যের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, যে সরকার নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে বিএনপির বিজয় নিশ্চিত করবে, সে সরকার তার বন্ধু হতে পারে।
আরও পড়ুন: ভারত সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করবেন প্রধানমন্ত্রী: কাদের
৩০৬ দিন আগে
দিনাজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
দিনাজপুরের বোচাগঞ্জে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আজহারুল হক নামে মোটরসাইকেলচালক নিহত হয়েছেন।
মঙ্গলবার (১১ জুন) সকাল সাড়ে ১১টার দিক ওই দুর্ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: পোশাক শ্রমিকদের বিক্ষোভে বিমানবন্দর সড়কে যান চলাচল ব্যাহত
নিহত আজহারুল হক জেলার বোচাগঞ্জের উত্তর কৃষ্ণপুর গ্রামের মৃত সোমির উদ্দীনেরর ছেলে।
জানা গেছে, বোচাগঞ্জ উপজেলার নাফানগর ইউনিয়নের ঘোড়াপীর উত্তর কৃষ্ণপুর এলাকায় বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাক্টরের ধাক্কায় মোটরসাইকেলচালক আজহারুল নিহত হয়েছেন।
বোচাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বকর সিদ্দিক রাসেল বলেন, দুর্ঘটনার পর চালক ট্রাক্টর নিয়ে পালিয়ে গেছে।
আরও পড়ুন: কোটা বাতিলের দাবিতে ববি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
মায়ের কোল থেকে সড়কে ছিটকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
৩০৯ দিন আগে
মায়ের কোল থেকে সড়কে ছিটকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রাক্টরের ধাক্কায় মোটরসাইকেলে থাকা মায়ের কোল থেকে সড়কে ছিটকে পড়ে আব্দুর রহমান নামে ছয় মাসের শিশু নিহত হয়েছে।
এ ঘটনায় শিশুটির মা আহত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু
বৃহস্পতিবার (৬ জুন) বেলা ১১টার দিকে জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার মনাকষা ইউনিয়নের পারচৌকা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত শিশু আব্দুর রহমান দুর্লভপুর ইউনিয়নের কালপুর গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে।
শিবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজ্জাদ হোসেন বলেন, মোটরসাইকেল করে বাবা-মায়ের সঙ্গে নানার বাড়ি যাওয়ার সময় বিদ্যুতের খুঁটি বহনকারী ট্রাক্টর মোটরসাইকেলটিকে ধাক্কা দেয়। এসময় মোটরসাইকেলে থাকা মায়ের কোল থেকে সড়কে ছিটকে পড়ে যায় শিশুটি।
তিনি আরও বলেন, এতে শিশুটি ঘটনাস্থলেই মারা যায়। এ সময় আহত হন শিশুর মা। শিশুর মাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করানো হয়।
খবর পেয়ে পুলিশ ট্রাক্টরটি জব্দ করলেও এর চালক পালিয়ে গেছে বলে জানান ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেন।
আরও পড়ুন: মাকে হত্যার দায়ে ছেলেসহ ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড
ভোলায় পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
৩১৪ দিন আগে
ফেব্রুয়ারি মাসে সিলেটের সড়কে নিহত ২৬, আহত ৬৬
জানুয়ারি মাস থেকে ফেব্রুয়ারি মাসে সিলেট বিভাগে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা কিছুটা কমেছে, তবে আহতের সংখ্যা বেড়েছে অনেক।
ফেব্রুয়ারি মাসে সিলেট বিভাগে ২৫টি দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ২৬ জন। এছাড়া আহত হয়েছেন আরও ৬৬ জন।
রবিবার (৩ মার্চ) নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) সিলেট বিভাগীয় কমিটি এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুসহ নিহত ২
প্রতিবেদনে প্রকাশ করা হয়, সিলেট বিভাগে ২৫টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২৬ জন নিহত ও ৬৬ জন আহত হয়েছেন।
এর মধ্যে- সিলেট জেলায় ১৫টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১৪ জন নিহত ও ৩৬ জন আহত হয়েছেন। সুনামগঞ্জ জেলায় দুইটি সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজন নিহত ও তিনজন আহত হয়েছেন।
মৌলভীবাজারে চারটি সড়ক দুর্ঘটনায় ছয়জন নিহত ও চারজন আহত হয়েছেন ও হবিগঞ্জ জেলায় চারটি সড়ক দুর্ঘটনায় চারজন নিহত ও ২৩ জন আহত হয়েছেন।
প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, সিলেট বিভাগে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের মধ্যে ১০ জন মোটরসাইকেলচালক ও ৮ জন সিএনজি অটোরিকশাচালক এবং চারজন পথচারী রয়েছেন।
আরও পড়ুন: যাত্রাবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় পরিবহন শ্রমিক নিহত
এছাড়া নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি উল্টে পাঁচটি দুর্ঘটনায় ছয়জন, মুখোমুখি সংঘর্ষে সাতটি দুর্ঘটনায় ১২ জন, বেপোরোয়া গতির কারণে দুইটি দুর্ঘটনায় দুইজন, ট্রাক ও মাইক্রোবাস চাপায় চারটি দূর্ঘটনায় চারজন নিহত হয়েছেন।
এছাড়া ফেব্রুয়ারি মাসে নিহত ২৬ জনের মধ্যে ২১ জন পুরুষ, চারজন নারী ও একজন শিশু রয়েছেন বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
নিসচা কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও সিলেট বিভাগীয় কমিটির সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মিশু গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে জানান, পাঁচটি স্থানীয় দৈনিক পত্রিকা, অনলাইন পত্রিকার তথ্য, দুইটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকার তথ্য, অনুমেয় অনুজ্জ বা অপ্রাশিত ঘটনা ও নিসচা সিলেটের শাখা সংগঠনগুলোর তথ্যের ভিক্ততে নিসচা বিভাগীয় কমিটি এ প্রতিবেদন তৈরি করেছে।
আরও পড়ুন: যশোরের মণিরামপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
৪০৯ দিন আগে
সড়কে নিয়মিত যান চলাচলের মধ্য দিয়ে চলছে ৪৮ ঘণ্টা অবরোধের দ্বিতীয় দিন
বিএনপি, জামায়াতসহ সমমনা বিরোধী দলগুলোর ডাকা দেশব্যাপী ৪৮ ঘণ্টার অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে।
চলমান অবরোধ আগামীকাল (১০ নভেম্বর) সকাল ৬টায় শেষ হবে।
উত্তেজনা ও সহিংসতার আশঙ্কা সত্ত্বেও ঢাকার রাস্তায় গণপরিবহনের উপস্থিতি স্বাভাবিক বলে মনে হচ্ছে।
অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চূড়ান্ত পরীক্ষা শুরু হওয়ায় অভিভাবকদের তাদের সন্তানদের নিরাপদে নিজ নিজ স্কুলে নিয়ে যেতে দেখা গেছে।
ঢাকার রাস্তায় রিকশার আধিক্য দেখা গেছে এবং কিছু ব্যক্তিগত গাড়িও চলাচল করতে দেখা গেছে।
আরও পড়ুন: অবরোধ: দুই জেলায় দু’টি গাড়িতে আগুন
চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা সকালে চুয়াডাঙ্গা-ঝিনাইদহ সড়কের রেলবাজার এলাকায় অবরোধের সমর্থনে মিছিল বের করেন।
তারা ওই এলাকার মধ্য দিয়ে যাওয়া কয়েকটি যানবাহনকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন।
৪৮ ঘণ্টার সড়ক-রেল-নৌপথ অবরোধের প্রথম দিন বুধবার সন্ধ্যা থেকে ঢাকাসহ সারা দেশে অগ্নিসংযোগের একাধিক ঘটনা ঘটেছে।
৬ নভেম্বর বিএনপি, জামায়াতসহ সমমনা বিরোধী দলগুলো বুধবার সকাল থেকে সারা দেশে সর্বশেষ অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করে।
আরও পড়ুন: অবরোধ: তাঁতিবাজারে বাসে আগুন
গাজীপুরে বাসে আগুন দিয়েছে অবরোধকারীরা
৫২৫ দিন আগে
বিশ্বে দূষিত বাতাসের তালিকায় ঢাকা চতুর্থ
বিরোধী দলগুলোর চলমান অবরোধের কারণে অন্যান্য সাধারণ দিনের তুলনায় গণপরিবহন চলাচল তুলনামূলকভাবে কম হলেও ঢাকার বাতাসের মান 'খুব অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) সকাল ৯টা ১৩ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ২০৮ স্কোর নিয়ে ঢাকা বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহরের তালিকায় চতুর্থ স্থানে রয়েছে।
ভারতের দিল্লি, পাকিস্তানের লাহোর এবং ভারতের কলকাতা যথাক্রমে ৪৬৩, ৪৫৮ এবং ২৩৯ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: বিশ্বে দূষিত বাতাসের তালিকায় বুধবার সকালে ঢাকা চতুর্থ
এ ছাড়া, ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: আগামী ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
৫২৫ দিন আগে