রাষ্ট্রপতির-কার্যালয়
বিজয় দিবস: জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা
রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন শনিবার ৫৩তম বিজয় দিবস উপলক্ষে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
সকাল ৬টা ৩৩ মিনিটে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে জাতীয় স্মৃতিসৌধের বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন তিনি।
এ সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌ বাহিনী ও বিমান বাহিনীর একটি কন্টিনজেন্ট রাষ্ট্রীয় সালাম প্রদান করে।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর রাষ্ট্রপতি মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
আরও পড়ুন: বিজয় দিবসে জাতির পিতার প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন সেখানে দর্শনার্থী বইয়ে সই করেন।
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা বঙ্গভবনে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করবেন।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন ইউএনবিকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানসহ অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিরা সন্ধ্যা সাড়ে ৫টায় বঙ্গভবনের লনে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে।’
আরও পড়ুন: শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় প্রেস ক্লাবের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
মন্ত্রিপরিষদের সদস্যবৃন্দ, উপদেষ্টাবৃন্দ, প্রতিমন্ত্রীবৃন্দ, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারগণ, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিবৃন্দ, ৩ বাহিনীর প্রধানগণ, সংসদ সদস্যবৃন্দ, জ্যেষ্ঠ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, শিক্ষাবিদবৃন্দ, ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ, শিল্পীবৃন্দ, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বীরশ্রেষ্ঠ বীরত্ব পদকপ্রাপ্তদের পরিবারবর্গ এবং বিশিষ্ট নাগরিকগণ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন।
শীর্ষ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাদের পাশাপাশি সংবাদপত্রের সম্পাদক ও সাংবাদিক নেতারাও সেখানে যোগ দেবেন।
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধা, অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও অতিথিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের পর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে।
আরও পড়ুন: ‘বিজয়’: বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী-মুক্তিযোদ্ধা বীরেন সোম ও শিশু শিল্পীদের নিয়ে গ্যালারি কসমসের দিনব্যাপী আর্ট ইভেন্ট
৭৪৪ দিন আগে
মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব ও নেতাদের সম্পৃক্ত করুন: রাষ্ট্রপতি
মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব ও জননেতাদের অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ইমাম, ধর্মীয় নেতা, শিক্ষক এবং বিভিন্ন পেশাজীবীদের মতো প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব ও জননেতাদের অন্তর্ভুক্ত করলে বাংলাদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতি উন্নত হবে।
আরও পড়ুন: ডেনমার্কের বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান রাষ্ট্রপতির
রবিবার (১০ ডিসেম্বর) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
'সবার জন্য স্বাধীনতা, সমতা ও ন্যায়বিচার' প্রতিপাদ্য সামনে রেখে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের কাজের পরিধি সারা দেশে বিস্তৃত উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই কমিশন মানবাধিকার সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও নিশ্চিতকরণে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার অন্যতম প্রধান পদক্ষেপ হলো মানবাধিকার ইস্যু সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করা।
তিনি বলেন, মানবাধিকার সচেতনতা বৃদ্ধি মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার ব্যক্তিদের প্রতিকারের পথ প্রশস্ত করবে।
তিনি পারস্পরিক সংলাপ, সভা, সেমিনার, কর্মশালা, শিক্ষা ও মানবাধিকার রক্ষায় সহযোগিতা বৃদ্ধির সব কার্যক্রমে জনগণের সম্পৃক্ততা বাড়ানোর জন্য কমিশনকে নির্দেশ দেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে মানবাধিকার সংস্কৃতির বিকাশে কমিশনকে গবেষণা ও প্রকাশনা বৃদ্ধি, মানবাধিকার লঙ্ঘনের সার্বক্ষণিক মনিটরিং বৃদ্ধি, মানবাধিকার বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি এবং অ্যাডভোকেসি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
দেশের যেখানেই মানবাধিকার লংঘনের ঘটনা ঘটছে সেখানে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের উপস্থিতি নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, কমিশনকে নিপীড়িতদের পাশে দাঁড়াতে হবে এবং নিপীড়কদের শাস্তি দেওয়ার জন্য সব প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে এবং শোষিত ও নিপীড়িতদের প্রতি আস্থা ও বিশ্বাসের প্রতীক হতে হবে।
আরও পড়ুন: উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে দুর্নীতিবিরোধী সক্রিয় প্রচেষ্টার আহ্বান রাষ্ট্রপতির
রাষ্ট্রপতি সব ধরনের সংঘাতের স্থায়ী সমাধান নিশ্চিত করতে এবং নির্যাতিত ও নিপীড়িত জনগণের পাশে দাঁড়ানোর জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়ে বলেন, যুদ্ধ নয়, সংলাপের মাধ্যমেই সব সমস্যার সমাধান হতে পারে।
তিনি বলেন, ‘দুঃখজনক হলেও সত্য যে, বিদ্যমান বৈশ্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতিতে যেকোনো বিবেকবান ব্যক্তি বিরক্ত বোধ করবে। যুদ্ধ, জাতিগত ও সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, মহামারি ও প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ বিভিন্নভাবে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ মারা যাচ্ছে, গাজায় হাজার হাজার মানুষ মারা যাচ্ছে, লাখ লাখ মানুষের মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে।’
এ বিষয়ে বিশ্বের নীরবতার সমালোচনা করে তিনি বলেন, অনেক শক্তিশালী দেশ নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে। তিনি বলেন, অনেক দেশ ও সংস্থা মানবাধিকারের নামে দ্বৈত নীতিতে লিপ্ত।
মানবাধিকার ইসলামকে সর্বজনীন ও সবার জন্য সমান হিসেবে বিবেচনা করতে হবে এবং কোনো বৈষম্য বা পক্ষপাতিত্ব করা উচিত নয় উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, 'আমি আশা করি, বিশ্বে যেখানেই মানবাধিকার লঙ্ঘিত হবে, সব দেশ, মানবাধিকার সংগঠন ও মানবাধিকার কর্মীরা জাতি, ধর্ম, দলমত নির্বিশেষে প্রতিবাদে সোচ্চার হবেন।’
আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের পূর্ণকালীন সদস্য সেলিম রেজা, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব গোলাম সারওয়ার এবং লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগের সচিব মো. কামাল উদ্দিন আহমেদ অনুষ্ঠানে ছিলেন।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির কাছে পরিচয়পত্র পেশ করলেন পাকিস্তান, মিশর, ভ্যাটিকান সিটি ও শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রদূত
৭৪৯ দিন আগে
উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে দুর্নীতিবিরোধী সক্রিয় প্রচেষ্টার আহ্বান রাষ্ট্রপতির
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কোন ভুল পদক্ষেপে যেন কোনো নিরপরাধ মানুষ হয়রানির শিকার না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখার উপর গুরুত্বারোপ করেছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন।
শনিবার (৯ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বিশ্বব্যাপী এটি উদযাপনের লক্ষ্য হলো দুর্নীতি সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানো।
দুদকের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথা তুলে ধরে দুদককে একটি আধুনিক, পেশাদার ও কার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন রাষ্ট্রপতি।
একই সঙ্গে তিনি মৌলিক অধিকার ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ সমুন্নত রাখতে নিরপেক্ষতা ও পেশাদারিত্বের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। দুদককে জনগণের জন্য একটি বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার আহ্বানও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ন্যাশনাল ডিফেন্স ও আর্মড ফোর্সেস ওয়ার কোর্সের প্রশিক্ষণার্থীদের সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন দেশীয় অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এবং পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর, কর্ণফুলী টানেল এবং রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মতো অন্যান্য মেগা প্রকল্পসহ উল্লেখযোগ্য জাতীয় অর্জনের কথা গর্বের সঙ্গে উল্লেখ করেন।
দুর্নীতিকে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়নের প্রধান বাধা হিসেবে চিহ্নিত করে তিনি বলেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকারের 'জিরো টলারেন্স' নীতি কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করলে অগ্রগতি ত্বরান্বিত হবে।
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণের পর এলিট স্যাটেলাইট ক্লাবে বাংলাদেশের সদস্যপদের বিষয়টিও তুলে ধরেন। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, বর্তমান টেকসই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকলে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ একটি অগ্রসর ও উন্নত দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পাবে।
আরও পড়ুন: স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলুন: রাষ্ট্রপতি
দুর্নীতির বিরুদ্ধে 'জিরো টলারেন্স' নীতিতে সরকারের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে তিনি বলেন, দুর্নীতি প্রতিরোধে গৃহীত সব পদক্ষেপ দেশ ও জনগণের জন্য উপকারী। তিনি জোর দিয়ে বলেন, দুর্নীতি একটি বৈশ্বিক ইস্যু এবং বাংলাদেশের সহনীয় দুর্নীতির মাত্রা বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়নে সহায়ক হয়েছে।
তিনি বলেন, দুর্নীতি কোনো দল বা নীতি নেই। এই জাতীয় কাজের জন্য দোষী যে কেউ হোক তাকে আইনের আওতায় জবাবদিহি করা উচিত।
'উন্নয়ন, শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দুর্নীতির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হই' শীর্ষক দেশব্যাপী আয়োজিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন দুদক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দিন আবদুল্লাহ।
দেশের ৮টি বিভাগ, ৬৪টি জেলা ও ৪৯৫টি উপজেলায় আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালিত হয়েছে। রাষ্ট্র, কর্মকর্তা, বেসামরিক কর্মচারী, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, গণমাধ্যম, বেসরকারি খাত, সুশীল সমাজ, গবেষক, জনসাধারণ এবং তরুণদের সম্পৃক্ত করে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করার সর্বজনীন দায়িত্বের কথা স্মরণ করিয়ে দেয় এই দিন। এটি দুর্নীতিবিরোধী পদক্ষেপ এবং শান্তি, নিরাপত্তা এবং উন্নয়ন অর্জনের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ সংযোগকে তুলে ধরে।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির কাছে আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
৭৫০ দিন আগে
রাষ্ট্রপতির কাছে আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে পরিচয়পত্র পেশ করেছেন আর্জেন্টিনার নতুন আবাসিক রাষ্ট্রদূত মার্সেলো কার্লোস সিসা।
বুধবার (৬ ডিসেম্বর) বঙ্গভবনে আর্জেন্টাইন রাষ্ট্রদূত তার পরিচয়পত্র পেশ করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন।
রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানিয়ে বাংলাদেশে আর্জেন্টাইন আবাসিক মিশন চালু করায় দেশটির সরকার ও জনগণকে ধন্যবাদ জানান রাষ্ট্রপতি।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের ফুটবল প্রেমীদের কাছে আর্জেন্টিনা অতি পরিচিত একটি নাম। তরুণ প্রজন্মসহ সব স্তরের জনগণের কাছে দিয়াগো ম্যারাডোনা ও লিওনেল মেসি অত্যন্ত জনপ্রিয়।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির কাছে নবনিযুক্ত সুইস রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
রাষ্ট্রপতি বলেন, বাংলাদেশ ও আর্জেন্টিনার মাঝে যথেষ্ট বিনিয়োগ সম্ভাবনাও রয়েছে।
বাংলাদেশ পোশাক, সিরামিক, ওষুধসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানের পণ্য উৎপাদন করে উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশ থেকে এসব পণ্যের আমদানি বাড়াতে উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান মো. সাহাবুদ্দিন।
এছাড়া, দু'দেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্ভাবনা কাজে লাগাতে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে সফর বিনিময়ের ওপরও জোর দেন তিনি।
আরও পড়ুন: কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের কাছে রাষ্ট্রদূত ইমরানের পরিচয়পত্র পেশ, পোশাক ও ওষুধ শিল্পে সহযোগিতায় দেশটির আগ্রহ প্রকাশ
রাষ্ট্রদূত মার্সেলো কার্লোস বলেন, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি বিনিময়ের মাধ্যমেও দু’দেশের জনগণের সম্পর্ক জোরদার হতে পারে।
আর্জেন্টিনার ফুটবলের প্রতি বাংলাদেশের সমর্থন তাদের খুব উৎসাহিত করে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ক্রীড়া ও সংস্কৃতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে তার দেশ বিনিয়োগ বাড়াতে আগ্রহী।
দায়িত্ব পালনে সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করেন রাষ্ট্রদূত কার্লোস।
পরিচয়পত্র পেশের সময় বঙ্গভবনের সচিব, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ দূতাবাসের কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়ার রাজার কাছে বাংলাদেশ হাই কমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ
৭৫৩ দিন আগে
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলুন: রাষ্ট্রপতি
তথ্যপ্রযুক্তির দ্রুত সম্প্রসারণ ও উন্নয়নের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশের জনশক্তিকে দক্ষ ও স্মার্ট হিসেবে গড়ে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
তিনি বলেন, জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া সরকারের প্রধান দায়িত্ব।
রবিবার (৩ ডিসেম্বর) মিরপুর সেনানিবাসের এনডিসিতে ন্যাশনাল ডিফেন্স কোর্স ও আর্মড ফোর্সেস ওয়ার কোর্স-২০২৩ এর গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এ ক্ষেত্রে বেসামরিক ও সামরিক আমলাতন্ত্রের ভূমিকার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বর্তমান সরকার বাংলাদেশকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ হিসেবে গড়ে তুলতে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ দ্রুত উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: গণতন্ত্র ও উন্নয়ন একসঙ্গে চলে: রাষ্ট্রপতি
রাষ্ট্রপতি বলেন, 'পদ্মা বহুমুখী সেতু, মেট্রোরেল সার্ভিস, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল, বঙ্গবন্ধু টানেলসহ সাম্প্রতিক উন্নয়নগুলোর মাধ্যমে আপনারা ব্যাপক উন্নয়ন লক্ষ্য করতে পারেন।’
এ ছাড়া মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর, রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্র, ঘোড়াশাল পলাশ ইউরিয়া কারখানার মতো মেগা প্রকল্পগুলো বাংলাদেশের অর্থনৈতিক মুক্তির প্রকৃত বহিঃপ্রকাশ বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ যে ধীরে ধীরে 'সোনার বাংলা' হিসেবে গড়ে উঠতে অগ্রসর হচ্ছে, এসব উন্নয়নই তার ইঙ্গিত দেয়। যেখানে সামরিক বাহিনীসহ জাতীয় ক্ষমতার সব বিভাগের অবদান রয়েছে।
কোর্সে অংশগ্রহণকে তাদের জীবনে একটি উল্লেখযোগ্য অর্জন হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এটি জাতি গঠনে সহায়তা করার এবং নিজের দেশকে আরও উন্নত করার একটি সুযোগ।
তিনি বলেন, ‘এখানে প্রাপ্ত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আপনাদের দক্ষতা ব্যাপকভাবে বাড়বে। এই কোর্সগুলো আপনাদের পেশাগত আত্মবিশ্বাসকে ব্যাপকভাবে উন্নত করবে।’
তিনি বলেন, সংহতি, স্বচ্ছতা, অঙ্গীকার, নিষ্ঠা, জবাবদিহি, শৃঙ্খলা, দক্ষতা ও কার্যকারিতা নিখুঁত দূরদর্শী নেতা, অগ্রদূত ও একজন ভালো কর্মকর্তা তৈরি করে।
তিনি বলেন, ' আপনার অর্জিত জ্ঞান নীতি নির্ধারণ, নিরাপত্তা, যুদ্ধ কৌশল ও উন্নয়ন সম্পর্কে আপনাকে সঠিক পথে পরিচালিত করবে।’
তিনি বলেন, 'আমি সত্যিই বিশ্বাস করি, আপনারা সবসময় জাতীয় উন্নয়নে অবদান রাখার চেষ্টা করবেন।’
রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করেন, এনডিসি আয়োজিত কোর্সগুলোতে অংশগ্রহণকারীদের এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় জ্ঞান দিয়ে সজ্জিত করবে।
তিনি মর্যাদাপূর্ণ ন্যাশনাল ডিফেন্স কোর্স এবং আর্মড ফোর্সেস ওয়ার কোর্সের সফল সমাপ্তির জন্য অংশগ্রহণকারীদের অভিনন্দন জানান।
সশস্ত্র বাহিনীর ৫৬ জন, বেসামরিক প্রশাসনের ৪৩ জন এবং বন্ধুপ্রতীম দেশের ২৯ জনসহ মোট ৮৫ জন প্রশিক্ষণার্থী এই কোর্সে অংশগ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ন্যাশনাল ডিফেন্স ও আর্মড ফোর্সেস ওয়ার কোর্সের প্রশিক্ষণার্থীদের সাক্ষাৎ
৭৫৭ দিন আগে
গণতন্ত্র ও উন্নয়ন একসঙ্গে চলে: রাষ্ট্রপতি
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন জনগণের কল্যাণে সরকারের গ্রহণ করা কর্মসূচি বাস্তবায়নে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালানোর জন্য সরকারি কর্মচারীদের প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘আপনারা সবাই সরকারি কর্মকর্তা হওয়ায় দেশের নিয়মকানুন, প্রবিধান ও সংবিধান মেনে দায়িত্ব পালন করবেন।’
বুধবার (২৯ নভেম্বর) ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কোর্সের (ডিএসসিএসসি) গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
এই অনুষ্ঠানে ২৪টি দেশের ৪৯ জনসহ মোট ২৫৭ জন কর্মকর্তা গ্র্যাজুয়েট হন।
রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘সবসময় মনে রাখবেন, গণতন্ত্র ও উন্নয়ন একসঙ্গে চলে।’
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ন্যাশনাল ডিফেন্স ও আর্মড ফোর্সেস ওয়ার কোর্সের প্রশিক্ষণার্থীদের সাক্ষাৎ
তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকার তাদের সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। স্বাধীনতার পর জাতির পিতা শক্তিশালী সামরিক বাহিনী গঠনকে অগ্রাধিকার দেন এবং ১৯৭৪ সালে প্রতিরক্ষা নীতি প্রণয়ন করেন। এর সঙ্গে সঙ্গতি রেখে সরকার সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়ন, সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়নের লক্ষ্যে 'ফোর্সেস গোল-২০৩০' প্রণয়ন করে।
মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, সরকারের যথাযথ কাজ হলো জনগণের পক্ষে ভালো কাজকে সহজ করা এবং মন্দ কাজকে কঠিন করা।
জনগণের জীবনমান উন্নয়নে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের কথা উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে বঙ্গবন্ধু সর্বাত্মক ব্যবস্থা নিয়েছিলেন।
তিনি আরও বলেন, ‘স্বাধীনতার সাড়ে ৩ বছরের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর গতিশীল নেতৃত্বে অর্থনীতি ও উন্নয়ন প্রক্রিয়ার সব সূচক ইতিবাচকভাবে এগিয়ে যাচ্ছিল।’
আইনের শাসন, ব্যক্তিগত স্বাধীনতার নিশ্চয়তা এবং গণতান্ত্রিক অধিকার, মূল্যবোধ ও প্রতিষ্ঠানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল স্থিতিশীলতার ভিত্তি উল্লেখ করে তিনি বলেন, স্বাধীনতা ছাড়া অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ছাড়া স্বাধীনতা জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে পারে না।
আরও পড়ুন: সশস্ত্র বাহিনী দিবস: রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ৩ বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ
তিনি আরও বলেন, ‘আইনের শাসনের অনুপস্থিতিতে সমাজ সঞ্চয়, অধ্যবসায়, সৃজনশীলতা ও উদ্যোক্তার ক্ষেত্রে ব্যক্তির ত্যাগের প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে পারে না।’
রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জগুলো গতিশীল ও বহুমুখী এবং প্রচলিত হুমকি থেকে শুরু করে অপ্রচলিত হুমকি পর্যন্ত। কঠোর প্রশিক্ষণ আপনাদের নানা জটিল চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা ও জ্ঞানার্জনের সুযোগ করে দিয়েছে।’
ডিএসসিএসসিকে বৈশ্বিক সম্প্রদায়ের ক্ষুদ্ররূপ; বিভিন্ন পটভূমি, সংস্কৃতি ও দৃষ্টিকোণ থেকে সামরিক নেতাদের একত্রিত করার প্ল্যাটফর্ম হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এখানে গড়ে ওঠা বন্ধন সদিচ্ছা বাড়িয়ে তুলবে।।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজের কমান্ড্যান্ট মেজর জেনারেল মো. ফয়জুর রহমান।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সিএজির মহাপরিচালকের সাক্ষাৎ
৭৬০ দিন আগে
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ন্যাশনাল ডিফেন্স ও আর্মড ফোর্সেস ওয়ার কোর্সের প্রশিক্ষণার্থীদের সাক্ষাৎ
ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের ন্যাশনাল ডিফেন্স কোর্স এবং আর্মড ফোর্সেস ওয়ার কোর্স ২০২৩ এ অংশগ্রহণকারীরা আজ বুধবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
বন্ধুপ্রতিম ১৭ টি দেশের ২৯ জন সামরিক কর্মকর্তাসহ দেশের ঊর্ধ্বতন সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাগণ উক্ত প্রশিক্ষণে অংশ নেন।
বঙ্গভবনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সাক্ষাৎ সম্পর্কে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সশস্ত্র বাহিনী দিবস: রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ৩ বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ
প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী কর্মকর্তাদের অভিনন্দন জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বাংলাদেশ উন্নয়ন, অগ্রগতি ও শান্তিতে বিশ্বাসী। অর্থনৈতিক এবং তথ্যপ্রযুক্তির ক্রমবর্ধমান অগ্রগতির ফলে বর্তমান বিশ্ব অনেক জটিল এবং পরস্পর সংযুক্ত।’
পরিবর্তনশীল এই বিশ্বে জাতীয় উন্নয়নের পাশাপাশি জাতীয় নিরাপত্তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সিএজির মহাপরিচালকের সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতি প্রশিক্ষণার্থীদেরকে উদ্দেশে বলেন, ‘আপনাদেরকে সুশাসন নিশ্চিতে কাজ করতে হবে। আইনের শাসন ও মানবাধিকার হবে আপনাদের কার্যপরিচালনার পথনির্দেশক।’
পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে প্রশিক্ষণ প্রদানে ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের ভূমিকার প্রশংসা করে মো. সাহাবুদ্দিন আশা প্রকাশ করেন, প্রশিক্ষণ শেষে প্রশিক্ষণার্থীরা তাদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে সক্ষম হবেন।
অনুষ্ঠানে ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডেন্ট এয়ার ভাইস মার্শাল মো. কামরুল ইসলাম ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
পরে, প্রশিক্ষণার্থীদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেন রাষ্ট্রপতি।
আরও পড়ুন: বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
৭৬৮ দিন আগে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস: রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ৩ বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল মো. নাজমুল হাসান ও বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আব্দুল হান্নান।
মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যান বাহিনীর প্রধানরা।
সাক্ষাৎকালে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রধানরা সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচিসহ তাদের স্ব স্ব বাহিনীর কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে জানান।
দিবসটি উপলক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের শুভেচ্ছা জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
আরও পড়ুন: বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্র বাহিনীর গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা তুলে ধরে রাষ্ট্রপতি বলেন, দেশ গঠনে ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
সার্বভৌমত্ব রক্ষার পাশাপাশি দেশের উন্নয়নসহ যেকোনো প্রয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা অব্যাহত প্রয়াস চালাবেন বলে আশা প্রকাশ করেন রাষ্ট্রপতি।
এসময় রাষ্ট্রপতির সচিবরাও উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সিএজির মহাপরিচালকের সাক্ষাৎ
৭৬৮ দিন আগে
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সিএজির মহাপরিচালকের সাক্ষাৎ
সরকারি অর্থ ব্যয়ে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের (সিএজি) কার্যালয়কে নির্দেশ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
সিএজির মহাপরিচালক মো. নুরুল ইসলাম রবিবার (১৯ নভেম্বর) বিকালে বঙ্গভবনে তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন এ কথা বলেন।
রাষ্ট্রপতি বলেন, বাংলাদেশ দ্রুত উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। তাই সরকারের ব্যয় আগের তুলনায় কয়েকগুণ বেড়েছে।
তিনি সরকারি তহবিলের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে স্বাধীন পর্যবেক্ষণের ওপর জোর দেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বৈঠকে সিএজি রাষ্ট্রপতিকে তার কার্যালয়ের সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে জানান।
এছাড়া তিনি অডিট আপত্তি দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য গৃহীত ব্যবস্থা সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে জানান।
তিনি রাষ্ট্রপতির কাছে পেনশন ব্যবস্থা সহজ করার জন্য তাদের গৃহীত পদক্ষেপগুলোও তুলে ধরেন।
বৈঠকে সংশ্লিষ্ট সচিবরাও উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন সিইসি
সতর্ক থাকুন, আগামী নির্বাচন যাতে বানচাল না হয়: প্রধানমন্ত্রী
৭৭০ দিন আগে
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শনিবার বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
সাক্ষাৎ শেষে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন সাংবাদিকদের বলেন, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী তার সাম্প্রতিক বেলজিয়াম ও সৌদি আরব সফরসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী তার ব্রাসেলস ও জেদ্দা সফর বিষয়ে দু’টি প্রতিবেদনও রাষ্ট্রপতির কাছে হস্তান্তর করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইউরোপীয় কমিশনের (ইসি) প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লেইনের আমন্ত্রণে 'গ্লোবাল গেটওয়ে ফোরামে' যোগ দিতে ৩ দিনের সরকারি সফরে গত ২৪ অক্টোবর বেলজিয়াম যান।
আরও পড়ুন: স্পিকারের সঙ্গে মালদ্বীপের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
পরে, তিনি জেদ্দায় ৬-৮ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ‘ইসলামে নারী: মর্যাদা ও ক্ষমতায়ন’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দিতে সৌদি আরব সফর করেন।
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন সাম্প্রতিক সফল বিদেশ সফরের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান।
প্রেস সচিব বলেন, সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী একে অপরের স্বাস্থ্যের খোঁজ-খবর নেন।
সম্প্রতি সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে বাইপাস সার্জারি করায় প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতির দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন।
বেলা সোয়া ১১টার দিকে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা প্রধানমন্ত্রীকে ফুলের তোড়া দিয়ে স্বাগত জানান।
প্রধানমন্ত্রীও রাষ্ট্রপতি ও তার স্ত্রীকে ফুলের তোড়া উপহার দেন।
রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট সচিবরা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধান বিচারপতির সাক্ষাৎ
তফসিল ঘোষণার বিষয়ে আলোচনা করতে ৫ নভেম্বর রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে সিইসি’র নেতৃত্বাধীন কমিশন
৭৭২ দিন আগে