প্রধানমন্ত্রীর-কার্যালয়
সম্ভাবনা সত্ত্বেও সামুদ্রিক সম্পদ আহরণে ঘাটতির কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দুঃখজনক হলেও সত্য যে বাংলাদেশ বিশাল সমুদ্রসীমা অর্জন করেও গভীর সমুদ্র থেকে সম্পদ আহরণে সক্ষম হয়নি।
তিনি বলেন, ‘আসলে আমরা এ কাজের জন্য কোনো উদ্যোক্তা পাচ্ছি না। এটাই বাস্তবতা।’
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) পোল্ট্রি ও ডেইরি খামারিদের উন্নয়নের মাধ্যমে এ খাতের উন্নয়নে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের পাশে শেরেবাংলা নগরে পুরাতন বাণিজ্য মেলা মাঠে ২ দিনব্যাপী এ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়।
আরও পড়ুন: প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ বিশাল সমুদ্রসীমা অর্জন করেছে এবং সামুদ্রিক সম্পদকে কাজে লাগাতে ব্লু ইকোনমির পরিকল্পনাও ঘোষণা করেছে।
তিনি বলেন, ‘কিন্তু এটা দুর্ভাগ্যজনক যে আমরা গভীর সমুদ্র থেকে সম্পদ আহরণ করতে সক্ষম হয়নি।’
তিনি আরও বলেন, তার সরকারের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে আগে খাদ্য নিরাপত্তা, তারপর পুষ্টি নিশ্চিত করা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘… এবং আমরা সেই পদক্ষেপ নিয়েছি। আমরা গবেষণায় অগ্রাধিকার দিয়েছি, যেহেতু তা ছাড়া উচ্চ ফলনশীল জাত উৎপাদন সম্ভব নয়।’
সরকার কৃষি যান্ত্রিকীকরণে কাজ করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এজন্য ভর্তুকি প্রদানসহ এ বিষয়ে বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘এছাড়া দেশে আমিষের উৎপাদন বাড়াতে আমরা ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছি।’
তিনি আরো গবেষণামূলক কাজের ওপর গুরুত্বারোপ করেন, কারণ গবেষণা ছাড়া কোনো দেশ এগিয়ে যেতে পারে না।
প্রধানমন্ত্রী খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে খাদ্যশস্য এবং মাছ ও মাংসসহ সব ধরনের পণ্যের ধারণক্ষমতা বাড়ানোর ওপরও গুরুত্বারোপ করেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ থেকে ব্রাজিলে সরাসরি তৈরি পোশাক আমদানি দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য জোরদার করতে পারে: প্রধানমন্ত্রী
মানুষের জন্য নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে তিনি মৎস্য ও গবাদিপশুকে নিরাপদ খাদ্য সরবরাহে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি দেশে পোল্ট্রি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘সরকার সব ধরনের সহযোগিতা করবে।’
তিনি কৃষি উৎপাদন এবং এর প্রক্রিয়াজাতকরণে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার পাশাপাশি প্যাকেজিংয়ের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুসরণ করার নির্দেশ দেন।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রহমান, বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ কাউন্সিলের (বিপিআইসি) যুগ্ম আহ্বায়ক মশিউর রহমান, বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিডিএফএ) সভাপতি মোহাম্মদ ইমরান হোসেন, প্রাণিসম্পদ সচিব সেলিম উদ্দিন অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।
অনুষ্ঠানে দেশের প্রাণিসম্পদ খাতের উন্নয়নের ওপর একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
আরও পড়ুন: মানুষের জন্য কাজ করুন, জনগণের আস্থা হারাবেন না: জনপ্রতিনিধিদেরকে প্রধানমন্ত্রী
৬২০ দিন আগে
প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
পোল্ট্রি ও ডেইরি খামারিদের উন্নয়নের মাধ্যমে প্রাণিসম্পদ খাতের উন্নয়নে ‘প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর’ উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের পাশে শের-ই-বাংলা নগরে পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে ২ দিনব্যাপী এ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন তিনি।
বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিডিএফএ) ও বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ কাউন্সিলের (বিপিআইসি) সহযোগিতায় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর এ প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে।
আরও পড়ুন: মধ্যপ্রাচ্য সংকট: সম্ভাব্য প্রভাব মোকাবিলায় প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
প্রদর্শনী প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। দর্শনার্থীদের জন্য কোনো প্রবেশ মূল্য লাগবে না।
এতে সারা দেশের পোল্ট্রি ও ডেইরি খামারিরা তাদের গবাদিপশু ও পাখি প্রদর্শনের জন্য অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।
৬৪ জেলার ৪৬৬টি উপজেলায় একযোগে প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী প্রদর্শনী প্রাঙ্গণ পরিদর্শন করেন এবং প্রদর্শিত প্রাণিসম্পদ দেখতে বিভিন্ন স্টলে থামেন।
আরও পড়ুন: আসুন সুন্দর ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে একযোগে কাজ করি: পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে ভিডিও বার্তায় প্রধানমন্ত্রী
আয়োজকরা জানান, প্রদর্শনী প্রাঙ্গণে দেশের প্রাণিসম্পদের বৈচিত্র্য প্রদর্শনের জন্য ২৫টি প্যাভিলিয়ন ও ৩০টি স্টল স্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৭টি প্যাভিলিয়ন সরকারি কর্তৃপক্ষের জন্য নির্ধারিত।
বিডিএফএ'র ৫৫ হাজার সদস্যের মধ্যে ঢাকা, কুমিল্লা, মানিকগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, বগুড়া, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, যশোর, বেনাপোল, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গাসহ বিভিন্ন জেলার ৩ হাজারের বেশি কৃষক আয়োজনটিতে অংশ নেন।
আয়োজকরা আরও জানান, এর মাধ্যমে তৃণমূল পর্যায়ের কৃষকরা বড় কোম্পানিগুলোর সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনার সুযোগ পাবেন।
আরও পড়ুন: আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী সাইমন হ্যারিসকে শেখ হাসিনার অভিনন্দন
৬২০ দিন আগে
মধ্যপ্রাচ্য সংকট: সম্ভাব্য প্রভাব মোকাবিলায় প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
ইসরায়েলের ওপর ইরানের পাল্টা হামলার পর মধ্যপ্রাচ্যের উদ্ভূত পরিস্থিতির দিকে তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এই সংঘাত দীর্ঘদিন চলতে থাকলে বাংলাদেশের কিছু খাত ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এই বিবেচনায় সম্ভাব্য প্রভাব মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিতে তাদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
মন্ত্রিসভার বৈঠকে অনির্ধারিত আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী এ নির্দেশনা দেন। বুধবার (১৭ এপ্রিল) সকালে তার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন তিনি।
বৈঠক শেষে বিকালে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
আরও পড়ুন: আগামী সপ্তাহে থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্যে যে বাস্তবতা উদ্ভূত হচ্ছে সেদিকে সংশ্লিষ্ট সকলকে নজর রাখতে হবে। উদ্ভূত পরিস্থিতির দিকে মন্ত্রিপরিষদ ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর সব সদস্যকে তীক্ষ্ণ নজর রাখতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, সংঘাতের সম্ভাব্য প্রতিক্রিয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোকে এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, 'সংঘাত দীর্ঘমেয়াদে চলতে থাকলে আমরা কীভাবে বিষয়গুলো মোকাবিলা করব বা এসব পরিস্থিতি সামলাতে আমরা কী করতে পারি সে বিষয়ে প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘সংঘাত দীর্ঘমেয়াদি রূপ নিলে বিভিন্ন খাতে এর প্রভাব পড়বে, সংশ্লিষ্ট খাতগুলোর কর্তৃপক্ষকে এর প্রভাব মোকাবিলায় পরিকল্পনা নিতে বলা হয়েছে।’
কোন কোন খাত ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে মাহবুব বলেন, সবাইকে নিজ নিজ খাতসংশ্লিষ্ট প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘সংকট তৈরি হলে জ্বালানি তেলের দাম বাড়তে পারে। তাই সেক্ষেত্রে কী করা উচিত, তার একটি পরিকল্পনা তৈরি করতে বলা হয়েছে।’
আরও পড়ুন: মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
৬২০ দিন আগে
আসুন সুন্দর ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে একযোগে কাজ করি: পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে ভিডিও বার্তায় প্রধানমন্ত্রী
অতীতের ব্যর্থতা পেছনে ফেলে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়তে নববর্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে প্রতিটি নাগরিকের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শুক্রবার বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘আসুন, নতুন বছরে অতীতের সব ব্যর্থতা-দুঃখ-গ্লানি পেছনে ফেলে সুন্দর ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের লক্ষ্যে একযোগে কাজ করি।’
রবিবার উৎসবমুখর পরিবেশে বাংলাদেশে পহেলা বৈশাখ উদযাপিত হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বর্ষ পরিক্রমায় আবারও আমাদের মাঝে ফিরে এসেছে নতুন বছর।’
তিনি বলেন, ‘আপনারা যারা দেশে-বিদেশে অবস্থান করছেন, বাংলাদেশের সকল ভাইবোনকে জানাই বঙ্গাব্দ ১৪৩১-এর শুভেচ্ছা। শুভ নববর্ষ।’
আরও পড়ুন: যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের ঈদের উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী
ঈদের শুভেচ্ছায় জনকল্যাণে আওয়ামী লীগের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত প্রধানমন্ত্রীর
৬২৬ দিন আগে
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের ঈদের উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদেরকে ঈদের শুভেচ্ছা উপহার দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) রাজধানীর মোহাম্মদপুর গজনবী রোডস্থ যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা পুনর্বাসন কেন্দ্রে (মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ার-১) বসবাসকারী যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদেরকে ঈদের শুভেচ্ছা উপহার হিসেবে ফলমূল ও মিষ্টান্ন পাঠান প্রধানমন্ত্রী।
আজ সকালে প্রধানমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব-২ গাজী হাফিজুর রহমান লিকু, প্রধানমন্ত্রীর উপ প্রেসসচিব হাসান জাহিদ তুষার, প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেসসচিব এবিএম সরওয়ার-ই-আলম সরকার এবং প্রধানমন্ত্রীর এসাইনমেন্ট অফিসার মুহাম্মদ আরিফুজ্জামান নূরনবী প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে উপহারগুলো পৌঁছে দেন।
আরও পড়ুন: ঈদের শুভেচ্ছায় জনকল্যাণে আওয়ামী লীগের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত প্রধানমন্ত্রীরযুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের সদস্যরা এ সময় প্রতিটি রাষ্ট্রীয় দিবস এবং উৎসবে- স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, পবিত্র ঈদ এবং বাংলা নববর্ষের দিনে তাদের স্মরণ করায় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
তারা উল্লেখ করেন শেখ হাসিনাই দেশকে সঠিক নেতৃত্ব দিয়ে এগিয়ে নিচ্ছেন। আওয়মী লীগ ছাড়া কোন সরকার সাধারণ মানুষ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য চিন্তা করে নাই। একমাত্র শেখ হাসিনার হাত ধরেই বাংলাদেশ ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত হতে পারে। সবশেষে তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন।
আরও পড়ুন: আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী সাইমন হ্যারিসকে শেখ হাসিনার অভিনন্দন
৬২৬ দিন আগে
আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী সাইমন হ্যারিসকে শেখ হাসিনার অভিনন্দন
নির্বাচনে জয়লাভ এবং গতিশীল রাজনৈতিক অগ্রযাত্রার প্রশংসা করে আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সম্প্রতি নিয়োগ পাওয়ায় সাইমন হ্যারিস টিডিকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল)এক অভিনন্দন বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এতে শেখ হাসিনা আয়ারল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সাইমন হ্যারিসের অর্জনের বিষয়ে মন্তব্য করে বলেন, নির্বাচনে সাইমন হ্যারিসের নিরঙ্কুশ বিজয়ে আইরিশ জনগণের মধ্যে তার গভীর আস্থা ও বিশ্বাসের প্রতিফলন ঘটেছে।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীকে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি
ঐতিহাসিক সম্পর্কের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ' আমরা বাংলাদেশে আইরিশ জনগণ এবং রাজনীতিবিদদের সমর্থনকে গভীর কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করছি। ১৯৭১ সালে আমাদের গৌরবময় মুক্তিযুদ্ধের সময় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বাংলাদেশের জনগণের প্রতি আয়ারল্যান্ডের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী সিন ম্যাকব্রাইড যে সমর্থন জানিয়েছিলেন।’
শেখ হাসিনার মতে, স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ ও আয়ারল্যান্ড গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা, সহনশীলতা এবং অন্তর্ভুক্তির অভিন্ন মূল্যবোধের ভিত্তিতে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। সক্রিয় বাণিজ্য, বিনিয়োগ, নিরাপত্তা সহযোগিতা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের মতো পারস্পরিক উদ্বেগের কারণে এই সম্পর্ক সমৃদ্ধ হয়েছে। তবে শেখ হাসিনা জোর দিয়ে বলেন, এই দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার করার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হচ্ছে আয়ারল্যান্ডে প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
ভবিষ্যতে দু'দেশের মধ্যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং কৌশলগত অংশীদারিত্বকে আরও গভীরে নিয়ে যেতে আইরিশ প্রধানমন্ত্রী হ্যারিসের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী হ্যারিসের সুখ, সুস্বাস্থ্য ও সুখের পাশাপাশি আয়ারল্যান্ডের জনগণের সমৃদ্ধি ও অব্যাহত অগ্রগতি কামনা করে তার বাণী শেষ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আরও পড়ুন: ঈদের শুভেচ্ছায় জনকল্যাণে আওয়ামী লীগের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত প্রধানমন্ত্রীর
৬২৭ দিন আগে
ঈদের শুভেচ্ছায় জনকল্যাণে আওয়ামী লীগের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত প্রধানমন্ত্রীর
সরকারি বাসভবন গণভবনে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপনকালে বাংলাদেশের জনগণের কল্যাণে আওয়ামী লীগের স্থায়ী প্রতিশ্রুতির কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল)প্রধানমন্ত্রী দলীয় নেতা, কর্মী, বিচারক এবং বিদেশি কূটনীতিকসহ বিভিন্ন নাগরিকের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
শেখ হাসিনা তার ভাষণে ঐতিহ্যবাহী ইফতার পার্টি বাদ দিয়ে সুবিধাবঞ্চিতদের মধ্যে খাবার বিতরণের আহ্বানে সাড়া দেওয়ায় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী এবং বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, 'অভাবীদের মাঝে ইফতার বিতরণে আমার নির্দেশনা অনুসরণ করে আপনারা সবাই সত্যিকার অর্থে পবিত্র কাজ করেছেন।’
অসংখ্য ইফতারে অংশ নেওয়া কিছু ব্যক্তির সমালোচনা করেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি গর্ব করে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে জনগণের সেবা করার জন্য, তাদের কাছ থেকে নিতে নয়।’
ঈদ উদযাপনকে আনন্দময় ও অংশগ্রহণমূলক করার জন্য আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ভূমিকার প্রশংসা করেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘এবারের ঈদে যারা দেশবাসীর পাশে দাঁড়িয়েছেন এবং তাদের আনন্দ-পরিচ্ছদে অবদান রেখেছেন তাদের সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।’
আরও পড়ৃন: দেশবাসীকে প্রধানমন্ত্রীর ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা
তিনি উৎসব সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দক্ষ ভূমিকার প্রশংসা করেন, যা জনসাধারণের ছুটি উপভোগে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে।
অন্যান্য ধর্মের অনুসারীদের প্রতি আন্তরিক বাণীও দিয়েছেন শেখ হাসিনা। এতে ঈদ উৎসবে তাদের আনন্দ কামনা করেছেন এবং অন্তর্ভুক্তির প্রতি তার সরকারের অঙ্গীকারের কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
জাতির পিতার উত্তরাধিকারের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, 'দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য তিনি স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন। অব্যাহত প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমাদের লক্ষ্য অবশিষ্ট দারিদ্র্য বিমোচন এবং সবার জন্য মৌলিক চাহিদা নিশ্চিত করা- যে অঙ্গীকার আমরা এই ঈদেও পুনর্ব্যক্ত করছি।’
প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
সকাল ১০টায় সাধারণ জনগণ এবং পরে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও আন্তর্জাতিক কূটনীতিকদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর বোন শেখ রেহানা এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন:প্রধানমন্ত্রীকে ঈদ ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি
৬২৭ দিন আগে
প্রধানমন্ত্রীকে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লেখা এক চিঠিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভারতের জনগণ ও সরকারের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের জনগণকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী মোদী চিঠিতে উল্লেখ করেছেন যে তারা ঐতিহ্যবাহী উৎসাহের সঙ্গে ঈদুল ফিতর উদযাপন করার সময়, বিশ্বজুড়ে মানুষকে সহানুভূতি, ভ্রাতৃত্ব এবং একত্রিত হওয়ার মূল্যবোধের কথা মনে করিয়ে দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: ঈদের দিন গণভবনে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী
তিনি বিশ্বজুড়ে মানুষের জন্য শান্তি, সম্প্রীতি, সুস্বাস্থ্য এবং সুখ কামনা করেন এবং আমাদের দেশগুলোর মধ্যে বন্ধুত্ব ও সৌহার্দ্যের বন্ধন আরও দৃঢ় হয়ে উঠুক বলে কামনা করেন।
আরও পড়ুন: দেশবাসীকে প্রধানমন্ত্রীর ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা
৬২৭ দিন আগে
দেশবাসীকে প্রধানমন্ত্রীর ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ বুধবার (১০ এপ্রিল) এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘আসুন, আমরা আত্মীয়-পরিজন, পাড়া-প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেই।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এক মাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে এসেছে পবিত্র ঈদুল ফিতর। ঈদ মানে আনন্দ।’
তিনি প্রার্থনা করেন, ঈদুল ফিতর সবার জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল আনন্দ, সুখ ও শান্তি।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ ও নিরাপদ থাকুন। ঈদ মুবারক।’
মঙ্গলবার হিজরি ক্যালেন্ডারের শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় বাংলাদেশে আগামীকাল বৃহস্পতিবার পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে।
আরও পড়ুন: ঈদের দিন গণভবনে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী
৬২৮ দিন আগে
ঈদের দিন গণভবনে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বৃহস্পতিবার তার সরকারি বাসভবন গণভবনে দলীয় নেতা-কর্মী, বিচারক ও বিদেশি কূটনীতিকসহ সাধারণ জনগণের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন।
প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার মো. নজরুল ইসলাম ইউএনবিকে বলেন, আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা সকাল ১০টা থেকে প্রথমে দলীয় সহকর্মী, কবি, সাহিত্যিক, লেখক, সাংবাদিক, শিক্ষক ও বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন।
পরে তিনি বিচারক, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, ৩ বাহিনীর প্রধান, বিদেশি কূটনীতিক, সিনিয়র সচিব, সচিব এবং সচিব সমমর্যাদার অন্যান্য বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন।
আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে বৃহস্পতিবার: জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি
বাংলাদেশ থেকে ব্রাজিলে সরাসরি তৈরি পোশাক আমদানি দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য জোরদার করতে পারে: প্রধানমন্ত্রী
৬২৮ দিন আগে