তিনি বলেন, ‘আমরা আলুর দাম কমিয়ে একটা যৌক্তিক দাম ঠিক করে দিয়েছি। কোল্ড স্টোরেজ মালিকরা ১৬-১৭ টাকা কেজিতে আলু কিনেছেন, এখন ২৭ টাকা কেজিতে বেচবেন। এ দাম আমরা অযৌক্তিকভাবে ঠিক করিনি, এটি অবশ্যই যৌক্তিক। এ যৌক্তিক দামের মধ্যেই তাদের আলু বিক্রি করা উচিত। আমরা বাধ্য হয়ে এ যৌক্তিক দাম নির্ধারণ করেছি, এটিকে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করব।’
শনিবার টাঙ্গাইলের মধুপুরে উপজেলা পরিষদের অর্থায়নে দরিদ্র শিক্ষার্থীদের মাঝে উপবৃত্তি ও ধর্ম মন্ত্রণালয় হতে দুস্থদের জন্য আর্থিক সহায়তার চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
এখন পর্যন্ত দেশে খাদ্যের কোনো সংকট হয়নি উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘সামনের দিনগুলোতেও কোনোক্রমেই যাতে মানুষের খাদ্য সংকট না হয় সেজন্য প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সরকার পূর্বপ্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে। যদি দেখা যায়, বন্যা ও অতিবৃষ্টির কারণে আমনের অনেক ক্ষতি হয়েছে ও উৎপাদন কম, সেক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন প্রয়োজনে অল্প পরিমাণ চাল বিদেশ থেকে আমদানি করা হবে। তারপরও প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের মানুষকে না খেয়ে থাকতে দেবেন না।’
মধুপুর উপজেলা চেয়ারম্যান ছরোয়ার আলম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মো. আতাউল গণি, মধুপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফা জহুরা, জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান খন্দকার শফি উদ্দিন মনি, মধুপুর পৌরসভার মেয়র মো. মাসুদ পারভেজ প্রমুখ বক্তব্য দেন।