রাষ্ট্রপতির-কার্যালয়
৫০০ শয্যা বিশিষ্ট পাবনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নির্মাণকাজের উদ্বোধন
পাবনায় ৫০০ শয্যা বিশিষ্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
বৃহস্পতিবার পাবনা মেডিকেল কলেজ প্রাঙ্গণে হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন তিনি।
রাষ্ট্রপতি বলেন, হাসপাতাল নির্মাণ শুধু মানসম্মত চিকিৎসা সেবার পথ প্রশস্ত করবে না, এটি ইন্টার্ন চিকিৎসকদের জন্যও সহায়ক হবে।
পাবনায় সাংবাদিকদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির মতবিনিময়
তিনি একটি আধুনিক হাসপাতাল স্থাপনে হাসপাতাল নির্মাণে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানান।
এ সময় রাষ্ট্রপতির ছেলে আরশাদ আদনান, সংসদ সদস্য আহমেদ ফিরোজ কবিরসহ জেলার জনপ্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
শিশুদের খেলাধুলায় সম্পৃক্ত করতে সুযোগ তৈরির আহ্বান রাষ্ট্রপতির
পাবনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নির্মাণের প্রেক্ষাপট সাংবাদিকদের সঙ্গে শেয়ার করেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন।
প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে হাসপাতালের নির্মাণকাজের উদ্বোধন করে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন রাষ্ট্রপতি।
এর আগে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে গভীর শ্রদ্ধা জানান।
রাষ্ট্রপতি বুধবার তার নিজ জেলা পাবনায় তিন দিনের সফর শুরু করেন।
৩ দিনের সফরে বুধবার নিজ জেলা পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় সাংবাদিকদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির মতবিনিময়
পাবনা প্রেসক্লাবের সদস্যসহ পাবনার সাংবাদিকদের সঙ্গে বুধবার মতবিনিময় করেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
সন্ধ্যায় পাবনা সার্কিট হাউজে মতবিনিময়কালে রাষ্ট্রপতি ৫০০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল নির্মাণ, ইছামতি নদী সংস্কারসহ পাবনার উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরেন।
এ সময় রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন পাবনার উন্নয়নে গৃহীত প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেন।
আরও পড়ুন: শিশুদের খেলাধুলায় সম্পৃক্ত করতে সুযোগ তৈরির আহ্বান রাষ্ট্রপতির
এ সময় পাবনা প্রেসক্লাবের সভাপতি এবিএম ফজলুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক শওকত আফরোজ আসাদ উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপতির সংশ্লিষ্ট সচিবরাও এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে বিকালে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ৩ দিনের সফরে পাবনায় পৌঁছান। হেলিকপ্টারযোগে পাবনা জেলা স্টেডিয়ামে পৌঁছালে ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু, রাষ্ট্রপতির ছেলে মো. আরশাদ আদনানসহ স্থানীয় সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ তাকে স্বাগত জানান।
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ও পরিবারের সদস্যরা রয়েছেন।
আরও পড়ুন: ৩ দিনের সফরে বুধবার নিজ জেলা পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
তথ্য কমিশনকে আরটিআই আইন বাস্তবায়নে আরও সক্রিয় হওয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির
শিশুদের খেলাধুলায় সম্পৃক্ত করতে সুযোগ তৈরির আহ্বান রাষ্ট্রপতির
শিশুরা যাতে খেলাধুলায় নিজেদের সম্পৃক্ত করতে পারে, সেই সুযোগ তৈরি করতে জনপ্রতিনিধিদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বিকালে শিল্পকলা একাডেমিতে স্মার্ট চিলড্রেন কার্নিভালের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান।
খেলা, কুইজ প্রতিযোগিতা ও দলগতভাবে গল্প বলা এবং অন্যান্য রাইড উপভোগের মাধ্যমে সারাদেশের শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে আইসিটি বিভাগ এই ইভেন্টের আয়োজন করে।
আরও পড়ুন: মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনের আহ্বান রাষ্ট্রপতির
রাষ্ট্রপতি বলেন, এই আয়োজন শিশুদের একাডেমিক কার্যক্রমের পাশাপাশি খেলাধুলা, নতুন প্রযুক্তিসহ আরও অনেক কিছুর সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ দেবে।
তিনি বলেন, ‘যদিও এখন খেলাধুলার সুযোগ সীমিত তবুও আমাদের যতটা সম্ভব সেই সুযোগ তৈরি করা উচিত।’
দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে রূপকল্প ২০২১ বাস্তবায়নের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় ২০৪১ সালের মধ্যে একটি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য।
প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সবাইকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।
শিশুদের স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলারও আহ্বান জানান রাষ্ট্রপতি।
আরও পড়ুন: মুক্তিযুদ্ধ-স্বাধীনতা বিরোধীদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকুন: রাষ্ট্রপতি
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন, আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, আইসিটি বিভাগের সচিব মো. শামসুল আরেফিন এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের (বিসিসি) নির্বাহী পরিচালক রণজিৎ কুমার।
এর আগে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন স্মার্ট চিলড্রেন কার্নিভালের বিভিন্ন প্রদর্শনী পরিদর্শন করেন।
উদ্ভাবনী, সৃজনশীল, অসাম্প্রদায়িক চেতনা, মানবিক গুণাবলী ও দেশপ্রেমে সজ্জিত ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গড়ে তোলার লক্ষ্যে দেশে প্রথমবারের মতো ‘স্মার্ট চিলড্রেন কার্নিভাল’ নামে চার দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক মানের শিশু উৎসব শুরু হয়েছে।
শিশুরা যাতে গেম খেলার মাধ্যমে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, নীতি, নৈতিকতা ও সংস্কৃতি শিখতে পারে সেজন্য www.sheikhhasina.gov.bd নামে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা হয়েছে।
আরও পড়ুুন: তথ্য কমিশনকে আরটিআই আইন বাস্তবায়নে আরও সক্রিয় হওয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির
৩ দিনের সফরে বুধবার নিজ জেলা পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) তিন দিনের সফরে নিজ জেলা পাবনা যাচ্ছেন।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন ইউএনবিকে বলেন, রাষ্ট্রপতি তিন দিনের সফরে বুধবার বিকালে পাবনার উদ্দেশে রওনা হবেন।
আরও পড়ুন: আসিয়ান সম্মেলনে রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব দেবেন
তিনি আরও বলেন, সেখানে বিভিন্ন জনসভায় ভাষণ দেবেন এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ও পেশাজীবী সংগঠনের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন।
সফরকালে তিনি সাথিয়া উপজেলায় নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতার পর জনসভায় বক্তব্য রাখবেন এবং পাবনা মেডিকেল কলেজে ৫০০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করবেন।
২৯ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপতির ঢাকায় ফেরার কথা রয়েছে।
আরও পড়ুন: মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনের আহ্বান রাষ্ট্রপতির
ড. কাজী এম বদরুদ্দোজার মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক
তথ্য কমিশনকে আরটিআই আইন বাস্তবায়নে আরও সক্রিয় হওয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির
জনগণের তথ্যে প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করতে রবিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) তথ্য অধিকার আইন (আরটিআই) বাস্তবায়নে তথ্য কমিশন বাংলাদেশকে (আইসিবি) আরও তৎপর হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন ইউএনবিকে জানান, আইসিবি’র প্রধান তথ্য কমিশনার ড. আব্দুল মালেকের নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল বঙ্গভবনে বার্ষিক প্রতিবেদন-২০২২ পেশ করেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন তথ্য কমিশনার- শহিদুল আলম ঝিনুক ও মাসুদা ভাট্টি এবং তথ্য কমিশন সচিব জুবাইদা নাসরিন।
বৈঠকে প্রধান তথ্য কমিশনার আইসিবি’র সার্বিক কার্যক্রম; বিশেষ করে জনগণের কাছে তথ্য সরবরাহের বিষয়ে অবহিত করেন।
এছাড়া অবকাঠামো উন্নয়নসহ কমিশনের সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন তিনি।
আরও পড়ুন: মুক্তিযুদ্ধ-স্বাধীনতা বিরোধীদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকুন: রাষ্ট্রপতি
রাষ্ট্রপতি বলেন, তথ্যের অবাধ প্রবাহ জনকল্যাণ নিশ্চিত করে এবং দুর্নীতি দমন করে।
দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আরটিআই আইন ব্যাপকভাবে প্রয়োগ করা গেলে সমাজ থেকে দুর্নীতি কমবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
রাষ্ট্রপতি আরটিআই আইনের ব্যবহার সম্পর্কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কমিশনকে নির্দেশ দেন। যাতে তৃণমূল পর্যায়ের জনগণ আইনটির সঠিক ব্যবহার ও প্রয়োগ সম্পর্কে জানতে পারে।
এছাড়া প্রশাসন, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিসহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের জনগণকে সম্পৃক্ত করে আরটিআই আইনের বাস্তবায়ন বাড়াতে কাজ করার আহ্বান জানান রাষ্ট্রপতি।
এসময় রাষ্ট্রপতির সংশ্লিষ্ট সচিবরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে ভিয়েতনামের বিনিয়োগ চান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর বিদায়ী সাক্ষাৎ
মুক্তিযুদ্ধ-স্বাধীনতা বিরোধীদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকুন: রাষ্ট্রপতি
মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার বিরোধীরা যাতে ক্ষমতায় আসতে না পারে সেজন্য সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে সেক্টর কমান্ডার ফোরাম মুক্তিযুদ্ধ '৭১-এর ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি এ আহ্বান জানান।
সারাদেশের মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের তরুণ প্রজন্ম কাউন্সিলে যোগ দেন।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও উন্নয়নে মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদানের কথা তুলে ধরেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন।
তিনি বলেন, দীর্ঘ সংগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা অর্জন করলেও স্বাধীনতাবিরোধীদের ষড়যন্ত্র থামেনি। তারা এখনও সক্রিয়।
আরও পড়ুন: ৪৩তম আসিয়ান সম্মেলনে যোগ দিতে জাকার্তার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন রাষ্ট্রপতি
১৯৭১ সালের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ের দাবি তোলায় সেক্টর কমান্ডার ফোরামের ভূমিকার প্রশংসা করে রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করেন, ভবিষ্যতেও এই দাবি আদায়ে তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
রাষ্ট্রপতি বলেন, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের দেশীয় মিত্রদের দ্বারা একাত্তরে সংঘটিত গণহত্যা, ধর্ষণ, মানবতাবিরোধী অপরাধের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির দাবি হচ্ছে ন্যায়বিচার ও মানবাধিকারের দাবি।
মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তি এখনো সক্রিয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ঐক্যবদ্ধভাবে এ দাবি বাস্তবায়ন করতে হবে।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, মুক্তিযুদ্ধবিরোধীরা যত বাধাই সৃষ্টি করুক না কেন, আমরা তাদের প্রতিহত করব।
কৃষক, শ্রমিক ও যুবকদের যুদ্ধক্ষেত্রে উপযোগী করে গড়ে তোলার জন্য সেক্টর কমান্ডার ফোরামের অনেক অবদান রয়েছে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সবাইকে দেশের উন্নয়নের অগ্রগতি ত্বরান্বিত করতে কাজ করার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন:মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনের আহ্বান রাষ্ট্রপতির
‘বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর বঙ্গবন্ধুর খুনিরা এবং মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত বাহিনী সংবিধানের মূল চেতনাকে ধ্বংস করেছে,’ বলে মন্তব্য করেন রাষ্ট্রপতি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়ন ও অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরে রাষ্ট্রপতি বলেন, বাংলাদেশ এখন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘গত ১৫ বছরে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা প্রখর হয়েছে। এই সরকার জনগণের সরকার। এর সব কর্মকাণ্ডই জনবান্ধব।’
১৯৭১ সালের গণহত্যার জন্মলগ্ন থেকেই আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাজ করছে ফোরামটি।
এতে বক্তব্য দেন সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের কার্যকরী সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মো. নুরুল আলম, উপদেষ্টা সারোয়ার আলী, সহসভাপতি এম হামিদ ও সাধারণ সম্পাদক হারুন হাবিব।
অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন বাংলাদেশে গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি বিষয়ে সেক্টর কমান্ডার ফোরাম কর্তৃক প্রকাশিত ‘জেনোসাইড ৭১’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে ভিয়েতনামের বিনিয়োগ চান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
বাংলাদেশে ভিয়েতনামের বিনিয়োগ চান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলসহ বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করতে ভিয়েতনামের বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
শুক্রবার (২২ সেপ্টম্বর) দুপুরে সফররত ভিয়েতনামের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির প্রেসিডেন্ট ভুয়ং দিন হুয়ে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে রাষ্ট্রপতি এ আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: জাকার্তায় রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে আইওআরএ সেক্রেটারি জেনারেলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভিয়েতনামের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির প্রেসিডেন্টকে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামের মধ্যে অত্যন্ত চমৎকার সম্পর্ক বিদ্যমান।
বাংলাদেশে ভিয়েতনামের প্রেসিডেন্ট ও ভিয়েতনামে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির সফরের উল্লেখ করে তিনি বলেন, এর মাধ্যমে দু দেশের মধ্যে সম্পর্ক দৃঢ় হয়েছে । রাষ্ট্রপতি দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বিনিয়োগ বাড়াতে বাংলাদেশ থেকে ওষুধ, তৈরি পোশাক, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, সিরামিকসসহ বিশ্বমানের পণ্য আমদানি করতে ভিয়েতনামের প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি আসিয়ানের সেক্টরাল ডায়লগ পার্টনার হতে বাংলাদেশের প্রতি ভিয়েতনামের সমর্থন ও সহযোগিতা কামনা করেন।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন আশা করেন, রোহিঙ্গাদের সম্মানজনক স্বদেশ প্রত্যাবাসনে ভিয়েতনাম বড় ভূমিকা পালন করবে।
সাক্ষাৎকালে ভিয়েতনামের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির প্রেসিডেন্ট ভুয়ং দিন হুয়ে বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক বাড়াতে গভীরভাবে আগ্রহী তার দেশ।
বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করে তিনি বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত করতে সরকারের লক্ষ্য বাস্তবায়নে তার দেশ সহযোগিতা দিয়ে যাবে।
সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া , সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহ উদ্দিন ইসলাম , প্রেস সচিব জয়নাল আবেদন, সচিব সংযুক্ত মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান ও ভিয়েতনামের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির প্রেসিডেন্টের সফরসঙ্গীরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর বিদায়ী সাক্ষাৎ
১২ দিনের সফর শেষে দেশে ফিরেছেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর বিদায়ী সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বঙ্গভবনে এ বিদায়ী সাক্ষাৎটি অনুষ্ঠিত হয়।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন ইউএনবিকে জানান, সাক্ষাৎকালে দায়িত্ব পালনের সময় সার্বিক সহযোগিতার জন্য রাষ্ট্রপতির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
তিনি আরও জানান, প্রধান বিচারপতি মামলার নিষ্পত্তির অগ্রগতিসহ বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট বিভাগ, হাইকোর্ট বিভাগ ও নিম্ন আদালতের বিচার কার্যক্রম এবং অবকাঠামোসহ সকল কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।
প্রধান বিচারপতি বলেন, নিম্ন আদালতের মামলা নিষ্পত্তির হার শতভাগেরও উপরে অর্জিত হয়েছে। এছাড়া সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ ও সুপ্রিম কোর্টেও মামলা নিষ্পত্তির হার অনেক বেড়েছে।
আরও পড়ুন: জাকার্তায় ১৮তম পূর্ব এশিয়া শীর্ষ সম্মেলন: দ্রুত রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধানের আহ্বান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের
বিচার বিভাগের উন্নয়ন ও বিচারিক কার্যক্রমে সহযোগিতার জন্য সরকারকেও ধন্যবাদ জানান তিনি।
রাষ্ট্রপতি প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে বিচার কার্যক্রমের গতিশীলতা এবং বিচার কার্যক্রমে ডিজিটাল প্রযুক্তি প্রবর্তনের জন্য ধন্যবাদ জানান। মামলা নিষ্পত্তির হার বৃদ্ধিতে সন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি।
তিনি দক্ষতা ও সফলতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের জন্য প্রধান বিচারপতিকে ধন্যবাদ জানান।
প্রধান বিচারপতির জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে জুডিশিয়াল সার্ভিসের নিয়োগ কার্যক্রমেরও প্রশংসা করেন রাষ্ট্রপতি।
রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করেন, এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখে বিচার বিভাগ জনগনের বিচার নিশ্চিত করতে অব্যাহত প্রয়াস চালিয়ে যাবে।
সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রপতির সচিবরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনের আহ্বান রাষ্ট্রপতির
১২ দিনের সফর শেষে দেশে ফিরেছেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনের আহ্বান রাষ্ট্রপতির
রোহিঙ্গাদের নিজেদের মাতৃভূমি মিয়ানমারে নিরাপদ, স্বেচ্ছায় ও স্থায়ী প্রত্যাবাসনে জরুরি পদক্ষেপ নিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর প্যান-প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির (বিডিআরসিএস) সপ্তম অংশীদারি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ মানবিক কারণে নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের জন্য এর সীমান্ত খুলে দিয়েছে। বর্তমানে দেশটি মিয়ানমার থেকে প্রায় ১ দশমিক ২ মিলিয়ন জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মানুষকে আশ্রয় দিচ্ছে। এছাড়া তাদের খাদ্য ও অন্যান্য প্রয়োজনীয়তা সরবরাহ করছে।
আরও পড়ুন: ৪৩তম আসিয়ান সম্মেলনে যোগ দিতে জাকার্তার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন রাষ্ট্রপতি
তিনি আরও বলেন, ‘এই সংকটের ভার যে কেবল আমাদের কাঁধেই বর্তাবে না তা বোঝা অপরিহার্য। যদিও আমরা তাদের সমর্থন দিয়ে যাচ্ছি। এখন সময় এসেছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মিয়ানমারে এই সংকটের একটি স্থায়ী সমাধান খুঁজে বের করার।’
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন সতর্ক করে বলেছেন যে- রোহিঙ্গাদের নিরাপদ, স্বেচ্ছায় ও স্থায়ী প্রত্যাবাসন শুরু করতে বিলম্ব এবং মানবিক সহায়তার অভাব সমগ্র অঞ্চলকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলতে পারে।
রাষ্ট্রপতি জলবায়ু পরিবর্তনকে একটি বৈশ্বিক সংকট হিসেবে উল্লেখ করেছেন, যা বৈশ্বিক সহযোগিতার দাবি রাখে।
তিনি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন কমাতে এবং বাংলাদেশের মতো ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোকে সহায়তা প্রদানের প্রতিশ্রুতিকে সম্মান করার আহ্বান জানান।
রাষ্ট্রপতি গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়ন শুরু হয় ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে যখন এই সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে এবং 'ডিজিটাল বাংলাদেশ'-এর মতো কৌশল গ্রহণ করে; 'রূপকল্প-২০২১ ও রূপকল্প-২০৪১' এবং 'স্মার্ট বাংলাদেশ' যা আমাদের অর্জিত উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধির অনুঘটক হিসেবে কাজ করছে।’
তিনি বলেন, দারিদ্র্য ও প্রতিকূলতাকে পেছনে ফেলে উন্নয়নের যাত্রায় বাংলাদেশ অনেক দূর এগিয়েছে। স্বাস্থ্যসেবা এবং শিক্ষার মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেশটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে।
আরও পড়ুন: ১২ দিনের সফর শেষে দেশে ফিরেছেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিকে আশা, সহানুভূতি ও নিঃস্বার্থতার বাতিঘর আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, এটি মানবতার মূল মর্মকে প্রতিনিধিত্ব করে।
তিনি আরও বলেন, ‘সপ্তম অংশীদারিত্ব সভার মাধ্যমে, আমরা কেবল রেড ক্রিসেন্টের স্থায়ী চেতনাই উদযাপন করছি না, বরং অগণিত ব্যক্তি, সংস্থা এবং স্বেচ্ছাসেবকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টাকে উদযাপন করছি যারা এটি সম্ভব করেছে।’
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন- বিডিআরসিএস মহাসচিব শফিকুল আলম।
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুল ওয়াহাদ রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনকে সম্মানসূচক ক্রেস্ট প্রদান করেন।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান, রেড ক্রসের ইন্টারন্যাশনাল কমিটির বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের প্রধান অ্যাগনেস ধুর, আঞ্চলিক পরিচালক (এশিয়া-প্যাসিফিক) ইন্টারন্যাশনাল রেড ক্রস অ্যান্ড রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি আলেকজান্ডার ম্যাথাউও বক্তব্য দেন।
আরও পড়ুন: জাকার্তায় ১৮তম পূর্ব এশিয়া শীর্ষ সম্মেলন: দ্রুত রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধানের আহ্বান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের
১২ দিনের সফর শেষে দেশে ফিরেছেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
সিঙ্গাপুর ও ইন্দোনেশিয়ায় ১২ দিনের সফর শেষে শনিবার ঢাকায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন ইউএনবিকে বলেন, রাষ্ট্রপতিকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ভিভিআইপি বিমান (ফ্লাইট নম্বর বিজি-৫৮৫) সন্ধ্যা ৬টা ৩৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
আরও পড়ুন: জাকার্তায় ১৮তম পূর্ব এশিয়া শীর্ষ সম্মেলন: দ্রুত রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধানের আহ্বান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের
মুক্তিযুদ্ধবিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব তোফাজ্জেল হোসেন মিয়া, কূটনৈতিক কোরের ডিন, ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূত হেরু এইচ সুবলো, তিন বাহিনীর প্রধান এবং সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান।
আরও পড়ুন: জাকার্তায় রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে আইওআরএ সেক্রেটারি জেনারেলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
৮ সেপ্টেম্বর, ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তা থেকে চেক-আপের জন্য সিঙ্গাপুরে যান রাষ্ট্রপতি।
ইন্দোনেশিয়ায়, তিনি ৪৩তম অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথ-ইস্ট এশিয়ান নেশনস (আসিয়ান) শীর্ষ সম্মেলন, ১৮তম পূর্ব এশিয়া শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেন। এ ছাড়া ৫ সেপ্টেম্বর থেকে ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সাইডলাইনে বিভিন্ন দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের পাশাপাশি অন্যান্য কর্মসূচিতে যোগ দেন।
এর আগে ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট ও আসিয়ান চেয়ার ২০২৩ জোকো উইডোডোর আমন্ত্রণে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ৪ সেপ্টেম্বর জাকার্তার উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেন।
আরও পড়ুন: জাকার্তায় আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন