আরও পড়ুন:পেশির ইনজুরিতে পড়ে টি২০ কাপ থেকে ছিটকে গেলেন জায়েদ
মিরপুর শেরে-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শনিবার প্রথম পর্বের শেষ খেলায় টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে দুই ওপেনার লিটন দাস ও সৌম্য সরকারের ব্যাটে দারুণ সূচনা করে চট্টগ্রাম।
পুরো টুর্নামেন্টে ফর্মে থাকা লিটন এদিন ৩৮ বলে তুলে নিয়েছেন ব্যক্তিগত অর্ধ্ব শতক। তার ইনিংসে ছিল পাঁচটি চার ও একটি ছক্কার মার।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু টি-২০ কাপ: রানের পাহাড় ডিঙিয়ে রাজশাহীকে হারাল বরিশাল
চট্টগ্রামের এই ওপেনিং জুটি ভাঙে ১৫তম ওভারে। আনিসুল ইসলামের বলে ড্রাইভ করতে গিয়ে আউট হন সৌম্য। ৬৩ রানে শেষ হয় তার ইনিংস, ১২২ রানে ভাঙে ওপেনিং জুটি। ৪৩ বলে ৫৫ রান করে আউট হন ডানহাতি ওপেনার লিটন।
এরপর শামসুর রহমানের ব্যাটে চড়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১৭৫ রানে থামে চট্টগ্রাম। ইনিংস শেষে ৩০ রানে অপরাজিত ছিলেন শামসুর রহমান।
রাজশাহীর হয়ে আনিসুল ইসলাম ইমন দুটি এবং সাইফুদ্দিন ও রেজাউর রহমান একটি করে উইকেট লাভ করেন।
আরও পড়ুন:বঙ্গবন্ধু টি-২০ কাপে খুলনার হয়ে খেলবেন মাশরাফি
জবাবে রাজশাহী ২০ ওভারে আট উইকেটে ১৩৯ রানে গুটিয়ে যায়। তাদের ছয় ব্যাটসম্যান দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছলেও শেষ পর্যন্ত কেউই ভালো করতে পারেনি।
নুরুল হাসান সোহান সর্বোচ্চ ২৮ বলে ২টি চারে ২৮ রান ও মেহেদী হাসান ১৮ বলে তিন ছক্কায় ২৬ রান করেন।
চট্টগ্রামের পক্ষে নাহিদুল ইসলাম চার ওভারে ১৯ রান দিয়ে তিন উইকেট, জিয়াউর রহমান দুটি এবং শরিফুল ইসলাম, রাকিবুল হাসান এবং মুস্তাফিজুর রহমান একটি করে উইকেট শিকার করেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু টি২০ কাপ: সুযোগ পেয়েই জাকির হাসানের চমক, বরিশালকে হারাল খুলনা
আট খেলায় ষষ্ঠ পরাজয় সত্ত্বেও রাজশাহীর এখনো প্লে অফে খেলার সম্ভাবনা রয়েছে। সেক্ষেত্রে বেক্সিমকো ঢাকার কাছে বড় ব্যবধানে হারতে হবে ফরচুন বরিশালকে।
অপরদিকে, দিনের পরের ম্যাচে বরিশাল যদি ঢাকাকে হারাতে পারে তবে রাজশাহীকে বিদায় করে তারা প্লে অফে খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে।