ক্রিকেট
ডাম্বুলা থান্ডার্সে চুক্তিবদ্ধ হলেন মুস্তাফিজ
শ্রীলঙ্কা প্রিমিয়ার লিগের (এলপিএল) আসন্ন মৌসুমের জন্য ডাম্বুলা থান্ডার্স দলের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন বাংলাদেশি পেসার মুস্তাফিজুর রহমান। এই চুক্তির ফলে আসন্ন টুর্নামেন্টে তার প্রথম উপস্থিতি দেখা যাবে।
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) পরিচিত মুখ মুস্তাফিজ জাতীয় দলে যোগ দেওয়ার আগে চলতি মৌসুমে চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে(পুরুষ) অংশগ্রহণের আগে হিউস্টনে স্বাগতিকদের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন মুস্তাফিজ। আগামী ৮ জুন ডালাসে নিজেদের প্রথম ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ।
চলতি আইপিএলে ৯ ম্যাচ খেলে ১৪ উইকেট নিয়ে আইপিএলে নিজের সেরা বোলিং স্কোর গড়েছেন মোস্তাফিজ।
আগামী ২ জুলাই থেকে শুরু হবে এলপিএলের আসর। যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠিতব্য টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অংশ নেওয়ার পর শ্রীলঙ্কার ডাম্বুলা থান্ডার্সে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে মুস্তাফিজের।
৫৮৭ দিন আগে
সীমিত প্রত্যাশা নিয়ে দেশ ছেড়েছে টাইগাররা
যুক্তরাষ্ট্র-ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জে অনুষ্ঠিতব্য টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অংশ নিতে দেশ ছেড়েছে টাইগাররা। বৃহস্পতিবার শেষ রাতে বিসিবির বিশ্বকাপ দল নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে উড়াল দেয় বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইট।
পরিবর্তিত পরিবেশে নিজেদের মানিয়ে নিতে বিশ্বকাপ শুরুর আগে স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে ৩ ম্যাচের একটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। এরপর তাদের ভারত ও নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার কথা।
আরও পড়ুন: বিশ্বকাপে সাকিব-মাহমুদউল্লাহকে ‘উপহার’ দেওয়ার আশা শান্তর
আগামী ৮ জুন শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপ মিশন শুরু করবে বাংলাদেশ। ডালাসে হতে যাওয়া ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ৬টায়। টাইগারদের পরের ম্যাচ ১০ জুন সাউথ আফ্রিকার বিপক্ষে নিউ ইয়র্কে। দ্বিতীয় ম্যাচটি হবে রাত সাড়ে ৮টায়।
পরের দুটি ম্যাচ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ যাবে টাইগাররা। ১৩ জুন সেন্ট ভিনসেন্টে রাত সাড়ে ৮টায় নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ। একই ভেন্যুত আগামী ১৭ জুন ভোর সাড়ে ৫ টায় শেষ ম্যাচে টাইগারদের প্রতিপক্ষ নেপাল।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বিগত আসরগুলো থেকে ভালো কিছু অর্জনে বারবার ব্যর্থ হয়েছে বাংলাদেশ। তাই এবার প্রত্যাশায় লাগাম টেনে বিশ্বকাপ মিশনে নামবেন সাকিব-শান্তরা। অন্তত অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ও কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের মত তা-ই।
আরও পড়ুন: তাসকিনকে সহ-অধিনায়ক করে টাইগারদের বিশ্বকাপ দল ঘোষণা
আসন্ন বিশ্বকাপে টাইগারদের স্কোয়াডে রিজার্ভ খেলোয়াড় হিসেবে রাখা হয়েছে আফিফ হোসেন ধ্রুব ও হাসান মাহমুদকে। দলের অন্য কোনো সদস্য ইনজুরিতে পড়লে তবেই ডাক পেতে পারেন তারা।
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ স্কোয়াড
নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাসকিন আহমেদ (সহ-অধিনায়ক), লিটন দাস, সৌম্য সরকার, তানজিদ হাসান তামিম, সাকিব আল হাসান, তৌহিদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলী অনিক, মোহাম্মদ তানভীর ইসলাম, শেখ মেহেদী, রিশাদ হোসেন, মুস্তাফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলাম ও তানজিম হাসান সাকিব।
৫৯২ দিন আগে
বিশ্বকাপে সাকিব-মাহমুদউল্লাহকে ‘উপহার’ দেওয়ার আশা শান্তর
বিশ্বকাপের জন্য টাইগারদের স্কোয়াডে সবচেয়ে অভিজ্ঞ নাম সাকিব আল হাসান ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। শুধু টাইগার শিবিরে কেন, বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ক্ষুদ্রতম এ সংস্করণে সবচেয়ে অভিজ্ঞদের তালিকায় রয়েছেন এ দুজন।
এমন দুই অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার দলে থাকায় তাই কিছুটা বাড়তি অনুপ্রেরণা পাচ্ছেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। আবার আসন্ন বিশ্বকাপই এ দুজনের শেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হওয়ার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দিচ্ছেন না টাইগার অধিনায়ক। তাই বিশ্বকাপে ভালো পারফর্ম করে সাকিব ও মাহমুদউল্লাহর জন্য তা স্মরণীয় করে রাখতে চান শান্ত। এ জন্য দলের তরুণ খেলোয়াড়দের তাগিদ দিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন: তাসকিনকে সহ-অধিনায়ক করে টাইগারদের বিশ্বকাপ দল ঘোষণা
২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত ৮টি আসরের সবগুলো খেলেছেন সাকিব। এবার নবম আসর খেলতে দলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে উড়াল দিয়েছেন তিনি। সাকিব ছাড়া এখন পর্যন্ত হওয়া সবকটি বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে যাওয়া ক্রিকেটার আছেন কেবল রোহিত শর্মা। এদের পাশে আছেন মাহমুদউল্লাহও। ২০২২ বিশ্বকাপ ছাড়া ৭টি আসরেই অংশ নিয়েছেন তিনি।
বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছাড়ার আগে বুধবার সংবাদ সম্মেলনে এই দুজনের সম্ভাব্য শেষ বিশ্বকাপের কথা উঠতেই শান্ত বললেন, ‘আমি জানি না এটা তাদের (মাহমুদউল্লাহ ও সাকিব) শেষ বিশ্বকাপ হতে যাচ্ছে কি না, এটা কেবলই অনুমান।
‘তারা এত লম্বা সময় ধরে খেলছেন, তরুণ ক্রিকেটার আমরা যারা আছি, তারা অবশ্যই চেষ্টা করব তাদের ভালো স্মৃতি উপহার দিতে। ভালো একটি বিশ্বকাপ শেষ করে আমরা তাদের উপহার দিলাম…. আমাদের (তরুণদের) জন্য এটি অবশ্যই দায়িত্ব।’
আরও পড়ুন: সাইফউদ্দিনের বিশ্বকাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে বিতর্ক
সাকিব-মাহমুদউল্লাহর কাছ থেকে প্রত্যাশা জানতে চাইলে শান্ত বলেন, ‘আমরা সাকিব ভাই ও রিয়াদ ভাইয়ের কাছ থেকে বাড়তি কিছু চাই না। তারা যদি তাদের ভূমিকা অনুযায়ী পারফর্ম করতে পারেন, দল অবশ্যই সুবিধা পাবে। আমরা চাই, তারা তাদের অভিজ্ঞতা অন্য খেলোয়াড়দের মাঝে বিলিয়ে দিক, যেন দলের উন্নতি হয়।’
দলের ভারসাম্য রক্ষায় সাকিব এখনও মহাগুরুত্বপূর্ণ। ব্যাট হাতে সেরা সময় এখন আর না থাকলেও বল হাতে তাকে এখনও বলা যায় দেশের সেরা। মাহমুদউল্লাহও গত কয়েক মাসে নিজের ক্যারিয়ার পুনরুজ্জীবিত করেছেন দারুণভাবে। তাই শান্তর মতো দেশের ক্রিকেটপ্রেমীরাও বিশ্বকাপে তাদের দিকে অনেকটাই চেয়ে থাকবে।
আরও পড়ুন: বিশ্বকাপের আগে টপ অর্ডারের ব্যর্থতা দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে: বাংলাদেশ অধিনায়ক
৫৯৩ দিন আগে
সাইফউদ্দিনের বিশ্বকাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে বিতর্ক
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের স্কোয়াডে নেই অলরাউন্ডার মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। এ নিয়ে ক্রিকেট মহলে সৃষ্টি হয়েছে তীব্র বিতর্ক। এক বছর বিরতির পর জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সদ্য সমাপ্ত টি-টোয়েন্টি সিরিজে ৮ উইকেট নিলেও দলে জায়গা মেলেনি সাইফউদ্দিনের।
তার পরিবর্তে স্কোয়াডে নাম উঠেছে ডানহাতি পেসার তানজিম হাসান সাকিবের।
মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলনে বিসিবির প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন বলেন, 'সাইফউদ্দিনের পারফরম্যান্সের ওপর ভিত্তি করে আমাদের মনে হয়েছে প্রত্যাশা পূরণের জন্য তানজিমই ভালো পছন্দ।’
পিঠের ইনজুরি থেকে সেরে ওঠা সাইফউদ্দিনের ফিরে আসা ছিল দারুণ। ফরচুন বরিশালের প্রথম বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) শিরোপা জয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন তিনি।
আরও পড়ুন: তাসকিনকে সহ-অধিনায়ক করে টাইগারদের বিশ্বকাপ দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ে সিরিজেও তিনি ভালো পারফরম্যান্স দেখিয়েছেন শুধুমাত্র ফাইনাল ম্যাচে ৫০-এর রান দেওয়া ছাড়া। শেষ ম্যাচে এসে ফর্মের এই অবনমন তার বাদ পড়ার পেছনে ভূমিকা রাখতে পারে।
চট্টগ্রামে প্রথম ম্যাচে সাইফউদ্দিনের তিন উইকেট নেওয়া প্রসঙ্গে গাজী আশরাফ বলেন, 'শুধু উইকেট সংখ্যা দেখে কোনো সিদ্ধান্তে আসা যায় না। বিশেষ করে টি-টোয়েন্টিতে উইকেট নেওয়ার সময়, পদ্ধতি ও প্রেক্ষাপট বিবেচনা করতে হবে। চট্টগ্রামে টপ অর্ডার ব্যাটাররা দ্রুত আউট হয়ে যায়।’
সিরিজে সাইফুদ্দিনের শর্ট-পিচ ডেলিভারিগুলোর অসঙ্গতির বিষয়টিও তুলে ধরেন গাজী আশরাফ। তিনি বলেন, সাইফের কিছু বল খুব নিচ দিয়ে যাচ্ছিল আর কিছু ব্যাটারদের মাথা উপর দিয়ে।
গাজী আশরাফ বলেন, 'আমরা সাইফউদ্দিনকে যে ভূমিকায় প্রয়োজন মনে করেছি, সেখানে তাকে পরীক্ষা করেছি। গত ম্যাচে আমরা মাত্র দুজন পেসার মাঠে নামিয়েছিলাম যাতে সাইফউদ্দিন পুরো চার ওভার বোলিং করতে পারে। এখন সে যদি দুটিতে বাজে বোলিং করে, সেটা একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।’
আরও পড়ুন: বিশ্বকাপের আগে টপ অর্ডারের ব্যর্থতা দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে: বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপের চূড়ান্ত দল ঘোষণার আগে আইসিসির কাছে প্রাথমিক দল জমা দিয়েছিল বাংলাদেশ। গাজী আশরাফ জানালেন, সেই দলে একমাত্র পরিবর্তন সাইফউদ্দিনের বাদ পড়া।
তানজিমকে দলে নেওয়ার সিদ্ধান্তের পক্ষে যুক্তি দিয়ে প্রধান নির্বাচক বলেন, সাইফউদ্দিনের চেয়ে তানজিমের খেলায় ভালো মনোযোগ রয়েছে। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজেও আমরা তানজিমকে পর্যবেক্ষণ করেছি। তার মনোযোগ ও সেরা পারফরম্যান্স দেওয়ার ইচ্ছা তাকে সাইফউদ্দিনের চেয়ে এগিয়ে রেখেছিল।
বুধবার ভোরে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে রওনা হওয়ার কথা বাংলাদেশ দলের।
যুক্তরাষ্ট্রে পা রেখে স্বাগতিকদের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। এরপর নিউইয়র্কে ভারতের বিপক্ষে একটি প্রস্তুতি ম্যাচ রয়েছে।
আরও পড়ুন: যে কারণে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দল ঘোষণায় দেরি
৫৯৩ দিন আগে
তাসকিনকে সহ-অধিনায়ক করে টাইগারদের বিশ্বকাপ দল ঘোষণা
অবশেষে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ। চোটাক্রান্ত তাসকিন আহমেদের বিশ্বকাপে খেলা নিয়ে আশঙ্কা থাকলেও শেষ পর্যন্ত তাকে শান্তর সহকারী হিসেবে রাখা হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুর দেড়টার দিকে মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামের কনফারেন্স হলে ১৫ সদস্যের বাংলাদশ দল ঘোষণা করেন টাইগারদের প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু।
তাসকিন ছাড়াও সাম্প্রতিক সময়ে অফফর্মে থাকা লিটন দাসের ওপরও আস্থা রেখেছে বোর্ড। দলে সুযোগ পেয়েছেন পেসার তানজিম হাসান সাকিবও।
আরও পড়ুন: যে কারণে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দল ঘোষণায় দেরি
তবে বিপিএলে আলো ছড়িয়ে সদ্য জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দলে ফেরা পেস বোলিং অলরাউন্ডার মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন বাদ পড়েছেন। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে উইকেট শিকার করলেও বেশ খরুচে ছিলেন সাইফুদ্দিন। ফলে নির্বাচকদের মনে জায়গা করতে পারেননি তিনি।
বিশ্বকাপের জন্য ঘোষিত স্কোয়াডে ৩ ওপেনারসহ ৮ ব্যাটার রেখেছে গাজী আশরাফ হোসেন লিপুর নেতৃত্বাধীন নির্বাচক বোর্ড। লিটন দাস, তানজিদ তামিম ও সৌম্য সরকার ছাড়াও বাকি ৫ ব্যাটার হলেন- নাজমুল হোসেন শান্ত, তৌহিদ হৃদয়, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও জাকের আলী।
আরও পড়ুন: বিশ্বকাপের আগে টপ অর্ডারের ব্যর্থতা দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে: বাংলাদেশ অধিনায়ক
অন্যদিকে, ৪ পেসার ও সাকিবসহ ৪ স্পিনার নিয়ে সাজানো হয়েছে বোলিং আক্রমণ।
আগামী ২ জুন যুক্তরাষ্ট্র ও ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর্দা উঠছে। তবে টাইগারদের বিশ্বকাপ মিশন শুরু হবে ৭ জুন। ‘গ্রুপ অব ডেথ’ খ্যাত ‘ডি’ গ্রুপে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কা, নেদারল্যান্ডস ও নেপাল।
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ স্কোয়াড
নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাসকিন আহমেদ (সহ-অধিনায়ক), লিটন দাস, সৌম্য সরকার, তানজিদ হাসান তামিম, সাকিব আল হাসান, তৌহিদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলী অনিক, মোহাম্মদ তানভীর ইসলাম, শেখ মেহেদী, রিশাদ হোসেন, মুস্তাফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলাম ও তানজিম হাসান সাকিব।
রিজার্ভ: আফিফ হোসেন ধ্রুব, হাসান মাহমুদ।
৫৯৪ দিন আগে
যে কারণে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দল ঘোষণায় দেরি
আইসিসি পুরুষদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হতে বাকি আছে এক মাসেরও কম সময়। এরই মধ্যে বিশ্বকাপের জন্য স্কোয়াড ঘোষণা করেছে বেশিরভাগ অংশগ্রহণকারী দল। এদিকে দল চূড়ান্ত করে আইসিসির কাছে জমা দেওয়া হয়েছে বলে বিভিন্ন সূত্র নিশ্চিত করলেও এখনো আনুষ্ঠানিক বিশ্বকাপ স্কোয়াড ঘোষণা দেয়নি বাংলাদেশ।
আগামীকাল (১৪ মে) স্কোয়াড ঘোষণা করতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। স্কোয়াড ঘোষণায় এই দেরির কারণে ক্রিকেটমহলে কৌতূহল ও জল্পনা বেড়েই চলেছে।
বিশ্বস্ত সূত্র ইউএনবিকে জানায়, সম্প্রতি ডানহাতি পেসার তাসকিন আহমেদের ইনজুরির কারণে এই দেরি। গত ১২ তারিখ জিম্বাবুয়ে সিরিজের শেষ ম্যাচের ঠিক আগে চোটে পড়েন তিনি।
এদিকে বিসিবি সভাপতি ও ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপন জানিয়েছেন, তাসকিনের সেরে উঠতে তিন সপ্তাহের বেশি সময় লাগলে তার বদলি কাউকে দলে ডাকা হতে পারে। তবে চিকিৎসকরা যদি তাসকিনের দ্রুত সুস্থতার আশ্বাস দেন (দুই সপ্তাহের মধ্যে) তাহলে তাসকিনকে মূল স্কোয়াডে অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে। সেক্ষেত্রে আগামী সপ্তাহের শুরুতে দলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে পা রাখবেন তিনি। সেখানেই তার চিকিৎসার বাকি প্রক্রিয়া চলতে থাকবে।
তাসকিনকে দলে রাখতে বোর্ড সব রকমের চেষ্টা করবে উল্লেখ করে পাপন বলেন, 'প্রয়োজনে আমরা যুক্তরাষ্ট্রের চিকিৎসকদের সঙ্গে পরামর্শ করব।’
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ৭ জুন ডালাসে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এবং এরপর ১০ জুন নিউ ইয়র্কে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। এরপর প্রথম রাউন্ডে নিজেদের পরের দুই ম্যাচ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবে দলটি।
বিশ্বকাপের মূল আসরের আগে ১ জুন নিউইয়র্কে ভারতের বিপক্ষে একটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ, এরপর হিউস্টনে স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে টাইগাররা।
৫৯৫ দিন আগে
বিশ্বকাপের আগে টপ অর্ডারের ব্যর্থতা দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে: বাংলাদেশ অধিনায়ক
বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ৪-১ ব্যবধানে জয় পেয়েছে টাইগাররা। কিন্তু আসন্ন বিশ্বকাপে পূর্ণকালীন অধিনায়ক হিসেবে প্রথমবারের মতো দায়িত্ব পাওয়া শান্তর উদ্বেগ এই সিরিজ জয়ের আনন্দকে ছাপিয়ে গিয়েছে।
শান্ত স্বীকার করেন, বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে বড় দুশ্চিন্তা তাদের টপ অর্ডার ব্যাটিংয়ের ব্যর্থতা।
সিরিজের ফাইনাল ম্যাচে মিরপুরের মাঠে বাংলাদেশের শীর্ষ চার ব্যাটসম্যানের মধ্যে তিনজন মিলে মাত্র ১০ রান করেছেন, যার মধ্যে মাত্র একজনের রান দুই অংকের ঘরে।
বিশ্বকাপ নিয়ে দলের প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চাইলে টপ-অর্ডার নিয়ে দুশ্চিন্তার কথা স্বীকার করে শান্ত বলেন, 'আমরা যদি টপ অর্ডারে আরও ভালো করতে পারি, তাহলে সেটা দলের জন্য দারুণ হবে।’
আরও পড়ুন: পঞ্চম টি-টোয়েন্টি জিতে সিরিজের সমাপ্তি টানল জিম্বাবুয়ে
তিনি আরও বলেন, ‘গতিশীলতা আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এই সিরিজের ফলাফল নিয়ে ভাবার পরিবর্তে সামনে এগিয়ে যাওয়ার দিকে আমাদের মনোনিবেশ করা দরকার। শীর্ষে থেকে ভালো শুরু নিশ্চিত করতে পারলে দল হিসেবে আমরা এক ধাপ এগিয়ে থাকব।’
সোমবার বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দল ঘোষণা করা হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। দলে যুক্ত করা হতে পারে তাই লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম ও সৌম্য সরকারের ভালো পারফরম্যান্সের ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে।
তিন নম্বরে শান্ত অথবা তৌহিদ হৃদয়কে রেখে এই তিনজনের যেকোনো দুইজনকে ওপেনিংয়ের জন্য ভাবা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: লো স্কোরিং ম্যাচে কষ্টের জয় বাংলাদেশের
তবে লিটনের সাম্প্রতিক ফর্ম, অন্যদিকে জিম্বাবুয়ে সিরিজে কিছুটা ভালো খেললেও ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে তানজিদের লড়াই বেশ ভাবাচ্ছে। সদ্য হাঁটুর চোট থেকে সেরে ওঠা সৌম্য জিম্বাবুয়ে সিরিজে ৪০ রানের ইনিংস খেললেও এখনও নিজের সেরা ফর্ম ফিরে পাননি। সম্ভাব্য তিন নম্বর ব্যাটসম্যান শান্তও তার সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স দিয়ে আত্মবিশ্বাস জাগাতে ব্যর্থ হয়েছেন।
বাংলাদেশের টপ অর্ডার এমনই বেহাল, বিশ্বকাপের দলটির পারফরম্যান্সের ওপর প্রভাব ফেলছে। এই সমস্যাগুলো সমাধান করার সময়ও খুব কম। এই বৈশ্বিক মঞ্চে লড়াই করে টিকে থাকতে ব্যাটসম্যানদের ফর্ম ফিরে পাওয়া ও দলের শক্ত ভিত্তি করা এখন সবচেয়ে জরুরি বিষয়।
আরও পড়ুন: জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ এগিয়ে থাকলেও জাতীয় দলের ব্যাটিং নিয়ে অসন্তুষ্ট বিসিবি সভাপতি
৫৯৫ দিন আগে
পঞ্চম টি-টোয়েন্টি জিতে সিরিজের সমাপ্তি টানল জিম্বাবুয়ে
তৃতীয় ও চতুর্থ ম্যাচে সামান্য ব্যাবধানে জয়ের পর পঞ্চম ও শেষ ম্যাচটিও জিতে জিম্বাবুয়েকে হোয়াইটওয়াশ করার সুযোগ ছিল বাংলাদেশের। তবে শেষ ম্যাচে বড় জয় পেয়ে হোয়াইটওয়াশের লজ্জা এড়িয়েছে সফরকারীরা।
আগের দুই ম্যাচের কষ্টসাধ্য জয় টাইগারদের দুর্বলতার যে ইঙ্গিত দিয়েছিল, আজকের বড় পরাজয়ে তা স্পষ্ট হয়েছে। আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে এটিই বাংলাদেশের শেষ টি-টোয়েন্টি সিরিজ ছিল।
৪-১ ব্যবধানে জয় পেলেও আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর পরিবর্তে বিশ্বকাপের আগে টাইগারদের সামনে বেশ কয়েকটি চিন্তার উদ্রেক করল জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে হওয়া এই সিরিজ।
আরও পড়ুন: লো স্কোরিং ম্যাচে কষ্টের জয় বাংলাদেশের
বিশ্বকাপের সময়সূচির সঙ্গে মানিয়ে নিতে পঞ্চম ম্যাচটি সকালে আয়োজন করে বিসিবি। এটি ছিল টাইগারদের ঘরের মাটিতে সকালে শুরু হওয়া প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। তবে টস হেরে শুরুতে ব্যাট করে ভালো ওপেনিং জুটি দাঁড় করাতে ব্যর্থ হয়েছে বাংলাদেশ।
১৫ রান তুলতেই তিন উইকেট হারিয়ে ব্যাটিং ধসের শঙ্কায় পড়ে টাইগাররা। এ সময় অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের ৬৯ রানের জুটি বিপদ বাঁচিয়ে দলকে দেড় শতাধিক স্কোরের দিকে নিয়ে যেতে ভূমিকা রাখে।
মাহমুদুল্লার ইনিংস-সর্বোচ্চ ৪৪ বলে ৫৪ রান এবং শান্তর ২৮ বলে ৩৬ রানের সুবাদে শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ১৫৭ রানের পুঁজি পায় বাংলাদেশ। দলের হয়ে জাকের আলীর ২৪ ও সাকিবের ২১ রানের ইনিংসগুলোও কার্যকর ভূমিকা রাখে।
জিম্বাবুয়ের হয়ে ব্লেসিজ মুজারাবানি ও ব্রায়ান বেনেট ২টি করে উইকেট নেন।
আরও পড়ুন: চতুর্থ টি-টোয়েন্টি: ১০১ থেকে ১৪৩ রানে ১০ উইকেট হারালো টাইগাররা
গত দুই ম্যাচ অল্পের জন্য হাতছাড়া হলেও শেষ ম্যাচে দৃঢ়তা দেখায় জিম্বাবুয়ে। ২৫৮ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে অধিনায়ক সিকান্দার রাজার অপরাজিত ৭২ ও বেনেটের ৭০ রানে ভর করে জয়ের বন্দরে পৌঁছায় জিম্বাবুয়ে।
এদিন ব্যাট হাতে বাংলাদেশি বোলারদের তেমন কোনো সুযোগই দেয়নি জিম্বাবুয়ের ব্যাটাররা। এর মধ্যে মোহাম্মদ সাইফুদ্দিনকে তুলোধুনা করে তারা। ৪ ওভারে একাই ৫৫ রান দেন সাইফুদ্দিন। তবে এ দিন সাকিব ছিলেন যথেষ্ট কৃপণ। নিজের ৪ ওভারের স্পেলে নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে মাত্র ৯ রান খরচ করে ১টি উইকেট নেন তিনি।
৫৯৬ দিন আগে
লো স্কোরিং ম্যাচে কষ্টের জয় বাংলাদেশের
বিপর্যস্ত ব্যাটিংয়ের পর দুর্বল বোলিংয়ে চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৫ রানের জয় পেয়েছে বাংলাদেশ।
শুক্রবার মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে হেরে শুরুতে ব্যাটিংয়ে সব উইকেট হারিয়ে ১৪৩ রান তোলে বাংলাদেশ।
এই লো স্কোরিং ম্যাচে তানজিদ হাসান তামিমের হাফসেঞ্চুরি ও মুস্তাফিজুর রহমানের তিন উইকেটই বড় ভূমিকা রাখে।
আরও পড়ুন: চতুর্থ টি-টোয়েন্টি: ১০১ থেকে ১৪৩ রানে ১০ উইকেট হারালো টাইগাররা
ওপেনার তামিম (৫২) ও সৌম্য সরকার (৪১) ১০১ রানের জুটির পর ১৪৩ রানের মধ্যে ১০ উইকেট হারায় টাইগাররা।
জিম্বাবুয়ের হয়ে লুক জংউই ৩ উইকেট নিয়েছেন।
মাত্র ৪২ রানে সবকটি উইকেট হারানোর ব্যাটিং লাইন আপে দুই ওপেনারের পর বাকি ব্যাটারদের মধ্যে দুই অঙ্কে পৌঁছাতে সক্ষম হন কেবল তৌহিদ হৃদয় (১২)।
রান তাড়া করতে নেমে জিম্বাবুয়েও জুটি গড়তে ব্যর্থ হয়। সিকান্দার রাজা ও জোনাথন ক্যাম্পবেল লড়তে শুরু করলেও তাসকিনের পেস ও সাকিবের স্পিনে হার মানেন।
ক্যাম্পবেল সর্বোচ্চ ৩১ রান করেন। আর রায়ান বার্ল ও ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ১৯ রান করে যোগ করেন।
আরও পড়ুন: চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে দলে ফিরলেন সাকিব-সৌম্য-মুস্তাফিজ
শেষ ওভারে এসে ম্যাচে ক্লাইমেক্সের দেখা মেলে যখন বল আর রান প্রায় কাছাকাছি। উইকেটও শেষের দিকে। সাকিবের ঠান্ডা মাথার বোলিংয়ে শেষ ওভারে ২ বল বাকি থাকতে সব উইকেট হারিয়ে খেলার ইতি টানে জিম্বাবুয়ে। কষ্টেসৃষ্টে জয় মেলে বাংলাদেশের।
১২ মে সিরিজের শেষ ম্যাচে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের যেখানে একদল চাইবে হোয়াইটওয়াশ করতে আর অন্যদল চাইবে তা এড়িয়ে সম্মান রক্ষার জয় পেতে।
আরও পড়ুন: জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ এগিয়ে থাকলেও জাতীয় দলের ব্যাটিং নিয়ে অসন্তুষ্ট বিসিবি সভাপতি
৫৯৭ দিন আগে
চতুর্থ টি-টোয়েন্টি: ১০১ থেকে ১৪৩ রানে ১০ উইকেট হারালো টাইগাররা
টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে দুর্দান্ত শুরু করলেও প্রথম উইকেট পড়তেই মাত্র ৪২ রানের মধ্যে সব উইকেট হারিয়ে তাসের ঘরের মতো গুঁড়িয়ে গেল বাংলাদেশ দলের ব্যাটিং লাইনআপ।
শুক্রবার মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে টাইগারদের ব্যাটিং বিপর্যয় দেখলো বিশ্ব।
দুই ওপেনার সৌম্য সরকার (৪১) ও তানজিদ হাসান তামিম (৫২) ১০১ রানের জুটি গড়েন। তারপর মিসটাইমিংয়ে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন তামিম।
এর পরপরই একের পর এক বাজে শট খেলে ও ডিসমিসালের শিকার হয়ে মিডল ও লোয়ার অর্ডার চুরমার হয়ে যায়।
আরও পড়ুন: চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে দলে ফিরলেন সাকিব-সৌম্য-মুস্তাফিজ
দুই ওপেনারের পর কেবল তৌহিদ হৃদয় দুই অঙ্কের ঘরে পা রাখেন। মাত্র ১২ রান করে লুক জংউইয়ের বলে নতি স্বীকার করেন তিনি।
এই ধসেপড়া বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপের বেহাল অবস্থা তুলে ধরে।
নয় মাস পর আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলতে নেমে সাকিব আল হাসান ১ রান করে বোল্ড হয়ে ফিরেছেন সাজঘরে। দলের কাণ্ডারি হয়ে লড়াইয়ের ইচ্ছা দেখা যায়নি অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর ব্যাটিংয়েও।
শান্তর ক্লিন বোল্ড আর সাকিবের ব্যাট ও প্যাডের ফাঁক দিয়ে বোল্ড আউট যেন অভিজ্ঞ এই খেলোয়াড়দের প্রস্তুতি ও সংযমের অভাবের প্রমাণ দিলো।
শুরুটা বড় রানের টার্গেট দেওয়ার মতো হলেও হতাশায় মোড়ানো ব্যাটিংয়ে ১০ উইকেটে মাত্র ১৪৩ রানেই গুটিয়ে যায় বাংলাদেশের ইনিংস।
আরও পড়ুন: জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ এগিয়ে থাকলেও জাতীয় দলের ব্যাটিং নিয়ে অসন্তুষ্ট বিসিবি সভাপতি
৫৯৭ দিন আগে