স্থানীয়-ব্যবসা-বাণিজ্য
ঈদের ১০ দিন ঢাকায় চামড়া প্রবেশ বন্ধ: বাজার নিয়ন্ত্রণে বিশেষ উদ্যোগ
কোরবানির ঈদের সময় চামড়ার বাজারে সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করতে ১০ দিন ঢাকায় চামড়া প্রবেশ বন্ধ রাখা হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিন। তিনি বলেন, স্থানীয় পর্যায়ে যারা চামড়া সংরক্ষণ করবেন, তাদের সুবিধার্থে সারা দেশে বিনামূল্যে ৩০ হাজার টন লবণ বিতরণ করা হবে।
রবিবার (২৫ মে) সচিবালয়ের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বশিরউদ্দিন এ কথা বলেন।
তিনি জানান, ঈদের পর চামড়ার সুষ্ঠু বাজার ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য সরকার বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। কোরবানির পশুর চলাচলে কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হবে এবং চামড়া সংরক্ষণে লবণের ব্যবস্থা করা হবে।
তিনি আরও জানান, ট্যানারি মালিকদের জন্য ২৫০ কোটি টাকার সরকারি প্রণোদনা ইতোমধ্যে ছাড় করা হয়েছে, যা তাদের আর্থিক সক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করবে। এছাড়াও, কাঁচা চামড়া রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়েছে—যাতে স্থানীয় বাজারে মূল্য সঠিকভাবে নির্ধারিত হয়।
বশিরউদ্দিন বলেন, ঢাকায় চামড়া প্রবেশ বন্ধের ফলে গ্রামাঞ্চলের চামড়া সংরক্ষণকারীরা লবণের মাধ্যমে সংরক্ষণ করতে পারবে। যারা কোরবানির পশু জবাই করেন তারা চামড়া মাদরাসা বা এতিমখানায় দিয়ে দিতে পারবেন, যা সংরক্ষণ করে পরে বিক্রি করা হবে।
আরও পড়ুন: কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ
শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, আমরা যেহেতু বিনামূল্যে লবণ দিচ্ছি, প্রশিক্ষণ দিয়েছি এবং চামড়ার লবণ লাগাতে যে শ্রম ব্যয় হয়, সেসব কিছু বিবেচনায় নিয়েই এবার চামড়ার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এবার যে মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে—সেটা যৌক্তিক।
বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান জানান, এপ্রিল থেকেই চামড়া বাজার ব্যবস্থাপনার জন্য ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা চলছে। চামড়া বাজারে যথাযথ মূল্য না পেলে বিশেষ করে এতিমখানা ও মাদরাসাগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তাই সরকার তাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছে।
২০৪ দিন আগে
আসন্ন বাজেটে ব্যবসাবান্ধব নীতিমালা প্রণয়নের আহ্বান ব্যবসায়ী ও বিশেষজ্ঞদের
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে আসন্ন বাজেটে ব্যবসাবান্ধব নীতি গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ব্যবসায়ী ও অর্থনীতি বিশেষজ্ঞরা।
ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ (আইসিএবি), ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফআইসিসিআই) ও জাপান-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (জেবিসিসিআই) যৌথভাবে আয়োজিত 'ফিসক্যাল ইস্যুজ ফর ন্যাশনাল বাজেট ২০২৫-২৬ টু ফস্টার ইকোনমিক অ্যান্ড বিজনেস গ্রোথ' শীর্ষক সেমিনারে এ আহ্বান জানানো হয়।
রবিবার (৪ মে) রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান।
মাসরুর রিয়াজ এবং স্নেহাশীষ বড়ুয়া এফসিএ তাদের মূল প্রবন্ধে ক্রমাগত মুদ্রাস্ফীতি ও বৈদেশিক বিনিয়োগ হ্রাসের মতো মূল চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরেন। এছাড়া শাসন ও ঋণ ব্যবস্থাপনায় কাঠামোগত সংস্কারের প্রয়োজনীয়তার উপরও জোর দেন তারা।
তারা রপ্তানি ও রেমিট্যান্সের ইতিবাচক প্রবণতাও উল্লেখ করে নীতিগত ধারাবাহিকতা এবং ব্যাপক আর্থিক সংস্কার অপরিহার্য বলেও জোর দেন তারা।
করের পরিধি সম্প্রসারণ, ভ্যাট ব্যবস্থার আধুনিকায়ন, বিনিয়োগ ও ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ গড়ে তোলার আহ্বান জানান বড়ুয়া।
একটি প্যানেল আলোচনার সময় শিল্প নেতারা এই অগ্রাধিকারগুলোর প্রতিধ্বনি করেন।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, সরকার বিনিয়োগকে প্রভাবিত করে এমন কর সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানে গুরুত্বের সঙ্গে কাজ করছে এবং একটি দায়িত্বশীল ও স্বচ্ছ বাজেট উপস্থাপনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আরও পড়ুন: এপ্রিলে ২৭৫ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পেয়েছে দেশ
তিনি একটি গুরুত্বপূর্ণ নীতিগত পদক্ষেপ ঘোষণা দিয়েছেন। এরমধ্যে রয়েছে বৃহত্তর জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সংসদে কর ছাড় দেওয়ার ক্ষমতা হস্তান্তর করা।
আইসিএবির প্রেসিডেন্ট মারিয়া হাওলাদার প্রত্যাশিত কর নীতি এবং দীর্ঘমেয়াদি কাঠামোগত সংস্কারের গুরুত্বের উপর জোর দেন।
এফআইসিসিআই সভাপতি জাভেদ আখতার একটি সংহত কর ব্যবস্থার পক্ষে মত দেন এবং রাজস্ব প্রশাসন থেকে করনীতি প্রণয়নকে পৃথক করার সুপারিশ করেন।
জেবিসিসিআই সভাপতি তারেক রাফি ভূঁইয়া (জুন) ব্যবসা সহজ করার পদক্ষেপের ক্ষেত্রে সরকারের মনোযোগকে স্বাগত জানিয়েছেন।
প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইকবাল চৌধুরী, মারুবেনি করপোরেশনের কান্ট্রি হেড মানাবু সুগাওয়ারা, যুগ্ম মহাসচিব ইউজি আন্দো, সাবেক এনবিআর সদস্য ড. আবদুল মান্নান শিকদার এবং সরকারের সাবেক সচিব মো. আফজাল হোসেন।
সেমিনারে ব্যবসায়ী ও সরকারি উভয় খাতের বিস্তৃত অংশগ্রহণকারীরা জড়ো হন।
আরও পড়ুন: প্রতিবছরের মতো এবার বাজেট লাফিয়ে বাড়বে না: এনবিআর চেয়ারম্যান
২২৫ দিন আগে
প্রতিবছরের মতো এবার বাজেট লাফিয়ে বাড়বে না: এনবিআর চেয়ারম্যান
প্রতিবছর গতানুগতিক বাজেট লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান খান।
তিনি বলেন, ‘এবারের বাজেটে তেমনটি হবে না। একই সঙ্গে ভ্যাটের অডিট এবং ট্যাক্স প্রদানের ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদের ভোগান্তি কমিয়ে আরও আধুনিকায়ন সহজী করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’
বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) চট্টগ্রামে প্রাক বাজেট আলোচনায় ব্যবসায়ীদের এক সভায় তিনি এ কথা বলেন।
দুপুরে চিটাগং চেম্বার অব কমার্স ইন্ডাস্ট্রি আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন চেম্বার প্রশাসক মুহাম্মদ আনোয়ার পাশা।
প্রাক-বাজেট আলোচনায় অংশ নিয়ে ব্যবসায়ী নেতারা বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর সরকারের নানামুখী পদক্ষেপ ও কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণের ফলে স্থিতিশীল হচ্ছে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি। একই সঙ্গে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী ভূমিকার কারণে নাগালে এসেছে দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতিও। কিন্তু বিভিন্ন সেবা সংস্থাগুলোতে সাধারণ মানুষ ও ব্যবসায়ীদের হয়রানি কমেনি।
ব্যবসায়ীরা আসন্ন বাজেটে আমদানি রপ্তানি পণ্যের ক্ষেত্রে শুল্ক হ্রাস এবং ভ্যাট ট্যাক্স কমিয়ে ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগবান্ধব অর্থনীতি গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এনবিআরের সহযোগিতা কামনা করেন।
এনবিআর চেয়ারম্যান ব্যবসায়ীদের আশ্বস্ত করে বলেন, বাজেট যে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ে এবং গতানুগতিক যে বাজেট হয় এবার তা হবে না। ব্যবসায়ীদের ভ্যাট, ট্রেক্স প্রদানের ক্ষেত্রে হয়রানি দূর করে ভ্যাটের রিটার্ন ফ্রিকোয়েন্সি কমিয়ে দেওয়ার আশ্বাসও দেন তিনি।
ভারত বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্য তৃতীয় দেশে পাঠানোর ক্ষেত্রে দীর্ঘদিনের ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটা আমার দেখার বিষয় না। এই নিয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে। দীর্ঘদিনের একটা সমস্যা। আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র নিশ্চয়ই এই বিষয় বিবেচনা করবে।
যারা ব্যবসা বাণিজ্য করছেন, দেশের জন্য কর্মসংস্থান করছেন—তাদের রিয়েল হিরো বলেও অভিহিত করেন এনবিআর চেয়ারম্যান।
তিনি বলেন, সরকার ১৫ লাখ মানুষকে চাকরি দিয়েছে। বাকি চাকরি বেসরকারি খাতে।
আরও পড়ুন: এক বছর আগে রাজস্ব হার প্রকাশ করা হবে: এনবিআর চেয়ারম্যান
তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন অনিয়ম হওয়ায় জটিল হয়েছে। দফায় দফায় জীবন দিতে হয় এমন জাতি কম আছে। জুলাই অভ্যুত্থান আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়েছে। আমাদের দেশকে সুশৃঙ্খল করতে হবে। বড় বড় ভুল শুধরে নিতে হবে।’
তিনি বলেন, সহজীকরণের নামে আরও কঠিন করে ফেলছি। অটোমেশনে অনেকে আসতে চাইছে না। এবার অনলাইনে আয়করে ব্যাপক সাড়া পেয়েছি। ১৫ লাখ ৩০ হাজার অনলাইন রিটার্ন পেয়েছি। বন্ডে ব্যাপক সমস্যা আছে। আমরা পুরোপুরি অটোমেশন করতে চাই। কাউকে সরকারি অফিসে যেতে হবে না।
তিনি আরও বলেন, ভ্যাটের রিটার্ন ফ্রিকোয়েন্সি কমিয়ে দেব। অনলাইনে দিলে সিল আনার পদ্ধতি বাতিল করেছি। ভ্যাট ও আয়করে অডিট সিলেকশনে ব্যক্তি জড়িত থাকবে না। কেউ প্রতারণা করতে পারবে না।
তিনি আরও বলেন, কর প্রদান অনেক সহজ। কর দিতে কোনো ব্যাংকে যেতে হয় না। সরকারি কোষাগারে টাকা জমা সরাসরি হওয়া উচিত। ১৯৯১ সালে ভ্যাট চালু হয় তখন যে মূল শক্তি ছিল তা কেটে দেওয়া হয়েছিল।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, দেশের উন্নয়নের জন্য রাজস্ব আহরণের চাপ বাড়ছে। জনগণের দাবি সঠিক জায়গায় ব্যয় করা। প্রান্তিক জনগণের কাছে সরকারের সেবা পৌঁছাতে পেরেছি। দেশটা পরিবারের মতো। আমাদের যৌক্তিকভাবে কর বাড়াতে হবে। বাজেট লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ে এবার তেমনটি হবে না। সিগনিফিকেন্ট বাজেট হবে।
তিনি বলেন, রিফান্ড দেওয়া নেওয়ার মধ্যে হয়রানি আছে। আমরা এটা অটোমেশন করতে চাই।
চট্টগ্রাম চেম্বারের প্রশাসক মুহাম্মদ আনোয়ার পাশা সভাপতির বক্তব্যে বলেন, চেম্বারের সুষ্ঠু সুন্দর নির্বাচনের লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি। চেম্বারের পক্ষ থেকে এনবিআরকে আয়কর বিষয়ে ১৯টি, ভ্যাটের ওপর ৪০টি ও শুল্ক সংক্রান্ত ৫৫টি প্রস্তাব দেন তিনি।
সভায় মেট্রোপলিটন চেম্বার সভাপতি খলিলুর রহমান, বিজিএমইএর সাবেক প্রথম সহসভাপতি নাসির উদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম চেম্বারের সাবেক সভাপতি সরওয়ার জামাল নিজাম, চেম্বারের সাবেক সিনিয়র সহ- সভাপতি এরশাদ উল্লাহ, রাঙামাটি চেম্বারের নেতা মামুনুর রশিদ ও কক্সবাজার চেম্বার সভাপতি বক্তব্য দেন।
২৪৯ দিন আগে
ফুডির আয়োজনে ইফতার ও সাহরী ফেস্ট ২০২৫ শুরু
বাংলাদেশের ফুড ডেলিভারিভিত্তিক অত্যন্ত জনপ্রিয় ফুডি অ্যাপ একটি ব্যতিক্রমধর্মী ফেস্টিভ্যাল ফুডি ইফতার ও সাহরী ফেস্ট ২০২৫ এর আয়োজন করেছে।
বৃহস্পতিবার (২০) মার্চ থেকে শুরু হয়েছে এই ফেস্টিভ্যাল যা চলবে ২৯ মার্চ পর্যন্ত।
প্রতিদিন দুপুর ২টা থেকে বিরতিহীনভাবে রাত ১১টা পর্যন্ত আধুনিক ঢাকার কেন্দ্রস্থল বনানীর কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ মাঠে এই ফেস্টিভ্যাল অনুষ্ঠিত হবে।
এ মেলার মাধ্যমে পবিত্র রমজান মাসে নানাবিধ আয়োজনের সমাহার নিয়ে উপস্থিত থাকবে নতুন, পুরাতন ঢাকার জনপ্রিয় রেস্টুরেন্টগুলোর মধ্যে প্রায় ৩০টি স্টল। একই ভেন্যুতে আপনার পছন্দের সব ধরনের খাবার সামগ্রী পেতে সহায়তা করবে এ ব্যতিক্রমধর্মী মেলা।
ফুডি ইফতার ও সাহরী ফেস্টকে আকর্ষণীয় করার জন্য এ মেলার সঙ্গে যুক্ত রয়েছে ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড (ইবিএল), বেভারেজ পার্টনার হিসেবে আছে কোকাকোলা, হাইজিন পার্টনার ডেটল এবং আইসক্রিম পার্টনার হিসেবে রয়েছে সেভয়।
আসন্ন ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে এ মেলায় বিশেষ আয়োজন হিসেবে থাকছে আগামী ২৬ মার্চ থেকে স্পেশাল মেহেদি ফেস্টিভ্যাল।
বাংলাদেশে সময়ের গুরুত্ব বিবেচনায় ফুড ডেলিভারি ব্যবসায়ে নতুন সংযোজন ফুডি, যা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান। ফুডি, বাংলাদেশে ডেলিভারিভিত্তিক সম্পূর্ণ দেশীয় একটি খাদ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
দেশের শিক্ষিত তরুণ সমাজকে কর্মক্ষম করে গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে অনলাইনে খাবার সরবরাহকারী প্ল্যাটফর্ম ফুডি, যা দেশের বেকারত্ব দূরীকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। অনলাইনভিত্তিক এ প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশের ডিজিটাল অর্থনীতির উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে।
দেশজুড়ে সেবা বিস্তৃত করার পাশাপাশি ফুডি ব্যবহারকারীদের সবসময় সর্বোত্তম সেবা প্রদানে ও নতুন নতুন উদ্ভাবনে বদ্ধপরিকর। সেবা গ্রহণকারীদের জন্য রেস্টুরেন্ট, শপ ও রাইডার পার্টনারদের সঙ্গে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে ফুডি।
২৭০ দিন আগে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে শেষ হলো দ্বিতীয় দিনের লেনদেন
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। সূচক বাড়লেও চট্টগ্রামে দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ঢাকায় কোম্পানিভিত্তিক দরদাম প্রায় সমান।
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ ডিএস-৩০ এর উত্থান ছিল দশমিকের নিচে।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৪০১ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৬, কমেছে ১৬৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ক্যাটাগরিভিত্তিক হিসাবে, এ ক্যাটাগরির বেশিরভাগ কোম্পানির দাম কমেছে, বি ক্যাটাগরির দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। আর জেড ক্যাটাগরিতে দরবৃদ্ধি এবং দরপতন সমান সমান।
আরও পড়ুন: পতন দিয়ে শুরু সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস
লেনদেন হওয়া ৩৭ মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল অপরিবর্তিত। দাম বেড়েছে ৫ কোম্পানির, কমেছে ১৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
১৮ কোম্পানির শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে ব্লক মার্কেটে। মোট ৪০ লাখ শেয়ার ২১ কোটি টাকায় বেচাকেনা হয়েছে এ মাধ্যমে। ব্লক মার্কেটে সর্বোচ্চ ৭ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে বেক্সিমকো ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া শেয়ারের মধ্যে ৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে সোনালি পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেড। অন্যদিকে ৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে আছে আইসিবি এমসিএল সোনালি ব্যাংক লিমিটেড, ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)
বড় পতন দিয়ে দিনের লেনদেন শুরু করলেও মন্দের ভালো দেখেছে সিএসই। সারাদিনে সার্বিক সূচক বেড়েছে ১ পয়েন্ট। সামান্য সূচক বাড়লেও দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির।
সারাদিনে লেনদেন হওয়া ২১০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৩, কমেছে ৮৬ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
পাশাপাশি এক্সচেঞ্জ হাউজটিতে কমেছে সামগ্রিক লেনদেন। গতকালের ৫ কোটি ৩০ লাখ টাকার লেনদেন কমে ঠেকেছে ৩ কোটি ৬৫ লাখে।
অন্যদিকে লেনদেন বেড়েছে ডিএসইতে। একদিনে মোট ৪২০ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩৭৪ কোটি টাকা।
আরও পড়ুন: মূল্যস্ফীতি ৭-৮ শতাংশে নামানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করে নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
৩০৮ দিন আগে
মূল্যস্ফীতি ৭-৮ শতাংশে নামানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করে নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাকী সময়ের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৭ থেকে ৮ শতাংশ নির্ধারণ করে নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এছাড়াও জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪ থেকে ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে এক সংবাদ সম্মেলনে নতুন মুদ্রানীতি উপস্থাপন করেন গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।
আরও পড়ুন: মুদ্রাস্ফীতি মোকাবিলায় নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
বিনিময় হার, মুদ্রাস্ফীতি এবং সুদের হারসহ তিনটি মূল আর্থিক সূচক স্থিতিশীল করতে নজর দেওয়া হয়েছে ঘোষিত মুদ্রানীতিতে।
এর লক্ষ্য বেসরকাররি খাতের ঋণ প্রবাহে উল্লেখযোগ্য হ্রাস সত্ত্বেও কিছুটা আর্থিক সরবরাহ বাড়ানো। কারণ, বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা এবং দেশের অভ্যন্তরীণ আর্থিক কেলেঙ্কারির প্রভাবের পাশাপাশি বাংলাদেশের জিডিপি এবং ঋণ প্রবৃদ্ধি মন্থর হয়ে পড়েছে।
তবে নীতিগত সুদের হার অপরিবর্তিত থাকায় ঋণের সুদের হার আর বাড়বে না। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সুপারিশ সত্ত্বেও কেন্দ্রীয় ব্যাংক নীতি সুদহার বজায় রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
উল্লেখ্য, জানুয়ারিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ। আর ডিসেম্বরে ছিল ১০ দশমিক ৮৯ শতাংশ।
আরও পড়ুন: মুদ্রাস্ফীতি ৬.৫ শতাংশে নামিয়ে আনতে কঠোর মুদ্রানীতি ঘোষণা
৩০৮ দিন আগে
সার্ভার সচল, সঞ্চয়পত্র বিক্রি শুরু
সার্ভার আপগ্রেড সম্পন্ন হওয়ার পর সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ভাঙানোসহ সেবা কার্যক্রম পুনরায় চালু করেছে জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর (ডিএনএস)।
আধুনিকায়ন কাজের কারণে প্রায় ছয় দিন সব ধরনের সঞ্চয়পত্রের কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
ডিএনএস কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন যে, বুধবার সার্ভারটি পুরোপুরি কার্যক্রমে ফিরেছে। বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) থেকে স্বাভাবিক পরিষেবা পুনরায় চালু হয়েছে।
তবে পরিষেসেবা স্বাভাবিক হলেও বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে গ্রাহক উপস্থিতি উল্লেখযোগ্য হারে কম ছিল। কর্মকর্তারা এর জন্য সার্ভারের পুনরায় সচল হওয়া সম্পর্কে জনসচেতনতার ঘাটতিকে দায়ী করেছেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক কর্মকর্তা বলেন, সার্ভারের সমস্যার সময় যেসব গ্রাহক প্রবেশের চেষ্টা করেছিলেন, তারা হয়তো জানেন না যে সিস্টেমটি এখন সচল হয়েছে।
ডিএনএসের একটি সূত্র আরও ব্যাখ্যা করেছে যে কিছু গ্রাহক আজ সঞ্চয়পত্র কেনার জন্য প্রয়োজনীয় ফর্ম এবং নথি জমা দিতে এসেছেন। তবে, যেহেতু বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস, তাই রবিবার থেকে গ্রাহদের উপস্থিতি উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ডিএনএসের জনসংযোগ বিভাগের এক কর্মকর্তা গ্রাহকদের আশ্বস্ত করেছেন যে, সমস্ত সিস্টেম নিরবিচ্ছিন্নভাবে কাজ করছে।
আরও পড়ুন: পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু পতন দিয়ে
৩৩৩ দিন আগে
পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু পতন দিয়ে
ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন শুরু হয়েছে পতন দিয়ে। লেনদেনের শুরুর ঘণ্টায়ই পয়েন্ট কমেছে তিনটি সূচকেরই।সোমবার (১৩ জানুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন শুরুর পর থেকেই সূচক কমতে থাকে। প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৬ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএসই-৩০ কমেছে ২ পয়েন্ট।পতনের ধারা অব্যাহত আছে শরীয়াভিত্তিক শেয়ারের সূচকে। ডিএসইএসের সূচক কমেছে দশমিক ১৩ পয়েন্ট।শুরুর ঘণ্টায় বাজারে লেনদেন হয়েছে প্রায় ৮০ কোটি টাকা। লেনদেন হওয়া শেয়ারের মধ্যে দাম কমেছে ১৫৪টি এবং দাম বেড়েছে ১২২টি শেয়ারের। দাম অপরিবর্তিত আছে ৮০টি শেয়ারের।দামের দিক থেকে ভালো অবস্থানে আছে অটোমোবাইল, পেপার মিলস, ফেব্রিকস এবং প্রকৌশল কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিনের শুরুতে শীর্ষ ২০ ব্যাংক খাতের শেয়ারের সংখ্যা মাত্র ৩টি।এদিকে সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজার সূচক হারিয়েছে ৩৮ পয়েন্ট। দুই দিনের পতনে বর্তমানে প্রধান সূচক কমে হয়েছে ৫ হাজার ১৫৫ পয়েন্ট।পতনের ধারা অব্যাহত আছে চট্টগ্রামের শেয়ার বাজারেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় নিম্নমুখী প্রধান সূচক। লেনদেনের শুরুতেই দাম কমেছে ৪১টি এবং বেড়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের। প্রথম ঘন্টায় লেনদেন হয়েছে ৪৭ কোটি টাকার শেয়ার এবং বন্ডের।
৩৩৬ দিন আগে
কেএফসি নিয়ে এলো নতুন হট ন্যাশভিল যিঙ্গার
দেশে প্রথমবারের মতো গ্রাহকদের জন্য কেএফসি নিয়ে এলো দুর্দান্ত স্বাদে ভরপুর আমেরিকান ফ্লেভারে তৈরি হট ন্যাশভিল যিঙ্গার। এই বার্গারটি সুস্বাদু টক-ঝাল স্বাদের সংমিশ্রনে তৈরি, ভোক্তাকে যা আমেরিকার শহর ন্যাশভিলের অনন্য স্বাদের অভিজ্ঞতা দেবে।
মজাদার এই ন্যাশভিল যিঙ্গারে রয়েছে— নরম তুলতুলে সাড়ে ৪ ইঞ্চির ক্যারামেলাইজড বান, পেঁয়াজ, লেটুস, টমেটো, ক্যাপসিকাম ও ঝাঁঝালো হ্যালাপেনো, চিজ এবং ক্রিস্পিচিকেনফিলে, যার প্রতিটি বাইটে রয়েছে ঝাঁল ও মচমচে স্বাদের অসাধারণ কম্বিনেশন।
ভোক্তারা দেশের যেকোনো স্থানের কেএফসি আউটলেট থেকে এই আইটেমটির স্বাদ নিতে পারবেন।
এ ছাড়াও নিজেদের পছন্দ ও সুবিধা অনুযায়ী ডাইন-ইন, টেকঅ্যাওয়ে, অনলাইন অর্ডার, কল ফর ডেলিভারি এবং কেএফসি অ্যাপেও এই আইটেমটি অর্ডার করা যাবে।
৩৩৯ দিন আগে
বছর শেষে ব্যাংকগুলোর প্রবৃদ্ধি স্থিতিশীল, ঘুরে দাঁড়িয়েছে পুঁজিবাজার
নতুন বছরের শুরুতে ব্যাংকিং শেয়ারগুলোর স্থিতিশীলতায় গত সপ্তাহে শেয়ার বাজারে একটি ইতিবাচক দিকে ঘুরে দাঁড়াতে দেখা গেছে। বাজারের চ্যালেঞ্জিং চার বছর পরে সুযোগগুলো বিনিয়োগকারীদের মাঝে নতুন করে আশা জাগিয়েছে।
নতুন বছরটি একটি ইতিবাচক গতিতে শুরু হয়। আশাবাদী বিনিয়োগকারীরা ২০২৪ সালে উল্লেখযোগ্য সংশোধনের মধ্য দিয়ে অতিবিক্রিত শেয়ারগুলোকে পুঁজি করেছেন।
বিশ্লেষকদের মতে, বাজারের পুনরুদ্ধার মূলত হাতেগোনা শীর্ষ ব্যাংকিং শেয়ারগুলোর মাধ্যমে উৎসাহিত হয়েছিল। বিশেষত প্রধান ব্যাংকগুলো ২০২৪ সালের জন্য পরিচালন মুনাফার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধির কথা জানিয়েছে। কিন্তু, বৃহত্তর বাজার মনোভাব অব্যাহত রয়েছে।
বাজার পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বেঞ্চমার্ক সূচক, ডিএসইএক্স, বছরের প্রথম ব্যবসায়িক সপ্তাহ একটি ইতিবাচক নোটে শেষ করেছে। ১৫ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২৯ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ২০০ পয়েন্টে বন্ধ হয়েছে।, যা আগের সপ্তাহের ৩৭ পয়েন্টের পতন থেকে পুনরুদ্ধার করেছে।
একইভাবে, ৩০টি বিশিষ্ট কোম্পানির প্রতিনিধিত্বকারী ব্লু-চিপ ডিএস৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৯৩১-এ পৌঁছেছে। তবে শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানিগুলোর ওপর নজর রাখা ডিএসইএস সূচক ১২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৫৫টিতে দাঁড়িয়েছে।
বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণও বেড়েছে, গড় দৈনিক টার্নওভার ১৮ দশমিক ৬ শতাংশ বেড়ে ৩৪৮ দশমিক ১ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে, যা আগের সপ্তাহে ২৯৩ দশমিক ৫ কোটি টাকা ছিল।
আরও পড়ুন: শিগগিরই ডলারের বিনিময় হার নির্ধারণ করবে বাংলাদেশ ব্যাংক
ব্যাংকিং খাত লেনদেনে নেতৃত্ব দিয়েছে, ব্যবসার ১৭ দশমিক ৩ শতাংশ, ফার্মাসিউটিক্যালস (১৬ দশমিক ৯ শতাংশ) এবং প্রকৌশল (৮ দশমিক৮ শতাংশ)।
খাতগুলোর মিশ্র ফলাফলের মধ্য দিয়ে সপ্তাহটি শেষ হয়েছে। ব্যাংকিং শেয়ারগুলো সর্বাধিক মুনাফা অর্জনকারী হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে, যা বেড়েছে ৩ দশমিক ৪ শতাংশ। অন্যদিকে পাট খাত সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে, ৪ দশমিক শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।
বাজারের সংশ্লিষ্টরা উল্লেখ করেছেন, শীর্ষস্থানীয় ব্যাংকগুলো ২০২৪ সালে পরিচালন মুনাফায় দ্বিগুণ অঙ্কের প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। প্রাথমিকভাবে সরকারি সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ থেকে যথেষ্ট আয় করেছে।
এই বৃদ্ধির ফলে তাদের শেয়ারের দাম বেড়েছে বলে জানিয়েছে একটি বিশিষ্ট ব্রোকারেজ হাউজ।
পরিস্থিতি ঘুরে দাঁড়ানো সত্ত্বেও, অনেক বিনিয়োগকারী সতর্ক রয়েছেন। তারা শেয়ার বাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রগুলোতে ক্রমাগত হতাশা দূর করার জন্য একটি প্রধান অনুঘটকের অনুপস্থিতিতে বাজারের প্রবণতা পর্যবেক্ষণ করছেন।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের উত্থান হয়েছে।
সিএসই অল শেয়ারের মূল্য সূচক (সিএএসপিআই) ১১৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৫৫২ পয়েন্টে এবং সিলেক্টিভ ক্যাটাগরির সূচক (সিএসসিএক্স) ৬৬ পয়েন্ট বেড়ে ৮ হাজার ৮৫৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
বন্দর সিটি এক্সচেঞ্জে ১৬৭ কোটি টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
ফার্মাসিউটিক্যালস এবং পেট্রোলিয়াম খাতে শক্তিশালী পারফরম্যান্স মূলত বাণিজ্য কার্যক্রমকে চালিত করেছিল।
আরও পড়ুন: বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে রপ্তানির ভিত্তি শক্তিশালী করুন: ড. ইউনূস
৩৪৫ দিন আগে