ব্রাজিলিয়ান ওই নারী মডেলের বিভিন্ন ছবি ও ম্যাসেজ কোনো অনুমোদন ছাড়াই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করে নেইমার অনলাইনে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘন করেছেন কি না তদন্তকারীরা মূলত সেটাই দেখছেন।
এর আগে গত মে মাসে প্যারিসের একটি হোটেলে নেইমারের বিরুদ্ধে ওই নারী মডেলের আনা ধর্ষণের পৃথক একটি অভিযোগ চলতি মাসের শুরুর দিকে বন্ধ হয়ে যায়। কারণ পিএসজি তারকার বিরুদ্ধে যথেষ্ট প্রমাণ দিতে ব্যর্থ হন তিনি।
চলতি সপ্তাহে উল্টো সাও পাওলো পুলিশ নারী মডেল ত্রিনদাদের বিরুদ্ধে জালিয়াতি, বিদ্বেষ ছড়ানো ও চাঁদাবাজির জন্য অভিযুক্ত করেছে।
বুধবার পুলিশ কার্যালয় থেকে বেড়িয়ে এসে ত্রিনদাদের আইনজীবী কসমি অ্যারোজো জানান, তিনি প্যারিসের অভিযোগগুলোর ব্যাপারে দেখছেন।
এদিকে ব্রাজিলের জনপ্রিয় ফুটবল তারকা নেইমার তার বিরুদ্ধে আনা সব ধরনের অভিযোগ শুরু থেকেই অস্বীকার করে বলে আসছেন, তাদের মধ্যে যা কিছু হয়েছে তাতে দুজনেরই সম্মতি ছিল।