আবু ধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করে ৪৮.৫ ওভারে ২৩৯ রানে অলআউট হয় টাইগাররা।
দলের পক্ষে মুশফিক সর্বোচ্চ ৯৯ রান করেন। এছাড়া মোহাম্মাদ মিঠুন ৬০ এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ২৫ রান করেন।
পাকিস্তানের পক্ষে জুনায়েদ খান ৪টি, শাহেন শাহ আফ্রিদি এবং হাসান আলী ২টি করে ও শাদাব খান ১টি উইকেট লাভ করেন।
আগের ম্যাচগুলোর মতো আজও ব্যর্থ টাইগারদের ওপেনিং জুটি। একাদশে সুযোগ পাওয়া সৌম্য সরকার রানের খাতা খোলার আগেই জুনায়েদ খানের বলে সাজঘরে ফেরেন।
দ্রুতই ফিরে যান এশিয়া কাপে দ্বিতীয়বারের মতো একাদশে সুযোগ পাওয়া মুমিনুল হক। মাত্র ৫ রান করে শাহেন শাহ আফ্রিদির বলে বোল্ড হন তিনি।
দলীয় ১২ রানের মাথায় ব্যক্তিগত ৬ রানে লিটন দাস আউট হলে চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ। সেখান থেকে দলকে টেনে তোলেন মুশফিকুর রহিম ও মিঠুন।
দুজনে মিলে ১৪৪ রানের জুটি গড়েন। এরপর ৮৪ বলে ৪টি চারের সাহায্যে ৬০ রান করে আউট হন মিঠুন। আগের ম্যাচে দুর্দান্ত খেলা ইমরুল কায়েস আজ ব্যাট হাতে তেমন কিছু করে দেখাতে পারেননি। তিনি ৯ রান করে আউট হন।
তবে দলকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন মুশফিক। তবে সেঞ্চুরি থেকে মাত্র ১ রান দূরে থাকতে আউট হন তিনি। ১১৬ বলে ৯টি চারে ৯৯ রান করেন মুশফিক। এরপরই বাংলাদেশের ইনিংসে বলা যায় ধস নামে।
এক সময়ে মনে হয়েছিল বাংলাদেশের রান আড়াইশ ছাড়াবে। কিন্তু শেষ দিকের ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় ২৩৯ রানে থামে বাংলাদেশের ইনিংস।