শুক্রবার শুরু হওয়া উদ্ধার অভিযানে কর্তৃপক্ষ বলছে, মৃতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে।
মাওয়ানজা জোনের কমিশনার জন মোঙ্গেলা এপিকে বলেছেন, বৃহস্পতিবার বিকালে ফেরিটি ডুবে যাওয়ার পর ৩৭ জন যাত্রীকে উদ্ধার করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘আমি অনুমান করতে পারছি না’ কতজন লোক ফেরিতে ছিল। ‘এই মুহূর্তে আমাদের প্রধান লক্ষ্য উদ্ধার কাজ চালানো।’
এই ধরনের ফেরি প্রায়ই শত শত যাত্রী বহন করে এবং এগুলো ধারণক্ষমতার চাইতে দ্বিগুণ যাত্রী পারাপার করে থাকে।
ফেরির সার্ভিসিংয়ের দায়িত্বে থাকা তাঞ্জানিয়া ইলেকট্রিক্যাল, মেকানিক্যাল এবং ইলেক্ট্রনিক্স সার্ভিস এজেন্সি এক বিবৃতিতে সবাইকে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়েছে।
ফেরিটি উকেরেউই এবং বুগোলোরাতে যাতায়াত করতো এবং এটি মাওয়ানজার কাছাকাছি এলাকায় ডুবে যায় বলে এজেন্সিটি জানিয়েছে।
তাঞ্জানিয়া, কেনিয়া এবং উগান্ডায় প্রায়ই ফেরি দুর্ঘটনা ঘটে।
লেক ভিক্টোরিয়াতে এর আগে ১৯৯৬ সালে ফেরি দুর্ঘটনায় ৮০০ মানুষ প্রাণ হারিয়েছিলেন।
২০১১ সালে ভারত সাগরে অবস্থিত তাঞ্জানিয়ার জানজিবারে একটি ফেরি ডুবে ২০০ জনের মৃত্যু হয়েছিল।