মঙ্গলবার ঢাকার ৬ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক আসিফুজ্জামান এ অভিযোগ গঠন করেন। এর ফলে মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হলো।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী মীর আহম্মেদ সালাম।
এর আগে ২ সেপ্টেম্বর মামলাটি প্রস্তুত হওয়ায় ঢাকার সিনিয়র স্পেশাল জজ কেএম ইমরুল কায়েশ এটি ঢাকার বিশেষ জজ-৬ আদালতে বদলির আদেশ দেন। একই সঙ্গে, মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানির জন্য ২৪ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করে আদালত।
ওই দিন মিজানের স্ত্রী সোহেলিয়া আনার রত্না ও ছোট ভাই মাহবুবুর রহমান পলাতক থাকায় এ নিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের কপি আদালতে উপস্থাপন করা হয়। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর আইন অনুযায়ী আদালত মামলাটি বিচারের জন্য বদলির আদেশ দেয়।
গত ৯ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কেএম ইমরুল কায়েশ অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে মিজানের স্ত্রী ও ভাইয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
গত ৩০ জানুয়ারি দুদক পরিচালক মঞ্জুর মোর্শেদ মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
মামলার বাকি এক আসামি হলেন ডিআইজি মিজানের ভাগনে মাহমুদুল হাসান। তিনি রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় এসআই হিসেবে কর্মরত ছিলেন।