আওয়ামী-লীগ
নওগাঁয় এক রাতেই আওয়ামী লীগ প্রার্থীর ৫ নির্বাচনী ক্যাম্পে আগুন
নওগাঁ-৫ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নিজাম উদ্দিন জলিল জনের ৫টি নির্বাচনী ক্যাম্পে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্বতন্ত্র প্রার্থী দেওয়ান ছেকার আহমেদ শিষাণের কর্মী সমর্থকদের বিরুদ্ধে।
রবিবার (২৪ ডিসেম্বর) রাতে শহরের গোস্তহাটির মোড়, সদর উপজেলার তিলকপুর ইউনিয়নের ত্রিমোহনী বাজার মোড়, বক্তারপুর ইউনিয়নের হালঘোষপাড়া এবং চকতারতাও মুক্তারপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নৌকার সমর্থকদের দাবি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী প্রয়াত আব্দুল জলিলের পুত্র আসন্ন নির্বাচনে আবারও বিজয়ী হবেন জেনে নৌকার সমর্থকদের উপর ভয়ভীতি ও চাপ সৃষ্টি করতে এক রাতে নৌকার ৫টি নির্বাচনী ক্যাম্প পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী দেওয়ান ছেকার আহমেদ শিষাণের সমর্থকরা এসব ঘটনা ঘটিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
নওগাঁ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহবুবুল হক কমল বলেন, রবিবার নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে মত বিনিময়ে দেওয়ান ছেকার আহম্মেদ শিষাণের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড আমরা তুলে ধরেছি। তাৎক্ষণিক দেওয়ান ছেকার আহম্মেদ শিষাণকে সাবধান করে দিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা। অথচ ওই রাতেই তার সমর্থকরা আরও বেশি বেপরোয়া হয়ে নৌকার বিভিন্ন ক্যাম্পে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। এসব ঘটনায় স্থানীয় থানা ও নির্বাচন কমিশনে লিখিত অভিযোগের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে নওগাঁ পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী দেওয়ান ছেকার আহমেদ শিষাণ বলেন, নির্বাচনের দিন ঘনিয়ে আসায় পরাজয় নিশ্চিত জেনে নোংরা রাজনীতির খেলায় মেতেছে নৌকার প্রার্থী নিজাম উদ্দিন জলিল জনের সমর্থকরা। নিজেরাই নিজেদের নির্বাচনী ক্যাম্পে আগুন ধরিয়ে দিয়ে নাটক সাজাচ্ছে। প্রতিনিয়ত আমার সমর্থকদের হুমকি-ধমকি দেওয়া অব্যাহত রেখেছে নৌকার সমর্থকরা। তাদের অভিযোগগুলো মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।
নওগাঁ সদর মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুল হক বলেন, রাতের আঁধারে নৌকার ৫টি নির্বাচনী ক্যাম্পে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এসব ঘটনায় এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
৭৩৪ দিন আগে
আ. লীগ দেশের উন্নয়ন করছে, বিএনপি মানুষ পোড়াচ্ছে: সালমান এফ রহমান
আওয়ামী লীগ টানা ক্ষমতায় থাকায় দেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে, আর বিএনপি এটা সহ্য করতে না পেরে দেশের মানুষ পোড়াচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা এবং ঢাকা-১ (দোহার-নবাবগঞ্জ) আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সালমান এফ রহমান।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকালে তার নির্বাচনী এলাকা নবাবগঞ্জে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
সালমান এফ রহমান বলেন, বিএনপি নির্বাচন বানচালের জন্য নানান ষড়যন্ত্র করছে, কিন্তু দেশের মানুষ তা রুখে দিয়েছে। বিএনপি এখন অসহযোগ আন্দোলন করছে, যা হাস্যকর।
দ্বাদশ নির্বাচনকে সামনে রেখে ঢাকা-১ আসনের (দোহার ও নবাবগঞ্জ উপজেলা) ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।
নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিয়ে সালমান এফ রহমান বলেন, সারাবিশ্ব এই নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে আছে। এই সরকার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছে।
সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যাপারে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না বলেও জানান তিনি।
ভোটারদের কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি আওয়ামী লীগ সরকারের গত ১৫ বছরের উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরেন।
নবাবগঞ্জের বেশ কয়েকটি জায়গায় নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিয়ে তিনি এই এলাকার ভবিষৎ উন্নয়ন পরিকল্পনার কথাও জানান।
এই সময় তিনি দোহার-নবাবগঞ্জে প্রতিটি নাগরিকের স্বাস্থ্যকার্ড, প্রবাসীদের জন্য প্রবাসী কেন্দ্র, ঘরে ঘরে গ্যাস সরবরাহ করাসহ অসমাপ্ত উন্নয়ন কাজগুলো শেষ করার প্রতিশ্রুতি দেন।
৭৩৪ দিন আগে
কুষ্টিয়া-৩: মাহবুবউল আলম হানিফ ও তার চাচাতো ভাইকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে সরকারি প্রশিক্ষণে আসা শিক্ষকদের সঙ্গে মতবিনিময় করায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ ও তার চাচাতো ভাই আতাউর রহমান আতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে নির্বাচন তদন্ত কমিটি।
রবিবার বিকালে কুষ্টিয়া-৩ আসনের কমিটির প্রধান যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ মুহাম্মদ মাযহারুল ইসলাম এ নোটিশ পাঠান।
২৬ ডিসেম্বর তাদেরকে সশরীরে হাজির হতে বলা হয়েছে। আদালত পুলিশের পরিদর্শক মনিরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নোটিশে বলা হয়, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ শুরুর আগে নির্বাচনী সভা করতে বাধ্য করা হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
আরও পড়ুন: সাকিব আল হাসানকে নির্বাচন কমিশনের কারণ দর্শানোর নোটিশ
মাহবুবউল আলম হানিফ সাংবাদিকদের বলেন, ‘কোনো নোটিশের কথা এখনো আমি জানি না। ওসব কিছু না। এ নিয়ে এতো পেরেসানির কিছু নেই।’
রবিবার সকালে কলকাকলি মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে নতুন পাঠ্যক্রমের ওপর প্রশিক্ষণ নিতে আসা এক হাজার ২৮০ জন শিক্ষককে ডেকে পাঠান শিক্ষক সমিতির নেতারা। কুষ্টিয়া-৩ আসনের সংসদ সদস্য মাহবুব উল আলম হানিফ প্রধান অতিথি হিসেবে সভায় বক্তব্য রাখেন। পাশাপাশি জেলা আওয়ামী লীগের নেতারাও তাদের বক্তব্য তুলে ধরেন।
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজগর আলী সভায় আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক নৌকার পক্ষে ভোট চান।
স্বতন্ত্র প্রার্থী আনোয়ার আলীর ছেলে পারভেজ আনোয়ার তণু নির্বাচন কমিশন ও কমিটির কাছে লিখিত অভিযোগ করেন।
আরও পড়ুন: রাজশাহীতে চিত্রনায়িকা মাহিকে হুমকিদাতাকে শোকজ
সিরাজগঞ্জে স্বতন্ত্র প্রার্থীকে কটুক্তি করায় সাবেক বিএনপি নেতা আতাউরকে শোকজ
৭৩৫ দিন আগে
নির্বাচনের আগে মানুষের দৃষ্টি অন্যদিকে নিতেই সিপিডির অসত্য তথ্যনির্ভর সংবাদ সম্মেলন: তথ্যমন্ত্রী
নির্বাচনের আগে মানুষের দৃষ্টি অন্যদিকে ফেরাতেই সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) অসত্য তথ্যনির্ভর সংবাদ সম্মেলন করেছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
রবিবার (২৪ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি) প্রকাশিত ‘সংবাদপত্রে শেখ হাসিনার বক্তৃতা ১৯৮১-১৯৮৬’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
পিআইবির মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ এবং দৈনিক সংবাদ পত্রিকার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক কাশেম হুমায়ুন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
সিপিডির প্রতিবেদনের ভুল চিহ্নিত করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, “সিপিডির এই প্রতিবেদন আমি পড়েছি। উনারা বলেছেন আমাদের উন্নয়ন বাজেটের ৭৫ শতাংশ আসে বৈদেশিক সাহায্য থেকে, যা সম্পূর্ণ অসত্য, ‘অ্যাবসোল্যুটলি রং অ্যান্ড বোগাস’। আমাদের উন্নয়ন বাজেটের ৩৫ শতাংশ হচ্ছে বৈদেশিক সাহায্য নির্ভর। আগে আরেকটু কম ছিল। একটা গবেষণালব্ধ প্রতিবেদন এ রকম ভুল কীভাবে থাকে। সুতরাং এই প্রতিবেদনে আরও ভুল আছে। নির্বাচনের আগ মুহূর্তে এ রকম প্রচার করার উদ্দেশ্য কি মানুষের দৃষ্টিকে ভিন্ন দিকে নিবদ্ধ করা? সেই প্রশ্ন অনেকেই রেখেছে।”
ড. হাছান বলেন, ‘বিভিন্ন বড় বড় গ্রুপ যে ঋণ নিয়েছে, সেগুলোকে সন্নিবেশিত করে সিপিডি বলতে চেষ্টা করেছে যে, ৯২ হাজার কোটি টাকা লোপাট হয়েছে। আমি মনে করি, ব্যাংকিং খাতে অনিয়ম যে হয়নি বা হচ্ছে না সেটি নয়, অনিয়ম কিছুটা হয়েছে। কিন্তু এসব বিষয় আগে বহুবার পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। এখানে গবেষণার কিছু নাই। এগুলো সব লোন ইস্যু বা ঋণের বিষয়, এগুলো সবাই জানে। উনারা পত্রপত্রিকা ঘেঁটে নির্বাচনের আগ মুহূর্তে প্রেস কনফারেন্সে এই প্রতিবেদন প্রকাশ করল। সেই প্রতিবেদনেও অনেক ভুল। এই সময় মানুষের দৃষ্টিকে ভিন্ন দিকে নিবদ্ধ করার জন্যই এটি করা হয়েছে।’
আরও পড়ুন: বিএনপির নির্বাচন বর্জনের ডাক ‘ফিউজ’ হয়ে গেছে: তথ্যমন্ত্রী
একইসঙ্গে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, “দেশের উন্নয়নের স্বার্থে এবং সরকার যাতে সঠিকভাবে কাজ করে সে প্রয়োজনে ভুল ধরে দেওয়ার জন্য সিডিপির মতো প্রতিষ্ঠান দরকার আছে, গবেষণারও প্রয়োজন আছে। কিন্তু যখন এই গবেষণায় এতবড় ভুল থাকে যা ‘গ্রস মিসটেক, নট সিলি মিসটেক’ আর প্রতিবেদন হয় অসত্য তথ্যনির্ভর, তাহলে সেই প্রতিবেদন এবং যারা তা প্রকাশ করে তাদের নিয়েও প্রশ্ন ওঠে।”
নির্বাচনবিরোধী প্রচারণার ওপর নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিষেধাজ্ঞা থাকলেও বিএনপি কীভাবে নির্বাচনবিরোধী প্রচারণা চালাচ্ছে-এ প্রশ্নের জবাবে হাছান মাহমুদ বলেন, “মাঠ প্রশাসন এবং পুলিশ এখন নির্বাচন কমিশনের অধীনে। নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্দেশনা বাস্তবায়ন কমিশনই করবে। যখনই কমিশন এ ধরনের কার্যক্রমের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য প্রশাসনকে নির্দেশনা দেবে অবশ্যই প্রশাসন সেটি প্রতিপালন করবে। আমি মনে করি যে, এই নির্দেশনা সুষ্ঠু, অবাধ, জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে সহায়ক।”
নির্বাচনের বিরুদ্ধে কেউ কেউ গোলটেবিল বৈঠক করছে এমন প্রশ্নে তথ্যমন্ত্রী বলেন, “যারা লম্বা, গোল বা চ্যাপ্টা টেবিল মিটিং করছে তাদের হাঁকডাক তো শোনা যাচ্ছে না, পত্রিকার পাতায়ও স্থান পাচ্ছে না। নির্বাচন অত্যন্ত অংশগ্রহণমূলক হচ্ছে। প্রতি আসনে গড়ে সাড়ে ৬ জন প্রার্থী। ৪৪টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের মধ্যে ৩০টি রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে। জনগণের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা তৈরি হয়েছে।”
বিএনপিনেতা রিজভী ও মঈন খানের মন্তব্য ‘সরকার লুটপাটের অর্থ দিয়ে ডামি নির্বাচন করছে’- এর জবাবে হাছান মাহমুদ বলেন, “বিএনপির ডামি নেতারা কী বলল এতে কিছু আসে যায় না। ওদের আসল নেতা তারেক রহমান আর মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রুহুল কবির রিজভী আর মঈন খান তো ওদের ডামি নেতা। এরা দুজনই ডামি নেতা বলেই ডামি শব্দটা বেশি পছন্দ করে এবং তারা কী বলল, কিছু আসে যায় না। আর লুটপাটের জন্য তো উনারাই আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছে, পরপর পাঁচবার উনারা দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে এবং সেই লুটপাটের অর্থ দিয়ে তারা এখন দেশে আগুনসন্ত্রাস চালাচ্ছে। আমাদের সরকার লুটপাটকারীদের ধরার ব্যবস্থা করছে এবং আরাফাত রহমান কোকোর টাকা ফেরত এনেছে, তারেক রহমানের বিরুদ্ধে এফবিআই এসে বাংলাদেশে সাক্ষী দিয়ে গেছে।’’
পিআইবির পরিচালক ড. কামরুল হক, সহসম্পাদক আকিল উজ জামান খান, গবেষক পপি দেবী থাপা এবং মোহাম্মদ এনায়েত হোসেন প্রমুখ গ্রন্থমোড়ক উন্মোচনে অংশ নেন।
আরও পড়ুন: রাজনীতির নামে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের মানববন্ধনে তথ্যমন্ত্রী
ধ্বংসাত্মক রাজনীতি নির্মূল করে মানবিক রাষ্ট্র গঠনই বিজয় দিবসের প্রত্যয়: তথ্যমন্ত্রী
৭৩৫ দিন আগে
যারা নির্বাচন বর্জন করছে তাদের নেতৃত্বের গুণাবলীর অভাব রয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, যারা জাতীয় নির্বাচন বর্জন করছে তারা বাস্তবতায় বিশ্বাস করে না এবং তাদের নেতৃত্বের গুণাবলীর অভাব রয়েছে।
সিলেট-১ আসনে নির্বাচনী প্রচারের সময় তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি নেতৃত্বের দিক থেকে তাদের দুর্বলতা রয়েছে। তারা মোটেও বাস্তববাদী নয়। তারা যদি বাস্তবে বিশ্বাস করত তবে তারা তাদের অবস্থান মূল্যায়ন করতে নির্বাচনে আসত। আমি মনে করি তাদের নেতারা বাজে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।’
মোমেন বলেন, তারা একটি প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন চান এবং তারা সব প্রার্থীকে সমানভাবে দেখেন। ‘বিপুল সংখ্যক ভোটার ভোট দিলে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে।’
চলমান উন্নয়ন, আইনের শাসন ও গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা দেখতে চাইলে জনগণকে নৌকায় ভোট দিতে বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
ড. মোমেন বলেন, যারা সরকারি-বেসরকারি সম্পত্তি পুড়িয়ে মারা এবং পুলিশের ওপর হামলার সঙ্গে জড়িত, তারা শিক্ষা পাবে।
'এটা রাজনীতি নয়। এটা সন্ত্রাসবাদ। আমরা সন্ত্রাসবাদকে উৎসাহিত করতে পারি না। বিশ্বে সন্ত্রাসবাদের কোনো জায়গা নেই।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করে বলেন, গণমাধ্যমই উন্নয়নের চাবিকাঠি।
ড. মোমেন বলেন, তিনি সোনার বাংলা বিনির্মাণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রোডম্যাপ অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছেন।
তিনি বলেন, জনগণ আগামী জাতীয় নির্বাচনে ভোট দেওয়ার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে।
৭৩৫ দিন আগে
স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার লড়াই এটি: ওবায়দুল কাদের
দেশর উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে ভোট দেয়ার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বর্তমান সংগ্রাম দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার সংগ্রাম।
শনিবার(২৩ ডিসেম্বর) বিকালে নোয়াখালী-৬ আসনের কবিরহাট পৌরসভার জিরো পয়েন্টে নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বিএনপিকে কটাক্ষ করে বলেন, 'বিএনপির আন্দোলন কোথায় গেল? ২৮ অক্টোবর নয়া পল্টনে অবরোধ, এক দফা, ৫৪ দল, ৩২ দফা ও ২৮ দফা এখন কোথায় গেল? বিএনপি একটি ভুয়া দল, রাজনীতির পরজীবী।
আরও পড়ুন: বিএনপিকে এখন আর আমি রাজনৈতিক দল মনে করি না: শামীম ওসমান
এখন যারা আন্দোলনের নামে গ্যাস-বিদ্যুতের ভাড়া না দেওয়ার কথা বলছেন, তাদের বকেয়া গ্যাস-বিদ্যুতের লাইন কেটে দেওয়া হবে। যারা ব্যাংক লেনদেনে সমস্যা সৃষ্টি করতে চায়, তাদেরও প্রতিহত করা হবে।
এই লড়াই বাংলাদেশের অস্তিত্বের জন্য উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: কেয়ামতের আগ পর্যন্ত বিএনপি ক্ষমতায় যেতে পারবে না: শাহজাহান ওমর
৭৩৬ দিন আগে
কেয়ামতের আগ পর্যন্ত বিএনপি ক্ষমতায় যেতে পারবে না: শাহজাহান ওমর
সম্প্রতি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ত্যাগকারী এবং আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝালকাঠি-১ আসনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী শাহজাহান ওমর বলেছেন, কেয়ামতের আগে পর্যন্ত তার সাবেক দল বিএনপি ক্ষমতায় যেতে পারবে না, যদি তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার তাদের বর্তমান কৌশল বজায় রাখে।
শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর) বিকালে কাঠালিয়া পাইলট বালিকা বিদ্যালয়ে এক সমাবেশে বিএনপির সাবেক এই নেতা এ মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ‘বিএনপি ক্ষমতায় আসার নিশ্চয়তা পেলেই নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পরিকল্পনা করছে। এভাবেই কেটে গেল পনেরো বছর। তারা সম্ভবত কেয়ামত পর্যন্ত অপেক্ষা করতে থাকবে এবং তারপরেও তারা ক্ষমতায় আসবে না।’
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বিমল চন্দ্র সমাদ্দারের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন কাঠালিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. এমাদুল হক মনির।
৭৩৬ দিন আগে
বিএনপিকে এখন আর আমি রাজনৈতিক দল মনে করি না: শামীম ওসমান
নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য শামীম ওসমান বলেছেন, বিএনপিকে এখন আর আমি রাজনৈতিক দল মনে করি না। জামায়াত ১৯৭১ সালে সময় আমাদের মা-বোনের সম্মান নিয়েছে এবং স্বাধীনতার যুদ্ধের বিরোধিতা করেছে। বিএনপি এবার জনগনের বিপরীতে দাঁড়িয়েছে।
তিনি বলেন, ২০১৩/১৪ সালে বিএনপি মানুষ পুড়িয়েছে, যানবাহন পুড়িয়েছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুড়িয়েছে; ওরা এখনো সংশোধন হয়নি। বিএনপিকে একটা সন্ত্রাসী সংগঠন বলা যেতে পারে। অলরেডি কানাডিয়ান আদালতসহ বিভিন্ন জায়গায় বলা হয়েছে। আমার মনে হয় না এই সন্ত্রাসীদের ডাকে কেউ সাড়া দেবে।
আরও পড়ুন: ওরা আমাদের দেশকে গাজার মতো বানাতে চায়: শামীম ওসমান
শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকালে ফতুল্লায় নির্বাচনী প্রচারণা চলাকালীন সাংবাদিকদের তিনি একথা বলেন।
শামীম ওসমান বলেন, নির্বাচন কমিশন বলেছে- কেউ কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করতে পারবে না। তবে, আমরা দেখছি বিএনপি নারায়ণগঞ্জে কর্মসূচি পালন করছে। যদি এর চেয়ে বাড়াবাড়ি তারা করার চেষ্টা করে, তাহলে মানুষ কিন্তু জবাব দিয়ে দেবে। বিশেষ করে ট্রেনে আগুন দিয়ে বাচ্চাটাকে মেরে ফেলাটাকে মানুষ স্বাভাবিক ভাবে নিতে পারেনি। মানুষের মাঝে একটা ঘৃণা জমে গেছে। এই ঘৃণার যদি বহিঃপ্রকাশ ঘটে যায়, বিএনপির জন্য খুব ভয়ানক হবে।
আরও পড়ুন: স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন হয়ে যাচ্ছে: শামীম ওসমান
তিনি আরও বলেন, বিএনপি যে বাচ্চা-বাচ্চা ছেলেদের দিয়ে এই কাজ করাচ্ছে, আমাদের এদের জন্য মায়া হচ্ছে। কিছুদিন পর তাদের আদালতে গিয়ে দাঁড়াতে হবে। তখন কাঁদবে কিন্তু তার পরিবারের লোকরা, লন্ডনে বসে তারেক রহমান কাদবে না। আমরা কারো সঙ্গে প্রতিহিংসা করতে চাই না, আমরা চাই সবাই ভালো থাকুক।
এসময় মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ নিজাম, এমপি শামীম ওসমানের ব্যক্তিগত সহকারী হাফিজুর রহমান মান্নাসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: হয়তো এটা আমার শেষ নির্বাচন: শামীম ওসমান
৭৩৬ দিন আগে
সিলেটের সব আসনেই জয়ী হবে আওয়ামী লীগ: মোমেন
সিলেটের সবকটি আসনেই আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা জয়লাভ করবে বলে মন্তব্য করেছেন, সিলেট ১ আসনে নৌকার প্রার্থী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন।
কোনো প্রার্থীকেই ছোট করে দেখার সুযোগ নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, কোনো নির্বাচনই সহজ নয়, সব আসনেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে, উৎসবমুখর পরিবেশে মানুষ ভোট দিতে যাবে।
শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) সকালে নগরীর সোবহানীঘাট কাঁচাবাজারে জনসংযোগ ও নির্বাচনী প্রচারণা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, নির্বাচন ঘিরে সরকারের কোনো চাপ নেই, কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে তৃণমূল নেতা-কর্মীরা কাজ করছে।
আরও পড়ুন: জ্বালাও-পোড়াও-হত্যা কোনো সুষ্ঠু রাজনীতি নয়: ড. মোমেন
এর আগে, শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও সিলেট-১ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ড. এ কে আব্দুল মোমেন নগরীর সুবহানিঘাট কাঁচা বাজার, ছালিম ম্যানশনের ব্যবসায়ী-ক্রেতাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করে নৌকার পক্ষে ভোট চান।
তিনি আবার নির্বাচিত হলে উন্নয়নের মাধ্যমে সিলেটকে একটি আলোকিত, সম্প্রীতিপূর্ণ ও উন্নত নগরী হিসেবে গড়ে তোলার আশ্বাস দেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন, কৃষি ও সমবায়বিষয়ক সম্পাদক তপন মিত্র, স্পেশাল পিপি সরওয়ার আহমদ চৌধুরী আবদাল, জাতীয় পার্টি মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তি, অ্যাডভোকেট আফসার আহমেদ প্রমুখ।
আরও পড়ুন: আমেরিকা প্রতি ঘণ্টার মজুরি বাড়ালে আমরা সে পথ অবলম্বন করব: মোমেন
সিলেটে প্রচারণার শুরুতে আরও শিক্ষিত মানুষকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি
৭৩৬ দিন আগে
আসন্ন নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে স্বতন্ত্ররা আছেন: প্রধানমন্ত্রী
আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, ভোটকে অংশগ্রহণমূলক ও শান্তিপূর্ণ করতে তার দলের প্রার্থীরা ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন।
শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) তিনি তেজগাঁওয়ে তার দলের ঢাকা কার্যালয় থেকে ভার্চুয়ালি একযোগে ছয়টি জেলায় জনসভায় ভাষণ দেন।
শেখ হাসিনা তার ভাষণে ব্যাখ্যা করেন, কেন আওয়ামী লীগ এবার দলের টিকিট পেতে ব্যর্থ হওয়া প্রার্থীদেরও নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে দিয়েছেন।
তিনি বলেন, এর কারণ হলো আমরা নির্বাচনে জনগণের অংশগ্রহণ চাই এবং তারা যাতে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দিতে পারে।
তিনি দলীয় মনোনীত প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীসহ সব প্রার্থীকে ভোট চাইতে ঘরে ঘরে যেতে বলেন।
তিনি বলেন, যারা জনগণের ভোটে জিতবে তারাই এমপি হবেন।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত সমাবেশগুলো আওয়ামী লীগ কার্যালয় থেকে ভার্চুয়ালি কুষ্টিয়া পাবলিক লাইব্রেরি মাঠ, ঝিনাইদহের উজির আলী স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠ, সাতক্ষীরার সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, নেত্রকোনার জেলা স্টেডিয়াম, রাঙ্গামাটি জেলার শেখ রাসেল স্টেডিয়াম এবং বরগুনার বামনা ও পাথরঘাটা উপজেলায় সম্প্রচারিত হয়।
তিনি আবারও বলেন, তিনি চান শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক, যেখানে ভোটাররা তাদের ভোটাঅধিকার সঠিকভাবে প্রয়োগ করবে।
আওয়ামী লীগ প্রধান বলেন, আমরা গণতন্ত্রকে নিরাপদ করতে চাই, কারণ কোনো দেশে গণতন্ত্র বিরাজ করলে সে দেশ দ্রুত এগিয়ে যায় এবং আমরা তা প্রমাণ করেছি।
তিনি জানান, তার দল জনগণের কল্যাণে দেশের উন্নয়নের গতিকে ধরে রাখতে চায়।
হাসিনা বিএনপিকে কটাক্ষ করে বলেছেন, ‘বিএনপি নির্বাচনে আসে না কিন্তু প্রতিহত করার নামে তারা ২০১৩ ও ২০১৪ সালের মতো অগ্নিসংযোগ করেছে।’
আরও পড়ুন: নির্বাচনী প্রচারণার শুরুতে সিলেটে মাজার জিয়ারত করলেন প্রধানমন্ত্রী
এই প্রসঙ্গে তিনি ট্রেনে আগুন ও রেল ট্র্যাক উপড়ে ফেলার সাম্প্রতিক ঘটনার কথা উল্লেখ করেছেন।
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান দুর্নীতিসহ বিভিন্ন মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হওয়ায় তিনি বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলেন।
তিনি আরও বলেন, খালেদা জিয়া এত অসুস্থ হলেও তার ছেলে তারেক তাকে দেখতে আসেনি।
তিনি বলেন, তিনি সেখান থেকে নির্দেশ দিচ্ছেন এবং বিএনপি নেতারা বাংলাদেশে মানুষ হত্যা করছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এত সাহস থাকলে তাকে দেশে আসতে দিন, তাহলে বাংলাদেশের মানুষ এসব হত্যার প্রতিশোধ নেবে।
বিএনপি সন্ত্রাসী দল আর জামায়াত যুদ্ধাপরাধীদের দল উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিএনপি মোটেও রাজনৈতিক দল নয়,এর মিত্র জামায়াতে ইসলামী যুদ্ধাপরাধীদের দল।
তিনি আরও বলেন, উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে হলে দেশকে যুদ্ধাপরাধী ও সন্ত্রাসীমুক্ত রাখতে হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, সন্ত্রাসী বিএনপি ও যুদ্ধাপরাধী জামায়াতের হাতে দেশ নিরাপদ নয়।
তিনি বলেন, ‘তারা দেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করে না বলেই আমি দেশ ও জাতিকে এসব বিপদ থেকে বাঁচানোর জন্য সবাইকে আহ্বান জানাচ্ছি।’
শেখ হাসিনা ২০০৯ সাল থেকে পরবর্তী আওয়ামী লীগ সরকারের সাফল্য তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ২০০৯ সাল থেকে ক্ষমতায় থাকায় গত ১৫ বছরে দেশে অনেক পরিবর্তন হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছি। আমাদের আরও এগিয়ে যেতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু হবে, নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ তাদের কাঙ্ক্ষিত প্রার্থী বাছাই করবে এবং গণতন্ত্র থাকবে বাধাহীন।
তিনি বলেন, আপনাদের সবার কাছে আমার অনুরোধ আমাদের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে হবে, উন্নয়নের ধারা বজায় রাখতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, বাংলাদেশের জনগণের ভাগ্য নিয়ে আওয়ামী লীগ কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেবে না। ‘এটা মনে রাখতে হবে।’
ঢাকা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে দলের সিনিয়র নেতারা উপস্থিত ছিলেন এবং ছয় জেলা থেকে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: অগ্নিসংযোগ করে বিএনপি মানুষের মন জয় করতে পারবে না: শেখ হাসিনা
অগ্নিসংযোগ ও নাশকতাকারীদের রাজনীতি করার অধিকার নেই: প্রধানমন্ত্রী
৭৩৬ দিন আগে