বৈদেশিক-সম্পর্ক
বাংলাদেশের বন্দর নিরাপত্তা নিরীক্ষায় অংশ নিল মার্কিন কোস্ট গার্ড
বাংলাদেশের বন্দরগুলোর নিরাপত্তায় নৌপরিবহন অধিদপ্তরের সঙ্গে নিরীক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের কোস্ট গার্ড ইন্টারন্যাশনাল পোর্ট সিকিউরিটি (আইপিএস) প্রোগ্রামের প্রতিনিধিরা। গত ২০ থেকে ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত এই নিরীক্ষা কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়।
বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) বাংলাদেশে মার্কিন দূতাবাসের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সামুদ্রিক পরিবহন ব্যবস্থা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য এবং বৈশ্বিক অর্থনীতির মেরুদণ্ড। সামুদ্রিক নিরাপত্তার ক্ষেত্রে সমন্বিত পদক্ষেপ প্রতিষ্ঠা করতে ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অর্গানাইজেশন এবং এর সদস্য দেশগুলো ইন্টারন্যাশনাল শিপ অ্যান্ড পোর্ট ফ্যাসিলিটি সিকিউরিটি (আইএসপিএস) কোড তৈরি করেছে, যা সামুদ্রিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাস্তবায়নের জন্য একমাত্র আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত পদ্ধতি।
যুক্তরাষ্ট্র কোস্টগার্ডের আইপিএস প্রোগ্রাম ২০০৩ সালে আইএসপিএস কোড বাস্তবায়নকে শক্তিশালী করতে এবং সারা বিশ্বে সামুদ্রিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে আরও ভালোভাবে বুঝতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বন্দর নিরাপত্তায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং সমুদ্র বাণিজ্যের অংশীদারদের সঙ্গে কাজ করে আইপিএস প্রোগ্রামের প্রতিনিধিরা প্রতি তিন বছরে একবার অংশীদার দেশগুলো সফরের অনুরোধ করেন, যেখানে তারা বন্দর নিরাপত্তার তত্ত্বাবধানে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং দেশের বন্দরগুলোতে আইএসপিএস কোডের বাস্তবায়ন পর্যবেক্ষণ করেন।
প্রতিনিধি দলের প্রধান লেফটেন্যান্ট কমান্ডার ন্যাগি বলেন, ‘এই দেশভিত্তিক নিরীক্ষা চলাকালে যুক্তরাষ্ট্রের কোস্টগার্ড বাংলাদেশ নৌপরিবহন অধিদপ্তরের সঙ্গে সরাসরি কাজ করেছে, যা বন্দর নিরাপত্তা তথ্যের দ্বিপাক্ষিক আদান-প্রদান এবং সবচেয়ে ভালো অনুশীলনগুলো ভাগ করে নেওয়ার সুযোগ দিয়েছে। আমাদের নিজ নিজ দেশে বন্দর নিরাপত্তা ব্যবস্থা উন্নত করতে এবং বাংলাদেশের আইএসপিএস কোড বাস্তবায়নের বিষয়ে আরও জানতে সরকারের মধ্যে এই আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার সুযোগের জন্য আমরা নৌপরিবহন বিভাগকে ধন্যবাদ জানাই। এই নিরীক্ষা থেকে অর্জিত জ্ঞান দেশব্যাপী বন্দরগুলোতে তাদের বন্দর নিরাপত্তা প্রোগ্রামের উন্নয়নে ব্যবহৃত হবে, ফলে বৈশ্বিক সামুদ্রিক পরিবহন ব্যবস্থার নিরাপত্তা উন্নত হবে। আমরা বিশ্বাস করি যে, এই বন্দর নিরাপত্তা বিনিময়গুলো পারস্পরিকভাবে আমাদের ব্যাপকভাবে লাভবান করবে।’
যুক্তরাষ্ট্র কোস্টগার্ড যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা উন্নত করার জন্য বিদেশি সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য পারস্পরিক বন্দর নিরাপত্তা প্রোগ্রাম প্রদানের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী অংশীদারত্ব বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
৩ ঘণ্টা আগে
১৭-২০ ফেব্রুয়ারি দিল্লিতে বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক
ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি ও ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের মধ্যে মহাপরিচালক (ডিজি) পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
শুক্রবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধির জয়সওয়াল বলেন, ‘২০২৫ সালের ১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে বিএসএফ ও বিজিবির মধ্যে ডিজি পর্যায়ের আলোচনা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই আলোচনায় সীমান্ত সম্পর্কিত সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করার প্রস্তাব করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করি, পারস্পরিকভাবে সম্মত সব সমঝোতা স্মারক ও চুক্তিকে সম্মান জানানো হবে। এগুলো দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে কাঠামোগত সম্পৃক্ততার ভিত্তি এবং সীমান্তে পারস্পরিকভাবে উপকারী নিরাপত্তা ও বাণিজ্য অবকাঠামো তৈরিতে সহায়তা করে।’
৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে মার্কিন চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সের বৈঠক
বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন। বুধবার (২৯ জানুয়ারি) মার্কিন দূতাবাস থেকে এমন তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, নিয়মিত কূটনৈতিক তৎপরতার অংশ হিসেবে রাজনৈতিক দলগুলোর পরিকল্পনা ও অবস্থান সম্পর্কে আরও বোঝাপড়া ও ধারণা পেতে এসব বৈঠক করা হয়েছে।
এর আগে, গেল ২০ জানুয়ারি রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: প্যারিস চুক্তি প্রত্যাহার, জাতিসংঘকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানাল যুক্তরাষ্ট্র
রাষ্ট্রদূত তখন বলেন, ‘আমরা জাতি হিসেবে আপনার সরকারকে বিভিন্ন বিষয়ে সমর্থন দিতে প্রস্তুত রয়েছি।’
প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের চলমান সংস্কার কার্যক্রম, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্রের ওপর রাজনৈতিক ঐকমত্য গঠনের প্রচেষ্টা এবং আগামী সাধারণ নির্বাচনের পরিকল্পনা সম্পর্কে আলোচনা করেন।
জুলাই ঘোষণাপত্রের বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তিনি আশা করছেন রাজনৈতিক দলগুলো ফেব্রুয়ারির শুরুতে এ বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাবে।
২ দিন আগে
বাংলাদেশে স্বচ্ছ, অংশগ্রহণমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন সংস্কারে সমর্থন ইইউ'র
ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বলেছে, তারা বাংলাদেশের সঙ্গে তাদের সহযোগিতা অব্যাহত রাখতে এবং বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে সম্ভাব্য সমন্বিত অংশীদার ও সহযোগিতা চুক্তির মাধ্যমে অংশীদারত্ব গড়ে তোলার নতুন পথ খোঁজার অপেক্ষায় রয়েছে।
সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে লেখা এক চিঠিতে ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লিয়েন এ বার্তা দেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে প্রকাশিত চিঠিতে বলা হয়েছে, ইইউ একটি সংস্কার প্রক্রিয়াকে সমর্থন করতে প্রস্তুত। যেটি হবে 'শান্তিপূর্ণ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক, গণতান্ত্রিক নীতি, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। একই সঙ্গে যা- স্বচ্ছ, অংশগ্রহণমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের' দিকে পরিচালিত করবে।
ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট টেকসই উন্নয়ন, সবুজ উত্তরণ, দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই এবং আর্থিক ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশনের অগ্রগতির প্রতি ড. ইউনূসের প্রতিশ্রুতিকে আন্তরিকভাবে স্বাগত জানান।
ইইউ এরই মধ্যে বাংলাদেশের সঙ্গে এই বিষয়গুলোতে জড়িত রয়েছে।
প্রেসিডেন্ট ভন ডের লেইন বলেছেন, ‘আমরা খাতসংশ্লিষ্ট অংশীদারদের সঙ্গে নির্দিষ্ট প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনা করতে এবং চলমান উদ্যোগের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ অতিরিক্ত সহায়তা বিবেচনা করতে আগ্রহী।’
তিনি বলেন, গ্লোবাল গেটওয়ে ফর ইইউ'র আওতায় রেলওয়ে, পানিসম্পদ, জলবায়ু অভিযোজন, স্বাস্থ্য, ডিজিটাল ও জ্বালানিসহ নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য নেটওয়ার্ক ও কানেক্টিভিটিতে ইইউ’র বিনিয়োগের যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে।
এর পাশাপাশি প্রেসিডেন্ট ফন ডের লিয়েন বলেন, গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতা বাড়াতে তারা ড. ইউনূস প্রশাসনের সঙ্গে কাজ করছেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি জাপানের দৃঢ় সমর্থন পুনর্ব্যক্ত
তিনি বলেন, ‘আমরা এই খাতগুলোতে নীতি উন্নয়ন এবং কার্যকর প্রশাসনকে সমর্থন করার জন্য লক্ষ্যযুক্ত প্রযুক্তিগত সহায়তা একীভূত করে এবং যেখানে প্রাসঙ্গিক সেখানে ইইউ অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে এই কাজের প্রভাবকে সর্বাধিক করতে চাই।’
ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট ইইউ-বাংলাদেশ সহযোগিতার সুষ্ঠু বাস্তবায়ন নিশ্চিত করার পূর্ণ প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
ইইউ নিয়মিত সমন্বয় সভা আয়োজন করতে প্রস্তুত। যাতে ইইউ কর্মসূচিগুলোর সময়োপযোগী করা যায়, তাদের সহায়তার পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যালোচনা এবং তাদের অভিন্ন অগ্রাধিকারগুলোকে শক্তিশালী করতে এবং অংশীদারত্বকে জোরদার করতে নতুন অনুরোধগুলো মূল্যায়নের কৌশলগত সংলাপ নিশ্চিত করা যায়।
বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানানোর জন্য ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
৪ দিন আগে
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি জাপানের দৃঢ় সমর্থন পুনর্ব্যক্ত
বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনিচি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি জাপানের দৃঢ় সমর্থনের কথা পুনর্ব্যক্ত করে বলেছেন, আসন্ন সংসদীয় উপমন্ত্রী পর্যায়ের সফর আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনৈতিক সমর্থনের এই বার্তা বহন পৌঁছে দেবে।
সোমবার (২৭ জানুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তাদের সংস্কার প্রচেষ্টায় সমর্থন এবং 'কৌশলগত অংশীদারিত্বের' আওতায় বিস্তৃত ক্ষেত্রে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারে অন্তর্বর্তী সরকারের পাশে থাকার দৃঢ় প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন তিনি।
এই প্রেক্ষাপটে উভয় পক্ষ অর্থনৈতিক সম্পর্ক গভীরতর করা, রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা সহযোগিতা বৃদ্ধি, রোহিঙ্গা শরণার্থী ও অন্যান্য দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা এজেন্ডাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আন্তরিকভাবে মতবিনিময় করেন।
রাষ্ট্রদূত শিগগিরই ফরেন অফিস কনসালটেশন (এফওসি) আয়োজন এবং নিয়মিত উচ্চ পর্যায়ের সফর বিনিময়ের গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং দুই দেশের মধ্যে চলমান অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তির (ইপিএ) আলোচনায় সন্তোষ প্রকাশ করেন।
রাষ্ট্রদূত জানান, জাইকা প্রধানের এ বছরের মার্চে বাংলাদেশ সফরের কথা রয়েছে।
তিনি উপকূলীয় এলাকায় টহলের জন্য বাংলাদেশকে পাঁচটি টহল জাহাজ সরবরাহের জাপানের সিদ্ধান্ত এবং বাংলাদেশে বায়ুদূষণ পর্যবেক্ষণে যন্ত্রপাতি সরবরাহে সরকারের সঙ্গে চুক্তি সইয়ের প্রস্তুতির বিষয়েও পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে অবহিত করেন।
বাংলাদেশে প্রধান উন্নয়ন উদ্যোগে জাপানের অবদানের কথা স্বীকার করে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সমর্থন এবং বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বিপক্ষীয় উন্নয়ন অংশীদার হওয়ার জন্য জাপান সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
তিনি বলেন, জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক সব সময়ই স্থিতিশীল এবং বাংলাদেশে জাপানের বিনিয়োগ সব সময় সুরক্ষিত থাকবে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের নিরাপদ, মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসন ও টেকসই সমাধানের জন্য জাপানের অব্যাহত প্রচেষ্টার জন্য ধন্যবাদ জানান।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের কানাডার ভিসা দ্রুত সময়ে চায় ঢাকা
তিনি ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তরিতসহ তাদের জন্য জাপানের মানবিক সহায়তারও প্রশংসা করেন।
রাখাইন রাজ্যের সাম্প্রতিক ঘটনাবলী বাংলাদেশের ওপর চাপ বাড়াচ্ছে উল্লেখ করে তিনি জাতিসংঘের সহযোগিতায় দোহায় বাংলাদেশ আয়োজিত রোহিঙ্গা সংকট বিষয়ক আসন্ন সম্মেলনে জাপানের সমর্থন কামনা করেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, উভয় পক্ষ আন্তর্জাতিক ফোরামে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার পাশাপাশি নির্বাচনী বিষয়ে পারস্পরিক সহায়তার বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জাপানের নতুন রাষ্ট্রদূতের বাংলাদেশে সফল মেয়াদ কামনা করেন এবং আশা প্রকাশ করেন যে, তার মেয়াদে বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে।
৪ দিন আগে
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের কানাডার ভিসা দ্রুত সময়ে চায় ঢাকা
বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য বিশেষ করে শিক্ষার্থীদের ভিসা প্রক্রিয়াকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে করতে কানাডার কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
বাংলাদেশে নবনিযুক্ত কানাডার হাইকমিশনার অজিত সিং সোমবার (২৭ জানুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে উপদেষ্টা তৌহিদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে এসব বিষয়ে আলোচনা হয়।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা দেশে প্রায় ১৩ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ যে কঠিন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে তা উল্লেখ করেন। তাদের (রোহিঙ্গা) নিজদেশে টেকসই নিরাপদ প্রত্যাবাসনে কানাডার জোরালো সমর্থনসহ আন্তর্জাতিক সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
বৈঠকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা এবং ঢাকাস্থ কানাডার হাইকমিশনের কূটনীতিকরা উপস্থিত ছিলেন।
অজিত সিং বাংলাদেশে কানাডার হাইকমিশনার হিসেবে নিয়োগ পাওয়ায় তাকে স্বাগত ও অভিনন্দন জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।
তারা কৃষি সহযোগিতা, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, আর্থিক খাত এবং রোহিঙ্গা সংকটসহ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
আরও পড়ুন: ইতালির ভিসা সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে, আশা উপদেষ্টা তৌহিদের
হাইকমিশনার এসব উদ্বেগের কথা উল্লেখ করেন এবং তা সমাধানে সর্বোচ্চ সহায়তার আশ্বাস দেন।
দুই শীর্ষ ব্যক্তি দু'দেশের মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক বিশেষ করে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, কৃষি, সক্ষমতা বৃদ্ধি, দক্ষতা উন্নয়ন, কারিগরি সহায়তা এবং জনগণের মধ্যে যোগাযোগের ক্ষেত্রে আরও জোরদার করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা হাইকমিশনারকে তার মেয়াদকালে বাংলাদেশ-কানাডা অংশীদারিত্ব জোরদারে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
৪ দিন আগে
ড. ইউনূসকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে নববর্ষ-২০২৫ উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
অধ্যাপক ইউনূসকে লেখা এক চিঠিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, ‘নতুন বছরের শুভেচ্ছা।’
সোমবার (২৭ জানুয়ারি) কূটনৈতিক চ্যানেলে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার উপ প্রেসসচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।
৪ দিন আগে
কঙ্গোতে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরা নিরাপদে আছেন: আইএসপিআর
ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোতে কাজ করা বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী মিশনের সদস্যরা নিরাপদে আছেন বলে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর(আইএসপিআর)।
সোমবার (২৭ জানুয়ারি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আইএসপিআর বলছে, ‘ডি আর কঙ্গোতে চলমান সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশি সব শান্তিরক্ষী নিরাপদ রয়েছেন এবং তাদের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে।’
অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) খবর বলছে, সোমবার কঙ্গোর সবচেয়ে বড় শহর গোমা দখলের দাবি করেছে রুয়ান্ডাভিত্তিক বিদ্রোহীরা। কঙ্গো সরকার বলছে, বিদ্রোহীদের এই অগ্রযাত্রা হচ্ছে যুদ্ধ ঘোষণার শামিল।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সামরিক প্রতিনিধি দল পাকিস্তান সফর করেছে: আইএসপিআর
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুই সাহায্যকর্মী বলেন, এরআগে কঙ্গোলিজ সামরিক বাহিনীকে অস্ত্র সমর্পণের জন্য ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিয়েছিল এম২৩ নামের বিদ্রোহীরা। কিন্তু সোমবার সকালে শহরজুড়ে গোলাগুলির আওয়াজ শোনা যায়।
এক বিবৃতিতে গোমার বাসিন্দাদের শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিদ্রোহীরা। শহরের কেন্দ্রীয় স্টেডিয়ামে কঙ্গোর সামারিক বাহিনীর সদস্যদের জড়ো করছেন তারা।
আফ্রিকার অন্যতম দীর্ঘ যুদ্ধে নাটকীয়ভাবে কঙ্গোর খনিজ-সমৃদ্ধ অঞ্চলে হামলা চালিয়ে বসেছে এম২৩ বিদ্রোহীরা। এতে সেখানকার নিরাপরাধ বেসামরিক নাগরিকদের বাস্তুচ্যুত হওয়ার সংখ্যা আরও বেড়ে যাবে।
উত্তর কিভু প্রদেশে গোমা শহরটির অবস্থান। এই প্রদেশের এক তৃতীয়াংশ নাগরিক এরইমধ্যে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতেরেস বলেন, গেল ৪৮ ঘণ্টায় দক্ষিণ আফ্রিকার দুই শান্তিরক্ষী এবং উরুগুয়ের একজন নিহত হয়েছেন। এছাড়া আরও এগারো জন আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
রুয়ানার প্রতিরক্ষা বাহিনীর সহায়তায় কঙ্গোতে হামলা চালিয়েছেন এম২৩ বিদ্রোহীরা। এ ঘটনার কঠোর নিন্দা জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব। সব ধরনের প্রতিশোধমূলক পদক্ষেপ থেকে বিরত থাকতে বিদ্রোহীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন: আনন্দবাজারে প্রকাশিত খবরের প্রতিবাদ জানিয়েছে আইএসপিআর
৪ দিন আগে
‘নিষেধাজ্ঞা’ সত্ত্বেও রোহিঙ্গাদের প্রতি সহায়তা অব্যাহত রাখায় ট্রাম্পকে ড. ইউনূসের ধন্যবাদ
দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতা গ্রহণের পর নির্বাহী আদেশে ৯০ দিনের জন্য বিশ্বের সব দেশে মার্কিন সহায়তা স্থগিত করলেও ইউএসএইডের মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখায় ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
রবিবার (২৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর।
তিনি বলেন, রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় প্রধান উপদেষ্টার উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি ড. খলিলুর রহমান আজ (রবিবার) মার্কিন দূতাবাস কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য ইউএসএইডের পুষ্টি সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত থাকার বিষয়টি সেখানে উঠে আসে।
সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শরণার্থী ও স্থানীয়দের জন্য পুষ্টি সহায়তা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা—ইউএসএইড। খাদ্য ও পুষ্টি সহায়তা প্রদানে জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফপি) সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করে থাকে এই সংস্থটি।
রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় ২০১৭ সালের আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ২৪০ কোটি ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র সরকার, যার মধ্যে বাংলাদেশই পেয়েছে প্রায় ২০০ কোটি ডলার।
আরও পড়ুন: পরিবেশগত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বৈঠক
এর আগে, সব দেশকে দেওয়া মার্কিন সহায়তা স্থগিত করে একটি নির্বাহী আদেশ জারি করেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিষয়টি পর্যালোচনার জন্য ৯০ দিন সময় দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন, তবে ঠিক কোন কোন দেশ এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়ছে না—সে বিষয়ে কিছু স্পষ্ট করা হয়নি।
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সাংবাদিকদের বলেন, ‘সেখানে কোনো দেশ নির্দিষ্ট করা হয়নি।’
তবে মার্কিন প্রশাসনের ওই আদেশ জারির পর বাংলাদেশের কিছু গণমাধ্যম শুধু ‘বাংলাদেশ’ শব্দটি ব্যবহার করে সংবাদ প্রকাশ করেছে, যা পাঠককে বিভ্রান্ত করতে পারে বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
বিভ্রান্তি এড়াতে এ ধরনের সংবাদ প্রকাশে গণমাধ্যমের কাছ থেকে সরকার আরও স্পষ্টতা প্রত্যাশা করে বলে জানানো হয়েছে।
গত ২০ জানুয়ারি হোয়াইট হাউস থেকে প্রকাশিত ওই আদেশে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের বৈদেশিক উন্নয়ন সহায়তা কর্মসূচির দায়িত্বে থাকা সমস্ত বিভাগ ও সংস্থার প্রধানরা এই আদেশ প্রাপ্তির ৯০ দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের বৈদেশিক নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কর্মসূচিগুলো পর্যালোচনার জন্য অন্যান্য দেশ ও বাস্তবায়নকারী বেসরকারি ও আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং ঠিকাদারদের নতুন করে উন্নয়ন সহায়তা তহবিল বিতরণ স্থগিত রাখবে।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানাল বাংলাদেশ
প্রেসিডেন্টের নির্বাহী আদেশের পর বিশ্বব্যাপী সব বাস্তবায়নকারী অংশীদারদের ‘তাৎক্ষণিক সহায়তা কার্যক্রম বন্ধের আদেশ’ জারি করে ইউএসএইড।
বাংলাদেশেও ওই আদেশ পৌঁছেছে বলে ইউএনবিকে জানিয়েছেন ইউএসএইডের কার্যক্রম বাস্তবায়নকারী সংস্থা কেয়ার বাংলাদেশের প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা।
এ বিষয়ে সংস্থাটির কমিউনিকেশনস ডিরেক্টর টনি মাইকেল গোমেজ বলেন, ‘গত ২০ জানুয়ারি ট্রাম্প শপথ নেওয়ার পরপরই আমরা এ ধরনের একটি চিঠি পাই।’
যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবস্থাপনা ও বাজেট অফিস (ওএমবি) বণ্টন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে এই স্থগিতাদেশ কার্যকর করবে। ওএমবি পরিচালকের সঙ্গে পরামর্শক্রমে ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সম্মতিতে প্রাপ্ত সুপারিশের ভিত্তিতে প্রতিটি বৈদেশিক সহায়তা কর্মসূচি অব্যাহত, সংশোধন কিংবা বন্ধ করা হবে কিনা—সে বিষয়ে আদেশের ৯০ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেবেন মার্কিন সরকারের দায়িত্বশীল বিভাগ ও সংস্থার প্রধানরা।
তবে পর্যালোচনা শেষ হওয়া সাপেক্ষে ৯০ দিনের সময়কাল শেষ হওয়ার আগেও বৈদেশিক উন্নয়ন সহায়তা তহবিলের নতুন বাধ্যবাধকতা ও বিতরণ কার্যক্রম শুরু হতে পারে। সেক্ষেত্রে এই কার্যক্রম একইভাবে চলবে, নাকি সংশোধিত আকারে চালিয়ে যাওয়া হবে—মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মনোনীত ব্যক্তি ও ওএমবি পরিচালকের সঙ্গে পরামর্শক্রমে তা নির্ধারণ করা হবে। পরবর্তীতে নতুন কোনো সহায়তা তহবিলের ক্ষেত্রেও এই পদ্ধতি অনুসরণ করা হবে।
অবশ্য নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্রে এই স্থগিতাদেশ রদও করার ক্ষমতা রাখে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এই ক্ষমতাবলে সহায়তা কর্মকাণ্ড স্থগিতের আদেশ থেকে অব্যাহতি পেয়েছে ইসরায়েল ও মিসর।
৫ দিন আগে
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক পারস্পরিক নির্ভরশীলতা ও স্বার্থে এগিয়ে যাবে: প্রণয় ভার্মা
ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, ‘তারা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের অংশীদারিত্ব অবশ্যই উভয় পক্ষের সাধারণ মানুষকে উপকৃত করবে এবং তাদের সম্পর্ক সবসময় জনকেন্দ্রিক।’
তিনি বলেন, 'আমরা আত্মবিশ্বাসী যে, আমাদের সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংযোগের বাস্তবতা এবং আমাদের পারস্পরিক নির্ভরশীলতা ও সুবিধার যৌক্তিকতাই আমাদের সম্পর্ককে এগিয়ে নেবে।’
ভারতের ৭৬তম প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন উপলক্ষে শনিবার(২৫ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানী ঢাকার একটি হোটেলে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, তারা একটি 'গণতান্ত্রিক, স্থিতিশীল, শান্তিপূর্ণ, প্রগতিশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক' বাংলাদেশকে সমর্থন করেছেন এবং ভবিষ্যতেও করবেন।
তিনি বলেন, ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে একটি স্থিতিশীল, ইতিবাচক, গঠনমূলক, দূরদর্শী এবং পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট সম্পর্কের সন্ধান অব্যাহত রাখবে, যেখানে জনগণই হবে প্রধান অংশীজন।
আরও পড়ুন: অবাধ-অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ তৈরিতে বদ্ধপরিকর সরকার: ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ
৫ দিন আগে