আইনশৃঙ্খলা
এসবির মামুন ইমরানকে হত্যার দায়ে আরাভ খানসহ ৮ জনের যাবজ্জীবন
পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) পরিদর্শক মামুন ইমরান খানকে হত্যার দায়ে দুবাইয়ে পলাতক আলোচিত স্বর্ণ ব্যবসায়ী রবিউল ইসলাম ওরফে আরাভ খানসহ ৮ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত অপর আসামিরা হলেন- আরাভ খানের স্ত্রী সুরাইয়া আক্তার কেয়া (২১), মামুন ইমরানের বন্ধু রহমাত উল্লাহ (৩৫), স্বপন সরকার (৩৯), দিদার পাঠান (২১), মিজান শেখ (২১), আতিক হাসান (২১), সারোয়ার হোসেন (২৩)।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের মধ্যে আরাভ খান ও তার স্ত্রী সুরাইয়া আক্তার কেয়া পলাতক রয়েছেন।
অপর ৬ আসামির মধ্যে রহমাত উল্লাহ, সারোয়ার হোসেন জামিনে থেকে আদালতে হাজির হন। এছাড়া বাকী চার আসামিকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়।
পরে ৬ আসামিকে সাজা পরোয়ানা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়। আরাভ খান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
এর আগে কয়েক দফা রায় পেছানো হয়। সর্বশেষ গত ৯ এপ্রিল রায় পিছিয়ে আজকের দিন ধার্য করা হয়েছিল।
২০১৮ সালের ৭ জুলাই বনানীতে খুন হন পুলিশ পরিদর্শক মামুন। পরে ৯ জুলাই গাজীপুরের জঙ্গল থেকে মামুন ইমরান খানের লাশ উদ্ধার করা হয়। ঘটনার তিন দিন পরে তার ভাই বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেন।
আরও পড়ুন: দুবাইয়ের আলোচিত স্বর্ণ ব্যবসায়ী আরাভ খানের ১০ বছরের কারাদণ্ড
তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ৩১ মার্চ রহমত উল্লাহ ও রবিউল ইসলাম ওরফে আপন ওরফে সোহাগ ওরফে হৃদয় ওরফে হৃদিসহ আটজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ পত্র দেয় পুলিশ।
২০২১ সালের ২৫ নভেম্বর এ মামলার অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, রবিউল ইসলামের (আরাভ খান) নেতৃত্বে বিত্তবানদের ফাঁদে ফেলে অর্থ আদায় করত একটি চক্র। তাদের লক্ষ্য ছিল রহমত উল্লাহকে আটকে ‘অশালীন’ ছবি তুলে ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে টাকা আদায় করা। সেজন্য ওই চক্র জন্মদিনের নাটক সাজিয়ে রহমতকে নিমন্ত্রণ জানিয়েছিল বনানীর ওই বাসায়।
বন্ধু রহমতের সঙ্গে সেখানে গিয়ে খুন হন পুলিশ কর্মকর্তা মামুন।
২৫৫ দিন আগে
প্রতারণার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হলো মেঘনা আলমকে
ঢাকার ধানমন্ডি থানায় দায়ের করা প্রতারণার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হলো ‘মিস আর্থ বাংলাদেশ ২০২০’ বিজয়ী মডেল মেঘনা আলমকে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন। বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) সকালে মেঘনা আলমকে আদালতে হাজির করা হয়।
রাষ্ট্র পক্ষে মহানগর দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর পক্ষে শুনানি করেন।
শুনানি শেষে আদালত তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন। একই মামলায় মেঘনার কথিত সহযোগী সানজানা ম্যানপাওয়ার প্রতিষ্ঠানের মালিক দেওয়ান সমিরকে গ্রেফতার দেখিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে ।
গত ৯ এপ্রিল রাতে মডেল মেঘনা আলমকে ঢাকার বসুন্ধারার বাসা থেকে আটক করে হেফাজতে নেয় ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।
পরদিন ১০ এপ্রিল রাতে আদালত তাকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে ৩০ দিন আটক রাখার আদেশ দেন।
আটকের আগে মেঘনা আলম ফেইসবুক লাইভে এসে বাসার ‘দরজা ভেঙে পুলিশ পরচয়ধারীরা’ ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। তাকে আটক করার পরপরই লাইভটি বন্ধ হয়ে যায়।
১২ মিনিটের বেশি সময় ধরে চলা ওই লাইভ এরপর তার আইডি থেকে ডিলিট হয়ে যায়। তবে এর আগেই ফেসবুকে তা ছড়িয়ে পড়ে।
তাকে ‘দরজা ভেঙে বাসা থেকে অপহরণের’ অভিযোগ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। পরে সেটি সঠিক নয় বলে জানায় ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
আরও পড়ুন: প্রচলিত আইনেই আটক মডেল মেঘনা: খোদা বখস চৌধুরী
মডেল মেঘনা আলমকে রাতে যে প্রক্রিয়ায় বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তা ঠিক ছিল না বলে স্বীকার করেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
গত ১৩ এপ্রিল সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, মেঘনার বিরুদ্ধে অপরাধের আলামত বা অভিযোগের বিষয়ে অচিরেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
ওই গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া নিয়ে সমালোচনার মধ্যে ঢাকা মহানগর পুলিশের ডিবি প্রধানের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় অতিরিক্ত কমিশনার রেজাউল করিম মল্লিককে।
মডেল ও মিস বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মেঘনা আলম ২০২০ সালের ৫ অক্টোবর মিস আর্থ বাংলাদেশ প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হন।
২৫৬ দিন আগে
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সেই গাড়িচালক মালেকের ৫ বছর সশ্রম কারাদণ্ড
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আলোচিত সেই সাবেক গাড়িচালক আব্দুল মালেককে পাঁচ বছর এবং তার স্ত্রী নার্গিস বেগমকে তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
বুধবার (১৬ এপ্রিল) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক জাকারিয়া হোসেন জ্ঞাত আয় বর্হিভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের দায়ের করা মামলায় এ রায় দেন।
দণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড, অর্থদণ্ড অনাদায়ে তাদের আরও তিন মাস করে বিনাশ্রম কারাভোগ করতে হবে।
আসামিদের জ্ঞাত আয় বর্হিভূত এক কোটি ১০ লাখ ৯৩ হাজার ৫০ টাকার সম্পদ রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুদকের প্রসিকিউটর আসাদুজ্জামান রানা।
রায় ঘোষণার সময় মালেককে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। আর জামিনে থাকা নার্গিস বেগম আদালতে হাজির হন। রায় শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাদের কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ১ কোটি ১০ লাখ ৯২ হাজার ৫০ টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০২১ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি আব্দুল মালেক ও তার স্ত্রী নার্গিস বেগমের বিরুদ্ধে দুদকের সহকারী পরিচালক সৈয়দ নজরুল ইসলাম মামলাটি করেন।
আরও পড়ুন: আদালত চত্বরে সাবেক পিপি-জিপিসহ আ.লীগ নেতাদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
মামলাটি তদন্ত করে একই বছরের ২৭ অক্টোবর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন নজরুল ইসলাম।
২০২২ সালের ১১ মে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।
গত ২৩ মার্চ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে আব্দুল মালেককে পৃথক দুই ধারায় ১৩ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন একই আদালত।
এর আগে ২০২১ সালে ২০ সেপ্টেম্বর অস্ত্র আইনের মামলায় আব্দুল মালেককে দুই ধারায় ৩০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
এ গাড়িচালককে গ্রেপ্তারের পর তার অঢেল অর্থ বিত্তের তথ্য নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হয়।
ওই সময় র্যাব কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, তুরাগের দক্ষিণ কামারপাড়ায় দুটি সাততলা ভবন, একই এলাকায় একটি বিশাল ডেইরি ফার্ম, ধানমন্ডির হাতিরপুলে সাড়ে ৪ কাঠা জমিতে একটি নির্মাণাধীন ১০তলা ভবন ছাড়াও কলাবাগানসহ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অন্তত ১৫টি ফ্ল্যাট রয়েছে মালেকের।
এছাড়া বিভিন্ন ব্যাংকে বিপুল পরিমাণ অর্থও জমা আছে।
মালেককে গ্রেপ্তারের পরদিন দুদক জানায়, আগে থেকেই স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের 'সীমাহীন দুর্নীতি ও অনিয়মের’ সঙ্গে জড়িত অর্ধশতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক।
তাদের মধ্যে গাড়িচালক মালেকও রয়েছেন।
২৫৬ দিন আগে
হাসিনা-জয়সহ ২৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
রাজধানীর পূর্বাচলে প্লট অনিয়মের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা পৃথক দুই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়সহ ২৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।
মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব দুদকের দেওয়া চার্জশিট আমলে নিয়ে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হওয়া অন্য আসামিরা হলেন- গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম সরকার, সিনিয়র সহকারী সচিব পূরবী গোলদার, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) কাজী ওয়াছি উদ্দিন ও সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার।
আরও পড়ুন: দুর্নীতি: হাসিনা-রেহানাসহ ৫৩ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
বাকি আসামিরা হলেন- রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যানের পিএএ মো. আনিছুর রহমান মিঞা, সাবেক সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, সদস্য তন্ময় দাস, (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ), সাবেক সদস্য মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, সদস্য (উন্নয়ন) মেজর (অব.) সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী, পরিচালক মো. কামরুল ইসলাম, সহকারী পরিচালক মাজহারুল ইসলাম, উপ-পরিচালক নায়েব আলী শরীফ, পরিচালক মো. নুরুল ইসলাম, সাবেক সদস্য শফি উল হক।
দুদকের আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম বলেন, আসামিদের গ্রেপ্তার করা গেলো কি না সংক্রান্ত প্রতিবেদনের জন্য ২৮ এপ্রিল তারিখ ধার্য করেছেন আদালত।
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা প্রথম মামলায় গৃহায়ন ও রাজউকের কর্মকর্তাসহ মোট আসামি ১২ জন।
সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে দায়ের করা দ্বিতীয় মামলায় শেখ হাসিনা এবং গৃহায়ন ও রাজউকের কর্মকর্তাসহ মোট ১৭ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়, শেখ হাসিনা বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে তার ওপর অর্পিত ক্ষমতার অপব্যবহার করে নিজ মালিকানায় ও তার ছেলে, মেয়ে, বোন, বোনের মেয়ে ও বোনের ছেলের নামে ঢাকা শহরে বাড়ি বা ফ্ল্যাট বা আবাসন সুবিধা থাকার পরও তা হলফনামায় গোপন করেন এবং পূর্বাচল নতুন শহর আবাসন প্রকল্পের বরাদ্দ সংক্রান্ত আইন-বিধি ও নীতিমালা ও আইনানুগ পদ্ধতি লঙ্ঘন করেছেন।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনা, পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
মামলার বিবরণে জানা যায়, তার দপ্তরসহ প্রকল্পের বরাদ্দ বিষয়ক দায়িত্বপ্রাপ্ত গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় এবং রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) গণকর্মচারীদের প্রভাবিত করে নিজে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সরকারের সর্বোচ্চ পদাধিকারী পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে দায়িত্বরত ও বহাল থাকা অবস্থায় নিজ ক্ষমতার অপব্যবহার করে পূর্বাচল আবাসন প্রকল্পের অতি মূল্যবান কূটনৈতিক এলাকায় ২৭ নম্বর সেক্টরের ২০৩ নম্বর রাস্তার ৯ নম্বর প্লট নিজ নামে বাস্তব দখলসহ রেজিস্ট্রিমূলে গ্রহণ করে দণ্ডবিধি ও দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের সংশ্লিষ্ট ধারায় দণ্ডযোগ্য অপরাধ করেছেন আসামিরা।
গত মাসের প্রথমার্ধে তাদের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে দুদক। গত ১০ এপ্রিল প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে শেখ হাসিনা, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন একই আদালত।
গত ১৩ এপ্রিল একই আদালত ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাজউক থেকে ৩০ কাঠা প্লট গ্রহণের পৃথক তিন মামলায় শেখ হাসিনা, তার বোন শেখ রেহানা, রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি, মেয়ে টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক, আজমিনা সিদ্দিকসহ ৫৩ বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
২৫৮ দিন আগে
খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার
বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে তেজগাঁওয়ের স্থানীয় এক আওয়ামী লীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
সোমবার(১৪ এপ্রিল) সন্ধ্যায় রাজধানীর কাওরান বাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার সায়মন ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা।
তেজগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোবারক হোসেন গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, সোমবার সন্ধ্যায় কারওয়ান বাজার এলাকা থেকে সায়মনকে আটক করা হয়। হামলা ও হত্যাচেষ্টার মামলায় মঙ্গলবার তাকে আদালতে হাজির করা হবে।
আরও পড়ুন: অবশেষে হাতকড়াসহ ছিনিয়ে নেওয়া সেই আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার
এর আগে গত ৬ এপ্রিল একই মামলায় মতিঝিল থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাব্বির হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
২০১৫ সালের এপ্রিলে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়ালের পক্ষে প্রচারণার সময় হামলা চালানো হয়। এর প্রায় এক দশক পর ২০২৪ সালের ২২ আগস্ট মামলাটি করা হয়। এতে অভিযোগ করা হয় যে, প্রচারণা চালানোর সময় খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মীরা হামলা চালিয়েছিল।
২৫৮ দিন আগে
ছাতক সীমান্তে ভারতীয় ৬৫ দুম্বা ও ছাগল জব্দ
সুনামগঞ্জের সীমান্ত এলাকা থেকে ভারতীয় ২৮ টি দুম্বা ও ৩৭ টি রাম ছাগল জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
সোমবার (১৪ এপ্রিল) সাড়ে ১২টার দিকে সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলার সীমান্তবর্তী সুরমা সেতু সংলগ্ন এলাকা থেকে সেনাবাহিনীর সহায়তায় ভারতীয় এসব প্রাণী জব্দ করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের সিলেট ব্যাটালিয়ন (৪৮ বিজিবি)।
জব্দ করা দুম্বা এবং ছাগলের আনুমানিক বাজারমূল্য ৬১ লাখ ২০ হাজার টাকা বলে জানায় বিজিবি।
আরও পড়ুন: শেরপুরের গজনী অবকাশ চিড়িয়াখানার সাত প্রজাতির ১৭ প্রাণী জব্দ
এ ব্যাপারে সিলেট ব্যাটালিয়নের (৪৮ বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. নাজমুল হক বলেন, আসন্ন কোরবানি ঈদকে টার্গেট করে চোরাকারবারীরা সক্রিয় হয়ে উঠেছে। সেজন্য চোরাই পথে এসকল পশু ভারত হতে পাচারের মাধ্যমে বাংলাদেশে নিয়ে আসা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সীমান্তবর্তী এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব দুম্বা ও ছাগল জব্দ করা হয়। পশুগুলোর বিষয়ে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
২৫৮ দিন আগে
মহিষ লুটের মামলায় বিএনপির ১১ নেতা-কর্মী কারাগারে
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে ৪১টি মহিষ লুট করার মামলায় বিএনপি নেতা সাইদুর চেয়ারম্যানসহ দলটির ১১ নেতা-কর্মীকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
রবিবার (১৩ এপ্রিল) কুষ্টিয়া চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মোস্তফা পারভেজ তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: সাবেক এমপি ফজলকে জিজ্ঞাসাবাদ ও ফিরোজকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
এরা হলেন— কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মরিচা ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান, পলাশ, জাকির, বকুল, অভিক, বক্কর, মোজাফফর, হানা, তককুল, তুহিন ও শাহিনুর। তারা সবাই বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী এবং কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের বৈরাগীরচর এলাকার বাসিন্দা।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, গত ১১ ফেব্রুয়ারি ভোরে বৈরাগীরচর গ্রামের মণ্ডলপাড়া এলাকায় পদ্মার চরের সাইদ মণ্ডলের মহিষের বাথানে রাখালদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ৪১টি মহিষ লুটে নেওয়া হয়। অভিযোগ রয়েছে সাইদুর রহমানের নেতৃত্বে তার লোকজন মহিষগুলো লুট করেন। এ সময় তারা মহিষের রাখাল মাজদার আলী (৫০), কামাল হোসেন (৩৫) ও সৈকতকে (৩৫) বেধড়ক মারপিট করেন ও অস্ত্রের মুখে অপহরণ করে পার্শ্ববর্তী রহিমপুর মাঠে নিয়ে আটকে রাখেন। পরে খবর পেয়ে বুধবার সকালে দৌলতপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে রাখালদের উদ্ধার করে।
তবে লুট হওয়া মহিষ এখনও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। মহিষগুলো ট্রাক ভর্তি করে অন্যত্র পাচার ও বিক্রি করে দেন আসামিরা। লুট হওয়া মহিষগুলোর আনুমানিক মূল্য ১ কোটি ৯ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন: মডেল মেঘনা আলম কারাগারে
২৫৯ দিন আগে
দুর্নীতির মামলায় খালাস পেলেন ফালু
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের মামলা থেকে খালাস পেয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা মোহাম্মদ মোসাদ্দেক আলী ফালু।
অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় রবিবার (১৩ এপ্রিল) ঢাকার বিশেষ আদালত-৫ এর বিচারক আব্দুল্লাহ আল মামুন এই রায় দেন।
রায়ের পর্যবেক্ষণে বিচারক বলেন, ‘ফালুর বিরুদ্ধে করা মামলার কোনো অভিযোগ প্রমাণ করতে পারেনি রাষ্ট্রপক্ষ। তিনি সম্পদ বিবরণী দাখিল করেছেন।’
বিচারক আরও বলেন, ‘ফালুর যদি অবৈধ সম্পদ থাকে, সেটা তো অবরুদ্ধ করতে হতো। সেটাও তো করা হয়নি। সুতরাং এ মামলা থেকে তাকে খালাস দেয়া হলো।’
দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর মীর আহমদ আলী সালামি রায়ের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এ সময় স্ত্রীসহ আদালতে উপস্থিত ছিলেন মোসাদ্দেক হোসেন ফালু। রায়ের পর হাসিমুখে নেতাকর্মীদের অভিনন্দন গ্রহণ করেন তিনি। তবে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হননি বিএনপির এই নেতা।
২০০৭ সালের ৮ জুলাই রাজধানীর মতিঝিল থানায় সাবেক সংসদ সদস্য ফালু ও তার স্ত্রী মাহবুবা সুলতানার বিরুদ্ধে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। পরের বছর ১৪ ফেব্রুয়ারি তাদের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন দুদকের তৎকালীন সহকারী পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম।
আরও পড়ুন: মডেল মেঘনার আটকাদেশ কেন অবৈধ নয়: হাইকোর্টের রুল
এরপর ফালু ও তার স্ত্রী হাইকোর্টে মামলা বাতিলের আবেদন করেন। যেকারণে দীর্ঘদিন এ মামলার বিচারকাজ বন্ধ থাকে।
পরে হাইকোর্ট ফালুর স্ত্রীর মামলা গ্রহণ করে তাকে অব্যাহতি দেন। তবে তার আবেদন খারিজ করা হয়। এরপর ২০১৮ সালের ২৭ অগাস্ট মামলাটির অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।
এ মামলার অভিযোগে বলা হয়, দুদকের সম্পদ বিবরণী দাখিলের নোটিশ পেয়ে ২০০৭ সালের ১ মার্চ আইনজীবীর মাধ্যমে সম্পদের হিসাব দাখিল করেন ফালু। মামলার তদন্তে ৪৫ কোটি ৬৬ লাখ ৮ হাজার ৮৬৬ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ এবং ১০ কোটি ৬০ লাখ ৪২ হাজার ৫১৪ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের প্রমাণ পায় দুদক।
২০০৪ সালে ঢাকা-১০ আসনের উপনির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছিলেন ফালু। পরে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত হওয়ায় ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে তিনি মনোনয়ন পাননি। এরপরে আওয়ামী লীগ সরকার থাকার সময় কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি।
২৫৯ দিন আগে
মডেল মেঘনার আটকাদেশ কেন অবৈধ নয়: হাইকোর্টের রুল
মিস আর্থ বাংলাদেশ-২০২০ বিজয়ী মডেল মেঘনা আলমকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে দেওয়া ৩০ দিনের আটকাদেশ কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
একই সঙ্গে ওয়ারেন্ট ও কারণ না জানিয়ে গ্রেপ্তার, ২৪ ঘণ্টার বেশি ডিবি হেফাজতে রাখা, আইনজীবীকে সুযোগ না দেওয়া, মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের দেওয়া আটকাদেশ কেন আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না এবং কেন মুক্তি দেওয়া হবে না তা জানতে চাওয়া হয়েছে।
রবিবার (১৩ এপ্রিল) হাইকোর্টের বিচারপতি রাজিক আল জলিল ও বিচারপতি তামান্না রহমান খালিদির বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। স্বরাষ্ট্র সচিব, আইন সচিব, আইজিপি, ডিএমপি কমিশনার, জেলা ম্যাজিস্ট্রেটেটসহ সংশ্লিস্টদের দুই সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলেছেন আদালত।
আজ (রবিবার) আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার সারা হোসেন ও আইনজীবী জাহেদ ইকবাল।
এর আগে, গত ১০ এপ্রিল আবেদনের ভিত্তিতে মেঘনা আলমকে ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছিলেন ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সেফাতুল্লাহ।
আরও পড়ুন: মডেল মেঘনাকে গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া ঠিক হয়নি: আইন উপদেষ্টা
ওই আদেশে বলা হয়, ১৯৭৪ সনের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২ (এফ) ধারার জননিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা পরিপন্থি ক্ষতিকর কার্য থেকে নিবৃত্ত করার জন্য এবং আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার স্বার্থে আবশ্যক অনুভূত হওয়ায় ১৯৭৪ সনের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ৩ (১) ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে মেঘনা আলমকে কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে এই আটকাদেশে স্বাক্ষরের তারিখ থেকে ৩০ দিন কারাগারে আটক রাখার আদেশ প্রদান করা হলো। পরবর্তী সময়ে তাকে কাশিমপুর কারাগারে পাঠানো হয়। পরে ওই আটকাদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আজ (রবিবার) মেঘনা আলমের বাবা হাইকোর্টে রিট করেন।
মিস আর্থ বাংলাদেশ বিজয়ী মডেল মেঘনা আলমকে গত ৭ এপ্রিল তার ঢাকার বাসা থেকে গোয়েন্দা পুলিশ আটক করে। এরপর ১০ এপ্রিল ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তার বিরুদ্ধে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে ৩০ দিনের আটকাদেশ দেন।
২৫৯ দিন আগে
মডেল মেঘনাকে গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া ঠিক হয়নি: আইন উপদেষ্টা
বিশেষ ক্ষমতা আইনে আটক মডেল ও অভিনেত্রী মেঘনা আলমের বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
মেঘনাকে ৩০ দিনের জন্য আটকাদেশ দেওয়া হয়েছে, তবে তাকে গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া এখনও ঠিক হয়নি বলে জানান তিনি। রবিবার (১৩ এপ্রিল) সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন উপদেষ্টা ৷
তিনি জানান, মডেল মেঘনার ব্যাপারে কিছু অভিযোগ আছে, সে বিষয় তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্ত শেষে সবকিছু যাচাই-বাছাই করে ব্যবস্থা নেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
মেঘনাকে গ্রেপ্তারের ব্যাপারে জানতে চাইলে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘তাকে গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া এখনও ঠিক করেনি প্রশাসন।’
আরও পড়ুন: মডেল মেঘনা আলম কারাগারে
এর আগে বুধবার (৯ এপ্রিল) রাতে সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা বিন ইউসুফ আল দুহাইলানের একটি অনানুষ্ঠানিক অভিযোগের ভিত্তিতে মডেল মেঘনাকে আটক করে পুলিশ। পরে পুলিশের আবেদনের ভিত্তিতে বিশেষ ক্ষমতা আইনে তাকে ৩০ দিনের আটকাদেশ দেন আদালত। মেঘনা এখন গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছেন।
এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির তদন্তে শেখ হাসিনা সরকার গড়িমসি করেছে বলে সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেন ড. আসিফ নজরুল। এ ঘটনায় সিআইডির প্রাথমিক তদন্তে যাদের সংশ্লিষ্টতার তথ্য পাওয়া গেছে তাদের বিরুদ্ধে পরবর্তী ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
এ সময় আওয়ামী সরকারের আমলে দায়ের করা ৭ হাজার ১৮৪ টি রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার করতে আইন মন্ত্রণালয় সুপারিশ করেছে বলেও জানান তিনি। তবে এই কার্যক্রম পরিচালনার সময় হয়রানি ছাড়াও অন্য মামলাও আসে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক হয়রানি মামলা প্রত্যাহারের সময় কিছু ভিন্ন মামলাও চলে আসে। আমাদের অফিসাররা অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে।’
২৬০ দিন আগে