স্থানীয়-ব্যবসা-বাণিজ্য
খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনতে বাংলাদেশ ব্যাংকের ১১ দফা রোডম্যাপ
খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনতে এবং ব্যাংক কার্যক্রমে সুশাসন নিশ্চিত করতে ১১ দফা রোডম্যাপ ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আবু ফরাহ মো. নাসের ইউএনবিকে বলেন, রবিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বোর্ড সভায় ব্যাংকগুলোতে করপোরেট সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য এই রোডম্যাপ অনুমোদন করা হয়েছে এবং খেলাপি ঋণ কমানোর একটি গাইডলাইন দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে এভিয়েশন হাবে পরিণত করার রোডম্যাপ তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার।
নাসের বলেন, ঋণখেলাপিরা নানা সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন। যেমন- নতুন জমি, বাড়ি, গাড়ি কেনা এমনকি নতুন ব্যবসা খোলার ক্ষেত্রে অযোগ্য বলে বিবেচনা করা হবে।
নাসের বলেন, ‘সামগ্রিক খেলাপি ঋণ ৮ শতাংশে নামিয়ে আনতে এমন কঠোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে পরিচালনা পর্ষদ। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের খেলাপি ঋণের অনুপাত যথাক্রমে ১০ শতাংশ ও ৫ শতাংশ কমানো এবং জালিয়াতি, প্রতারণার মাধ্যমে বেনামী ঋণ বিতরণ ও সীমার অতিরিক্ত ঋণ বিতরণ শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতেই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’
আরও পড়ুন: রোডম্যাপ অনুযায়ী বাংলাদেশকে শ্রম অধিকারের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করতে হবে: ইইউ
রাইট অব (অবলোপন) ঋণ ৩ বছর থেকে ২ বছর পর্যন্ত করা হয়েছে। তবে সেক্ষেত্রে খেলাপি হওয়ার আগে শতভাগ প্রভিশন রাখার নতুন নিয়ম চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে ৪ হাজার ৩৩০০ কোটি টাকার খেলাপি ঋণ কমে যাবে।
তিনি বলেন, রাইট অব ঋণ আদায়ের জন্য ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সমন্বয়ে একটি ইউনিট গঠন করতে হবে।
ঋণ আদায় না হওয়া পর্যন্ত স্ট্রেসড অ্যাসেট (খেলাপি ঋণ) আলাদা ব্যালেন্স শিটে দেখাতে হয়।
আরও পড়ুন: ক্লাসরুমের জন্য নতুন এআই রোডম্যাপ প্রকাশ করল ইউনেস্কো
অসাধু ব্যবসায়ীদের প্রতি কঠোর হতে এনবিআরের প্রতি অর্থমন্ত্রীর আহ্বান
রাজস্ব আদায় বাড়াতে অসাধুদের বিরুদ্ধে কঠোর হতে এবং সৎ ব্যবসায়ীদের কর দেওয়ার জন্য উৎসাহিত করতে কাস্টমস কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
শুক্রবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনবিআর ভবনে আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস-২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
এনবিআরকে দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির মূল চালিকাশক্তি হিসেবে উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি এখন বিশ্ববাসীর কাছে স্বীকৃত।
তিনি বলেন, ‘অর্থনীতির সব সূচকে বাংলাদেশ উন্নতি করলেও এখনো আমাদের কর জিডিপি অনুপাত সন্তোষজনক নয়। আশা করি, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) করের জিডিপি অনুপাত বাড়ানোর চেষ্টা করবে।’
আলী বলেন, ‘কাস্টমসের অন্যতম প্রধান কাজ বাণিজ্য সহজীকরণ। আমাদের বাণিজ্যের পরিমাণ বাড়ছে, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে কাস্টমসকে সত্যিকারের স্মার্ট, আধুনিক ও স্বয়ংক্রিয় নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার দিকে এগিয়ে যেতে হবে।’
মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ কাস্টমসের অন্যতম দায়িত্ব উল্লেখ করে তিনি বলেন, এক্ষেত্রে কাস্টমসের সক্ষমতা বাড়ানো খুবই জরুরি।
এ বিষয়ে কাস্টমস কর্মকর্তারা বিশেষ নজর দেবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা রহমাতুল মুনিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অর্থ সচিব মো. খায়রুজ্জামান মজুমদার ও কৃষি সচিব ওয়াহিদা আক্তার।
এ ছাড়া এনবিআর সদস্য জাকিয়া সুলতানা, মো. মাসুদ সাদিক, হোসাইন আহমেদ ও ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের চেয়ারম্যান আব্দুল মুক্তাদির বক্তব্য রাখেন।
ডিমের দাম বাড়ানোয় ডায়মন্ড এগ ও সিপিকে জরিমানা
অস্বাভাবিকভাবে দাম বাড়ানোয় ডিম সরবরাহকারী দুই প্রতিষ্ঠানকে সাড়ে তিন কোটি টাকা জরিমানা করেছে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন (বিসিসি)।
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগসাজশ করে ডিমের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ডায়মন্ড এগ লিমিটেডকে আড়াই কোটি টাকা এবং সিপি বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেডকে এক কোটি টাকা জরিমানা করেছে কমিশন।
এর আগে প্রতিষ্ঠান দুটির বিরুদ্ধে মামলা করেছিল বিসিসি। মামলার শুনানি শেষে গত ২২ জানুয়ারি কমিশন এ জরিমানার আদেশ দেয়।
আরও পড়ুন: ঢাকা-লন্ডন সম্পর্ক আধুনিক অংশীদারিত্বের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে: ক্যামেরন
রায় ঘোষণার ৩০ দিনের মধ্যে জরিমানার টাকা বিসিসির সংশ্লিষ্ট বিভাগে জমা দিতে হবে। তা না হলে জরিমানার সাথে প্রতিযোগিতা আইনের আলোকে প্রতিদিন এক লাখ টাকা করে যোগ করা হবে।
বাংলাদেশ ডাক কমিশনের নবম সভায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের প্রতিবেদন এবং '১৫ দিনে ডিম ও মুরগির বাজার থেকে ৫১৮ কোটি টাকা লুট' শিরোনামে অনলাইন গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন এবং বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা ও প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রকাশিত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এ বিষয়টি তদন্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
অভিযোগের সংক্ষিপ্ত বিবরণে বলা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনে প্রাথমিকভাবে বাজারে ডিমের বিক্রয়মূল্য অস্বাভাবিকভাবে নির্ধারণ এবং বাজারে ডিমের সরবরাহ সীমিত বা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে সিপি বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড, ডায়মন্ড এগ লিমিটেডসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রতিযোগিতা আইন লঙ্ঘনে অভিযোগ উঠেছে।
রায়ের সারসংক্ষেপে বলা হয়, তদন্ত প্রতিবেদন এবং আইনজীবীদের লিখিত ও মৌখিক যুক্তিতর্কের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠান দুটিকে জরিমানার আদেশ দেয় বিসিসি।
আরও পড়ুন: গণহত্যার নায়ককে পুরস্কৃত করেছিল এরশাদ-খালেদা: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বিদেশি সাহায্যপ্রাপ্ত প্রকল্পগুলো নিয়মিত পর্যালোচনা করবে সরকার
নাহার চৌধুরীকে প্রথম বাংলাদেশি এমডি নিয়োগ দিল কোকা-কোলা
দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বেভারেজ কোম্পানি কোকা-কোলা বাংলাদেশ লিমিটেডের নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হিসেবে জু-উন নাহার চৌধুরীর নাম ঘোষণা করেছে প্রতিষ্ঠানটি। বাংলাদেশে প্রথম কোনো নারী হিসেবে তিনি এ কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পেলেন।
কোকা-কোলা বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দেশের বোতলজাতকরণ এবং ব্যবসায়িক অংশীদার, গ্রাহক ও অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবেন নাহার চৌধুরী।
আরও পড়ুন: মিয়ানমারে প্রবাসী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘রাষ্ট্রদূত ভ্রমণ অনুদান’ ঘোষণা
নাহার চৌধুরী ইউনিলিভারের মার্কেটিং বিভাগের ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। ইউনিলিভার বাংলাদেশের বিভিন্ন পদে তিনি কাজ করেছেন।
তার নেতৃত্বে দেশব্যাপী ‘লাইফবয় হাত ধোয়া ক্যাম্পেইন/হ্যান্ডওয়াশিং ক্যাম্পেইন’ গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে জায়গা করে নেয়। দেশের ৬০টির বেশি এলাকায় ৮৬ হাজার তরুণ একই সঙ্গে এ ক্যাম্পেইনে অংশ নেয়।
২০১৪ সালে রেকিট বেনকিজারে যোগদানের মাধ্যমে ইন্দোনেশিয়ায় কর্মজীবন শুরু হয় জু-উন নাহার চৌধুরীর। সেখানে তিনি ডেটলের ব্যবসা পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন।
পরবর্তী সময়ে ডানোন ইন্দোনেশিয়ার হেড অব ইনোভেশন হিসেবে কাজ করার পর তিনি এফএমসিজি পরিচালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এই এন্ড-টু-এন্ড ই-কমার্স ফ্যাসিলিটেটর প্রতিষ্ঠানটি আসিয়ানভুক্ত সাতটি দেশে কাজ করে।
ইন্দোনেশিয়ায় আট বছর কাটিয়ে ২০২৩ সালে দেশে ফিরে তিনি এপেক্স-এর মার্কেটিং ডিরেক্টর হিসেবে যোগ দেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশি পণ্যের নতুন বাজার খুঁজুন: ডিআইটিএফ উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী
নতুন দায়িত্ব গ্রহণ সম্পর্কে কোকা-কোলা বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জু-উন নাহার চৌধুরী বলেন, ‘বোতলজাত পার্টনার কোকা-কোলা বাংলাদেশ বেভারেজেস (সিসিবিবি) ও আবদুল মোনেম লিমিটেড (এএমএল) এবং অন্যান্য অংশীদারদের সঙ্গে সম্মিলিতভাবে কাজ করে ভোক্তাদের সতেজ রাখতেও আমি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশকে কোকা-কোলার এই যাত্রায় নেতৃত্ব দিতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত এবং আমাদের ব্র্যান্ড ও ফ্র্যাঞ্চাইজি কার্যক্রমকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে আমি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
নাহার চৌধুরী বাংলাদেশের প্রথম নারী হিসেবে এই পদে নিয়োগ পেয়েছেন এবং তিনি ২০২১ সালে যোগ দেওয়া সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক তা জি তুংয়ের স্থলাভিষিক্ত হবেন।
ফ্র্যাঞ্চাইজ অপারেশনস ফর সাউথওয়েস্ট এশিয়ার (এসডব্লিউএ) ভাইস প্রেসিডেন্ট অজয় বিজয় বাতিজা বলেন, ‘আমরা জু-উনকে কোকা-কোলায় স্বাগত জানাই। কোকা-কোলা কোম্পানি বাংলাদেশের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ বাজারে একটি টেকসই ব্যবসা গড়ে তোলার উপর তার দৃষ্টি পুনর্ব্যক্ত করে। জু-উন দেশে কোম্পানির যাত্রার একটি উত্তেজনাপূর্ণ সময়ে যোগদান করেছেন এবং আমাদের অংশীদাররা এফএমসিজি এবং ই-কমার্সে তার বিস্তৃত অভিজ্ঞতা থেকে অনেক কিছু অর্জন করবে।’
কোকা-কোলা বাংলাদেশের প্রথম কোম্পানি যারা বাংলাদেশে শতভাগ রিসাইকেল করা পিইটি বোতল বাজারে ছেড়েছে। ডিজিটাল মিউজিক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কোক স্টুডিও বাংলার ২ দশমিক ৮৬ মিলিয়ন+ সাবস্ক্রাইবার নিয়ে একটি ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে। যা বাংলাদেশের কয়েকটি বড় ব্র্যান্ডের সম্মিলিত গ্রাহক সংখ্যাকে ছাড়িয়ে গেছে।
আরও পড়ুন: ২০২৪ সালে ভিসা ছাড়াই যেসব দেশে যেতে পারবেন বাংলাদেশিরা
আইডিয়া প্রকল্পের স্টার্টআপদের অগ্রগতি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতায় বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের অধীনে ‘উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা উন্নয়ন একাডেমি প্রতিষ্ঠাকরণ’ শীর্ষক প্রকল্পের (আইডিয়া) আওতায় বিসিসির কর্মকর্তাদের নিয়ে একটি বিশেষ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম গঠনে ও দেশীয় স্টার্টআপদের অগ্রগতি চলমান রাখতে আইডিয়া প্রকল্পের কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিতকরণ ও করণীয়বিষয়ক সেমিনারটি আগারগাঁওয়ের আইসিটি টাওয়ারে আইডিয়া প্রকল্পের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।
আয়োজনে প্রায় ৫০ জন কর্মকর্তা অংশ নেন। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিন। বিশেষ অতিথি হিসেবে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ নাভিদ শফিউল্লাহ বক্তব্য রাখেন।
সভাপতি হিসেবে বক্তব্য রাখেন আইডিয়া প্রকল্পের ভারপ্রাপ্ত প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মিজানুর রহমান।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিন বলেন, স্টার্টআপের যাত্রা একটি কঠিন যাত্রা। শুধু আইডিয়া থাকলেই হবে না এর পাশাপাশি বিজনেস মডেল, কমার্সিয়ালাইজেশন সম্পর্কেও স্টার্টআপদের ধারণা নিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, যে সফলতার জন্যে পরিশ্রম করতে হবে। ব্যর্থ হলেও নতুন উদ্যম নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। তিনি বিদেশি স্টার্টআপ কালচার এর বিষয়ে ব্যাখ্যা করেন এবং বলেন বাংলাদেশে বড় সুবিধা হলো একেবারে শুরু থেকেই সরকার সহযোগিতা করছে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ নাভিদ শফিউল্লাহ বলেন, বাংলাদেশে বর্তমানে স্টার্টআপদের চাহিদা রয়েছে। আগে সুযোগ কম থাকলেও বর্তমানে বাংলাদেশ সরকার অনেক সুযোগ সৃষ্টি করছে।
রিসার্চ ও উদ্ভাবনের ওপর গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, সঠিক পদ্ধতিতে ডকুমেন্টশন করা প্রয়োজন। উদ্যোক্তাদের জন্য এই ডকুমেন্টশন অত্যন্ত জরুরি।
আইডিয়া প্রকল্পের ভারপ্রাপ্ত প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মিজানুর রহমান বলেন, বর্তমানে স্টার্টআপদের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে সুযোগ-সুবিধা রয়েছে।
তিনি বলেন, উদ্যোক্তাদের জন্য রয়েছে মেন্টরিং সাপোর্ট, অনুদান সাপোর্ট, ভেঞ্চার ক্যাপিটাল সাপোর্টসহ নানা সুযোগ যার মাধ্যমে তৈরি হয়েছে একটি সুন্দর ইকোসিস্টেম। এই সুযোগগুলো তরুণদের সঠিকভাবে কাজে লাগাতে হবে।
আরও পড়ুন: ইসলামী ব্যাংকের আরও ১২টি উপশাখা উদ্বোধন
তিনি আরও বলেন, স্টার্টআপদের জন্য আইডিয়া প্রকল্পের মাধ্যমে স্টার্টআপদের কল্যাণে এ ধরনের সহযোগিতা চলমান থাকবে। ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সরকারের রূপকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার এগিয়ে যাচ্ছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলকের প্রত্যক্ষ নির্দেশনা ও তত্ত্বাবধানে আইসিটি বিভাগের আওতায় ২০১৬ সাল থেকে উদ্ভাবন সহায়ক ইকোসিস্টেম ও উদ্যোক্তা সংস্কৃতি তৈরিতে কাজ করছে আইডিয়া প্রকল্প। তরুণ উদ্ভাবকদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করার পাশাপাশি তরুণদের মাঝে ব্যাপকভাবে উদ্ভাবনী ধারণাকে ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করছে আইডিয়া। আইডিয়া প্রকল্পের অন্যান্য কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে ভিজিট করতে হবে idea.gov.bd।
আরও পড়ুন: দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও মজুতদারি রোধে কঠোর হবে সরকার: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও মজুতদারি রোধে কঠোর হবে সরকার: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
অবৈধভাবে মজুতের মাধ্যমে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বিশেষ করে তেল ও চিনির দাম না বাড়াতে ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।
রমজানের আগে যারা মজুত করে দ্রব্যমূল্য বাড়ানোর চেষ্টা করবে তাদের বিরুদ্ধে সরকার কঠোর হতে দ্বিধা করবে না বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) সারাদেশে নিম্ন আয়ের জনগোষ্ঠীর এক কোটি পরিবার কার্ডধারীর মধ্যে জানুয়ারি মাসে টিসিবির পণ্য বিক্রয় কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী। রাজধানীর মোহাম্মদপুরে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, পণ্যের অবৈধ মজুত রেখে সরকার বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করতে দেবে না। যারা বেশি মুনাফার লোভে অন্যায়ভাবে পণ্যের দাম বাড়িয়ে বাজার অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করবে তাদের বিরুদ্ধে সরকার কঠোর ব্যবস্থা নেবে।
টিটু আরও বলেন, 'ভয় দেখানো বা জরিমানা করা আমাদের উদ্দেশ্য নয়। খুচরা বিক্রেতাদের মাধ্যমে উৎপাদক ও রপ্তানিকারকদের কাছ থেকে সব পণ্য যেন সহজে ভোক্তাদের কাছে পৌঁছে যায়, তা নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য।’
তিনি বলেন, স্মার্ট বাজার ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠা করুন এবং যারা সৎভাবে ব্যবসা করবেন তাদের সরকার সব ধরনের সহযোগিতা দেবে। যেসব ব্যবসায়ী দাম বাড়িয়ে সুবিধা নেবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ। এছাড়া টিসিবির চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আরিফুল ইসলাম, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সেলিম উল্লাহ (সালু) অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
ইসলামী ব্যাংকের আরও ১২টি উপশাখা উদ্বোধন
সকল ধরণের আধুনিক ব্যাংকিং সুবিধাসম্বলিত আরও ১২টি উপশাখা উদ্বোধন করেছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি।
মঙ্গলবার(১৬ জানুয়ারি) ভার্চুয়াল প্লাটফর্মের মাধ্যমে এই শাখাগুলোর উদ্বোধন করা হয়।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক(এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা(সিইও) মুহাম্মদ মনিরুল মওলা প্রধান অতিথি হিসেবে উপশাখাগুলোর উদ্বোধন করেন।
উপশাখাগুলো হলো- ঢাকার ইসিবি চত্বর, রাজশাহীর উপশহর ও তানোর, পটুয়াখালীর গলাচিপা, বরগুনার আমতলী, মাগুরার মহম্মদপুর, দিনাজপুরের হিলি, সিলেটের জকিগঞ্জ, নওগাঁর আত্রাই, পাবনার আতাইকুলা, কক্সবাজারের কালারমারছড়া ও চট্টগ্রামের রিয়াজউদ্দিন বাজার।
আরও পড়ুন: আইসিএমএবি বেস্ট কর্পোরেট অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ কায়সার আলী, জেকিউএম হাবিবুল্লাহ, এফসিএস। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মাকসুদুর রহমান।
মুহাম্মদ মনিরুল মওলা বলেন, ইসলামী ব্যাংক বর্তমানে দেশের ব্যাংকিং খাতের সব সূচকে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে ২ লাখ ৫০ হাজার কম্বল দিলো ইসলামী ব্যাংক
রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানিতে ৯০ দিনের ঋণ দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক
আসন্ন রমজান মাসে সরবরাহ বাড়ানোর কৌশলগত পদক্ষেপ হিসেবে আটটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির জন্য ৯০ দিনের ঋণ অনুমোদন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
পবিত্র রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের পর্যাপ্ত সরবরাহ ও স্থিতিশীল মূল্য নিশ্চিত করতে বৃহস্পতিবার(১১ জানুয়ারি) ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ পলিসি ডিপার্টমেন্টের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ উদ্যোগের কথা জানানো হয়েছে।
এই প্রকল্পের অধীনে অনুমোদিত আমদানির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে- ভোজ্য তেল, ছোলা, ডাল, মটর, পেঁয়াজ, মশলা, চিনি ও খেজুর। তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হওয়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় এসব আমদানিতে বিলম্বিত অর্থ পরিশোধের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এটি চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত আমদানি ও রপ্তানির জন্য কার্যকর থাকবে।
আরও পড়ুন: ইসাবের নবনির্বাচিত পরিচালনা পর্ষদের দায়িত্ব গ্রহণ
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা এ সিদ্ধান্তের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, ‘রমজানে এসব নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ সংকট ও মূল্যবৃদ্ধি রোধে এই পদক্ষেপ অত্যন্ত জরুরি। এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে সরবরাহ শৃঙ্খল বজায় রাখার জন্য সময়মতো এসব পণ্য আমদানি নিশ্চিত করা অপরিহার্য।’
নতুন নির্দেশিকা অনুসারে, অনুমোদিত ডিলাররা (এডি) সময়মতো পণ্য পৌঁছানোর নিশ্চয়তা দেওয়ার জন্য যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণ করে প্রত্যয়নপত্র (এলসি) খোলার গতি ত্বরান্বিত করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই পদ্ধতিটি রমজানের জন্য প্রয়োজনীয় পণ্যগুলোর নিরবচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করবে, ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণ করবে এবং এই পবিত্র সময়ে সম্প্রদায়ের সামগ্রিক কল্যাণে অবদান রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: নির্বাচন: ২ দিন বন্ধের পর সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
নির্বাচন: ২ দিন বন্ধের পর সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে দুইদিন বন্ধ থাকার পর সোমবার (৮ জানুয়ারি) সকাল থেকে আবারও চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
সোনামসজিদ স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হারুন আর-রশিদ জানান, ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে ৬ ও ৭ জানুয়ারি (শনিবার ও রবিবার) সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার জন্য কাস্টমস কর্তৃপক্ষকে এ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে অবহিত করা হয়।
৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের উপলক্ষে ৬ ও ৭ জানুয়ারি সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করে চিঠি দেয় যুগ্ম কামিশনার মোহাম্মদ মাহবুব হাসান।
আজ সোমবার ছুটি শেষে যথারীতি সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য কার্যক্রম চালু হয়েছে।
ইসাবের নবনির্বাচিত পরিচালনা পর্ষদের দায়িত্ব গ্রহণ
ইলেকট্রনিক্স সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইসাব) নবনির্বাচিত পরিচালনা পর্ষদ দায়িত্ব গ্রহণ করেছে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশান ক্লাবে আনুষ্ঠানিকভাবে ইসাবের নতুন সভাপতি মো. নিয়াজ আলী চিশতি এবং মহাসচিব জাকির উদ্দিন আহমেদ দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
ইসাবের আগের কমিটির সভাপতি জহির উদ্দিন বাবর ও মহাসচিব এম মাহমুদুর রশিদ নতুন পরিচালনা পর্ষদের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করেন।
নবনির্বাচিত পরিচালনা পর্ষদে রয়েছে জেষ্ঠ সহসভাপতি এসএম শাহজাহান সাজু, সহসভাপতি মতিন খান ও মোহাম্মদ ফয়সাল মাহমুদ, ইঞ্জিনিয়ার মো. মঞ্জুর আলম ও এম মাহমুদুর রশিদ।
এছাড়াও ইসাবের যুগ্ম মহাসচিব মো. মাহমুদ-ই-খোদা, সহকারী মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার মো. মাহাবুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ মো. নূর-নবী, প্রচার সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম, পরিচালক মো. ওয়াহিদ উদ্দিন, ইঞ্জিনিয়ার মো. আল-এমরান হোসেন, মেজর মোহাম্মদ আশেক কামাল (অবসরপ্রাপ্ত) এবং মো. রফিকুল ইসলাম দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।
দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহসভাপতি মো. আমিন হেলালী।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, 'বাংলাদেশের অর্থনীতি দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। সেই সঙ্গে অর্থনৈতিক কার্যক্রমও সম্প্রসারিত হচ্ছে। আমাদের এখন নিরাপদ, পরিবেশবান্ধব এবং টেকসই শিল্পায়নের দিকে অগ্রসর হতে হবে। শিল্প প্রতিষ্ঠানসহ বাসা-বাড়িতেও বৈদ্যুতিক এবং অগ্নি নিরাপত্তা নিশ্চিত করার মাধ্যমে সম্পদ ও জানমালের সুরক্ষা দিতে হবে। শুধু রপ্তানি খাত নয়, অভ্যন্তরীণ বাজারের জন্যও আমাদের কমপ্লায়েন্স হওয়া জরুরি। এক্ষেত্রে ইসাবের ব্যাপকভাকে কাজ করার সুযোগ রয়েছে।’
আরও পড়ুন: ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্সের ফুড অ্যান্ড বেভারেজ মার্কেটিং ফেস্ট ৩.০ অনুষ্ঠিত
ইসাবের নতুন সভাপতি মো. নিয়াজ আলী চিশতি বলেন, টেকসই উন্নয়ন, শিল্পের বিকাশ এবং স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অগ্নিনিরাপত্তা এবং সুরক্ষার কোন বিকপ্ল নেই।
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের পরিচালক (প্রশিক্ষণ, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. রেজাউল করিম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান, বিকেএমইএর এক্সিকিউটিভ প্রেসিডেন্ট মোহাম্মাদ হাতেম, এফবিসিসিআইর পরিচালক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
এর আগে ইসাবের নতুন সভাপতি মো. নিয়াজ আলী চিশতি সংগঠনটির বিদায়ী পরিচালনা পর্ষদে জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।
আরও পড়ুন: দেশের সেরা হাউজওয়্যার ব্র্যান্ডের স্বীকৃতি পেল আরএফএল