শিক্ষা
খুলনায় তীব্র শীতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা
সর্বোচ্চ নিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামায় খুলনার সকল প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) সকালে খুলনা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. অহিদুল ইসলাম ও মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা পৃথক দুটি চিঠিতে এই নির্দেশনা দেন। অবশ্য নির্দেশনা পৌঁছানোর আগেই অনেক বিদ্যালয়ে ক্লাস শুরু হয়েছে যায়।
খুলনা আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ আমিরুল আজাদ জানান, মঙ্গলবার সকাল ৬টায় খুলনার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটা চলতি বছরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. অহিদুল ইসলাম জানান, ভোরে মোবাইলে খুদে বার্তার মাধ্যমে বিদ্যালয়গুলোর প্রধানকে বন্ধের নির্দেশনা দেওয়া হয়। সকাল ১০টায় চিঠি পাঠানো হয়েছে। আবহাওয়ার উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত বিদ্যালয় বন্ধ থাকবে।
যশোরের প্রাথমিক-মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা
চলমান শৈত্যপ্রবাহে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে যাওয়ায় আজ মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) যশোরের সকল প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
সোমবার (২২ জানুয়ারি) রাত ৮টায় জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে এ নির্দেশনা জারি করা হয়।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়, সোমবার জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের বেগ ছিল ঘণ্টায় ৫ কিলোমিটার এবং বাতাসের আদ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ।
তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে নামলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের সরকারি নির্দেশনা থাকলেও যশোরের কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ না হওয়ায় অভিভাবকরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। এরপর দ্রুত এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে বৈঠকে বসেন শিক্ষা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। রাত ৮টায় শৈত্যপ্রবাহের কারণে মঙ্গলবার জেলার সকল প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়।
জেলা শিক্ষা কর্মকর্তার চলমান শৈত্যপ্রবাহের কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ সম্পর্কিত স্মারকে উল্লেখ করা হয়েছে, উল্লেখিত বিষয় ও সূত্রের প্রেক্ষিতে যশোর জেলায় তীব্র শৈত্যপ্রবাহ প্রবাহিত হচ্ছে। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য মতে- চলমান এ শৈত্যপ্রবাহে শিক্ষার্থীদের শিক্ষার স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।
আরও পড়ুন: শৈত্যপ্রবাহে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্লাসের সূচি পরিবর্তন
এতে আরও বলা হয়, যশোর জেলার দিনের তাপমাত্রা সোমবার ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং মঙ্গলবার দিনের তাপমাত্রা একই রকম থাকতে পারে বলে আবহাওয়া অফিসের বীর শ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান বিমান ঘাঁটি (যশোর) থেকে জানা যায়। এ প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ রাখার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ মোফাজ্জল হোসেন খান জানান, সরকারি নির্দেশনা মতে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে হলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে হবে। যশোরে সোমবার তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি ছিল। মঙ্গলবার একই ধরনের তাপমাত্রা বিরাজ করবে বলে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে। যে কারণে জেলার ১ হাজার ২৮৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয় মঙ্গলবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাহফুজুল হোসেন বলেন, ‘তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি নিচে নামার কারণে স্কুল বন্ধ রাখার বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের উপপরিচালক খন্দকার রুহুল আমিন ও যশোর জেলা প্রশাসকের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। মঙ্গলবার যেহেতু একই আবহাওয়া বিরাজ করবে সে কারণে জেলার ১ হাজার ২৮৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ৯৩৪টি মাধ্যমিক, নিম্ন মাধ্যমিক মাদরাসা ও ভোকেশনাল স্কুল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।’
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে প্রাথমিক-মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা
জয়পুরহাটে তীব্র শীতে প্রাথমিক-মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা
শৈত্যপ্রবাহে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্লাসের সূচি পরিবর্তন
সারাদেশে বয়ে যাওয়া শৈত্যপ্রবাহের প্রভাব থেকে শিক্ষার্থীদের রক্ষায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সকাল ১০টা থেকে ক্লাস শুরু হবে। ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত এ নির্দেশনা জারি থাকবে বলে জানানো হয়েছে।
রবিবার উপসচিব মোহাম্মদ কবির উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ সময়সূচির এ পরিবর্তন করা হয়।
আরও পড়ুন: মেঘনা থেকে রজনীগন্ধা ফেরির সহকারী মাস্টার হুমায়ুনের লাশ উদ্ধার
এর আগে গত ১৬ জানুয়ারি মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রণালয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, 'দেশের বিভিন্ন স্থানে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং এর ফলে শিক্ষা কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। কোনো জেলায় তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেলে আঞ্চলিক উপপরিচালকরা জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে পারবেন।’
আরও পড়ুন: রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি করবে এস আলম গ্রুপ
নবাবগঞ্জে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় পথচারী নিহত, আহত ২
ইউসিবিতে মোনাশ ইউনিভার্সিটি ফাউন্ডেশন ইয়ার ওরিয়েন্টেশন
বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার মোনাশ কলেজের এক্সক্লুসিভ পার্টনার ইউনিভার্সেল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি) মোনাশ ইউনিভার্সিটি ফাউন্ডেশন ইয়ার (এমইউএফওয়াই) রবিবার (২১ জানুয়ারি) ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামটি সফলভাবে সম্পন্ন করেছে।
বছরের প্রথম ব্যাচের উদ্বোধন উপলক্ষে রবিবার রাজধানীর গুলশান ১-এর এসএ টাওয়ারে অবস্থিত ইউসিবি ক্যাম্পাসে এই প্রোগ্রামের আয়োজন করা হয়।
একাডেমিক অ্যাফেয়ার্সের ডিন অধ্যাপক মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন এবং ইউসিবির সভাপতি ও প্রভোস্ট অধ্যাপক হিউ গিলের সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
এরপর অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন মোনাশ ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়ার ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের ড্যানিয়েল লাম এবং মোনাশ অস্ট্রেলিয়ার ইন-কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ আজরা করিম।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে প্রাথমিক-মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা
পরে ইউসিবি ও এমইউএফওয়াই প্রোগ্রামের সঙ্গে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের পরিচিত করিয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে সেশনের আয়োজন করা হয়।
সেশনে মোনাশ প্রোগ্রামের পড়াশোনা, গুরুত্বপূর্ণ নীতিমালা, প্রয়োজনীয় অ্যাকাডেমিক টুল, মোনাশ ও ইউসিবি’র অ্যাকাউন্ট তৈরি ও ব্যবহার এবং এমওওডিএলই- এ (মডিউলার অবজেক্ট-অরিয়েন্টেড ডায়নামিক লার্নিং এনভায়রনমেন্ট) কোর্স পরিচালনা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করা হয়।
শিক্ষাগত দক্ষতা, ভাষা দক্ষতা ও সংখ্যাগত (গাণিতিক) দক্ষতার উপরও সেশন আয়োজিত হয়।
এমইউএফওয়াই জানুয়ারি ২০২৪- এ ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম আয়োজিত হলেও ফেব্রুয়ারি মাসের ২ তারিখ পর্যন্ত এমইউএফওয়াইতে ভর্তির সুযোগ থাকছে।
এ বিষয়ে ইউসিবির প্রেসিডেন্ট ও প্রভোস্ট অধ্যাপক হিউ গিল বলেন, ‘আমাদের নতুন শিক্ষার্থীরা তাদের চমৎকার এ শিক্ষা শুরু করতে প্রস্তুত। আমাদের নতুন শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানাচ্ছি। প্রত্যেকের আলাদা লক্ষ্যে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে আমরা একসঙ্গে কাজ করে যেতে চাই। এখানে আপনাদের সবাইকে স্বাগত জানাতে পেরে আমরা অত্যন্ত উচ্ছ্বসিত এবং একটি সমৃদ্ধ আগামীর জন্য আশাবাদী আমরা।’
ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি) মোনাশ কলেজ, অস্ট্রেলিয়ার একমাত্র অংশীদার এবং দেশের প্রথম শিক্ষা মন্ত্রণালয় অনুমোদিত আন্তর্জাতিক শিক্ষাপ্রদানকারী প্রতিষ্ঠান।
শিক্ষার্থীরা তাদের ও/এএস/এ/এইচএসসি পাস করার পরপরই আন্তর্জাতিক প্রোগ্রামে ভর্তির মাধ্যমে মোনাশ ইউনিভার্সিটি বা ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন- এলএসইতে ডিগ্রি অর্জনে যাত্রা শুরু করতে পারবেন।
এখানে শিক্ষার্থীদের জন্য একইরকম গ্লোবাল অ্যাকাডেমিক কারিকুলাম ও সাশ্রয়ী টিউশন ফি গ্রহণের সুযোগ রয়েছে।
এ প্রোগ্রাম ও কর্মশালা সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন- https://ucbbd.org/
আরও পড়ুন: প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানো হবে: শিক্ষামন্ত্রী
ফসলের পুষ্টি পরিমাপক অ্যাপ উদ্ভাবন করল ইউএসডিএ-বিএএস
প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানো হবে: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষাক্রমকে যুগোপযোগী করার লক্ষ্যে প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানো হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।
তিনি বলেন, ইতোমধ্যে নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী শিক্ষা ব্যবস্থাপনার আধুনিকায়নের কাজ শুরু হয়েছে।
রবিবার (২১ জানুয়ারি) চট্টগ্রাম কে সি দে রোডে প্রধান নির্বাচনি কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থায় কর্মসংস্থান তৈরির ক্ষেত্রে যে বন্ধ্যাত্ব বিদ্যমান তা সমাজকে স্থবির করে দেয়। নতুন শিক্ষাক্রমের প্রধান লক্ষ্য হলো- আমাদের সন্তানদের দক্ষ, জ্ঞান ও বিজ্ঞানমনস্ক মানবসম্পদ হিসেবে গড়ে তোলা। তারাই একদিন আমাদের অর্থনীতি এবং জাতীয় উৎপাদনের প্রধান কারিগর ও চালিকাশক্তি হবে।’
তিনি বলেন,‘স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে যে ২৯ হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে সেগুলোর অবকাঠামো ও ব্যবস্থাপনা কাঠামো সংস্কার জরুরি হয়ে পড়েছে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষা মন্ত্রণালয় জরুরি ভিত্তিতে পদক্ষেপ নেবে। শিক্ষা কারিকুলাম পরিবর্তন রাতারাতি সম্ভব না হলেও এখন থেকেই যথাযথ পদক্ষেপ নিতে পারলে আমরা অবশ্যই কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে সক্ষম হবো।’
আরও পড়ুন: তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামলে মাধ্যমিক স্কুল বন্ধ হতে পারে: মাউশি
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘প্রজ্ঞাবান ও বিচক্ষণ নেতৃত্বের অধীনে শান্তি, শৃঙ্খলা ও জননিরাপত্তা সুরক্ষায় প্রশাসনকে সহযোগিতা করতে একটি মনিটরিং সেল গঠন করতে হবে। এর মাধ্যমে সুনির্দিষ্ট নীতি-নির্দেশনা অনুযায়ী কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে। মনে রাখতে হবে, রাজনীতি সৃষ্টিশীল এবং জনকল্যাণমুখী ও জনবান্ধব।’
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অব্যবস্থাপনার প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বাণিজ্যিক দোকানপাট নয়, শিক্ষার্থীরা যাতে প্রকৃত মানুষ হয়ে উঠতে পারে এবং নিজেদের কর্মসংস্থান করতে পারে, সেদিকে শিক্ষক ও শিক্ষা ব্যবস্থাপনার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের মনোযোগী হতে হবে। শিক্ষাঙ্গনে ভর্তি বাণিজ্য এবং অন্যকোনও অনিয়মের সঙ্গে কেউ যুক্ত হলে তাদের কঠোর শাস্তি ভোগ করতে হবে। এই নির্দেশনাটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।’
চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং মহানগর আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শফিকুল ইসলাম ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দেন– চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ সালাম, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সধারণ সম্পাদক শেখ আতাউর রহমান, উত্তর জেলার সহ-সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এ টি এম পেয়ারুল ইসলাম, দক্ষিণ জেলার সহ-সভাপতি শাহজাদা মহিউদ্দিন প্রমুখ।
আরও পড়ুন: ফসলের পুষ্টি পরিমাপক অ্যাপ উদ্ভাবন করল ইউএসডিএ-বিএএস
ফসলের পুষ্টি পরিমাপক অ্যাপ উদ্ভাবন করল ইউএসডিএ-বিএএস
ফসলের পুষ্টি পরিমাপক অ্যাপ উদ্ভাবন করেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) অধ্যাপক ড. মো. মফিজুর রহমান জাহাঙ্গীর ও তার দল।
রবিবার (২১ জানুয়ারি) সকাল ১০টায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কৃষি অনুষদের সম্মেলনকক্ষে ‘ডেভেলপমেন্ট অব এ ফিল্ড-স্কেলড নিউট্রিয়েন্ট ব্যালান্স ক্যালকুলেটর ফর ক্রপস অব এন ইন্টেনসিভলি ম্যানেজড এগ্রিকালচারাল সিস্টেম’ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা জানানো হয়।
ইউনাইটেড স্টেটস ডিপার্টমেন্ট অব এগ্রিকালচার (ইউএসডিএ) ও বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমির (বিএএস) অর্থায়নে এ গবেষণা করা হয়।
আরও পড়ুন: দেশের প্রথম গয়াল-ইল্যান্ডের কঙ্কাল তৈরি করলেন বাকৃবি অধ্যাপক
প্রকল্পটির প্রধান গবেষক অধ্যাপক জাহাঙ্গীর বলেন, ফসলের পুষ্টি পরিমাপের জন্য আমরা একটি নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করেছি। মাটির উর্বরতা বাড়ানো, ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি এবং পরিবেশের দূষণ কমানো এ তিনটি বিষয়ে ভারসাম্য এনে কৃষকদের পরিমিত সার ব্যবহারের পরামর্শ পেতে সাহায্য করবে এই অ্যাপ।
তিনি আরও বলেন, একটি এলাকার মাটি, জলবায়ু, বৃষ্টিপাত বিভিন্ন তথ্য অ্যাপটিতে দিলে নির্দিষ্ট একটি এলাকার নির্দিষ্ট একটি জমিতে নির্দিষ্ট একটি ফসলের জন্য কতটুকু সার লাগবে তা জানিয়ে দেবে।
এছাড়া কতটুকু সার গাছ নিজের পুষ্টির জন্য ব্যবহার করবে, কতটুকু সার পানিতে ব্যয় হবে, কতটুকু সার বায়ু দূষণে ব্যয় হবে, কতটুকু সার গ্রিন হাউজ গ্যাস হিসেবে নিঃসরণ হবে সব তথ্যই অ্যাপটি থেকে জানা যাবে বলে জানান তিনি।
এ গবেষক বলেন, অ্যাপটি এখনো গবেষণা পর্যায়ে আছে। আগামী বছর মাঠ পর্যায়ে প্রয়োগের জন্য আরও ব্যবহারবান্ধব করে কৃষকদের হাতে পৌঁছে দেওয়া হবে।
বাকৃবির মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. গোলাম রাব্বানী।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেমের (বাউরেস) পরিচালক অধ্যাপক ড. মাহ্ফুজা বেগম, উচ্চ শিক্ষা ও গবেষণা কমিটির সমন্বয়কারী অধ্যাপক ড. মো. আবু হাদী নূর আলী খান, কৃষি অনুষদের সাবেক ডিন অধ্যাপক ড. এম জাহিরউদ্দীন (অব.)।
আরও পড়ুন: বাকৃবি অধ্যাপক আব্দুল কাফির মৃত্যু, বগুড়ায় দাফন
উদ্যোক্তাবান্ধব গবেষণায় দেশসেরা বাকৃবি
কুড়িগ্রামে প্রাথমিক-মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা
কুড়িগ্রামের উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। ঘন কুয়াশা আর কনকনে ঠান্ডার পাশাপাশি তাপমাত্র নেমে যাওয়ায় জেলার ১ হাজার ২৪০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৩৮৬টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ২২২টি মাদরাসাসহ মোট ১ হাজার ৮৪৮টি প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।
এ সময় শিক্ষার্থীদের বাসায় বসে পড়ালেখা চালিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয় এবং তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপর না ওঠা পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হবে বলে জানান কুড়িগ্রামের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ।
জেলায় গত দুইদিন তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেলেও রবিবার কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এ কারণে জেলার প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়।
রবিবার (২১ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিকে রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় কাছাকাছি হওয়ায় দুপুর পর্যন্ত বেশ ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে।
আরও পড়ুন: দেশের উত্তরাঞ্চলের কয়েকটি জেলায় বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ: আবহাওয়া অফিস
ইউএনবির কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারেন, দিনের অধিকাংশ সময় সূর্যের দেখা মিলছে না। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সূর্য কিছুটা উত্তাপ ছড়ালেও বিকাল হতেই তাপমাত্রা আবারও নিম্নগামী হচ্ছে। গরম কাপড়ের অভাবে অনেককেই খড়কুটো জ্বালিয়ে উষ্ণতা নিতে দেখা গেছে।
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার জানান, আজ সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরকম তাপমাত্রা আরও দু-একদিন অব্যাহত থাকতে পারে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘শৈত্যপ্রবাহের কারণে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পরবর্তী আদেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ নির্দেশ অব্যাহত থাকবে। তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির উপরে উঠলে নতুন নির্দেশনা দেওয়া হবে।’
আরও পড়ুন: জয়পুরহাটে তীব্র শীতে প্রাথমিক-মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা
তীব্র শীতে রাজশাহীর মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা
জয়পুরহাটে তীব্র শীতে প্রাথমিক-মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা
জয়পুরহাটে ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে যাওয়ায় জেলার সকল মাধ্যমিক ও প্রাথমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আজ ও আগামীকাল দুই দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
জয়পুরহাটের জেলা প্রশাসক সালেহীন তানভীর গাজী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি এই প্রতিবেদককে জানান, ‘জয়পুরহাট জেলায় আবহাওয়া অফিস নেই। তবে পার্শ্ববর্তী নওগাঁ জেলার বদলগাছি আবহাওয়া অফিসের তথ্যানুসারে, জয়পুরহাটের তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে যায়। সে কারণে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী, জয়পুরহাট জেলা মাধ্যমিক ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আজ ও আগামীকাল (দু’দিনের জন্য) জেলার সকল মাধ্যমিক ও প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করেন।’
আরও পড়ুন: তীব্র শীতে রাজশাহীর মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা
আজ রবিবার (২১ জানুয়ারি) ভোর থেকে জয়পুরহাট জেলায় ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। দেখা মিলছে না সূর্যের।
ঘন কুয়াশা ও শিশির পড়ায় শহরের বিভিন্ন সড়কে সকাল প্রায় ৮টা পর্যন্ত অধিকাংশ যানবাহনগুলোকে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। এমন অবস্থায় তীব্র শীত ও ঠান্ডায় জবুথবু হয়ে পড়েছে এখানকার জনজীবন, বেড়েছে জনদুর্ভোগ।
শীতের প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় বাড়ছে শীতজনিত নানা রোগ। এসব রোগে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন বৃদ্ধ ও শিশুরা।
আরও পড়ুন: রবিবার সকালে বিশ্বের দ্বিতীয় দূষিত বাতাস ঢাকার
দেশের উত্তরাঞ্চলের কয়েকটি জেলায় বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ: আবহাওয়া অফিস
২০ জানুয়ারি চট্টগ্রামে ‘অ্যাডমিশন ডে’ আয়োজন করছে ইউসিবি
চট্টগ্রামে ‘ইউসিবি অ্যাডমিশন ডে’ আয়োজন করতে যাচ্ছে ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি)।
আগামী রবিবার (২০ জানুয়ারি) চট্টগ্রামের দ্য পেনিনসুলা চিটাগাং’-এ ‘ইউসিবি অ্যাডমিশন ডে ২০২৪’ আয়োজন করবে এসটিএস গ্রুপের আওতাভুক্ত প্রতিষ্ঠানটি।
এতে ‘ও’ ও ‘এ’ লেভেল এবং এইচএসসি পর্যায়ের আগ্রহী শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা গ্রহণ ও এ সংক্রান্ত যাবতীয় সহযোগিতা ও দিকনির্দেশনা নিতে পারবেন।
আয়োজনটিতে সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের জন্য বিশ্বখ্যাত মোনাশ ইউনিভার্সিটিতে আবেদন প্রক্রিয়া, বাংলাদেশে ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন ও লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসের (ইউওএল –এলএসই) বিভিন্ন প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ প্রক্রিয়াসহ ইউসিবির অন্যান্য সব সুবিধা নিয়ে আলোচনা করা হবে।
আয়োজকরা বলছেন, চট্টগ্রামের শিক্ষার্থীদের জন্য তথ্যবহুল ও অংশগ্রহণমূলক একটি আয়োজনে অন-স্পট অফার লেটারসহ মোনাশ ইউনিভার্সিটি ফাউন্ডেশন ইয়ার এবং মোনাশ ইউনিভার্সিটি ডিগ্রি পাথওয়ে প্রোগ্রামে আবেদনের সুযোগ পাবেন অংশগ্রহণকারী ও লেভেল, এ লেভেল ও এইচএসসি শিক্ষার্থীরা।
আরও পড়ুন: খাগড়াছড়িতে ৭১ কৃষকের মুখে হাসি ‘ফোটাল’ ইউসিবি
নির্ধারিত কিছু শর্ত পূরণ সাপেক্ষে দেশে থেকেই ইউসিবির মাধ্যমে এই প্রোগ্রামগুলোর প্রথম বর্ষের শিক্ষা সম্পন্ন করার পর বাকি পড়াশোনার জন্য শিক্ষার্থীরা সহজে মোনাশ ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়া বা অস্ট্রেলিয়ায় পাড়ি জমাতে পারবেন বলে জানিয়েছে আয়োজক প্রতিষ্ঠানটি।
মোনাশ ইউনিভার্সিটি প্রোগ্রামগুলোর পাশাপাশি ইউসিবি অ্যাডমিশন ডে’র আয়োজনে শিক্ষার্থীদের লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসের পরিচালনাধীন ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন (ইউওএল)’এ ইকোনমিকস, ম্যানেজমেন্ট, ফাইন্যান্স ও সোশ্যাল সায়েন্সেস (ইএমএফএসএস) প্রোগ্রামগুলো সম্পর্কেও সব ধরনের তথ্য সরবরাহ করা হবে।
ইউওএল– এলএসই প্রোগ্রামের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ইকোনমিকস, বিজনেস অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট, অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স ও ফাইন্যান্স বিষয়ে স্নাতক সম্পন্ন করতে পারবেন।
আরও পড়ুন: ইউসিবি’র মোনাশ এন্ট্রি স্কলারশিপ প্রদান
লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসের সঙ্গে এর নিবিড় সমন্বয়ের ফলে শিক্ষার্থীরা এই প্রোগ্রামে সেরা মানের শিক্ষা ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করতে পারবেন। ইউওএল ও ইউসিবির অংশীদারিত্বের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য বর্তমানে দেশে বসেই আন্তর্জাতিক ডিগ্রি লাভের সুযোগ তৈরি হয়েছে। ইউওএল–এলএসই প্রোগ্রামে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের ফেব্রুয়ারির শেষ সপ্তাহ থেকে ইউসিবি অ্যাডমিশন পোর্টালে চোখ রাখার আমন্ত্রণ জানানো যাচ্ছে।
এই আয়োজনে উপস্থিত থাকবেন এসটিএস গ্রুপের সিইও মানাস সিং, এবং ইউসিবি’র প্রেসিডেন্ট ও প্রভোস্ট হিউ গিল। অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের জন্য অ্যাকাডেমিক অ্যাসেসমেন্ট, ওয়ান-অন-ওয়ান কাউন্সেলিং সেশন, এবং স্কলারশিপ অ্যাসেসমেন্টের সুযোগসহ নানা বিশেষ সুবিধা থাকবে।
উল্লেখ্য, ইউসিবি অ্যাডমিশন ডে’র দিনেই ভর্তি হলে শিক্ষার্থীরা ৪০ শতাংশ পর্যন্ত বৃত্তির সুযোগ পাবেন। এ ছাড়াও, অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীরা ইউসিবি’র প্রেসিডেন্ট ও প্রভোস্ট হিউ গিলের সঙ্গে সরাসরি সাক্ষাৎ ও পরামর্শ গ্রহণের সুযোগ পাবেন।
চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিতব্য ইউসিবি অ্যাডমিশন ডে’তে অংশগ্রহণের জন্য নিবন্ধন করা যাবে এই লিঙ্কেঃ https://forms.office.com/r/iVNkP8CscA
এ ছাড়াও মোনাশ ইউনিভার্সিটি প্রোগ্রাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করতে পারেন- https://ucbbd.org/
দেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয় অনুমোদিত সর্বপ্রথম ট্র্যান্সন্যাশনাল এডুকেশন প্রোভাইডার ইউসিবি। মোনাশ কলেজ এবং ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন (ইউওএল)’-এর লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসের মতো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অংশীদারিত্ব গঠনের মাধ্যমে ইউসিবি বাংলাদেশের ও/এএস/এ এবং এইচএসসি পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য সেরা মানসম্পন্ন আন্তর্জাতিক উচ্চশিক্ষার সম্ভাবনা ক্রমশ বিকশিত করে চলেছে।
আরও পড়ুন: ইউসিবি’র মোনাশ কলেজ ডিপ্লোমা (এমসিডি) ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত
এইচএসসি ও সমমানের ১০৫০০ পরীক্ষার্থী বৃত্তি পাবে: মাউশি
২০২৩ সালের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে ১০ হাজার ৫০০ শিক্ষার্থী বৃত্তি পাবে।
এর মধ্যে নয়টি সাধারণ বোর্ডের অধীনে ১ হাজার ১২৫ জন শিক্ষার্থীকে মেধাবৃত্তি এবং ৯ হাজার ৩৭৫ জনকে সাধারণ বৃত্তি দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: যশোরে যবিপ্রবি শিক্ষার্থীসহ পাঁচ ভুয়া পরীক্ষার্থী আটক
মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদের স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
আগামী ২১ জানুয়ারির মধ্যে এ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করতে শিক্ষা বোর্ডগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মেধা তালিকার আওতায় যারা বৃত্তি পাবেন তাদের মাসে ৮২৫ টাকা ও বছরে একবার এককালীন ১ হাজার ৮০০ টাকা এবং সাধারণ তালিকাভুক্ত শিক্ষার্থীদের মাসে ৩৭৫ টাকা ও বছরে একবার এককালীন ৭৫০ টাকা করে দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা: ১২ পরীক্ষার্থী আটক, বহিষ্কার ৩
বিষণ্ণতায় ভুগছেন ৭৪ শতাংশ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার্থী: গবেষণা