তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচে মিথুনের টানা অর্ধশতকের কল্যাণে টাইগাররা ২০০ রানের বেশি পুঁজি সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছিল। তবে উভয় ম্যাচে তারা কিউইদের কাছে বড় ব্যবধানে আট উইকেটে হেরে যায়।
বাংলাদেশ দলের ম্যানেজার খালেদ মাসুদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘মিথুন সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে হ্যামস্ট্রিং ইনজুরিতে আক্রান্ত হয় এবং স্ক্যান অনুযায়ী পরের ম্যাচে তিনি খেলতে পারছেন না।’
সিরিজের প্রথম ম্যাচে ৫০ রানে চার উইকেট চলে যাওয়ার পর পাঁচ নম্বরে ব্যাট করতে নামেন মিথুন। তার ৬২ রানে ভর করে টাইগাররা সংগ্রহ করে ২৩২ রান। দ্বিতীয় ম্যাচে ৮১ রানে চার উইকেট হারানোর পর মাঠে আসেন তিনি এবং ৬৯ বলে করেন ৫৭ রান।
খালেদ মাসুদ আরও বলেন, ‘মিথুনের ইনজুরি থেকে সেরে উঠতে কমপক্ষে ১০ থেকে ১২ দিন সময় লাগবে। আশা করছি প্রথম টেস্টে তাকে পাওয়া যাবে।’
মিথুনের পাশাপাশি মুশফিকুর রহিমের ফিটনেস নিয়েও শঙ্কা রয়েছে। এ ডানহাতি ব্যাটসম্যানও ইনজুরিতে আছেন।
বাংলাদেশ দলের ম্যানেজার জানান, শেষ ম্যাচে মুশফিক অংশ নেবে কিনা তা ম্যাচ-পূর্ব অনুশীলনের পর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।