কারাগারের পাশাপাশি উদ্বোধন হওয়া প্রকল্পগুলো হলো- বিশ্বনাথ-গোলাপগঞ্জ-বালাগঞ্জ-জৈন্তপুর শতভাগ বিদ্যুতায়ন ও সিলেটের সাতটি উপজেলার ৪৬টি ইউনিয়নের উচ্চগতি সম্পন্ন ইন্টারনেট সংযোগ। এছাড়া সদর উপজেলার শেখ রাসেল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ও সিলেট টেক্সটাইল ইনস্টিটিউটের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী।
সকাল ১০টায় শুরু হওয়া ভিডিও কনফারেন্স অনুষ্ঠানের বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জাতির পিতার স্বপ্ন ছিল নিপীড়িত মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করা। এ লক্ষ্যেই তিনি দেশকে স্বাধীন করার লড়াই করেছেন। এই স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আমি সারাদেশ ঘুরেছি। মানুষের ভাগ্য কীভাবে পরিবর্তন করা যায় তা ভেবেছি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, স্বাধীনতার চেতনা কীভাবে ঘরে ঘরে পৌঁছে দেয়া যায় তা ভেবেছি। সেই লক্ষ্য নিয়েই আমরা কাজ করে যাচ্ছি। বর্তমান এই প্রজন্মের জীবনটা যেন সুন্দর হয়, বিশ্বের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় যেন তারা টিকতে পারে, যেখানেই যাবে মাথা উঁচু করে চলবে সেটাই আমরা চাই।’
এদিকে সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগার উদ্বোধন উপলক্ষ্যে সিলেট জেলা প্রশাসকের কনফারেন্সরুমে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এতে উপস্থিতি ছিলেন- সংসদ সদস্য ইমরান আহমদ ও মাহমুদ উস সামাদ কায়েছ, বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী, সিলেট রেঞ্জ পুলিশের ডিআইজি মো. কামরুল আহসান, জেলা প্রশাসক এম কাজী. এমদাদুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লুৎফুর রহমন, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বদর উদ্দিন আহমদ কামরান, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য শফিকুর রহমান চৌধুরী, সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দা জেবুনেছা হক, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আশফাক আহমদ, সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার আবদুল জলিল প্রমুখ।