বাংলাদেশ ১ ফেব্রুয়ারি চীন থেকে ৩১২ জন নাগরিককে ফিরিয়ে আনে এবং বাকী বাংলাদেশিরা দেশে ফিরতে রেজিস্ট্রেশন করেন।
‘আমি মনে করি অনুমতি কোনো সমস্যা নয়, (তবে) কিছু কারিগরি সমস্যা রয়েছে’ জাতীয় প্রেসক্লাবে কূটনৈতিক প্রতিবেদকদের সংগঠন ‘ডিক্যাব’ আয়োজিত ‘ডিক্যাব টকে’ তিনি এ কথা বলেন।
রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাকে বাকী বাংলাদেশি নাগরিকদের ফেরত পাঠানোর সুযোগ চাওয়ার কথা বলেছিল।
‘বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ অত্যন্ত দায়িত্বশীল এবং সরকার বাংলাদেশিদের যত্ন নিচ্ছে। চীনের পক্ষ থেকে অনুমতি (বাংলাদেশিদের ফিরিয়ে নিতে) দেয়া যেতে পারে। এটি কোনো সমস্যা হবে না। কিন্তু কোনো পরিবহন ব্যবস্থা নেই,’ তিনি উল্লেখ করেন।
‘বাংলাদেশি বিমানগুলো তাদের নাগরিকদের ফিরিয়ে আনতে চীনে যেতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছে, কারণ এটা করলে তাদের অন্যান্য দেশে নিষিদ্ধ করা হবে। তাদের ব্যবসা বন্ধ করতে হবে,’ রাষ্ট্রদূত উল্লেখ করেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইউএনবিকে জানিয়েছেন, মোট ১৯৮ শিক্ষার্থী হুবেই প্রদেশ থেকে দেশে ফিরতে চান।
রবিবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন বলেন, সরকার হুবেই প্রদেশ থেকে বাংলাদেশিদের ফিরিয়ে আনার বিকল্প প্রক্রিয়াগুলো অনুসন্ধান করছে তবে এটি চীনের অনুমতির ওপর নির্ভর করছে।
চীনে শুরু হওয়া করোনাভাইরাসে বিশ্বব্যাপী ৭১ হাজারের বেশি আক্রান্ত হয়েছেন। এখন পর্যন্ত মারা গেছেন ১ হাজার ৭৭০ জন।