আইওএম’র স্থানীয় বাস্তবায়নকারী অংশীজন নোঙ্গর ও প্রত্যাশী এবং স্থানীয় বেসরকারি খাতের অংশীদার গ্রিন হোপের মাধ্যমে মাস্ক তৈরি করে আয়ের কার্যক্রমের সাথে যুক্ত হয়ে প্রায় এক হাজার ব্যক্তি উপকৃত হয়েছেন। যার প্রায় ৮০ ভাগই হলেন নারী।
কক্সবাজারের বিভিন্ন উপজেলায় আইওএম পরিচালিত ১৬ ক্যাম্পের আশপাশের স্থানীয় সম্প্রদায়ের চার লাখেরও বেশি এবং এক লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীর প্রত্যেককে দুটি করে মাস্ক দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: কক্সবাজারে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র চালু করল আইওএম
কোভিড-১৯ মহামারি ছড়িয়ে পড়লে সহায়তাকারী সংস্থাগুলোর মধ্যে আইওএম প্রথম হিসেবে তাদের জীবিকা নির্বাহের কর্মসূচির মাধ্যমে কক্সবাজারে পুনরায় ব্যবহারযোগ্য কাপড়ের মাস্ক তৈরির পদক্ষেপ নেয়।
এ কর্মসূচির মাধ্যমে এখন পর্যন্ত রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং স্থানীয় সম্প্রদায়ের সদস্যরা মিলে ১০ লাখেরও বেশি মাস্ক তৈরি করেছেন। যা বিভিন্ন উপকারভোগী ও অংশীদারদের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে আইওএম।
আরও পড়ুন: কক্সবাজারে অক্সিজেন জেনারেটর প্লান্ট স্থাপন করল আইওএম
সংস্থাটি জানিয়েছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ঘোষিত কোভিড-১৯ প্রতিরোধের নির্দেশনার সাথে সামঞ্জস্য রেখে অতিরিক্ত আরও চার লাখ মাস্ক তৈরি করার পরিকল্পনা করেছে আইওএম।
আইওএমের মাস্ক উত্পাদনের মাধ্যমে আয় কর্মসূচিতে ইউএসএইড’র মানবিক সহায়তা ব্যুরো (বিএইচএ), কোরিয়ান ইন্টারন্যাশনাল কোঅপারেশন এজেন্সি (কোইকা), মার্কিন জনসংখ্যা ব্যুরো, শরণার্থী এবং অভিবাসন (পিআরএম), যুক্তরাজ্যের ফরেন, কমনওয়েলথ ও ডেভেলপমেন্ট অফিস (এফসিডিও) এবং সুইস এজেন্সি ফর ডেভলপমেন্ট অ্যান্ড কোঅপারেশন (এসডিসি) সহায়তা করেছে।