প্রধানমন্ত্রীর-কার্যালয়
দপ্তর পেলেন প্রধানমন্ত্রীর ৬ উপদেষ্টা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পাওয়া ছয়জনের নাম ঘোষণা করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
রবিবার (২১ জানুয়ারি) উপদেষ্টাদের নাম ঘোষণা করা হয়।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশি পণ্যের নতুন বাজার খুঁজুন: ডিআইটিএফ উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী
উপদেষ্টারা হলেন- অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন ড. মশিউর রহমান, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী, বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ সালমান এফ রহমান, শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী এবং নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করবেন মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক।
আরও পড়ুন: আবারও প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি উপদেষ্টা হলেন জয়
৭০৭ দিন আগে
আবারও প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি উপদেষ্টা হলেন জয়
প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা (বিনা বেতনে) হিসেবে পুনরায় নিয়োগ পেয়েছেন সজীব ওয়াজেদ জয়।
প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব এম এম ইমরুল কায়েস ইউএনবিকে জানান, রবিবার (২১ জানুয়ারি) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক (প্রশাসন) মোহাম্মদ আহসান কিবরিয়া সিদ্দিকীর সই করা এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সিলেটের সব আসনেই জয়ী হবে আওয়ামী লীগ: মোমেন
এর আগে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা ছিলেন সজীব ওয়াজেদ জয়। এরপর ২০২৩ সালের ২৯ নভেম্বর জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে পদত্যাগ করেন তিনি।
এর আগে প্রধানমন্ত্রীর আরও ছয়জন উপদেষ্টা নিয়োগের বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন স্বাক্ষরিত আরেকটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। ২০২৪ সালের ১১ জানুয়ারি শেখ হাসিনার ৩৭ সদস্যের মন্ত্রিসভা গঠনের দিন তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: নির্বাচনে জয়ে শেখ হাসিনাকে মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টের অভিনন্দন
তারা হলেন- প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান; বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, আন্তর্জাতিকবিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী, বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান, শিক্ষা ও সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী এবং নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক।
কামাল আবদুল নাসের ছাড়া বাকি পাঁচজনও তার আগের মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ছিলেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হলেও কম ভোটে জয় আ.লীগের
৭০৭ দিন আগে
বাংলাদেশি পণ্যের নতুন বাজার খুঁজুন: ডিআইটিএফ উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রপ্তানিতে ব্যবহৃত অর্থ ফেরত আনতে এবং আমদানি-রপ্তানিতে ভারসাম্য বজায় রাখতে রপ্তানিকারকদের আরও সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘আমাদের জরুরি ভিত্তিতে আমদানি-রপ্তানিতে ভারসাম্য রক্ষা করতে হবে।’
রবিবার (২১ জানুয়ারি) সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীর পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে (বিবিসিএফইসি) মাসব্যাপী ২৮তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার (ডিআইটিএফ) উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির ভাষণে এসব কথা বলেন।
তিনি মুষ্টিমেয় কয়েকটি গন্তব্যের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে রপ্তানি পণ্যের জন্য নতুন বাজার ও পণ্য অনুসন্ধানের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
আরও পড়ুন: মাসব্যাপী ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন, ‘এর জন্য আমাদের নতুন পণ্য, নতুন গন্তব্য এবং বিদেশে বাজারের সন্ধান করতে হবে। আমাদের বিশ্বব্যাপী এক বা দুটি বাজারের ওপর নির্ভরশীল হওয়া উচিৎ নয়।’
এ প্রসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন, বিশ্বব্যাপী রপ্তানি পণ্য পাঠাতে বাংলাদেশকে বিভিন্ন ধরনের বাধা ও প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করতে হয়।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের ইশতেহারে আওয়ামী লীগ ২০৩০ সালের মধ্যে ১৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা স্থির করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীকে আরও আটটি দেশের অভিনন্দন
তিনি বলেন, ‘কিন্তু তার জন্য আমাদের নতুন বাজার ধরতে হবে, আর আমাদের সময় কম। সর্বোপরি, আমরা যদি একটি লক্ষ্য স্থির করা হয়, তাহলে লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হয়। আমরা এভাবেই কাজ করতে চাই।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম, বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ, ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি মাহবুবুল আলম এবং রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ভাইস চেয়ারম্যান এ এইচ এম আহসান।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠান থেকে প্রধানমন্ত্রী হস্তশিল্পজাত পণ্যকে ২০২৪ সালের ‘বর্ষ পণ্য’ হিসেবে ঘোষণা করেন।
অনুষ্ঠানে দেশের রপ্তানি বাণিজ্যের ওপর একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্বকে নতুন উচ্চতায় নিতে চায় ইইউ: প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রদূত হোয়াইটলি
৭০৮ দিন আগে
মাসব্যাপী ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
রাজধানীর পূর্বাচলে রবিবার (২১ জানুয়ারি) বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে (বিবিসিএফইসি) মাসব্যাপী ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার (ডিআইটিএফ) উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এবারের ২৮তম মেলায় বিদেশি ৬টি দেশের (তুরস্ক, ভারত, পাকিস্তান, সিঙ্গাপুর, হংকং ও ইরান) পাশাপাশি দেশীয় কোম্পানি অংশ নিচ্ছে।
এ সময় বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ভাইস চেয়ারম্যান এ এইচ এম আহসান উপস্থিত ছিলেন।
মেলা চলবে ২১ জানুয়ারি থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও ইপিবি ১৯৯৫ সাল থেকে বাণিজ্য মেলার আয়োজন করে আসছে।
আরও পড়ুন: ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা শুরু রবিবার
ডিআইটিএফ সাধারণত প্রতি বছর ১ জানুয়ারি শুরু হয়। তবে ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের কারণে মেলা স্থগিত করে ইপিবি।
বাণিজ্য মেলা প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা এবং সাপ্তাহিক ছুটির দিন রাত ১০টা পর্যন্ত চলবে।
মেলায় এবার প্রবেশমূল্য বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছে ইপিবি। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য এ বছর প্রবেশ টিকিটের মূল্য ৫০ টাকা ও শিশুদের (১২ বছরের নিচে) জন্য ২৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। অনলাইনেও টিকিট কেনা যাবে।
আরও পড়ুন: ২১ জানুয়ারি বাণিজ্য মেলার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
সাধারণ দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে ফার্মগেট ও কুড়িল বিশ্বরোড থেকে মেলা প্রাঙ্গণ পর্যন্ত বিআরটিসি বাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এ বছর মেলায় দেশি-বিদেশি ৩৫১টি স্টল ও প্যাভিলিয়ন থাকবে।
এছাড়াও বিভিন্ন ক্যাটাগরির ১৫টি খাবারের স্টল থাকবে, যেখানে ৫০০ জন বসতে পারবেন।
এছাড়াও রয়েছে একটি প্রার্থনা কক্ষ, শিশুদের খেলার জায়গা, মিডিয়া কর্নার, অফিস কক্ষ, মেডিকেল কক্ষ, কর্মকর্তাদের জন্য অতিথি কক্ষ ও বিপণিবিতান।
পার্কিং এলাকায় ৫০০টি যানবাহন রাখার সুবিধা রয়েছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্বকে নতুন উচ্চতায় নিতে চায় ইইউ: প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রদূত হোয়াইটলি
৭০৮ দিন আগে
পুনঃনির্বাচিত হওয়ায় শেখ হাসিনাকে কমনওয়েলথ মহাসচিব প্যাট্রিসিয়ার অভিনন্দন
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনঃনির্বাচিত হওয়ায় শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব প্যাট্রিসিয়া স্কটল্যান্ড।
প্রধানমন্ত্রীকে লেখা এক অভিনন্দন বার্তায় প্যাট্রিসিয়া বলেন, তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার নীতির ওপর গুরুত্বারোপ করে যে রূপরেখা দিয়েছিলেন তাতে তিনি অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন। 'সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়' বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এই পররাষ্ট্র নীতির কথাও স্মরণ করেন তিনি।
তিনি বলেন, 'এসব মূল্যবোধে গুরুত্বপূর্ণ কাজ অব্যাহত রাখতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সচিবালয় আপনাকে সমর্থন করতে প্রস্তুত রয়েছে।’
তিনি বলেন, 'এই মূল্যবোধগুলো আমাদের কমনওয়েলথ সনদে প্রতিফলিত হয়েছে, যেখানে সহনশীলতা, শ্রদ্ধা ও বোঝাপড়া এবং টেকসই উন্নয়নের বিভিন্ন দিক তুলে ধরার কথা বলা হয়েছে।’
বাংলাদেশের সাম্প্রতিক নির্বাচনে জ্যামাইকার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ব্রুস গোল্ডিংয়ের নেতৃত্বে স্বাধীন পর্যবেক্ষকদের একটি কমনওয়েলথ বিশেষজ্ঞ দল নিযুক্ত করতে পেরে তিনি সন্তুষ্ট বলেও উল্লেখ করেন কমনওয়েলথ মহাসচিব।
তিনি আরও বলেন, 'আমি টিমের প্রতিবেদনটি তার অনুসন্ধান এবং সুপারিশসহ পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছি এবং আপনার সঙ্গে এগুলো নিয়ে আলোচনা করার সুযোগের অপেক্ষায় রয়েছি।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্বকে নতুন উচ্চতায় নিতে চায় ইইউ: প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রদূত হোয়াইটলি
প্যাট্রিসিয়া বলেন, বাংলাদেশ কমনওয়েলথ পরিবারের একটি মূল্যবান সদস্য।
তিনি বলেন, 'আমাদের বৈচিত্র্যময় দেশগুলো শান্তি, গণতন্ত্র ও টেকসই উন্নয়নসহ অভিন্ন মূল্যবোধের দ্বারা আবদ্ধ।’
এ প্রসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন, কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে মহাসাগর ব্যবস্থাপনা ও জলবায়ু পরিবর্তন, ডিজিটাল উদ্ভাবন, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, যুবসমাজ, লিঙ্গ সমতা এবং মানসিক স্বাস্থ্য ইস্যুসহ বিভিন্ন ইস্যুতে বাংলাদেশের সক্রিয় সম্পৃক্ততা ও নেতৃত্ব ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে।
আমরা এই সহযোগিতা অব্যাহত রাখতে প্রস্তুত আছি, যাতে আপনি আপনার পঞ্চম মেয়াদে বাংলাদেশের অগ্রাধিকারের সব ক্ষেত্রে লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করতে পারেন।
তিনি বলেন, ‘আমি আপনাকে লন্ডনের মার্লবোরো হাউসে আবার স্বাগত জানানোর অপেক্ষায় রয়েছি। ২০২৪ সালের ২১ অক্টোবর সামোয়ায় অনুষ্ঠিতব্য পরবর্তী কমনওয়েলথ সরকার প্রধানদের বৈঠকে (সিএইচওজিএম) আপনার সঙ্গে দেখা করার অপেক্ষায় রয়েছি।’
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীকে আরও আটটি দেশের অভিনন্দন
৭০৯ দিন আগে
প্রধানমন্ত্রীকে আরও আটটি দেশের অভিনন্দন
টানা চতুর্থবারের মতো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন আরও আটটি দেশের নেতারা।
দেশগুলো হলো- সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই), কাতার, মিসর, লুক্সেমবার্গ, তুরস্ক, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ও ব্রাজিল।
তাদের নেতারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন বার্তা পাঠিয়েছেন বলে শুক্রবার প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: ন্যাম সামিট: বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান এক অভিনন্দন বার্তায় বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচনের পর আবারও প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করায় শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানান।
ওই বার্তায় তিনি বলেন, ‘ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক বন্ধনের ভিত্তিতে আমাদের দু'দেশের মধ্যকার সম্পর্ক আপনার নতুন মেয়াদে আরও গভীর ও জোরদার হবে বলে আমি আত্মবিশ্বাসী।’
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম এক শুভেচ্ছা বার্তায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আপনি এক দশকেরও বেশি সময় ধরে শক্তিশালী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মধ্য দিয়ে আপনার উল্লেখযোগ্যভাবে দেশ পরিচালনা করেছেন এবং বাংলাদেশ এশিয়ার অন্যতম সাফল্যের গল্প হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।’
আরও পড়ুন: পরাশক্তিগুলোর মধ্যে ভারসাম্য রক্ষায় বাংলাদেশের সক্ষমতা নিয়ে মার্কিন বিশ্লেষক যা বললেন
তিনি আরও বলেন, 'আমি আত্মবিশ্বাসী যে আপনারা বাংলাদেশকে ২০৪১-এ স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তর করতে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে নেতৃত্ব দেবেন।’
আনোয়ার ইব্রাহিম বলেন, মালয়েশিয়া বাংলাদেশের সঙ্গে উষ্ণ ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ককে মূল্য দেয়।
তিনি বলেন, 'আমাদের অভিন্নতা ও অভিন্ন মূল্যবোধের ভিত্তিতে আমাদের দুই দেশের মধ্যকার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আমাদের জনগণকে ব্যাপকভাবে উপকৃত করেছে।’
মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল সিসি এক শুভেচ্ছা বার্তায় সাধারণ নির্বাচনে নতুন মেয়াদে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হওয়ায় শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘পুনঃনির্বাচিত হওয়া দেশের জন্য আরও অগ্রগতি অর্জনে আপনার যোগ্য নেতৃত্বের প্রতি জনগণের আস্থা ও বিশ্বাসের প্রতিফলন।’
আরও পড়ুন: কোনো রকম দুর্নীতি মেনে নেব না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
আবদেল ফাত্তাহ বলেন, মিসর ও বাংলাদেশের বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। দু'দেশের জনগণের পারস্পরিক স্বার্থে আগামী বছরগুলোতে দু'দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক সম্প্রসারণ অব্যাহত থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী হিসেবে টানা চার মেয়াদে যে নেতৃত্ব দেখিয়েছেন তার জন্য শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি বন্ধুপ্রতিম জাতির ভাগ্য নির্ধারণে তার পঞ্চম মেয়াদের সাফল্য কামনা করেন।
শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশ সবসময় ব্রাজিলের অবিচল অংশীদার থাকবে বলে আশ্বাস দেন লুলা দা সিলভা। একই সঙ্গে বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার বন্ধন আরও জোরদার করতে দুই দেশ একসঙ্গে কাজ চালিয়ে যেতে পারে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।
তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে ব্রাজিল সফরের আমন্ত্রণ জানান।
আরও পড়ুন: নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক বক্তব্য নিয়ে অস্বস্তিতে নেই আ.লীগ: ওবায়দুল কাদের
পৃথক চিঠিতে কাতারের প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আবদুল রহমান বিন জসিম আল-থানি, সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী লি সিয়েন লুং, সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভাইস প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী ও দুবাইয়ের শাসক শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুম, লুক্সেমবার্গের উপ-প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্র ও বৈদেশিক বাণিজ্যবিষয়ক মন্ত্রী, সহযোগিতা ও মানবিক পদক্ষেপমন্ত্রী জেভিয়ার বেটেল বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের মাধ্যমে আবার সরকার সগঠন করায় শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানান।
৭০৯ দিন আগে
বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্বকে নতুন উচ্চতায় নিতে চায় ইইউ: প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রদূত হোয়াইটলি
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি বলেছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে চায় ইইউ।
বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এ কথা বলেন।
টানা চতুর্থ ও সব মিলিয়ে পঞ্চমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানান তিনি।
হোয়াইটলিকে উদ্ধৃত করে প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব মো. নুরএলাহি মিনা বলেন, ‘গ্লোবাল গেটওয়ের আওতায় পরিবেশ, সুশাসন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, পরিবহনসহ বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশ বর্তমানে যেসব সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছে তা আগামী দিনগুলোতে আরও বাড়ানো হবে।’
রাষ্ট্রদূত উল্লেখ করেন, সম্প্রতি বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে অনুষ্ঠিত গ্লোবাল গেটওয়ে ফোরাম সামিটে ইতোমধ্যে বাংলাদেশকে ৪০৭ মিলিয়ন ইউরো দিয়েছে ইইউ।
আরও পড়ুন: ৭ জানুয়ারির নির্বাচন গণতন্ত্র ও জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করেছে: প্রধানমন্ত্রী
ইবিএ (এভরিথিং বাট আর্মস) সুবিধার আওতায় বাংলাদেশকে দেওয়া সুযোগ-সুবিধা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দেন ইইউ রাষ্ট্রদূত।
তিনি বাংলাদেশকে জিএসপি প্লাস সুবিধা অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন বলে জানান উপ-প্রেস সচিব।
প্রতিবন্ধী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে হাসিনা সরকারের উদ্যোগের প্রশংসাও করেছে ইইউ রাষ্ট্রদূত।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী গত ৫০ বছরে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে বিদ্যমান সম্পর্কের বিষয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিদ্যমান সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় উন্নীত হবে।’
প্রধানমন্ত্রী ইবিএ'র আওতায় সহযোগিতা অব্যাহত রাখার জন্য ইইউকে ধন্যবাদ জানান এবং গ্লোবাল গেটওয়ে কর্মসূচির আওতায় নবায়নযোগ্য জ্বালানিসহ বিভিন্ন খাতে বৃহত্তর সহযোগিতা কামনা করেন।
এ সময় অ্যাম্বাসেডর-অ্যাট-লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: টানা চতুর্থবার প্রধানমন্ত্রী হওয়ায় শেখ হাসিনাকে মন্ত্রিসভার অভিনন্দন
পুনঃনির্বাচিত হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মিশরের প্রেসিডেন্ট সিসির অভিনন্দন
৭১১ দিন আগে
প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে কম্বলসহ অনুদান দিয়েছে বিটিএমএ
বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) আজ বুধবার (১৭ জানুয়ারি) সুবিধাবঞ্চিত শীতার্ত মানুষের সহায়তায় প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে কম্বলসহ অনুদান দিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব কে এম শাখাওয়াত মুন জানান, গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আর্থিক সহায়তার চেক ও ৬ হাজার কম্বল হস্তান্তর করেন বিটিএমএ সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন।
আরও পড়ুন: গ্যাসের দাম না বাড়াতে সরকারের প্রতি বিটিএমএ’র আহ্বান
৭১২ দিন আগে
৭ জানুয়ারির নির্বাচন গণতন্ত্র ও জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করেছে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয় বাংলাদেশ ও দেশের জনগণের বিজয় এবং গণতন্ত্র ও উন্নয়নের ধারাবাহিকতার বিজয়।
মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের টানা চতুর্থবার বিজয়ে অভিনন্দন জানাতে তার সরকারি বাসভবন গণভবনে শতাধিক প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতাদের উদ্দেশে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, তার সরকার এই মাসের নির্বাচনে জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে সক্ষম হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা জনগণের সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করেছি।’
তিনি আরও বলেন, নির্বাচনটি অত্যন্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হয়েছে। কারণ আওয়ামী লীগ সবাইকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ দিয়েছে।
আরও পড়ুন: টানা চতুর্থবার প্রধানমন্ত্রী হওয়ায় শেখ হাসিনাকে মন্ত্রিসভার অভিনন্দন
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা আমাদের প্রার্থীদের নির্বাচনি প্রতীক নৌকা দিয়েছি এবং আগ্রহী দলের অন্যদের নির্বাচনে অংশ নিতে বলেছি।’
বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেয়নি উল্লেখ করে তিনি প্রশ্ন করেন, তারা কীভাবে নির্বাচনে আসবে।
তিনি বলেন, ‘২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি তাদের ২০ দলীয় জোট নিয়ে মাত্র ৩০টি আসন পেয়েছিল এবং আওয়ামী লীগ একাই ২৩৩টি আসন পেয়েছিল।’
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘অনেকেই ভেবেছিলেন সাংগঠনিক শক্তি বিবেচনায় বিএনপি আওয়ামী লীগের সমান। কিন্তু ২০০৮ সালের নির্বাচনে তা ভুল প্রমাণিত হয়।’
আরও পড়ুন: রমজানে আগাম পণ্য ক্রয়ের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি কখনই নির্বাচন চায়নি। তারা নির্বাচন নষ্ট করতে অগ্নিসন্ত্রাস করে মানুষ হত্যা করেছে, ট্রেনে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে।
তিনি বলেন, ‘তারা (বিএনপি) যতই অগ্নিসংযোগ করবে, ততই জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করবে। তারা জানে যে জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ কারণেই বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিতে চায় না।
তিনি বলেন, ‘বরং তারা নির্বাচন নষ্ট করতে চেয়েছিল এবং ক্ষমতায় আসার জন্য অবৈধ উপায় খুঁজছিল।’
আরও পড়ুন: দুর্নীতি সহ্য করা হবে না: নতুন মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী
৭১৩ দিন আগে
রমজানে আগাম পণ্য ক্রয়ের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আসন্ন রমজান মাসে জনগণ যাতে সমস্যায় না পড়ে সেজন্য সরকার আগাম নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কেনার উদ্যোগ নিয়েছে।
তিনি বলেন, 'রমজান মাসে যা যা প্রয়োজন তা আগে থেকেই কেনার ব্যবস্থা আমরা নিয়েছি।’
আরও পড়ুন: আগামী ৫ বছর উন্নয়ন কাজের গতি বাড়ানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
সোমবার (১৫ জানুয়ারি) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ, উপদেষ্টা পরিষদ ও সহযোগী সংগঠনের যৌথ সভায় সভাপতিত্বকালে তিনি এসব কথা বলেন।
রমজানে দরিদ্রদের জন্য খাদ্য সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, জনগণ টিসিবি ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য কিনতে পারবে এবং খোলা বাজার বিক্রির (ওএমএস) চাল কিনতে পারবে।
আরও পড়ুন: দুর্নীতি সহ্য করা হবে না: নতুন মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘জনগণ যাতে পণ্য কিনতে গিয়ে সমস্যার সম্মুখীন না হয়, সেজন্য আমরা যথাযথ ব্যবস্থা নিশ্চিত করব। মুদ্রাস্ফীতি আরও নিয়ন্ত্রণে আনতে আমরা পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেব।’
তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্য এখন জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করছে। ‘হ্যাঁ, মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে, তবে আমরা এটি অনেকটা কমিয়ে এনেছি। কিন্তু কিছু স্বার্থান্বেষী মহল ষড়যন্ত্র করে দাম বাড়ায়।’
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আলজেরিয়ার প্রেসিডেন্টের অভিনন্দন
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তবে এটা সত্য যে জনগণের ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে। এছাড়া জনদুর্ভোগ লাঘবে সরকার খাদ্য সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, তার দল সাম্প্রতিক সাধারণ নির্বাচনে জয়লাভ করে সরকার গঠন করেছে। তিনি বলেন, ‘আমরা জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করেছি। এই বিশ্বাসকে সম্মান করে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।’
আরও পড়ুন: শিখা অনির্বাণে সশস্ত্র বাহিনীর শহীদ সদস্যদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের প্রতি জনগণের সমর্থন, বিশ্বাস ও আস্থা এই নির্বাচনে ব্যাপকভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। একজন সাধারণ গ্রামবাসী আওয়ামী লীগকে বিশ্বাস করে। তিনি বলেন, অন্য কারো ওপর তাদের আস্থা ও বিশ্বাস নেই।
তিনি বলেন, ‘সুতরাং, আমাদের তাদের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে হবে। দরিদ্র, কৃষক, দিনমজুর ও রিকশাচালকদের মতো সাধারণ মানুষের ভাগ্য কীভাবে পরিবর্তন করা যায় এবং জীবনযাত্রার উন্নতি করা যায় তা আমাদের সবসময় মনে রাখতে হবে।’
আরও পড়ুন: ষড়যন্ত্র অতিক্রম করে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে: কোটালীপাড়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
তিনি বলেন, চলমান উন্নয়ন কাজগুলো সম্পন্ন করতে হবে। তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশের উন্নয়নের ধারা আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে এবং ত্বরান্বিত করতে হবে।
৭১৩ দিন আগে