প্রধানমন্ত্রীর-কার্যালয়
ভারত সফরে বিজেপির প্রবীণ নেতা আদভানির সঙ্গে শেখ হাসিনার সাক্ষাৎ
ভারতে তিন দিনের সরকারি সফরকালে প্রবীণ বিজেপি নেতা ও ভারত রত্ন লালকৃষ্ণ আদভানির বাসভবনে তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যম বৈঠকের তিনটি ছবি প্রকাশ করলেও বিস্তারিত আর কিছু জানায়নি।
১৯৮০ সাল থেকে ভারতীয় জনতা পার্টির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন লালকৃষ্ণ আদভানি। প্রায় তিন দশক ধরে বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন রয়েছে তার।
তিনি ১৯৯৯ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত অটল বিহারী বাজপেয়ীর নেতৃত্বে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং উপপ্রধানমন্ত্রীর মতো গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: মোদির শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে শনিবার নয়া দিল্লি যাচ্ছেন শেখ হাসিনা
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে শনিবার নয়াদিল্লি পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাকেই প্রথম ‘সম্মানিত’ অতিথি হিসেবে স্বাগত জানায় ভারতীয় উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল।
এছাড়া ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. মোস্তাফিজুর রহমান বিমানবন্দরে তাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, 'আমাদের অন্যতম মূল্যবান অংশীদারের এই সফর বাংলাদেশ-ভারত ঘনিষ্ঠ ও গভীর বন্ধুত্বের বন্ধনকে আরও জোরদার করবে।’
ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পরপর তিন মেয়াদে- ১৯৫২, ১৯৫৭ ও ১৯৬২ সালের সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হন জওহরলাল নেহরু। এবার ৭৩ বছর বয়সী মোদিও পরপর তিন মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সরকার গঠন করতে যাচ্ছেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সোমবার রাত ৮টায় ঢাকার উদ্দেশে নয়াদিল্লি ত্যাগ করবেন।
আরও পড়ুন: মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে শুক্রবার দিল্লি যাচ্ছেন শেখ হাসিনা
৫৬৭ দিন আগে
বাজেটে কালো টাকা সাদা করার প্রস্তাবে সমর্থন প্রধানমন্ত্রীর
বাজেটে কালো টাকা বৈধ করার প্রস্তাবে সমর্থন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আগে কালো টাকা বৈধ করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, ‘নামমাত্র পরিমাণ অর্থ (ট্যাক্স) দিয়ে প্রথমে যথাযথ জায়গায় (ব্যাংকিং চ্যানেলে) টাকা আসতে দিতে হবে এবং তারপর নিয়মিত কর দিতে হবে। মাছ ধরতে গেলে আগে টোপ দিতে হবে।’
শুক্রবার (৭ জুন) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির ভাষণে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
কালো টাকা সাদা করার সুযোগ সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনেকে কালো টাকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এবং যুক্তি দিয়েছেন যে এটি আইনি করদাতাদের নিরুৎসাহিত করবে।
তিনি বলেন, এটা ঠিক নয়, বরং আসল কথা হলো সবকিছুর দাম বেড়েছে এবং এক কাঠা জমির মালিক কোটিপতি। কিন্তু কেউই সরকারি দামে জমি বিক্রি করে না বরং বেশি দামে বিক্রি করছে। তাই জমি বিক্রি করে পাওয়া বাড়তি টাকা ব্যাংকে রাখে না।
আরও পড়ুন: যেসব দেশ উন্নয়নে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ তাদের সঙ্গে কাজ করবে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, বিএনপি সরকারের আমলে সর্বশেষ বাজেট ছিল ৬২ হাজার কোটি টাকা এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ছিল ৬৮ হাজার কোটি টাকা, অথচ তার সরকার এবার ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘এই বাজেটে কিছু মৌলিক দাবির ওপর আলোকপাত করা হয়েছে এবং জনগণের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করতে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি ও স্থানীয় শিল্প এবং সামাজিক নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।’
বিশ্বব্যাপী উচ্চ মূল্যস্ফীতি প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সীমিত আয়ের মানুষ মূল্যস্ফীতির কারণে কষ্ট পাচ্ছে।
আরও পড়ুন: অস্ত্র প্রতিযোগিতা বন্ধ করে দারিদ্র্য বিমোচন ও শিশুদের স্বাস্থ্য-শিক্ষায় অর্থ সরবরাহের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সীমিত আয়ের মানুষের জন্য ফ্যামিলি কার্ড চালু করেছি, যাতে চাল, ডাল, ভোজ্যতেলের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ন্যায্যমূল্যে কিনতে পারে। যারা হতদরিদ্র তাদের আমরা খাবার পৌঁছে দিচ্ছি।'
এছাড়া সরকার ১৫০টি সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় জনগণকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে, স্কুলের শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক প্রদান এবং কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে প্রায় ৩০ প্রকারের ওষুধ বিনামূল্যে প্রদান করছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘সাধারণত প্রতি বর্ষা মৌসুমে পণ্যের দাম বেশি থাকে। এটা মাথায় রেখেই আমরা ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি শুরু করব।'
তিনি আরও বলেন, 'এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা, বিশেষ করে খাদ্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করা। খাদ্য উৎপাদন ও সরবরাহ বাড়ানোর জন্য এটি প্রয়োজন।’
বাজেট ঘাটতি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এবারের বাজেটে ৪ দশমিক ৬ শতাংশ ঘাটতি রাখা হয়েছে। বিশ্বের অনেক দেশে, এমনকি উন্নত দেশগুলোতেও বাজেট ঘাটতি এর চেয়ে বেশি।
বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতির মধ্যে দেশে খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে একটি জমিও অনাবাদি না রাখার আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: সরকার শিশুদের মেধা বিকাশের সুযোগ সৃষ্টি করেছে : প্রধানমন্ত্রী
৫৬৯ দিন আগে
মোদির শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে শনিবার নয়া দিল্লি যাচ্ছেন শেখ হাসিনা
টানা তৃতীয় মেয়াদে ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নরেন্দ্র মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে নয়াদিল্লির উদ্দেশে শনিবার (৮ জুন) ঢাকা ত্যাগ করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটটি আগামীকাল সকাল ১০টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করবে।
ফ্লাইটটি স্থানীয় সময় দুপুর ১২টায় নয়াদিল্লির ভিভিআইপি বিমানবন্দর পালাম বিমান বাহিনীর স্টেশনে অবতরণের কথা রয়েছে।
ভারতে বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানাবেন দেশটির উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি এবং ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান।
নয়াদিল্লি সফরকালে প্রধানমন্ত্রী রবিবার সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে রাষ্ট্রপতি ভবনে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করবেন।
আরও পড়ুন: নির্ধারিত সময়ে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে ব্যর্থতার ঘটনায় ব্যবস্থা নেবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
পরে তিনি ভারতের রাষ্ট্রপতির দেওয়া রাষ্ট্রীয় নৈশভোজে অংশ নেবেন।
প্রধানমন্ত্রী রবিবার নয়াদিল্লি পৌঁছানোর পর বিভিন্ন কর্মসূচিতে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে।
রবিবার তিনি দেশের উদ্দেশে নয়াদিল্লি ত্যাগ করবেন এবং রাত ৮টায় ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
এর আগে বুধবার (৫ জুন) টেলিফোনে আলাপকালে মোদি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে তার সরকারের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণ জানান। শেখ হাসিনা আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন।
অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ ২৯৩টি আসন এবং বিরোধী ইন্ডিয়া জোট ২৩৪টি আসন পায়। আগামী ৯ জুন সন্ধ্যায় শপথ নেবেন নরেন্দ্র মোদি। এর আগে ৮ জুন সকালে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল।
শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে এবং নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দাহালসহ ৮ হাজারের বেশি বিশিষ্ট ব্যক্তি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে শুক্রবার দিল্লি যাচ্ছেন শেখ হাসিনা
৫৬৯ দিন আগে
মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে শুক্রবার দিল্লি যাচ্ছেন শেখ হাসিনা
নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে শুক্রবার (৭ জুন) নয়া দিল্লির উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৃহস্পতিবার (৬ জুন) প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার মো. নজরুল ইসলাম তার শপথ অনুষ্ঠানে যোগদানের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৯ জুন তিনি (প্রধানমন্ত্রী) দেশে ফিরবেন বলেও জানান তিনি।
লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স (এনডিএ) জোট ২৯৩টি আসনে জয়ী হওয়ায় আগামী ৮ জুন রাত ৮টায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে যাচ্ছেন মোদি।
আরও পড়ুন: নির্বাচনে জয় পাওয়ায় মোদিকে প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে বিদেশি নেতাদের মধ্যে রয়েছেন, যারা মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।
এর আগে মোদি শেখ হাসিনাকে তার সরকারের শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার আমন্ত্রণ জানান এবং সেই আমন্ত্রণ গ্রহণ করা হয়।
নির্বাচনে জয়লাভের পর উষ্ণ শুভেচ্ছা জানানোর জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন মোদি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই প্রথম বিদেশি নেতা যিনি মোদিকে অভিনন্দন জানান, যা দুই নেতার মধ্যে উষ্ণ ও ব্যক্তিগত সম্পর্ককে প্রতিফলিত করে।
আরও পড়ুন: পদত্যাগ করলেন মোদি, ভারতে নতুন সরকার গঠনের অপেক্ষা
৫৭১ দিন আগে
নির্ধারিত সময়ে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে ব্যর্থতার ঘটনায় ব্যবস্থা নেবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
সম্প্রতি মালয়েশিয়ায় অভিবাসী শ্রমিক পাঠাতে ব্যর্থতার জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে সরকার ব্যবস্থা নেবে বলে জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, 'এবার কী সমস্যা হয়েছে তা আমরা তদন্ত করে দেখছি। দায়ী হলে অবশ্যই তাদের বিচার হবে।’
বুধবার (৫ জুন) জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নুর এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
এর আগে বিকাল ৫টায় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে জাতীয় সংসদের বাজেট অধিবেশন শুরু হয়।
আরও পড়ুন: উন্নত বাংলাদেশ গড়তে তরুণদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পর্কে জ্ঞানার্জনের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
সম্পূরক প্রশ্নে জাপার সংসদ সদস্য বলেন, মালয়েশিয়া যেতে ইচ্ছুক অনেক বাংলাদেশি শ্রমিকের ভাগ্য অনিশ্চিত। অনুমতিসহ সবকিছু প্রস্তুত থাকা সত্ত্বেও প্রায় ১৭ হাজার কর্মীকে ৩১ মের মধ্যে পাঠানো যায়নি।
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী কর্মী পাঠাতে যোগসূত্র সৃষ্টির কথা তুলে ধরে মুজিবুল হক বলেন, মালয়েশিয়া ১৪টি দেশ থেকে জনশক্তি পায় এবং বাংলাদেশ ছাড়া সব দেশের ক্ষেত্রে লাইসেন্সধারী সব এজেন্সি জনশক্তি পাঠাতে পারে। শুধু বাংলাদেশের ক্ষেত্রেই বেশ কয়েকটি নির্ধারিত এজেন্সি এই সুযোগ পায়।
যারা এর জন্য দায়ী তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না জানতে চান মুজিবুল হক।
জবাবে প্রধানমন্ত্রী জানান, মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে সরকার বিশেষ ফ্লাইট চালু করেছে।
তিনি আরও বলেন, 'সব কর্মীকে বিশেষ ফ্লাইট ও অন্যান্য নিয়মিত ফ্লাইটে মালয়েশিয়ায় পাঠানো হয়েছে। কিন্তু বাদ পড়েছেন অনেকেই। কী কারণে (মালয়েশিয়া যেতে না পারার) তা তদন্ত করে দেখা হবে।’
আরও পড়ুন: সরকার শিশুদের মেধা বিকাশের সুযোগ সৃষ্টি করেছে : প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'যখনই আমরা আলোচনা করি এবং ঠিক করি কতজন লোক যাবে, তখন দেখা যায় আমাদের দেশে একদল লোক, যারা জনবল নিয়ে কাজ করে, তারা তাড়াহুড়ো করে লোক পাঠানোর চেষ্টা করে।’
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সরকারের নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, কিছু লোক দালালের মাধ্যমে বিদেশে যেতে চায়। তখন ঝামেলায় জড়িয়ে পড়েন তারা।
আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য মাহফিজুর রহমানের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ঢাকা শহরের যানজট এবং এর ফলে বছরে প্রায় ৩.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ক্ষতি হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, টাইমবাউন্ড অ্যাকশন প্ল্যান ২০৩০-এর আওতায় মেট্রোরেল লাইন চালু করা হলে এই অর্থ সাশ্রয় হবে এবং অর্থনীতিতে পরিপূর্ণ বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এক গবেষণায় দেখা গেছে, এমআরটি লাইন-৬ এর পুরো অংশের কাজ শেষ হলে মেট্রোরেল চলাকালীন দৈনিক ভ্রমণের সময় ব্যয় বাবদ প্রায় ৮ কোটি ৩৮ লাখ টাকা এবং পরিচালনা ব্যয় বাবদ প্রায় ১ কোটি ১৮ লাখ টাকা সাশ্রয় হবে।
আরও পড়ুন: ফিলিস্তিন সংকট নিয়ে পশ্চিমা দেশগুলোর দ্বৈত নীতি রয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ফরিদুন নাহার লাইলীর এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'আমাদের দুর্ভাগ্য যে, একটি চক্র বিশেষ করে সাম্প্রদায়িক ও যুদ্ধাপরাধী চক্র এবং বিএনপি-জামায়াত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অব্যাহতভাবে গুজব ছড়াচ্ছে।’
শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘এর একটি বড় অংশ বিভিন্ন উন্নত দেশে বসবাস করছে। তারা মূলত ফেসবুক, এক্স (সাবেক টুইটার), ইউটিউবের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বাংলাদেশ ও বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বিকৃত সংবাদ ছড়াচ্ছে।’
এসব ভুল তথ্য ও গুজব বন্ধে দেশে-বিদেশে আইনি, কারিগরি ও কূটনৈতিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, নিরাপদ সাইবার জগতের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় এবং সাইবার অপরাধ মোকাবিলায় তার সরকারের একটি পৃথক 'সাইবার পুলিশ ইউনিট' গঠনের পরিকল্পনা রয়েছে।
আরও পড়ুন: উপকূলীয় বনায়নে বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম পথিকৃৎ: প্রধানমন্ত্রী
৫৭১ দিন আগে
উপকূলীয় বনায়নে বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম পথিকৃৎ: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, উপকূলীয় বনায়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম পথিকৃৎ।
তিনি বলেন, ‘বিশ্বে বাংলাদেশ উপকূলীয় বনায়নের অন্যতম পথিকৃৎ। এখন পর্যন্ত উপকূলীয় এলাকায় ২ লাখ ৬১ হাজার ৫৭০ হেক্টর জমিতে বনায়ন করা হয়েছে। আমরা ২০০৯ সাল থেকে ৮৯ হাজার ৮৫৩ হেক্টর জমির একটি সবুজ বেষ্টনী তৈরি করেছি।’
বুধবার (৫ জুন) নগরীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) বিশ্ব পরিবেশ দিবস-২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে ‘জাতীয় বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলা-২০২৪’ এবং ‘পরিবেশ মেলা-২০২৪’এর উদ্বোধন করেন তিনি।
'ভূমি পুনরুদ্ধার, মরুকরণ বন্ধ করা ও খরা সহনশীলতা গড়ে তোলা' এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এ বছর বিশ্ব পরিবেশ দিবস ২০২৪ বিশ্বজুড়ে পালিত হচ্ছে।
আরও পড়ুন: ফিলিস্তিন সংকট নিয়ে পশ্চিমা দেশগুলোর দ্বৈত নীতি রয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
আর্থিকভাবে লাভবান হতে, তাপমাত্রা থেকে মুক্তি পেতে এবং পরিবেশ রক্ষায় সম্ভাব্য সব স্থানে গাছ লাগানো এবং ছাদে বাগান করার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, প্রত্যেককে কমপক্ষে একটি ফলাদি গাছ, কাঠ গাছ ও ভেষজ গাছ লাগাতে হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘ফলের গাছ লাগালে ফল খেতে পারবেন আর কাঠের গাছ লাগালে কাঠ বিক্রি করে ভালো টাকা পাবেন।’
'বৃক্ষ দিয়ে সাজাই দেশ, সমৃদ্ধ করি বাংলাদেশ' এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে পলাশ ও বেলের দু'টি চারা রোপণ করে বৃক্ষরোপণ অভিযানের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: সরকার শিশুদের মেধা বিকাশের সুযোগ সৃষ্টি করেছে : প্রধানমন্ত্রী
৫৭২ দিন আগে
ফিলিস্তিন সংকট নিয়ে পশ্চিমা দেশগুলোর দ্বৈত নীতি রয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
নিরীহ ফিলিস্তিনিদের প্রতি পশ্চিমা দেশগুলোর দ্বৈত নীতির কঠোর সমালোচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘ফিলিস্তিনিদের ব্যাপারে পশ্চিমা দেশগুলো দ্বৈত নীতি প্রদর্শন করছে।’
মঙ্গলবার (৪ জুন) সরকারি বাসভবন গণভবনে ফিলিস্তিনি জনগণের সহায়তায় ৫ কোটি টাকার চেক হস্তান্তরকালে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে ফিলিস্তিনের পক্ষ থেকে অনুদানের চেক গ্রহণ করেন রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান।
সাক্ষাৎ শেষে প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার এম নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, পশ্চিমা দেশগুলো সবসময় সবার জন্য মানবাধিকার ও শিক্ষার কথা বলে। ‘কিন্তু ফিলিস্তিনিদের মানবাধিকার লঙ্ঘন, সেখানে নিরীহ মানুষকে হত্যা করা নিয়ে তারা মাথা ঘামায় না, এখানে তারা নীরব।’
আরও পড়ুন: আমাদের কিছুই নেই: হামলায় খাদ্যের সন্ধানে থাকা ফিলিস্তিনিরা
সম্প্রতি ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ায় ন্যাটোভুক্ত চারটি দেশের প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি বাংলাদেশের জনগণের সফট কর্নার রয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণ তাদের হৃদয় থেকে ফিলিস্তিনি জনগণের বেদনা ও যন্ত্রণা উপলব্ধি করতে পারে। যেভাবে ১৯৭১ সালে তারা একই ধরনের পরিস্থিতির শিকার হয়েছিল।
তিনি বলেন, ‘আমরা একই ধরনের নৃশংসতা ও নিরীহ মানুষকে হত্যা করা দেখেছি।’
১৯৭১ সালে নয় মাস বন্দি থাকার অভিজ্ঞতার কথা স্মরণ করেন তিনি।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর নিজের নির্বাসিত জীবনের কথাও বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: ফিলিস্তিন বিরোধিতার জন্য লন্ডনের ইউএএল থেকে ডক্টরেট ফেরত দিলেন শহিদুল আলম
তিনি বলেন, 'সুতরাং আমরা ফিলিস্তিনি জনগণের দুঃখ ও দুর্দশা উপলব্ধি করতে পেরেছি।’
তিনি উল্লেখ করেন, বিশ্বের প্রতিটি আন্তর্জাতিক ফোরামে তিনি সবসময় ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য তার উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
তিনি বলেন, 'এটা করতে গিয়ে আমি কারও চোখ রাঙানি নিয়ে ভাবিনি।’
রাষ্ট্রদূত ইউসুফ রামাদান চলমান ইসরায়েলি হামলার কারণে তার দেশের দুঃখজনক পরিস্থিতি সংক্ষেপে বর্ণনা করেন।
অ্যাম্বাসেডর-অ্যাট-লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব এম তোফাজ্জল হোসেন মিয়া এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: সরকার শিশুদের মেধা বিকাশের সুযোগ সৃষ্টি করেছে : প্রধানমন্ত্রী
৫৭২ দিন আগে
সরকার শিশুদের মেধা বিকাশের সুযোগ সৃষ্টি করেছে : প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তার সরকার দেশের শিশুদের শিক্ষা গ্রহণ এবং তাদের প্রতিভা বিকাশের সুযোগ সৃষ্টি করেছে।
তিনি বলেন, 'আমরা আমাদের সন্তানদের জন্য সুযোগ সৃষ্টি করেছি যাতে তারা বিভিন্নভাবে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে এবং তাদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশ করতে পারে।’
মঙ্গলবার (৪ জুন) প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর ৯৯তম, ১০০তম, ১০১তম, ১০২তম, ১০৩তম ও ১০৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতায় ৩০৪ জন বিজয়ীর মধ্য থেকে সেরা পারফর্মারদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্ট এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।
আওয়ামী লীগ সরকার দেশে বিভিন্ন ধরনের বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, সরকার জেলা পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করছে।
তিনি বলেন, চিকিৎসা, কৃষি, ডিজাইন ও ফ্যাশন, অ্যারোস্পেস ও এভিয়েশন এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিসহ বহুমাত্রিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার শিশুদের সুরক্ষায় অনেক আইন ও নীতিমালা প্রণয়ন করেছে এবং শিক্ষার দ্বার উন্মুক্ত করেছে।
তিনি বলেন, সরকার প্রাক-প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক, উপবৃত্তি ও বৃত্তির পাশাপাশি উচ্চশিক্ষার জন্যও বৃত্তি প্রদান করে।
তিনি বলেন, 'আমাদের পদক্ষেপের ফলে বর্তমানে সাক্ষরতার হার ৭৬ দশমিক ৮ শতাংশে উন্নীত হয়েছে, যা ২০০৬ সালে ছিল মাত্র ৪৫ শতাংশ।’
আরও পড়ুন: উন্নত বাংলাদেশ গড়তে তরুণদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পর্কে জ্ঞানার্জনের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার দেশে স্কুলে কম্পিউটার ল্যাব এবং কম্পিউটার ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন করেছে। তিনি বলেন, 'আমরা আইটি শিক্ষা, ডিজিটাল সিস্টেম এবং কম্পিউটার প্রশিক্ষণ সম্প্রসারণ করছি।’
তিনি বলেন, প্রযুক্তির যুগে বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, আমাদের সন্তানরা পিছিয়ে থাকবে না। ‘আমরা তাদের সর্বাধুনিক প্রযুক্তিগত জ্ঞানে সুসজ্জিত করে একটি আধুনিক জাতি হিসেবে গড়ে তুলব।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকারের এখন ভিশন হচ্ছে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে একটি স্মার্ট বাংলাদেশ।
তিনি বলেন, ‘আজকের শিশু-কিশোররাই হবে ২০৪১ সালের বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ পথপ্রদর্শক। আমরা তাদের যথাযথভাবে উন্নত করতে চাই, যাতে তারা বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে।’
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘরের সভাপতি ও বরেণ্য চিত্রশিল্পী হাশেম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘরের কিউরেটর মো. নজরুল ইসলাম খান অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
আরও পড়ুন: বৈচিত্র্যময় স্বাদ ও গন্ধের চা উৎপাদনের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
৫৭২ দিন আগে
বৈচিত্র্যময় স্বাদ ও গন্ধের চা উৎপাদনের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
বিশ্ব বাজারের চাহিদার কথা বিবেচনা করে বৈচিত্র্যময় স্বাদ ও গন্ধের চা উৎপাদনের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘চাকে বহুমুখী করতে হবে এবং অ্যারোমা চা তৈরি করতে হবে। কারণ, বিদেশে এর চাহিদা অনেক বেশি।’
মঙ্গলবার (৪ জুন) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে চতুর্থ জাতীয় চা দিবস ও জাতীয় চা পুরস্কার-২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, এখন মানুষের রুচির পরিবর্তন হয়েছে এবং তাই শুধু চা পাতা থেকে চা নয়, ভেষজ ও মশলাদার চায়ের মতো বিভিন্ন ধরনের ও ফ্লেভারের চা ইতোমধ্যে বাজারে পাওয়া যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: উন্নত বাংলাদেশ গড়তে তরুণদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পর্কে জ্ঞানার্জনের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
শেখ হাসিনা বলেন, ‘শুধু প্রচুর পরিমাণে চা পাতা বিক্রি করার পরিবর্তে, আমাদের সেগুলোর ক্ষেত্রে মূল্য সংযোজন করতে হবে এবং তা রপ্তানি করতে হবে। যদি তাই হয়, তাহলে আমরা (বাংলাদেশ) একদিকে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারি এবং অন্যদিকে ব্যবসায়ীরা ভালো মুনাফা অর্জন করতে পারবেন।’
তিনি বলেন, এখন তুলসী পাতা, আদা, লেবু, তেজপাতা, এলাচ, লবঙ্গ এবং দারুচিনির মতো বিভিন্ন উপাদান দিয়ে চা তৈরি করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী চা বাগানের মালিক ও চা ব্যবসায়ীদের এ ধরনের চা প্যাকেটজাত করে এক্ষেত্রে মূল্য সংযোজনের নির্দেশ দেন।
তিনি আরও বলেন, ‘চায়ে ভ্যালু অ্যাড করলে শুধু প্রচুর পরিমাণে চা পাতা বিক্রি নয়; বেশি দাম পাওয়া যাবে, ভালো টাকাও উপার্জন হবে। বিশ্বজুড়ে এর চাহিদা প্রতিনিয়ত বাড়ছে।’
তিনি পাট পাতা থেকে চা তৈরিতে আরও গবেষণার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, এখন স্বল্প পরিসরে পাট পাতা থেকে চা উৎপাদন করা হচ্ছে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে পাট চা ভালো হতে পারে।
আরও পড়ুন: যেসব দেশ উন্নয়নে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ তাদের সঙ্গে কাজ করবে: প্রধানমন্ত্রী
৫৭৩ দিন আগে
শফি আহমেদের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক উপ-সম্পাদক এবং '৯০-এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক শফি আহমেদের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার (৩ জুন) এক শোকবার্তায় প্রধানমন্ত্রী এই শোক প্রকাশ করেন।
শোকবার্তায় প্রধানমন্ত্রী মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেন।
শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন: ইরানের প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর গভীর শোক
৫৭৩ দিন আগে