বুধবার কর্মকর্তারা এ তথ্য জানিয়েছেন।
ট্রাম্পের এ সিদ্ধান্ত তার নিজের বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়নের বিরুদ্ধে গেছে। সেই সাথে নিজ দলের আইনপ্রণেতাদের মাঝে দেখা দিয়েছে বিস্ময় এবং ক্ষোভ। তারা ট্রাম্পের এ পদক্ষেপকে বেপরোয়া ও বিপদজনক হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্র ২০১৪ সালে গৃহযুদ্ধে লণ্ডভণ্ড সিরিয়ায় বিমান হামলা শুরু করে এবং পরের বছর স্থলবাহিনী আইএসের বিরুদ্ধে লড়াই ও সিরিয়ান বিদ্রোহীদের প্রশিক্ষণ দিতে দেশটিতে হাজির হয়।
ট্রাম্প এক টুইটে আচমকা ঘোষণায় বলেন, তাদের উদ্দেশ্য সম্পন্ন হয়েছে। ‘আমরা সিরিয়ায় আইএসআইএসকে পরাজিত করেছি, এটাই ছিল আমার সেখানে থাকার একমাত্র কারণ।’
মার্কিন কর্মকর্তারা জানান, সেনা প্রত্যাহারের অনেক কিছু এখনও চূড়ান্ত করা হয়নি, তবে তারা আশা করছেন আমেরিকান বাহিনী জানুয়ারির মাঝামাঝি চলে আসবে।
এদিকে, ট্রাম্প বুধবার টুইটারে দেয়া এক ভিডিওতে বলেন, লড়াইয়ে যাদের প্রিয়জন মারা গেছেন তাদের কাছে চিঠি লেখা ও ফোন করা হৃদয়বিদারক। ‘এখন আমাদের সেনাদের ঘরে ফিরে আসার সময়।’